শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

শ্বাসকষ্ট : ফুসফুসের না হার্টের সমস্যা

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
শ্বাসকষ্ট : ফুসফুসের না হার্টের সমস্যা

শ্বাসকষ্টের রোগীরা প্রায়ই একটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকেন, উনি কোন ধরনের চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করবেন, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ না হার্ট স্পেশালিস্ট। সাধারণভাবে চিন্তা করলে এটাই সঠিক মনে হয় যে, শ্বাসকষ্ট যেহেতু ফুসফুসের মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলেই ভালো হবে। তবে একথা সত্য, সাধারণভাবে যেসব শ্বাসকষ্ট হয় তার বেশির ভাগই হার্টের অসুস্থতার জন্য হয়ে থাকে এবং বাচ্চাদের বেলায় এবং শেষ বয়সে ফুসফুসের সমস্যা বেশি দেখা যায়।

আমরা প্রায় সবাই গরু-ছাগলের ফেপরা বা ফুসফুস দেখেছি এক একটি স্পঞ্জের মতো বস্তু, যার মধ্যে অনেক ফাঁপা অংশ থাকে এর একটি কিন্তু চুপসে যায় না যদি সিদ্ধ বা রান্নাও করা হয় তবুও কিন্তু ফেপরা চুপসে যায় না, এর প্রধান কারণ হলো ফুসফুসে অসংখ্য বায়ুভর্তি ছোট ছোট বেলুনের মতো জায়গা থাকে, এদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এলভিওলি বলা হয়। মানুষ শ্বাসকার্যের মাধ্যমে যখন বাতাস গ্রহণ করে তখন এসব বেলুন স্ফীত হয় বা বড় আকার ধারণ করে মানে, এতে বেশি পরিমাণ বাতাস ভর্তি হয়ে যায়। 

কিন্তু একইভাবে যখন মানুষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে বা বাতাস বের করে দেয় তখন বেলুনগুলো থেকে বাতাস বেরিয়ে যায়। ফলে বেলুনের আকার ছোট হয়ে যায়। এলভিওলিগুলোতে বাতাস ঢোকা এবং বের হওয়ার জন্য একটি নালি থাকে যার মাধ্যমে প্রতিবার নিঃশ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় বাতাস আসা যাওয়া করে এই বায়ু নালিগুলো একটি আর একটির সঙ্গে সঙ্গে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হতে হতে এক সময় একটি বড় শ্বাসনালিতে পরিণত হয়, যাকে আমরা গলার সামনের অংশে শ্বাসনালি হিসাবে চিনে থাকি। 

এলভিওলিগুলোর বাইরের দিকে এবং এর দেয়ালে প্রচুর পরিমাণ রক্তনালি বিদ্যামান থাকে এতবেশি  রক্তনালি দ্বারা এলভিওলি আরও থেকে থাকে আমরা বলতে পারি যে, এলভিওলি রক্তের সাগরে ডুবে আছে। এইসব এলভিওলির মাধ্যমে রক্ত থেকে কার্বন ডাই- অক্সাইড ও অন্যান্য দূষিত গ্যাস বেলুনের (এলভিওলির) বাতাসে প্রবেশ করে শরীর থেকে দূষিত গ্যাস শ্বাসকার্যের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। 

অপর দিকে বেলুনের বাতাসে থাকা অক্সিজেন রক্তে মিশে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন বাতাস থেকে রক্তের মাধ্যমে শ্বাস শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে মানব দেহে ও অন্যান্য প্রাণীর দেহে রক্ত কিন্তু সদাসর্বদাই চলমান থাকে এবং একটি হার্ট দ্বারা প্রতিনিয়ত রক্ত পাম্পের মাধ্যমে করে থাকে, মজার ব্যাপার হলো যেহেতু ফুসফুস একটি আবদ্ধ জায়গার মধ্যে বাতাস থাকে এবং রক্তের সাগর থাকে তাই প্রায়ই ফুসফুসের জায়গা দখলের জন্য রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হয়। 

শ্বাসকার্য সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য ফুসফুসে রক্ত এবং বাতাস একটা অনুপাত রক্ষা করে চলে। যদি কোনো কারণে এই অনুপাত নষ্ট হয়ে যায় মানে যদি বাতাস বেশি এবং রক্ত কমে যায় অথবা রক্ত বেশি এবং বাতাস কমে যায় তবে শ্বাসকার্য ব্যাহত হবে এবং ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হবে। ফুসফুসে বাতাস কিন্তু একই নালি দিয়ে আশা যাওয়া করে থাকে অপর দিকে রক্ত এর পাশ দিয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং অন্য পাশ দিয়ে ফুসফুস থেকে বের হয়ে যায়। এখানে হার্টের ডান পাশ সারা শরীর থেকে দূষিত রক্ত সংগ্রহ করে পরিশোধনের জন্য ফুসফুসে প্রেরণ করে এবং ফুসফুসে পরিশোধিত রক্ত হার্টের বাম পাশের মাধ্যমে সারা শরীরে সরবরাহ করে থাকে। 

ফুসফুসের যেসব সমস্যার জন্য শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফুসফুসে বায়ুনালি চেপে যাওয়া। যার ফলে ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়, যাকে আমরা সাধারণভাবে অ্যাজমা বলে থাকি। যা অনেক সময়ই বংশগত প্রবণতা থেকে হয়ে থাকে। ব্যক্তি প্রায় সময়ই ছোটবেলা থেকেই এ ধরনের শ্বাসকষ্টে ভুগে থাকেন। এলার্জির কারণে বা জীবাণু সংক্রমণের জন্য অ্যাজমার শ্বাসকষ্ট মাঝে মাঝে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। সালবিউটামল বা অনুরূপ অন্যান্য ওষুধ মুখে খেলে বা ইনহেলারের মাধ্যমে গ্রহণ করলে বায়ুনালি প্রসারিত হয়ে শ্বাসকষ্ট কমে যায়। ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস ও সিওপিডিতে আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস ও বায়ুনালিতে প্রদাহ হওয়ার জন্য ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়ে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে এক্ষেত্রেও জীবাণুর সংক্রমণ অসুস্থতার মাত্রা বৃদ্ধি করে শ্বাসকষ্ট তীব্র আকার ধারণ করতে পারে এ ক্ষেত্রে অ্যান্ট্রিবায়োটিক এবং সালবিউটামল জাতীয় ওষুধ বেশ কার্যকরী। 

অনেক সময় ফুসফুসে জীবাণু সংক্রমণের জন্য এলভিওলিতে পুঁজ জাতীয় জমা হয়ে এলভিওলি ভর্তি হয়ে যায় এবং বাতাস প্রবেশ করতে না পারায় কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। জীবাণু সংক্রমণের জন্য কাশি ও জ্বর হয়ে থাকে এবং ফুসফুসের গ্যাস অদল বদল হতে না পারায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, এই অসুস্থতাকে নিউমোনিয়া বলা হয়। শিশু ও বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা সবচেয়ে বেশি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। উপরে উল্লেখিত অসুস্থতাগুলো যেহেতু জীবাণু সংক্রমণের মাধ্যমে ঘটে থাকে তাই কাশি এবং জ্বর প্রায় সব ক্ষেত্রেই বিদ্যমান থাকে। 

হার্টে যেহেতু তার মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত পাম্প করে শরীরের প্রতিটি কোনায় রক্ত প্রবাহ (সরবরাহ) নিশ্চিত করে, তাই হার্টের যে কোনো ধরনের অসুস্থতা রক্ত সরবরাহের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টে ভাল্বের সমস্যা হলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় আর কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে অধিক রক্ত সরবরাহের ফলে ফুসফুসের বায়ুপ্রবাহ কমে গিয়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে। পূর্বে আলোচনা করেছি, রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে সব সময় একটা প্রতিযোগিতা  লক্ষ্য করা যায়। ছোট বাচ্চাদের বেলায় যাদের হার্টে জন্মগত সমস্যা থাকে তাদেরও ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কখনো প্রয়োজনের চেয়ে কম এবং কখনো প্রয়োজনের চেয়ে বেশি হওয়ায় দুই ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকে। যেসব ব্যক্তির হার্ট দুর্বল হতে হতে এমন এক মারাত্মক পর্যায়ে উপনীত হয় যে, হার্ট প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয়ে পড়ে ফলশ্রুতিতে হার্ট পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত পাম্পের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রেরণ করতে না পারায় ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যায়।

যার ফলে সারা শরীরে অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয় এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা হতে থাকে। এ অবস্থায়ও রোগী সারাক্ষণ শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকে। যারা উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসারে ভুগছেন তাদের হার্ট বাম পাশে ঠিকমতো কাজ না করতে পারায় ফুসফুস থেকে রক্ত অল্প মাত্রায় বেড় হয়ে হার্টে বাম পাশে প্রবেশ করায় ফুসফুসে অধিক পরিমাণে রক্ত জমা হতে থাকে ফলশ্রুতিতে ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগ ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্টের রক্তনালিতে ব্লক হওয়ার ফলে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যায় বিশেষ করে বাম পাশে এবং প্রায় ক্ষেত্রেই হার্টের ডান পাশের পাম্পিং পাওয়ার ঠিক থাকে। 

এই কারণে ফুসফুসে রক্ত প্রবেশ ঠিক থাকে কিন্তু বাম পাশে কার্যকারিতা কমে যাওয়ায় রক্ত অধিক পরিমাণে জমা হয়ে শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়। এ ক্ষেত্রে প্রায়ই তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের রোগীরা যখন বিশ্রামে থাকেন, তখন সাধারণত শ্বাসকষ্ট থাকে না কিন্তু রোগী যখনই কোনো কাজ যেমন হাঁটাহাঁটি সিঁড়িতে উপরে উঠা ও শক্তি প্রয়োগের কোনো কাজ করতে যান তখনই শরীরে অক্সিজেনের প্রয়োজন বেশি হয় এবং রোগী বুকব্যথা, বুকচেপে আসা, শরীরে ঘাম সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এবং রোগী বিশ্রাম গ্রহণ করলে শরীরে অক্সিজেন চাহিদা কমে যায় এবং তার সঙ্গে শারীরিক অন্যান্য উপসর্গের সঙ্গে সঙ্গে সৃষ্ট কষ্ট ও দূরীভূত হয়ে যায়। 

পরিশেষে এটা বলা যায়, ফুসফুসজনিত কারণে বাচ্চা এবং বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা বেশির ভাগ সময় শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এর সঙ্গে সঙ্গে প্রায় সময়ই জ্বর-কাশি বিদ্যমান থাকে। হার্টজনিত কারণে সাধারণত মাঝবয়সী ব্যক্তি  ও প্রবীণরা শ্বাসকষ্টে বেশি আক্রান্ত হন এবং তাদের জ্বর থাকে না খুব বেশি, কাশিতেও আক্রান্ত হতে দেখা যায় না কারও কারও শুকনা কাশি থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই হার্টজনিত শ্বাসকষ্ট পরিশ্রমকালীন দেখা দেয় এবং বিশ্রাম গ্রহণে নিবারণ হয়ে যায়।

লেখক: চিফ কনসালটেন্ট শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা