শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

দেশজুড়ে কেমন যেন একটা অস্থিরতা ও অশান্তি চলছে। কোথাও শান্তি নেই। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে। শিক্ষার্থীরা তাঁদের আবাসিক হলের দাবিতে আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনে কর্তৃপক্ষ একটি বিবৃতি দিয়েই দায় এড়িয়েছে। বেশ কিছু দিন ধরে সচিবালয়ে আন্দোলন চলছে। উপদেষ্টারা আন্দোলন থামাতে কয়েক দিন পর পর বিবৃতি দিচ্ছেন। বড় ধরনের আন্দোলনের পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে এনবিআরে।

সেখানেও সরকার দায় এড়িয়েছে শুধু একটি বিবৃতি দিয়ে। যেখানেই আন্দোলন, সেখানেই বিবৃতি। চারপাশে যা কিছু ঘটছে, সবকিছু সরকার যেন দেখছে, শুনছে, কিন্তু কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। শুধু বিবৃতি দিচ্ছে। অনেকে এই সরকারের নাম দিয়েছেন ‘বিবৃতি সরকার’। সম্প্রতি বাজেট নিয়ে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, ‘এই সরকার কুম্ভকর্ণ সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার শুনছে, দেখছে; কিন্তু কোনো কাজ করছে না।’ এটি শুধু হোসেন জিল্লুর রহমানেরই মতামত নয়, গোটা দেশের মানুষের মতামত।

প্রশ্ন উঠেছে, বিবৃতি দেওয়াই কি সরকারের একমাত্র কাজ? সম্প্রতি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নুরুল হুদাকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। কয়েক দিন আগেই মব ভায়োলেন্স নিয়ে হুলুস্থুল হলো। প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে লন্ডনে একাধিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সরকার এ ধরনের মব ভায়োলেন্স প্রতিহত করার জন্য সর্বত্র ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলেও তিনি জানালেন। 

খুঁজে দেখলাম, গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত শুধু মব সন্ত্রাস নিয়ে সরকার ১৬টি বিবৃতি দিয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। মব সন্ত্রাসীরাও সদর্পে বিবৃতি দিয়ে বলছে, এসব তারা করবেই। নুরুল হুদার ঘটনার পরদিন সরকার একটি বিবৃতি দিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ এবং ভিডিও চিত্রগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রায় ঘণ্টাব্যাপী নুরুল হুদার ওপর মব সন্ত্রাস হয়েছে। নুরুল হুদা যদি ঘৃণ্যতম অপরাধীও হন, তাঁর শাস্তি দেবে দেশের আদালত, প্রচলিত আইন। কিছু উচ্ছৃঙ্খল মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরবে, চড়-থাপ্পড় মারবে, গালে জুতা মারবে, জুতার মালা পরাবে- এটা কোনো সভ্য সমাজের রীতি হতে পারে না। সব মহল এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে, উদ্বেগ জানিয়েছে। কিন্তু সরকারের কাছে সমাধান আছে একটাই, সেটি হলো বিবৃতি।

এই ঘটনার পর সরকারের বিবৃতিটিও দেখার মতো। সরকার বলেছে, ‘এখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে ভূমিকা ছিল, তারা যথাযথ ভূমিকা পালন করেছে কি না সেটি সরকার দেখবে এবং যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’ এরই মধ্যে গত ১০ মাসে পাঁচ শর বেশি পুলিশ নিগৃহীত হয়েছে। মব সন্ত্রাসীরা কথায় কথায় পুলিশের ওপর চড়াও হচ্ছে। এটা ভুলে গেলে চলবে না যে ৫ আগস্টের পর পুলিশ বাহিনীর মনোবল পুরোপুরিভাবে ভেঙে গেছে। এখন পুলিশ বাহিনীর আর সেই সক্ষমতা নেই—একটি মব সন্ত্রাস থামানোর জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়বে। কারণ এখন মবরাই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর চেয়ে শক্তিশালী।

শুধু নুরুল হুদার বিষয় নয়। দেশজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় মব সন্ত্রাস চলছে। মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো কর্মকৌশল নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা বলছেন। কিন্তু মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। শুধু মব সন্ত্রাস কেন, কোথাও কোনো ক্ষেত্রেই সরকারের অ্যাকশন নেই। প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে গেলেন। যুক্তরাজ্য সফরের সময় তিনি ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করলেন। ওই বৈঠকের মধ্য দিয়েও একটা যৌথ বিবৃতি এলো। কিন্তু সেই বিবৃতির এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকারিতা নেই। ওই বিবৃতি পুরো জাতিকে আশ্বস্ত করেছিল। পুরো জাতি ভেবেছিল, এখন দেশ নির্বাচনের পথে হাঁটবে। অশান্তি, হানাহানি, আন্দোলন, অবরোধ ইত্যাদি থেকে মানুষ মুক্ত হবে। দেশজুড়ে শুরু হবে একটি নির্বাচনী উৎসব।

সত্যি বলতে কি, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকের পর দেশজুড়ে একটা স্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই স্বস্তির আকাশ শঙ্কার কালো মেঘ ঢেকে দিচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ফিরে আসার দুই সপ্তাহ পরও পদক্ষেপ নেই। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বলেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে সরকারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো বার্তা পাননি। সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা আসেনি। প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি বাস্তবে প্রতিপালন করবে কে? সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে চলছে ম্যারাথন আলোচনা। এভাবে আলোচনা করে বছরের পর বছর সময় পার করে দেওয়া যায়। কিন্তু সমাধান কী? জনগণেরই বা কী লাভ তাতে? সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত থাকুক, কারো কোনো আপত্তি নেই। পাশাপাশি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করতে বাধা কোথায়? বিশেষ করে এখন সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ। যখন প্রধান উপদেষ্টা বা সরকার নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের ব্যাপারে একটি সম্ভাব্য সময় বলবে, তখন নির্বাচন কমিশনকে অনেকগুলো দায়িত্ব পালন করতে হবে। প্রথমত, তাকে সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। সীমানা নির্ধারণ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৭৫টির মতো বিরোধ রয়েছে। 

এই বিরোধগুলো নিষ্পত্তি করা সময়সাপেক্ষ। হালনাগাদ ভোটার তালিকা তৈরি করতে হবে। ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে। যাঁরা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নন, তাঁদের সেখানে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ দিতে হবে। সীমানা নির্ধারণের পর নির্বাচন কমিশনকে ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। নির্বাচন কর্মকর্তাদের বাছাইপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে হবে। এই কাজগুলো শেষ না করে নির্বাচনে যাওয়া যাবে না। নির্বাচন বিশ্লেষকরা হিসাব করে দেখেছেন, এই কাজগুলো শেষ করতে অন্তত সাত থেকে আট মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ এখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ।

প্রতিদিন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক হচ্ছে। সেখান থেকেও আসছে বিবৃতি। দেশে এখন একমাত্র কাজ হচ্ছে বিবৃতি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিচ্ছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিচ্ছে, এনবিআর বিবৃতি দিচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা বিবৃতি দিচ্ছেন। যৌথ বিবৃতিসহ নানা ধরনের বিবৃতি আসছে। কিন্তু এই বিবৃতিগুলো বাস্তবায়ন করবে কারা, কিভাবে? সেটি এখন এক বড় প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের উত্তর কারো কাছে নেই।

দেশের এই স্থবির অবস্থা এবং সরকারের প্রতিক্রিয়াহীন মনোভাব দেশকে আরো সংকটের গভীরে নিয়ে যেতে পারে। আর সে জন্যই প্রয়োজন লন্ডনের যৌথ বিবৃতি অনুযায়ী একটি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সূচি ঘোষণা করা। কেউ কেউ বলছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা সম্ভব নয়। কেন সম্ভব নয়? সেই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। জুলাই সনদ, গণহত্যার বিচার-এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়া চলতে থাকবে। এর সঙ্গে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার বিরোধ কোথায়? যদি ঐকমত্য কমিশন আলোচনা করে জুলাই মাসে সনদ চূড়ান্ত করে এবং জুলাই সনদে যদি সবাই স্বাক্ষর করে, সেই সময়ের মধ্যে যদি নির্বাচন কমিশন তার অনেকগুলো কাজ এগিয়ে নেয়, তাহলে সমস্যাটা কোথায়? তাহলে কি জুলাই সনদের আগ পর্যন্ত বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে? একটির সঙ্গে আরেকটিকে গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে কেন?

এই সরকারের বেশির ভাগ সদস্যই এসেছেন বস্তুত বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা থেকে। উন্নয়ন সংস্থাগুলোর প্রধান কাজ হলো যেকোনো বিষয়ে মতামত দেওয়া। তারা কাজ করে কম, কথা বলে বেশি। প্রকৃত উন্নয়নের চেয়ে সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপেই সময় ব্যয় করে বেশির ভাগ এনজিও। এখন সরকারও যেন চলছে এনজিও টাইপে।

মনে রাখতে হবে, এই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত একটি সরকার। জনগণের বিপুল সমর্থন রয়েছে এই সরকারের প্রতি। কাজেই এই সরকারকে কাজ দেখাতে হবে। শুধু সব বিষয়ে বিবৃতি দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। প্রতিটি সমস্যার গভীরে যেতে হবে। সমস্যার সমাধান করতে হবে। এনবিআরের যে শাটডাউন কর্মসূচি, সেই কর্মসূচির কারণ কী, তার অনুসন্ধান করতে হবে। তাদের সঙ্গে কথা বলে একটি যৌক্তিক সমাধানে যেতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সমস্যা কত দিন ঝুলিয়ে রাখা হবে? সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সিটি করপোরেশনের সমস্যার একটি ইতিবাচক ও বাস্তবভিত্তিক সমাধান করতে হবে। সমাধান করতে হবে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের আবাসনের।

এই সরকারের এমন একটি অবস্থা দাঁড়িয়েছে, শুধু যমুনা ঘেরাও করে ব্যাপক আন্দোলন করলে সরকার সেই দাবি মেনে নেয়। তার আগ পর্যন্ত সরকার চুপচাপ বসে দেখে। এটি একটি সরকারের কাজ হতে পারে না। তাই অবিলম্বে প্রয়োজন সরকারের দুটি কাজ করা। প্রথমত, লন্ডনের বিবৃতির আলোকে একটি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা; দ্বিতীয়ত, যে সমস্যাগুলো রয়েছে, সেগুলোর সমাধানে দ্রুত কার্যকর ও বাস্তবসম্মত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। মানুষ আর নিতে পারছে না। বিবৃতি এখন জনগণের কাছে এক বিরক্তি।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শিবগঞ্জ সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
শিবগঞ্জ সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে
চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন
শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’
‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল
গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর
ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের
দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে