শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন, ২০২২

আমার সাফল্যের অনুপ্রেরণা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল , ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড
প্রিন্ট ভার্সন
আমার সাফল্যের অনুপ্রেরণা বসুন্ধরা গ্রুপের  চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের অনুপ্রেরণায় আবাসন খাতে ব্যবসা শুরু করেছিলেন জেসিএক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল। একে একে দেখেছেন সাফল্যের মুখ।  ব্যবসা ছড়িয়েছেন ব্যাংক, বীমা, অটোমোবাইল, জাহাজ, রেস্তোরাঁ, পর্যটনসহ বিভিন্ন খাতে। এফবিসিসিআই পরিচালক সফল এই ব্যবসায়ীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- সাইফ ইমন ও ছবি তুলেছেন জয়ীতা রায়

 

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শুরুর গল্প শুনতে চাই

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : ২০০৫ সালে আমি আবাসন ব্যবসা শুরু করি। সে সময় আমার একটা ছোট কোম্পানি ছিল নেফিয়ার হোমস লিমিটেড নামে। ছয়জন মিলে সেটা শুরু করেছিলাম। নেফিয়ার হোমস লিমিটেড এখন অবধি চলমান। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে শুরু করি জেমস। এই ব্যানারে আমরা প্রচুর প্রজেক্ট সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছি। বসুন্ধরায় এখনো অনেক প্রজেক্ট রয়েছে। আমি ২০১৮ সালে জাপানিদের নিয়ে নতুন একটা প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স প্রতিষ্ঠা করি। ইচ্ছা ছিল শুরু থেকেই প্রিমিয়াম কাস্টমারদের নিয়ে উন্নতমানের কাজ করা। সেই ইচ্ছা থেকেই বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের অনুপ্রেরণায় বসুন্ধরায় জাপানিদের নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জেসিএক্স-এর জয়যাত্রা প্রসঙ্গে

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : আসলে যেমনটা বলছিলাম জেসিএক্স নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন। আর এই স্বপ্নযাত্রা শুরু হয় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় প্রজেক্টের মাধ্যমে। এখানে বিশাল এলাকা। ভালো ভালো কাজ করার অনেক সুযোগ। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের উপদেশ অনুযায়ী আমরা এখানে একাধিক প্রজেক্ট শুরু করি। বর্তমানে এখানে অনেক কনসার্ন কাজ করছে। শুধু জেসিএক্সই নয়; আমি জাপাস্টিরও একজন ডিরেক্টর। আরও একটি জাপানিজ প্রতিষ্ঠানও এখানে কাজ করছে। আমি তাদের সঙ্গেও আছি। আসলে খেয়াল করলে দেখবেন সব মিলিয়ে জাপানিদের যে ফ্লেভার তা এই বসুন্ধরায় পাবেন; যা অন্য কোথাও পাবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈদেশিক বিনিয়োগ নিয়ে আসা প্রসঙ্গে

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : বৈদেশিক বিনিয়োগ নিয়ে এসেছি আমি। এখানে জাপানিরা ব্যাপক আকারে ইনভেস্ট করেছে। এটা দারুণ ব্যাপার। জাপান গার্ডেন সিটির পর কিন্তু রিয়েল এস্টেটে আর সেভাবে তারা ইনভেস্ট করেনি। ইতোমধ্যে ৩ হাজার কোটি টাকার মতো বিনিয়োগ করা হয়েছে। যার সিংহভাগই বিনিয়োগ করা হয়েছে এই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। আর আবাসন শিল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাই সবচেয়ে ভালো। জাপানিদের বিনিয়োগে বসুন্ধরায় চমৎকার সব প্রজেক্ট হচ্ছে; যা আমাদের আবাসন শিল্পকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। বিদেশি বিনিয়োগ আনার কাজটা কিন্তু মোটেও সহজ ছিল না। অনেক রকম জটিলতা আছে। অনেক রকম কাঠখড় পুড়িয়েই কিন্তু আজকের অবস্থান তৈরি হয়েছে। এর পেছনে রয়েছে অনেক শ্রম। বর্তমানে প্রায় ২০০ প্রজেক্ট চলমান রয়েছে বসুন্ধরায়।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের মান বৃদ্ধির কারণে ক্ষতি

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : আপনার প্রশ্নটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যেখানে বসে আছি এটা জেসিএক্স টাওয়ার। আজ থেকে পাঁচ বছর আগে আমি কাজটা শুরু করি। আমি বিনিয়োগ এনেছি বিদেশ থেকে ৭৮ বা ৭৯ টাকা দরে প্রতি ডলার। এখন আমাকে পাঠাতে হলে বেশি দরে পাঠাতে হচ্ছে। আমি যে আইআরআর ক্যালকুলেশন বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে করেছি তা কিন্তু এখন নেই। এখন যদি ৯৩ বা ৯৪ টাকা দরে আমাকে কিনতে হয়, তাহলে অনেক টাকা ক্ষতি হচ্ছে। এটা আসলে একটা আনপ্রেডিক্টেবল সিচুয়েশন। তিন চার বছর আগে যে কনস্ট্রাকশন ব্যয় ছিল তা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ। ফলে যে সমস্যাটা হচ্ছে, বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সেভাবে লাভ করতে পারছে না। এতে খুব স্বাভাবিকভাবেই আগ্রহ হারাবে তারা। এর ফলে আমরা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাপকভাবে আনতে পারছি না। আমাদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বা আস্থার কারণে, কিংবা বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশের কারণে হোক আমরা সব সময়ই চেষ্টা করি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে। এই প্রতিবন্ধকতাগুলো আমাদের কাজে ব্যাঘাত ঘটায়। এ বিষয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জায়গায় কথা বলেছি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অনুপ্রেরণা হিসেবে কে কাজ করেছেন?

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : আমার অনুপ্রেরণা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান। তাঁর স্নেহ ও সান্নিধ্য আমাকে প্রতিনিয়ত শক্তি জোগায় সামনে এগিয়ে যাওয়ার। ওনার সহযোগিতা ছাড়া আমি আজকের এই অবস্থানে আসতে পারতাম না। জাপানিদের এ রকম ব্যাপক বিনিয়োগ নিয়ে এসে কাজ করতে পারতাম না। এ জন্য আমি সব সময় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের কাছে কৃতজ্ঞ। যখনই আমি তাঁর কাছে কোনো পরামর্শের জন্য গিয়েছি সব সময় তিনি আমাকে সময় দিয়েছেন। আর বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও বসুন্ধরা আবাসিকে কাজ করতে পেরে খুশি। নেফিয়ার, জেসিএক্স, জাপাস্টি প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই বসুন্ধরাকেন্দ্রিক। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আমাকে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে অনেক সহযোগিতা করেছেন। ওনার মতো মানুষ যুগে যুগে একজনই হন। ওনার মতো দূরদর্শী, জ্ঞানী এবং সফল ব্যবসায়ী মানুষ নিঃসন্দেহে আমাদের মতো সবার জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আবাসনের সঙ্গে অন্যান্য কী ব্যবসা? ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : রিয়েল এস্টেট ছাড়াও আরও কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আমি বেঙ্গল ইসলামী লাইফের ডিরেক্টর। এ ছাড়াও বেঙ্গল ব্যাংকের স্পন্সর ডিরেক্টর। পাশাপাশি রয়েছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসাও যা ইতোমধ্যে মানুষের কাছে অনেক জনপ্রিয়। নাম সবার জানা ‘রিও লাউঞ্জ’।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আবাসন শিল্পে কেন?

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : আমার ইচ্ছা ছিল আমি গার্মেন্ট দিয়ে শুরু করি। আমার বাবা আমাকে সব সময় উৎসাহিত করেছেন। তার নাম গোলাম হোসেন চৌধুরী। তিনি নিজেও ব্যবসায়ী ছিলেন। লক্ষ্মীপুরে বাবা স্কুল-কলেজসহ অনেক কিছু প্রতিষ্ঠা করেছেন। বাবার ইচ্ছা ছিল আমি যেন গার্মেন্ট ব্যবসায় আসি। আসলে আজ থেকে ২০/২৫ বছর আগে গার্মেন্টের উত্থান হচ্ছিল। আমাদের আত্মীয়স্বজন অনেকেই এই ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন। তাই বাবাও চেয়েছিলেন আমি যেন গার্মেন্ট ব্যবসায় আসি। প্রথম দিকে আমি আসলে গার্মেন্ট ব্যবসায় যাইনি। আমার বাবা ছিলেন প্রথম শ্রেণির একজন ঠিকাদার। আমিও বাবার পথেই হাঁটতে শুরু করেছিলাম। ওখানে গিয়ে অবশ্য আমি হোঁচট খেয়েছি। বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হই। পরবর্তীতে আবাসন শিল্পে আগ্রহী হয়ে উঠি। যেমনটা শুরুতেই বলছিলাম। ২০০৫ সালে আমি পুরোপুরিভাবে আবাসন খাতে ব্যবসা শুরু করি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন :  সফলতা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল : আমার সব সময় একটাই উদ্দেশ্য তা হলো, আমার গ্রাহকদের খুশি করা। ঠিক সময়ে বুঝিয়ে দেওয়া। তাদের খুশি আমার কাছে প্রথম। কত টাকায় আমি ফ্ল্যাট বিক্রি করলাম তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমি ভোক্তাদের কতটুকু খুশি করতে পারলাম তা। আমি সব সময় চাই আমার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে গ্রাহকদের জন্য সেরা মানের ফ্ল্যাট সঠিক সময়ে যেন বুঝিয়ে দিতে পারি। এটা করতে গিয়ে আমি অনেক জায়গায় ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছি। কিন্তু আমার কাছে গ্রাহকরাই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। আমার ইচ্ছা ছিল একটা ব্র্যান্ড তৈরি করা যার প্রতি মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা থাকবে। এত বছর এই ব্যবসা করছি কিন্তু আমার নামে কোথাও কোনো নেতিবাচক কিছু ঘটেনি।  এই সুনাম নিয়েই কাজ করে যেতে চাই। সেরা ডিজাইন, সেরা কোয়ালিটি নিয়ে কাজ করে যেতে চাই দেশের মানুষের জন্য।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএসইউতে জুলাই স্মরণ
আইএসইউতে জুলাই স্মরণ
বেনাপোলে রেলপথে আমদানি কমেছে
বেনাপোলে রেলপথে আমদানি কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
আইইউটিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ারটক
আইইউটিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ারটক
জনতা ব্যাংকের এজিএম অনুষ্ঠিত
জনতা ব্যাংকের এজিএম অনুষ্ঠিত
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি আলমগীর হোসেন
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি আলমগীর হোসেন
৫ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
৫ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
সর্বশেষ খবর
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

২০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা