আমেরিকার ফার্স্ট লেডি (প্রেসিডেন্টের স্ত্রী) যেমনটা মর্যাদা পান ফ্রান্সে ব্যাপারটা সেরকম নয়। রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম থেকে শুরু করে সবকিছুতে মার্কিন ফার্স্ট লেডির সুনির্দিষ্ট ভূমিকা আছে। এজন্য তিনি বেতনও গ্রহণ করেন। অর্থাৎ তার পদটা আনুষ্ঠানিক। কিন্তু ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে ফার্স্ট লেডিদের তেমন একটা ভূমিকা নেই। তারা বেতন পান না। নির্বাচনী প্রচারণায় ইমানুয়েল ম্যাক্রো ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি এতে পরিবর্তন আনবেন। ফার্স্ট লেডি বেতন নেবেন না তবে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে তার ভূমিকা থাকবে।
নিরঙ্কুশ ক্ষমতা পাওয়ার পর স্ত্রী ব্রিজিতকে ফার্স্ট লেডির সম্মান দিতে সংবিধানেও পরিবর্তন আনতে পদক্ষেপ নিয়েছেন ম্যাক্রো। তবে বিষয়টি তিনি যতটা সহজ ভেবেছিলেন বিষয়টা তার জন্য ততটা সহজ হচ্ছে না। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, ম্যাক্রো আমেরিকার আদলে সবকিছু করতে চান। সংবিধান সংশোধনে ম্যাক্রো যে পদক্ষেপ নিতে চেয়েছিলেন সেটা রুখে দিতে করা একটি পিটিশনে এ পর্যন্ত দুই লাখ ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ সাক্ষর করেছে। সূত্র : গার্ডিয়ান
বিডি প্রতিদিন/৯ আগস্ট, ২০১৭/ফারজানা