চীন-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চীনের মুদ্রা ইউয়ান ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি পাকিস্তানের হানা প্রথম আঘাত হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। তাছাড়া, ৫৭০০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মীয়মাণ চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর বা সিপিইসিতে আফগানিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করছে ইসলামাবাদ ও বেইজিং।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন পাকিস্তানকে অন্তত ৯০ কোটি ডলারের নিরাপত্তা সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে তখন পাল্টা পদক্ষেপ নিলে পাকিস্তান। আর এর মধ্য দিয়ে পাকিস্তান এবং চীনের বিনিময়ের ক্ষেত্রে মার্কিন ডলার ব্যবহারের পরিসমাপ্তি ঘটতে চলেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের ক্রমবর্ধমান জোরদার সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছে যুক্তরাষ্ট্র। অবশ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছে, সন্ত্রাস বিরোধী কথিত যুদ্ধে পাকিস্তান পর্যাপ্তভাবে সহায়তা না করতে পারায় আর্থিক সহায়তা বন্ধের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। সোমবার টুইটবার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, গত ১৫ বছর ধরে আহাম্মকের মতো পাকিস্তানকে ৩৩০০ কোটি ডলার যুগিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার