শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

দেশজুড়ে কেমন যেন একটা অস্থিরতা ও অশান্তি চলছে। কোথাও শান্তি নেই। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে। শিক্ষার্থীরা তাঁদের আবাসিক হলের দাবিতে আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনে কর্তৃপক্ষ একটি বিবৃতি দিয়েই দায় এড়িয়েছে। বেশ কিছু দিন ধরে সচিবালয়ে আন্দোলন চলছে। উপদেষ্টারা আন্দোলন থামাতে কয়েক দিন পর পর বিবৃতি দিচ্ছেন। বড় ধরনের আন্দোলনের পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে এনবিআরে।

সেখানেও সরকার দায় এড়িয়েছে শুধু একটি বিবৃতি দিয়ে। যেখানেই আন্দোলন, সেখানেই বিবৃতি। চারপাশে যা কিছু ঘটছে, সবকিছু সরকার যেন দেখছে, শুনছে, কিন্তু কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। শুধু বিবৃতি দিচ্ছে। অনেকে এই সরকারের নাম দিয়েছেন ‘বিবৃতি সরকার’। সম্প্রতি বাজেট নিয়ে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, ‘এই সরকার কুম্ভকর্ণ সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার শুনছে, দেখছে; কিন্তু কোনো কাজ করছে না।’ এটি শুধু হোসেন জিল্লুর রহমানেরই মতামত নয়, গোটা দেশের মানুষের মতামত।

প্রশ্ন উঠেছে, বিবৃতি দেওয়াই কি সরকারের একমাত্র কাজ? সম্প্রতি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নুরুল হুদাকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। কয়েক দিন আগেই মব ভায়োলেন্স নিয়ে হুলুস্থুল হলো। প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে লন্ডনে একাধিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সরকার এ ধরনের মব ভায়োলেন্স প্রতিহত করার জন্য সর্বত্র ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলেও তিনি জানালেন। 

খুঁজে দেখলাম, গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত শুধু মব সন্ত্রাস নিয়ে সরকার ১৬টি বিবৃতি দিয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। মব সন্ত্রাসীরাও সদর্পে বিবৃতি দিয়ে বলছে, এসব তারা করবেই। নুরুল হুদার ঘটনার পরদিন সরকার একটি বিবৃতি দিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ এবং ভিডিও চিত্রগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রায় ঘণ্টাব্যাপী নুরুল হুদার ওপর মব সন্ত্রাস হয়েছে। নুরুল হুদা যদি ঘৃণ্যতম অপরাধীও হন, তাঁর শাস্তি দেবে দেশের আদালত, প্রচলিত আইন। কিছু উচ্ছৃঙ্খল মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরবে, চড়-থাপ্পড় মারবে, গালে জুতা মারবে, জুতার মালা পরাবে- এটা কোনো সভ্য সমাজের রীতি হতে পারে না। সব মহল এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে, উদ্বেগ জানিয়েছে। কিন্তু সরকারের কাছে সমাধান আছে একটাই, সেটি হলো বিবৃতি।

এই ঘটনার পর সরকারের বিবৃতিটিও দেখার মতো। সরকার বলেছে, ‘এখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে ভূমিকা ছিল, তারা যথাযথ ভূমিকা পালন করেছে কি না সেটি সরকার দেখবে এবং যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’ এরই মধ্যে গত ১০ মাসে পাঁচ শর বেশি পুলিশ নিগৃহীত হয়েছে। মব সন্ত্রাসীরা কথায় কথায় পুলিশের ওপর চড়াও হচ্ছে। এটা ভুলে গেলে চলবে না যে ৫ আগস্টের পর পুলিশ বাহিনীর মনোবল পুরোপুরিভাবে ভেঙে গেছে। এখন পুলিশ বাহিনীর আর সেই সক্ষমতা নেই—একটি মব সন্ত্রাস থামানোর জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়বে। কারণ এখন মবরাই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর চেয়ে শক্তিশালী।

শুধু নুরুল হুদার বিষয় নয়। দেশজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় মব সন্ত্রাস চলছে। মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো কর্মকৌশল নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা বলছেন। কিন্তু মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। শুধু মব সন্ত্রাস কেন, কোথাও কোনো ক্ষেত্রেই সরকারের অ্যাকশন নেই। প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে গেলেন। যুক্তরাজ্য সফরের সময় তিনি ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করলেন। ওই বৈঠকের মধ্য দিয়েও একটা যৌথ বিবৃতি এলো। কিন্তু সেই বিবৃতির এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকারিতা নেই। ওই বিবৃতি পুরো জাতিকে আশ্বস্ত করেছিল। পুরো জাতি ভেবেছিল, এখন দেশ নির্বাচনের পথে হাঁটবে। অশান্তি, হানাহানি, আন্দোলন, অবরোধ ইত্যাদি থেকে মানুষ মুক্ত হবে। দেশজুড়ে শুরু হবে একটি নির্বাচনী উৎসব।

সত্যি বলতে কি, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকের পর দেশজুড়ে একটা স্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই স্বস্তির আকাশ শঙ্কার কালো মেঘ ঢেকে দিচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ফিরে আসার দুই সপ্তাহ পরও পদক্ষেপ নেই। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বলেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে সরকারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো বার্তা পাননি। সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা আসেনি। প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি বাস্তবে প্রতিপালন করবে কে? সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে চলছে ম্যারাথন আলোচনা। এভাবে আলোচনা করে বছরের পর বছর সময় পার করে দেওয়া যায়। কিন্তু সমাধান কী? জনগণেরই বা কী লাভ তাতে? সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত থাকুক, কারো কোনো আপত্তি নেই। পাশাপাশি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করতে বাধা কোথায়? বিশেষ করে এখন সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ। যখন প্রধান উপদেষ্টা বা সরকার নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের ব্যাপারে একটি সম্ভাব্য সময় বলবে, তখন নির্বাচন কমিশনকে অনেকগুলো দায়িত্ব পালন করতে হবে। প্রথমত, তাকে সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। সীমানা নির্ধারণ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৭৫টির মতো বিরোধ রয়েছে। 

এই বিরোধগুলো নিষ্পত্তি করা সময়সাপেক্ষ। হালনাগাদ ভোটার তালিকা তৈরি করতে হবে। ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে। যাঁরা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নন, তাঁদের সেখানে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ দিতে হবে। সীমানা নির্ধারণের পর নির্বাচন কমিশনকে ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। নির্বাচন কর্মকর্তাদের বাছাইপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে হবে। এই কাজগুলো শেষ না করে নির্বাচনে যাওয়া যাবে না। নির্বাচন বিশ্লেষকরা হিসাব করে দেখেছেন, এই কাজগুলো শেষ করতে অন্তত সাত থেকে আট মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ এখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ।

প্রতিদিন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক হচ্ছে। সেখান থেকেও আসছে বিবৃতি। দেশে এখন একমাত্র কাজ হচ্ছে বিবৃতি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিচ্ছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিচ্ছে, এনবিআর বিবৃতি দিচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা বিবৃতি দিচ্ছেন। যৌথ বিবৃতিসহ নানা ধরনের বিবৃতি আসছে। কিন্তু এই বিবৃতিগুলো বাস্তবায়ন করবে কারা, কিভাবে? সেটি এখন এক বড় প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের উত্তর কারো কাছে নেই।

দেশের এই স্থবির অবস্থা এবং সরকারের প্রতিক্রিয়াহীন মনোভাব দেশকে আরো সংকটের গভীরে নিয়ে যেতে পারে। আর সে জন্যই প্রয়োজন লন্ডনের যৌথ বিবৃতি অনুযায়ী একটি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সূচি ঘোষণা করা। কেউ কেউ বলছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা সম্ভব নয়। কেন সম্ভব নয়? সেই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। জুলাই সনদ, গণহত্যার বিচার-এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়া চলতে থাকবে। এর সঙ্গে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার বিরোধ কোথায়? যদি ঐকমত্য কমিশন আলোচনা করে জুলাই মাসে সনদ চূড়ান্ত করে এবং জুলাই সনদে যদি সবাই স্বাক্ষর করে, সেই সময়ের মধ্যে যদি নির্বাচন কমিশন তার অনেকগুলো কাজ এগিয়ে নেয়, তাহলে সমস্যাটা কোথায়? তাহলে কি জুলাই সনদের আগ পর্যন্ত বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে? একটির সঙ্গে আরেকটিকে গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে কেন?

এই সরকারের বেশির ভাগ সদস্যই এসেছেন বস্তুত বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা থেকে। উন্নয়ন সংস্থাগুলোর প্রধান কাজ হলো যেকোনো বিষয়ে মতামত দেওয়া। তারা কাজ করে কম, কথা বলে বেশি। প্রকৃত উন্নয়নের চেয়ে সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপেই সময় ব্যয় করে বেশির ভাগ এনজিও। এখন সরকারও যেন চলছে এনজিও টাইপে।

মনে রাখতে হবে, এই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত একটি সরকার। জনগণের বিপুল সমর্থন রয়েছে এই সরকারের প্রতি। কাজেই এই সরকারকে কাজ দেখাতে হবে। শুধু সব বিষয়ে বিবৃতি দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। প্রতিটি সমস্যার গভীরে যেতে হবে। সমস্যার সমাধান করতে হবে। এনবিআরের যে শাটডাউন কর্মসূচি, সেই কর্মসূচির কারণ কী, তার অনুসন্ধান করতে হবে। তাদের সঙ্গে কথা বলে একটি যৌক্তিক সমাধানে যেতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সমস্যা কত দিন ঝুলিয়ে রাখা হবে? সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সিটি করপোরেশনের সমস্যার একটি ইতিবাচক ও বাস্তবভিত্তিক সমাধান করতে হবে। সমাধান করতে হবে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের আবাসনের।

এই সরকারের এমন একটি অবস্থা দাঁড়িয়েছে, শুধু যমুনা ঘেরাও করে ব্যাপক আন্দোলন করলে সরকার সেই দাবি মেনে নেয়। তার আগ পর্যন্ত সরকার চুপচাপ বসে দেখে। এটি একটি সরকারের কাজ হতে পারে না। তাই অবিলম্বে প্রয়োজন সরকারের দুটি কাজ করা। প্রথমত, লন্ডনের বিবৃতির আলোকে একটি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা; দ্বিতীয়ত, যে সমস্যাগুলো রয়েছে, সেগুলোর সমাধানে দ্রুত কার্যকর ও বাস্তবসম্মত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। মানুষ আর নিতে পারছে না। বিবৃতি এখন জনগণের কাছে এক বিরক্তি।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা