শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩১, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

আইরিশ নাট্যকার স্যামুয়েল বেকেট তাঁর ‘ওয়েটিং ফর গোডো’ নাটকের জন্য আজও কিংবদন্তি। নাটকের প্রধান দুই চরিত্র ভ্লাদিমির ও এস্ট্রাগন নির্জন রাস্তার পাশে একটি গাছের নিচে দাঁড়িয়ে অনিশ্চিত অপেক্ষা করছে। যেখানে তাদের সঙ্গী কেউ নেই, কিছু করার নেই, কোথাও যাওয়ার নেই, সাহায্য করতে কেউ এগিয়ে আসবে কি না জানে না। অর্থাৎ অস্থিরতা আর অন্তঃসারশূন্য সমাজের চিত্রনাট্যই দৃশ্যমান হয়েছে এখানে।

নাটকের চরিত্রের দুজনের মতোই একদিকে হতাশা, অন্যদিকে অনিশ্চিত জীবনের বাসিন্দা বাংলাদেশের মানুষ। যেন তাদের কেউ নেই, কিছু নেই। স্যামুয়েল বেকেট যুগান্তকারী এই নাটকটি লিখেন ১৯৪৮ সালে। এর কাহিনি বিশ্বের নাটকপ্রিয় মানুষ মাত্রই জানে। তবে এত বছর পর সম্ভবত বাংলাদেশিরা জেনে গেছে তারা একজনের জন্য ঠিকই অপেক্ষা করছে। যিনি হবেন ক্ষতবিক্ষত দেশটির অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও মানবিক মুক্তির নায়ক। 

একাত্তরের পর থেকেই বাংলাদেশ অনিশ্চিত যাত্রার সঙ্গী। বেশির ভাগ সময়ই উপহাস আর অনাদরে পার করছে বছর। সেই তারাই একের পর এক শিকল ছেঁড়া শুরু করে! সবচেয়ে বড় শিকলটা ছিন্নভিন্ন করে একাত্তরে। এরপরও সময়ে সময়ে বিভিন্ন সংকট মোকাবেলা করতে হয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট নতুনভাবে আবারও উজ্জীবনীর গান গায় বাঙালি। সম্মিলিত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত বাঙালি। প্রয়োজন নেতৃত্ব।

তাহলে কে এবং কবে সমস্যাগুলো দূর করতে নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। জাতির ভাগ্যে বিভিন্ন সময়ে কয়েকজন নেতার আগমন ঘটলেও কাঙ্ক্ষিত মুক্তি মিলেনি। আদায় হয়নি অধিকার। বরং বারবার চেনা দৈত্য-দানব অচেনা রূপে ছারখার করে গেছে। ফলে বাঙালি চরিত্র ভ্লাদিমির ও এস্ট্রাগন জীবনেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

২. আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে শান্তির দূত ভাবেন। এটাও বলেন, পৃথিবীর অনেকগুলো সমস্যার সমাধান করলেও আমার নাম কেউ মুখে নিতে চায় না। অর্থাৎ তিনি বিনিময় চান, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেকে ঈশ্বরপ্রেরিত দূত উল্লেখ করে পুনরায় ক্ষমতায় এসেছেন। একবার নয়, দুবার নয়, বারবার জনতাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, ‘কেউ আমাকে মূর্খ বা পাগল ভাবতে পারেন। কিন্তু আমি জানি, আমি ঈশ্বরপ্রেরিত।’ একই পন্থায় শেখ হাসিনাও নিজেকে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যক্তি ভাবা শুরু করেছিলেন। কারণ এটা তাঁর বাবার দেশ, যা ইচ্ছা তা করার অধিকার রাখেন। আবার তিনিই দেশটির সব সমাধানের নেত্রী। আর সংকটের শুরু এখানেই।

কেউ কেউ ভিন্ন ও ব্যতিক্রম। মাস কয়েক পূর্বে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের কর্মীদের বলেন, ‘সহকর্মী হিসেবে আপনাদের প্রতি আমার একটি অনুরোধ। আপনাদের নেতা হিসেবে আমার নির্দেশ, আজকের পর থেকে দয়া করে আমার নাম যখন কেউ বলবেন, কেউ আমাকে দেশনায়ক, রাষ্ট্রনায়ক—এই শব্দগুলো বলবেন না। এটি আমার একটু অনুরোধ, আমার নির্দেশ।’ অথচ ৫ আগস্টের পর তিনি ক্ষমতা দখলের জন্য দলের বিশাল কর্মীবাহিনী দিয়ে কূটচালে রাজনীতির ময়দান ত্রাহি ত্রাহি করে তুলতে পারতেন। রাজনৈতিক প্রাজ্ঞতা, বিজ্ঞতা-অন্তত জনপ্রিয়তা দিয়ে তা করা খুব কঠিন কিছু ছিল না। এখনো সেটা সম্ভব, কিন্তু তা থেকে নিজেকে নিবৃত্ত করলেন তিনি। ইতিহাস বলে, এই ভূমিকায় অন্য যে কেউ হলে ফলাফল ভিন্ন কিছু হতো।

তারেক রহমান কে? কী তাঁর পরিচয়? যাঁর বাবা বাংলাদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট, মা তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তাই তিনি অন্যদের মতো ভাববেন না, ভাবাটা যৌক্তিকও হবে না। তিনি জানেন, পরিশীলিত ও মার্জিত হতে হয়। এটাই রাজনীতি ও গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।

৩. ১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ জন্মলগ্ন থেকে বিএনপি সাধারণ মানুষের দল হিসেবে স্বীকৃত ও পরিচিত। নয়তো দীর্ঘ ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার পরও আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা থাকবে কেন দলটির? নেতাকর্মীরা জেল, জুলুম ও জরিমানার পরও কেন উজ্জীবিত! কারণ দলটির আছে যোগ্য নেতৃত্ব, ভিশন ও মিশনের স্বচ্ছতা। তাহলে মনে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক দলটির কর্ণধার বিদেশের মাটিতে কেন? উত্তর হলো, এক-এগারো ও তার পরবর্তী সরকারের রোষানলের শিকার হয়ে চিকিৎসার জন্য গিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের পর তাঁর দেশে ফেরার পথ রুদ্ধ করে। ২০১০ সালের পর পাসপোর্টটিও নবায়ন করেনি দূতাবাস। ২০১৪ সালে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলেও তৎকালীন বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ট্রাভেল পাসপোর্ট ব্যবহারের পরামর্শ দেয়। অথচ বলা হচ্ছে ইংল্যান্ডে পরিবারসহ রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন তারেক, তাহলে তিনি প্রথম কিংবা একমাত্র ব্যক্তি নন। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক আবেল এসক্রিবা ফলশ এবং ড্যানিয়েল ক্রেমারিচ এক হিসাব তুলে ধরে বলছেন, ১৯৪৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ১৮০ জনেরও বেশি রাষ্ট্রপ্রধান নির্বাসনে যেতে বাধ্য হয়েছেন।

এই মুহূর্তে তারেক রহমান আলোচনায় কেন? কারণ দেশের মানুষের পাশে থাকার আগ্রহ, ইচ্ছা ও পরিকল্পনা বিভিন্নভাবে ব্যক্ত করছেন। ২০২০ সালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৪তম জন্মদিবসের আলোচনা ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ স্লোগানটি উচ্চারণ করেছিলেন, পরবর্তীতে দিয়েছিলেন রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য রূপরেখার ৩১ দফা, জুলাই আন্দোলনকারী ও বিপদগ্রস্তদের পাশেও সাহসী হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।

চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল উত্তরবঙ্গের এক কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বলেন, ‘জাতি বিভাজিত হলে দেশ এগিয়ে যেতে পারবে না। আমরা ধর্ম বিবেচনা করব না, বাংলাদেশি হিসেবে বিবেচনা করব এবং সব ধর্মের মানুষের সম্প্রীতির দেশ গড়ে তুলব।’

পূর্বের সরকার দেশের সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের জান ও জবানের নিরাপত্তা বিভিন্নভাবে বিঘ্নিত করার পাশাপাশি জাতির সামনে ঘৃণিত ও নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপন করেছে। তাদের কথা ভেবে তারেক রহমান বলেন, সমাজের অনেক গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি আছেন, যাঁরা দেশের জন্য কাজ করতে চান। কিন্তু তাঁরা রেগুলার রাজনীতিতে নেই। তাঁদেরকে সমাজের উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ দেবে বিএনপি।

বিভিন্ন সময়ে জাতিকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাথায় রেখে তারেক রহমান যদি সামনের দিকে অগ্রসর হন, দিশাহারা জাতি ভ্লাদিমির ও এস্ট্রাগন চরিত্র থেকে বের হয়ে একজন সত্যিকার নেতা খুঁজে পেতে পারে।

লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক। 

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকিব হত্যা মামলায় কামরুল-মানিক নতুন মামলায় গ্রেফতার
রাকিব হত্যা মামলায় কামরুল-মানিক নতুন মামলায় গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় এক বিদ্যালয়ের কেউ পাস করেনি
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় এক বিদ্যালয়ের কেউ পাস করেনি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শ্রীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী
চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু
নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক
অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং
দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্সার নজরে ১৭ বছরের রায়ান রবার্তো
বার্সার নজরে ১৭ বছরের রায়ান রবার্তো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক ও হেলপার নিহত
যশোরে ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক ও হেলপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে: আলী রীয়াজ
নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু-একটি ইসলামী দল জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে : রিজভী
দু-একটি ইসলামী দল জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
চাঁদপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোকে মাটিতে ফেলে দিয়ে পিএসজি কোচ বললেন, ‘থামাতে গিয়েছিলাম’
পেদ্রোকে মাটিতে ফেলে দিয়ে পিএসজি কোচ বললেন, ‘থামাতে গিয়েছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে