শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বাংলাদেশ রেলওয়ে

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

পতিত আওয়ামী লীগ আমলের ১৬ বছরে দেশের রেল খাতে মেগাপ্রকল্পগুলোর কাজ বাগিয়ে নিত আলোচিত দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশন ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। তমা কনস্ট্রাকশনের মালিক আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর। আওয়ামী লীগের প্রভাব কাজে লাগিয়ে তাঁরা রেলের কমপক্ষে ৪০ হাজার কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নেন। রেল ভবনের কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দিয়ে তাঁরা গড়েছিলেন দুর্ভেদ্য চক্র।

দুইটি প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নেপথ্যে থাকতেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম। তমা কনস্ট্রাকশনের সঙ্গে মির্জা আজমের ঘনিষ্ঠতা এখনো রেল ভবনে আলোচনায় আছে। তবে মানিক গ্রেপ্তার এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করা হয়েছে ম্যাক্সের গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে। তার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত চলছে। 

বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাপরিচালক মো. শামছুজ্জামান বলেন, কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাব থাকা সমীচীন নয়। কিন্তু এটা স্বীকার করতেই হবে, আমাদের দেশে বেশ কিছু ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাবে দরপত্রে কারসাজি করেও কাজ দেওয়া হয়। রেলে এককভাবে কোনো একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বেশি কাজ দেওয়ার ব্যাপারটি একদিনে গড়ে ওঠেনি। এই সংস্কৃতি ভাঙতে প্রথম দরকার ক্ষমতাসীনদের সদিচ্ছা। 

বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এই দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনায় উন্নয়ন প্রকল্প ছক-ডিপিপি তৈরি করত। পরে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবদের দিয়ে অনুমোদন করিয়ে নিত। আওয়ামী লীগ আমলে রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মুজিবুল হক, নুরুল ইসলাম সুজন, জিল্লুল হাকিমের বাসভবন ও দপ্তরে সরাসরি ঢুকে পড়তেন তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আতাউর রহমান মানিক। ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরও তাতে পিছিয়ে ছিলেন না। কাজ পাওয়ার যোগ্যতা বেশি বোঝাতে বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ বাগিয়ে নিতো দুইটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। 

জানা গেছে, বড় বড় প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নেওয়ার পর সেগুলোর মেয়াদ ও ব্যয় বাড়ানো হতো তাদের গড়ে তোলা চক্রের মাধ্যমে। তাতে আপত্তি তুললে রেলের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাই বিপদে পড়তেন। প্রকল্প কর্মকর্তাদেরও বদলি করা হতো। তবে যেসব কর্মকর্তা তাল মেলাতেন তাঁদের বাড়তি সুবিধা দেওয়া হতো। গাড়িবিলাসসহ অন্যান্য বাড়তি সুবিধা পেলে কর্মকর্তাদের বেশির ভাগ অবশ্য ভীষণ খুশি হতেন। বাগিয়ে নেওয়া প্রকল্পের টাকার বড় অংশ ঠিকাদারি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি আমদানির নামে ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে পাচারের অভিযোগ রয়েছে এই দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এদের বেশ কিছু প্রকল্পের সম্ভাব্যতাও যাচাই করা হয়নি। 

বুয়েটের অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়া প্রকল্প নেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। দেশে বহু প্রকল্পে সম্ভাব্যতা যাচাই করার পরও ব্যয় সঠিকভাবে প্রাক্কলন করা হয় না। এ ক্ষেত্রে রেলে প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে এভাবে বেশ কিছু প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। গত আওয়ামী লীগ আমলে এটা করা হয়েছে। এটা প্রকাশ্য দুর্নীতি। আসলে সম্ভাব্যতা যাচাই না করে লুটপাটের অবাধ সুযোগ তৈরি করা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প বরাদ্দের ৭০-৭৫ শতাংশ অর্থই লোপাট করা হয়েছে। তমা ও ম্যাক্স এই দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বেশি অর্থের কাজ নেওয়ার বিষয়টি প্রশ্নবোধক। 

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্র জানায়, রাজবাড়ী থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণে যৌথভাবে কাজ করেছে ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন জোগাতেই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্প নেওয়ার আগে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হয়। কিন্তু এ প্রকল্পে তা করা হয়নি। ২০১০ সালে প্রকল্প নেওয়া হয়। ব্যয় ধরা হয়েছিল এক হাজার ১০১ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত দফায় দফায় বাড়িয়ে প্রকল্প ব্যয় ঠেকে দুই হাজার ৩৫ কোটি টাকায়। ২০১৩ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে কাজ শেষ করা হয় ২০১৮ সালে। এই সময়ের মধ্যে প্রকল্পের মেয়াদ তিন দফা বাড়ানো হয়। ব্যয় বাড়ানো হয় ৯৩৪ কোটি টাকা। 

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রকল্পে দেড় হাজার কোটিরও বেশি টাকা লুটপাট করা হয়েছে। পাবনার ঈশ্বরদী-ঢালারচর রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদার ছিল ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার। নিয়ম থাকলেও এই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। এই প্রকল্পও নেওয়া হয় ২০১০ সালে। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৮৩ কোটি টাকা। পরে তিনবার মেয়াদ ও ব্যয় বাড়ানো হয়। শেষ পর্যন্ত ব্যয় দাঁড়ায় এক হাজার ৭১৫ কোটি টাকায়। কাজটি পাঁচ বছরে শেষ করার কথা ছিল। মেয়াদ তিন বছর বাড়িয়ে ২০১৮ সাল পর্যন্ত করা হয়। 

চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০১ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পে ২০১৬ সালে ব্যয় ধরা হয়েছিল এক হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত ওই ব্যয় বাড়িয়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা করা হয়। প্রকল্পের বিভিন্ন অংশের কাজ নিয়েছিল তমা ও ম্যাক্স। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প ছিল এটি। এই সুযোগে দফায় দফায় ব্যয় বাড়াতে দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। জানা গেছে, রেলে তমা ও ম্যাক্সের অলিখিত প্রতিনিধিরা ব্যয় বাড়ানোর প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ে শেষ করতে তৎপর থাকতেন।

লাকসাম-আখাউড়া ডুয়াল গেজ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পেরও কাজ পেয়েছিল তমা ও ম্যাক্স। এই প্রকল্পে এ প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে দরপত্র প্রক্রিয়ায় কারসাজিসহ সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে দেড় বছর অনুসন্ধান করে। ২০১৫ সালে প্রকল্পের কার্যাদেশ পেয়েছিল দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। তিন দফা মেয়াদ বাড়ানো হয়। ব্যয় বেড়ে যায় প্রায় হাজার কোটি টাকা। 

২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৭২ কিলোমিটার ডুয়াল গেজ ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণের এ প্রকল্প অনুমোদন হয়। ২০১৫ সালে তমা ও ম্যাক্সকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। বর্ধিত মেয়াদ অনুযায়ী ২০২৩ সালের জুনে কাজ শেষ দেখানো হয়। প্রকল্পে মাটি ভরাটেই ৯০০ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের আওতায় পাঁচ লাখ ৮৮ হাজার ঘনমিটার মাটি দেওয়ার কথা ছিল। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ১১ লাখ ঘনমিটার। প্রথমে প্রতি ঘনমিটারের দর ২৮০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ৬৫০ টাকা। শুরুতে এ ক্ষেত্রে ব্যয় ১৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ধরা হলেও পরে বাড়িয়ে করা হয় প্রায় ৯০০ কোটি টাকা। প্রকল্পের ব্যয় ও মেয়াদ বাড়াতে রাজি না হওয়ায় একাধিক প্রকৌশলীকে লাঞ্ছিত করে তমা ও ম্যাক্সের নিয়োজিত সন্ত্রাসীরা।

ছিল মির্জা আজমের আশীর্বাদ : জানা গেছে, ঠিকাদার আতাউর রহমান মানিক আওয়ামী লীগ নেতা, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের হাত ধরে দেশের বড় ধনী ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ক্রীড়া সংগঠক বনে যান। মুলত মির্জা আজমের আশীর্বাদেই রেলে বড় বড় কাজ বাগিয়ে নেন মানিক। সাবেক সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গেও মানিকের উপস্থিতিতে একাধিক বৈঠক করেন আজম। আতাউর রহমান মানিক নোয়াখালীতে ‘তমা মানিক’ নামেই পরিচিত। তমার কাজের একটি অংশ মির্জা আজমও পেতেন। আগে আওয়ামী লীগ না করলেও মানিক এক পর্যায়ে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীকে বন্ধু বানিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদও বাগিয়ে নিয়েছিলেন। 

গত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হয়ে নোয়াখালী-২ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে অল্প ভোটের ব্যবধানে সাবেক এমপি মোরশেদ আলমের কাছে হেরে যান মানিক। নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। তবে ভোট পাওয়ার জন্য সেনবাগ উপজেলা শহরে দৃষ্টিনন্দন বাড়ি তৈরি করে সেখান থেকে তিনি দলীয় কর্মকাণ্ড চালাতেন। সেখানে প্রায় ১০ একর জায়গায় ‘ড্রিম পার্ক’ গড়ে তোলেন। অতীতে খেলোয়াড় বা ক্রীড়া সংগঠক না থাকলেও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতিও নির্বাচিত হয়েছিলেন। গত ৫ আগস্টের পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান।

সেই আজম পলাতক : জামালপুর-৩ আসনের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এখন পলাতক। ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জামালপুর-৩ আসন থেকে টানা সাতবার এমপি হন। তমা কংক্রিট লিমিটেড ও ময়মনসিংহে ভালুকা ডেইরি ফার্মে তাঁর মালিকানা রয়েছে। জামালপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামিম বলেন, মির্জা আজম টেন্ডারবাজি, জমি দখল, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে ছিলেন বেপরোয়া। 

ম্যাক্স চেয়ারম্যান অভিযুক্ত : প্রায় ২৮ কোটি টাকার ‘জ্ঞাত আয়বহির্ভূত’ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের মামলায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে দুদক। পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন। তিনি ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডেরও চেয়ারম্যান। দুদকের অনুসন্ধান দল প্রাথমিকভাবে প্রমাণ পেয়েছে, প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকার পরও রেলের প্রকল্পে এককভাবেই ৩০ হাজার কোটি টাকার কাজ পেয়েছে ম্যাক্স গ্রুপের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। 

দুদক অনুসন্ধানী দলের কাছে দোহাজারী-কক্সবাজার, কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ ও আখাউড়া-লাকসাম রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের নথিপত্র রয়েছে। প্রাপ্ত কাগজপত্রের প্রাথমিক পর্যালোচনা করে সংস্থাটি বলেছে, প্রায় ৬২৮ কোটি টাকার কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ঠিকাদারের কাছে ১০ বছরে একই প্রকৃতির ২০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের দুটি চুক্তি, যার মূল্যমান ৩০০ কোটি টাকা এবং যেকোনো তিন বছরে ৩০০ কোটি টাকার বার্ষিক টার্নওভার অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছিল। 

এসব যোগ্যতা না থাকার পরও প্রকল্পের কাজ পায় ম্যাক্স। এভাবে যোগ্যতা না থাকার পরও অন্যান্য প্রকল্পেরও কাজ পায় প্রতিষ্ঠানটি। দুদকের অনুসন্ধান দলের কাছে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে, প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরের মালিকানাধীন ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচারকে ‘অনৈতিকভাবে’ কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। দুদক সূত্র জানায়, রেলে অবৈধভাবে কাজ পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে আরো তথ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ-চীন সমঝোতা সই
শিল্প সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ-চীন সমঝোতা সই
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
জবির সাবেক অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের জামিন
জবির সাবেক অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের জামিন
মূল্যস্ফীতি নিয়ে সুখবর দিলো বিবিএস
মূল্যস্ফীতি নিয়ে সুখবর দিলো বিবিএস
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
বিচার বিভাগের সংস্কারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
বিচার বিভাগের সংস্কারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ৬টি ব্যাংক নোট হস্তান্তর গভর্নরের
প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ৬টি ব্যাংক নোট হস্তান্তর গভর্নরের
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি
২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই
বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা
নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিনতাইকারির কবলে ইরানি দম্পতি, উদ্ধার করলো সেনাবাহিনী
ছিনতাইকারির কবলে ইরানি দম্পতি, উদ্ধার করলো সেনাবাহিনী

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে
গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা
সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি
প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ
কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে
জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট

৫৪ মিনিট আগে | হাটের খবর

নবীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নবীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির বর্জ্য বিকাল ৫টার মধ্যে পরিস্কারের ঘোষণা চসিকের
কোরবানির বর্জ্য বিকাল ৫টার মধ্যে পরিস্কারের ঘোষণা চসিকের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ
জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৪ বিলিয়ন ডলার: অর্থ উপদেষ্টা
এপ্রিলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৪ বিলিয়ন ডলার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর সরকারের অন্যতম লক্ষ্য: অর্থ উপদেষ্টা
গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর সরকারের অন্যতম লক্ষ্য: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?
ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্যুতের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা
বিদ্যুতের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে নিহত ছোট ভাই
বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে নিহত ছোট ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভিজিএফের চাল উদ্ধার, আটক ২
নেত্রকোনায় ভিজিএফের চাল উদ্ধার, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শহীদ জিয়ার প্রথম চট্টগ্রাম, শেষ চট্টগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভা
‘শহীদ জিয়ার প্রথম চট্টগ্রাম, শেষ চট্টগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন: ২ জনের এক মাসের কারাদণ্ড
মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন: ২ জনের এক মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে এখনো ঈদ যাত্রার চাপ পড়েনি ট্রেনে, বাসেও বাড়েনি যাত্রীদের ভিড়
চট্টগ্রামে এখনো ঈদ যাত্রার চাপ পড়েনি ট্রেনে, বাসেও বাড়েনি যাত্রীদের ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল-নালায় জলপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে: চসিক মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল-নালায় জলপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মুন্সিগঞ্জে আলোচনা
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মুন্সিগঞ্জে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুস্থ গরু চেনার উপায়
সুস্থ গরু চেনার উপায়

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে