শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১২, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০১৯ আপডেট:

কেন দেশ ছেড়ে ডেনমার্কে গিয়ে বিয়ে করছেন থাই নারীরা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন দেশ ছেড়ে ডেনমার্কে গিয়ে বিয়ে করছেন থাই নারীরা?

ডেনমার্কের ছোট্ট একটি জেলা থাই যেখানে প্রায় ১০০০ থাই নারী বসবাস করছে। এটি মূলত বেড়েছে গত দশ বছরে কারণ সেখানে সোমাই নামে একজন সাবেক যৌনকর্মী আরও অনেক থাই নারীকে ডেনিশ সঙ্গী খুঁজে পেতে সাহায্য করেছেন।

সেক্স ট্যুরিজমের জন্য পরিচিত থাইল্যান্ডের পাতায়া শহরে পঁচিশ বছর আগে ভ্রমণে গিয়ে ছিলেন ডেনমার্কের নেইলস মলবায়েক। সেখানে তার পরিচয় হয় থাই নারী সোমাই-এর সাথে।

সে সম্পর্কে নেইলস নিজেই বলছেন, "২৪ বছর আগে সেসব কিছুই আপনার মাথায় আসবে না, কেবল প্রেম ছাড়া"।

এখন একতলা একটি বাসায় তাদের আবাস সেখানে বসে যখন কথাগুলো বলছিলেন তখন সোমাই এর পাশে তার দুই ভাগ্নি, যাদেরকে সে বড় করেছে।

তাদের পাশেই বসা তার প্রাক্তন স্বামীর বোন এবং তার পরেই উত্তর পূর্ব থাইল্যান্ডে তার নিজের গ্রাম থেকে আসা এক বান্ধবী।

টেবিলে যিনি খাবার পরিবেশন করছিলেন তিনি সোমাই এর ভাগ্নের সাবেক স্ত্রী যে সম্প্রতি এই শহরে এসেছে।

এই টেবিলে বসা সকল নারীকে একজন ডেনিশ পুরুষদের সাথে বিয়ের মাধ্যমে সঙ্গী খুঁজে দিয়েছেন সোমাই।

খবরের কাগজে সে থাই নারীদের প্রোফাইল দিয়ে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করতো, এরপর তার বাড়িতেই সম্ভাব্য পাত্রদের সাথে তাদের প্রথম সাক্ষাতের ব্যবস্থা করতেন এবং ভিনদেশের মাটি ও ভাষার মাঝে তাদের নতুন জীবন শুরুর জন্য বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকে।

৩০ বছর আগে এই প্রত্যন্ত মৎস্য-প্রধান জেলাটিতে সোমাই ছিলেন একমাত্র থাই নাগরিক।

এখন সে এলাকাটি জুড়ে প্রায় ১০০০ জন থাই নারী , যাদের বেশিরভাগই বৈবাহিক সূত্রে বাসিন্দা।

ডেনিশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ মাধ্যম ডিআর এর তথ্য মতে, পুরো দেশ মাত্র ১২ হাজার ৬২৫জন থাই নাগরিক রয়েছেন আর তাদের মধ্যে ১০হাজার ৪৯৫ জন নারী।

"সোমাই কতজন থাই নারীকে বিয়েতে সহায়তা করেছেন?"

এই প্রশ্ন তাকে প্রায়ই শূনতে হয়। কিন্তু তার উত্তর, "আমি গণনা ছেড়ে দিয়েছি।

১০ বছরের বেশি সময় ধরে বহু থাই-ডেনিশ জুটির ওপর নজর রাখার পর দুই পরিচালক সাইন প্লামবিচ এবং জানুস মেটয হার্টবাউন্ড নামে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন।

গতবছর টরোন্টো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেটির প্রিমিয়ার শো হয়।

অ্যামেরিকান অ্যানথ্রোপলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এর পক্ষ থেকে শ্রেষ্ঠ নৃবিজ্ঞানী বিষয়ক ফিচার ফিল্ম হিসেবে এবং ডাবলিন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে হিউম্যান রাইটস ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড পায় ।

সোমাই পাতায়ায় কাজ করতে গিয়ে পরিচয় হওয়া হবু বরের কাছ থেকে ১৯৯১ সালে পাওয়া চিঠি দেখান যেখানে লেখা, "আমি উপলব্ধি করলাম যে আবার যদি তোমাকে দেখেতে না পাই আমার হৃদয় ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে।

তুমি চাইলে আমার সাথে এসে থাকতে পারো এবং ডেনমার্কে জীবন কেমন সেটাও জানতে পারবে"।

বর্তমানে ৬৬ বছর বয়সী সোমাই বাস্তব জীবনেও হুবহু যেন তথ্যচিত্রের চরিত্র, এখনো প্রাণবন্ত এবং সক্রিয়।

নিজের জীবন সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তার বক্তব্য, "আমি বিদেশীদের বোঝাতে চাই যে আমরা এখানে শুধু টাকার জন্যই আসিনি।

থাই মেয়েরা এখানে আসে কাজের জন্য এবং আমরা প্রচুর পরিশ্রম করি। এটা ফুল বিছানো কোন পথ নয়"।

সোমাইর কথা যেন তথ্যচিত্রেরই প্রথম দৃশ্যের কথা মনে করিয়ে দেবে।

যেখানে দেখা যায়, তার ভাগ্নি কেবলমাত্র দেশ ছেড়ে এসেছে এবং একজন ডেনিশ পুরুষের সাথে নিজেকে মানিয়ে নেয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে।

আর তাদের মাঝখানে একমাত্র সেতুবন্ধন একটি থাই-ডেনিশ অভিধান।

১০ বছর ধরে নৃ-বিজ্ঞানী প্লামবিচ এবং পরিচালক মেটয থাইল্যান্ড ও ডেনমার্কে বহু দম্পতিকে অনুসরণ করে।

সোমাইর ভাগ্নি যে বিয়ের জন্য এসেছে, একজন থাই নারীর সাথে বিয়ে বিচ্ছেদের পর একজন ডেনিশ পুরুষের দুর্দশা, একজন যৌনকর্মী যাকে পরিবারের দায়িত্ব নিতে থাইল্যান্ডে নিজের গ্রামে ফিরে যেতে হয়েছে।

এবং সোমাই নিজে যিনি এখন থাইল্যান্ডে ফিরে যাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা অনুভব করেন।

২৫ বছর আগে সোমাই প্রথম একটি থাই-ডেনিশ জুটিকে গাঁটছড়া বাধার উদ্যোগ সম্পন্ন করেন।

মেয়েটি ছিল স্বামীর দ্বারা নির্যাতনের শিকার তার গ্রামের একটি মেয়ে।

এবং এরপর " একটার পর একটা, আমার কাজিন, প্রাক্তন স্বামীর বোন এবং একই গ্রামের কেউ না কেউ। এরপর আমার ভাগ্নি" এভাবে আরও অনেককে তিনি আনেন থাইল্যান্ডে থেকে।

প্রক্রিয়া সম্পর্কে সোমাই জানান, পত্রিকায় বিজ্ঞাপন, সেসব কোপেনহেগেন থেকে কেউ না কেউ দেখে। এরপর আগ্রহী কাউকে কাউকে বাসায় আসতে বলা হয়।

জুটি মিলিয়ে দেয়ার কাজটি করলেও, এসবের বিনিময় কোনদিন চাননি কিংবা পাননি সোমাই।

"আমি কারো জন্য ভালকিছু করতে পেরেছি যেটা তার পরিবারের আরও উন্নতির জন্য কাজে লেগেছে এতেই আমি গর্ববোধ করি।

এমনো নারীরা আছে যাদের আগে কিছুই ছিল না, কিন্তু এখন তারা তাদের বাবামাকে খাবার কিনে দিতে পারছে, তাদের জন্য ঘুর বানিয়ে দিচ্ছে।"।

থাইল্যান্ডে এখনো যারা বিদেশীদের বিয়ে করে তাদের বিরুদ্ধে একধরনের কুসংস্কার-পূর্ণ ধারণা প্রচলিত আছে, এমনকি আজকের যুগেও ।

তথ্যচিত্রে দেখা যায়, অন্যান্য ডেনিশ নাগরিকদের পাশাপাশি সোমাই কঠোর পরিশ্রমী করছেন, এবং তার ভাগ্নির জন্য বিয়ে টাকা তৈরির কোনও পথ নয় কিন্তু কাজ পাওয়ার জন্য সুযোগ এবং উপার্জনের পথ খুলে দেবে।

জানতে চাইলে সোমাই বলেন, "এটা ব্যাখ্যা করা কঠিন। আমরা যখন অল্পবয়সী ছিলাম বিষয়টি হয়তো তখন বিষয়টি একরকম ছিলনা।

এটা কঠিন বিষয়, এটা গভীর বন্ধন, একে অপরের প্রতি যত্নশীল হওয়া। অন্য ধরনের ভালবাসা"।

১৯৯৯ সাল থেকে ডেনিশ পুরুষ ও থাই নারীর মধ্যে গড়ে প্রতিবছর ২৫৩টি বিয়ে হয়। বিচ্ছেদের হার ছিল ৬০-৬৫%।

শুধু থাই নারীদেরই নয়, যেকোন দেশে নারীদের বিদেশী পুরুষদের বিয়ে করা এবং তাদের সাথে বিদেশে চলে যাওয়ার মানে হল দেশটিতে অর্থনৈতিক বৈষম্য দায়ী।

১০ জনের পরিবারের জন্য খাবার জোটাতেই একদিন পাতায় কাজের খোঁজে বের হয়ে গিয়েছিল সোমাই।

যদিও কী কাজ করে তাকে এই অর্থ উপার্জন করতে হবে সেটা সম্পর্কেও তার পূর্ণ ধারণা ছিল। সেটা ছিল যৌনকর্মীর পেশা।

কবে থেকে থাই নাগরিকেরা বিদেশীদের বিয়ে করতে শুরু করে তার আনুষ্ঠানিক কোন তথ্য নেই তবে এই ধারাটি চালু হয় ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় থেকে যখন থাইল্যান্ডকে আমেরিকা সামরিক ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করতো।

এইসব নারীদের তাদের নিজেদের দেশ যা দিতে পারেনি ডেনমার্কে অভিবাসন তাদের সেটাই জুটিয়ে দিয়েছে।

কিন্তু একইসঙ্গে এটা কারো ব্যক্তিগত পছন্দ এবং বিশ্বায়নের অংশ।

সোমাই জানায় তার মতো যে কারও ক্ষেত্রে যেকোনমূল্যে দেশ ছাড়ার চিন্তার পেছনে অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। তার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল সন্তানদের শিক্ষা এবং বাবা-মার সুস্বাস্থ্য।

যদি কাজ এবং সমাজকল্যাণ ব্যবস্থা থাকতো প্রত্যেকেই তার পরিবারের সাথে ঘরে থাকবে। কিন্তু এভাবে কি মানুষ বেঁচে থাকতে পারে?

থাইল্যান্ডে বসবাস দারুণ, কেউ মারা যাচ্ছে না, কিন্তু সেটা এর চেয়ে আর ভালো হবেনা। এটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম এমনই থাকবে।

সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
রাফায় ত্রাণকেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০
রাফায় ত্রাণকেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০
মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ইলন মাস্ক
মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ইলন মাস্ক
রাশিয়ায় ট্রেনের ওপর ব্রিজ ধস, নিহত ৭
রাশিয়ায় ট্রেনের ওপর ব্রিজ ধস, নিহত ৭
কখনওই ভারতের ঔদ্ধত্য সহ্য করবে না পাকিস্তান, শেহবাজের হুঁশিয়ারি
কখনওই ভারতের ঔদ্ধত্য সহ্য করবে না পাকিস্তান, শেহবাজের হুঁশিয়ারি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ২, আহত ১১
পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ২, আহত ১১
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল-নসিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল-নসিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা
চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম