শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২৮, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৫, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

জনস্বার্থে ও রাষ্ট্রের যেকোনো প্রয়োজনে সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে বলে লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার ঘোষণা ছিল সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের। জরুরি প্রয়োজনে সেনা ক্যাম্পগুলোর সঙ্গে যোগাযোগের নম্বরও দিয়ে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, জরুরি দরকারে নিকটস্থ সেনাবাহিনী ক্যাম্পে জানাতে। একটা নতুন স্বপ্ন, নতুন সময়ের পরিবর্তনের আশায় তা বেশ মন কেড়েছে মানুষের।

সেনা ক্যাম্পের টেলিফোন নম্বরের তালিকা অনেকেই পকেটে রাখছেন। আস্থা-ভরসার স্থল ভেবে কাউকে না জানিয়ে তাঁরা তথ্য জানিয়ে দিচ্ছেন ক্যাম্পে। দ্রুত অ্যাকশনে ফল মিলছে ম্যাজিকের মতো। আবার তথ্যদাতার পরিচয়ও গোপন থাকছে।

গত মাস কয়েকের কেসস্টাডিতে দেখা যাচ্ছে, এসব তথ্যের বেশির ভাগই মাদকসংক্রান্ত। কাজও হচ্ছে সেনা সদস্যদের হাইভোল্টেজ অ্যাকশনে। ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-চট্টগ্রাম-কুমিল্লাসহ নানা জায়গায় অভিযান চলমান। গেল বুধবার রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকায় আচমকা এক অভিযানে নারীসহ সাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী।

সেটির নেপথ্যেও ছিল স্থানীয় একজনের মোবাইল বার্তা। দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সাতজনকে হাতেনাতে ধরাসহ বিপুল পরিমাণ গাঁজা এবং মাদক বিক্রির নগদ অর্থ জব্দ করা হয়।
বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই একটি সংঘবদ্ধ চক্র মাদকের কারবার চালিয়ে আসছিল। যাত্রী সেজে অবস্থান নিয়ে নারী ও কিশোরীদের মাধ্যমে গাঁজা সরবরাহ করত তারা। এদের কুকর্ম পুলিশ বা মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের জানার বাইরে ছিল না।

মিলেমিশে বোঝাপড়ায় চলত মাদকের কারবার। স্থানীয়রা বিভিন্ন জায়গায় জানাতে গিয়ে আপদের ওপর বিপদে পড়েছে। অবশেষে সেনাবাহিনীকে জানিয়ে কোনো আপদ-বিপদ নয়, বরং স্বস্তি মিলেছে। সেনাবাহিনীর দিক থেকে জানানো হয়েছে, দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা, মাদক নির্মূল এবং সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ ধরনের অভিযান সামনে আরো জোরদার করা হবে। স্থানীয়রা জানায়, মাদক ব্যবসায়ীদের কারণে এলাকায় চুরি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধ বেড়ে গিয়েছিল। হঠাৎ সেনাবাহিনীর অভিযান তাদের চমকে দেয়, টোকা দেয় ভরসার পারদে।

মাত্র দিন দুয়েক আগে সাবলীল মানুষ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী স্বভাবসুলভে বলে ফেলেছেন, ‘মাদক ও দুর্নীতি আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি।’ সঙ্গে আরো কিছু কথাও বলেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় দাবি করা হয়, মাদকের বিস্তার কমে আসছে। এ বিষয়ে কোনো পরিসংখ্যান আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি কিন্তু কোনো দিন এটা দাবি করিনি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালোর দিকে, কিন্তু মাদক কমিয়ে এনেছি তা কোনো দিন বলিনি।’ এ ব্যাপারে তাঁর একটি সদিচ্ছার কথাও জানান তিনি। সেনাবাহিনী থেকেও সেই আভাস মিলছে।

নির্বাচন, সংস্কার, বিচারসহ রাজনৈতিক-কূটনৈতিক নানা যন্ত্রণার মধ্যে দেশে ভেতরে-ভেতরে মাদকের কারবার বাড়ছে। চক্রবিশেষ এটিকে একটা সুযোগ হিসেবে নিয়েছে। আন্তর্জাতিক মাদক সিন্ডিকেটগুলো বাংলাদেশকে ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে আগের চেয়ে বেশি ব্যবহার করতে শুরু করায় কোকেন চোরাচালান, বিশেষ করে আকাশপথে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকা ও বড় বড় শহরে তালিকাভুক্ত বহু মাদক চোরাকারবারি এখনো সক্রিয়। তারা মাদক পরিবহনের কাজে ছোটখাটো অপরাধী, দিনমজুর ও রিকশাচালকদের নিয়োগ করছে। কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, সাতক্ষীরা, পঞ্চগড় এবং দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ফেনসিডিল, গাঁজা এবং হেরোইন পাচার হচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক এক বৈঠকে দেশজুড়ে মাদক পাচার বেড়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করার পর পুলিশ সদর দপ্তর সব জেলার পুলিশ সুপারদের মাদক পাচারকারীদের নতুন তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছে।

পাচারকারীদের আস্তানা ধ্বংস, নতুন এবং পুরনো পাচারকারীদের শনাক্ত এবং বিচারাধীন মাদক মামলার তদন্তের জন্য অভিযান জোরদার করতে বলা হয়েছে তাঁদের। শেষ পর্যন্ত কাজ কত দূর হবে, তা নিয়ে বেশি আশাবাদী হওয়া যায় না। কারণ মাদক কখনোই নিজে নিজে কারো হাতে যায় না। জড় পদার্থ মাদককে মানুষ নামের জীবকুলের হাতে পৌঁছে দেওয়ার বহু প্রাণী রয়েছে পথে-ঘাটে। কারবারি-পুলিশসহ আরো কারো কারো মধুর সম্পর্ক মাদকের বিস্তার ঘটাচ্ছে। চাহিদা দৃষ্টে জোগান বাড়ছে। যে কারণে মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ মাঠে মারা যাচ্ছে। স্থল-জল সীমান্তে যার যা করার করছে।  আকাশপথেও অনেকের হাত পড়েছে। আর মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নামের প্রতিষ্ঠানটি আসলে কোন কিছিমের নিয়ন্ত্রণ করছে, তা-ও কম-বেশি সবার জানা। তারা দমন নয়, প্রকারান্তরে নিজেদের মতো মাদক নিয়ন্ত্রণই করে। সেখানে বিশাল লগ্নি, নিয়োগ-বিনিয়োগ, লোভনীয় পদ-পদায়নের বিষয়-আশয় রয়েছে।

এসবের আড়ালে প্রকারান্তরে চলছে মাদকের আরেক কারবার। মাদক নিরাময়ে দেশে সরকারি-বেসরকারি কিছু প্রতিষ্ঠান আছে। সেগুলোর অবস্থাও তথৈবচ। বাংলাদেশ পুলিশের কনস্টেবল থেকে আইজিপি পর্যন্ত মাদকাসক্ত শনাক্তকরণের কথা বলে এক ধরনের চমক তৈরি করা হয়েছিল। অন্য কোনো সেক্টরে তো ডোপ টেস্টের আলোচনাই নেই।  পুলিশেও ‘ডোপ টেস্ট’ নিয়ে নন-ক্যাডার অফিসার ও সদস্যদের মাঝে অসন্তোষ দেখা দেয়। এটাই নিষ্ঠুর বাস্তবতা। আরেক বাস্তবতা হচ্ছে, উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক বাস্তবতায় মাদকের সর্বগ্রাসী আগ্রাসনে পুরো বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক কেওয়াস, ব্যবসা-বিনিয়োগে খরাসহ অর্থনৈতিক দুর্দশা, কূটনৈতিক টানাপড়েনের আলোচনা-সমালোচনার ব্যতিব্যস্ততার ফাঁকে অনেকের অলক্ষ্যে মাদকের বিস্তার ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। দেশের কোনো কোনো লোকালয়ে ঘরে ঘরে মাদকের কারবার। নেশাগ্রস্ত সন্তানের হাতে মা-বাবা, স্বামীর হাতে স্ত্রী হত্যার মতো ঘটনা মাঝেমধ্যে প্রকাশ্যে এসে দিন কয়েক মাতামাতি পর্যন্তই সার। এবারের পরিপ্রক্ষিত একটু ভিন্ন। সেনাবাহিনী মাঠে আছে। তা-ও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে। যৌথ বাহিনীর অংশীজন হয়ে তারা পেশাদারির সঙ্গে দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় তাদের কয়েকটি অভিযান ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। হত্যা মামলার আসামি, অবৈধ অস্ত্রধারী, তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী, চোরাকারবারি, কিশোর গ্যাং সদস্য, অপহরণকারী, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ পাকড়াও হচ্ছে নিয়মিত। মববাজও ধরা পড়ছে তাদের হাতে। পরিস্থিতি ও বাস্তবতার তাগিদে সেনা সদস্যদের মাদক দমনে বিশেষভাবে কাজে লাগানোর একটি মোক্ষম সময় এখন।

এ ব্যাপারে সরকারের কী নির্দেশনা, তা এখনো পরিষ্কার নয়। তবে মানুষ তাদের লুফে নিয়েছে সর্বন্তকরণে। সেনা সদস্যদের গত কিছুদিনের মাদকবিরোধী অ্যাকশনে সেই নমুনা স্পষ্ট।  স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার যখন উপলব্ধি হয়েছে, মাদক দমন বা নিয়ন্ত্রণে সাফল্য আসেনি, তখন একটি পদক্ষেপ অত্যন্ত আকাঙ্ক্ষিত। আর তালিকা তো তৈরি করাই আছে। নতুন-পুরনো তালিকার একটি ফর্দ বা সারসংক্ষেপ তাদের ধরিয়ে দিলে এ যাত্রায় মাদকবিরোধী অভিযানের একটি যুগান্তকারী ইতিহাস তৈরি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ব্যর্থতার শঙ্কা কম। সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতায় মাঠে রাখার সিদ্ধান্ত দেশের সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তাদের সুবাদে কেবল আইন-শৃঙ্খলা আয়ত্তে থাকছে না, দানবীয় মব সন্ত্রাস দমনে কিছু পদক্ষেপে সেনাবাহিনীর প্রতি সব পর্যায়ের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। মাদকের ভয়াল থাবার দিকে সেনাবাহিনীর পদক্ষেপও পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে। বিশ্বের কিছু কিছু দেশে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে সামরিক বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশেও এখন একটি সুবর্ণ সময় সেনাবাহিনীকে এই গুরুদায়িত্ব পালনে স্পষ্ট নির্দেশনা ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়ার। সাধারণ মানুষ বিশেষ করে মাদকের ব্যাপকতায় চিন্তিত-অতিষ্ঠরা তো মুখিয়েই আছে। সেই অপেক্ষাই করছে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন  
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সর্বশেষ খবর
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক দূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিক দূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলা দিনে
বাদলা দিনে

ডাংগুলি

নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা

সাহিত্য

মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার

সম্পাদকীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে কুপিয়ে হত্যা যুবককে
বনানীতে কুপিয়ে হত্যা যুবককে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি

সাহিত্য

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাচাষী
বাংলাচাষী

সাহিত্য

মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মব’ সৃষ্টি করে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা
‘মব’ সৃষ্টি করে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা

নগর জীবন