শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

মন্দ মানুষের হালহকিকত এবং পরিণতি জানার আগে আপনার অবশ্যই জেনে নেওয়া উচিত মন্দ লোক কারা এবং আপনি নিজে কোন প্রকৃতির মানুষ। আপনি যদি নিজেকে চিনতে না পারেন, তবে আপনার পক্ষে নির্ভুলভাবে ভালো কিংবা মন্দ মানুষ চেনা একেবারেই অসম্ভব। এ কারণে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিরা মানবমণ্ডলীকে সবার আগে নিজের প্রতি, নিজের কর্ম, পরিবার-পরিজন এবং আশপাশের পরিবেশ ও প্রতিবেশের প্রতি নজর দিতে বলেছেন। মহামতি সক্রেটিস বলেছেন, নিজেকে চেনো। কনফুসিয়াস বলেছেন, অন্যের বাড়ির দরজায় বরফ জমেছে সেটা পরিষ্কার করতে যাওয়ার আগে নিজের দরজার সামনে পড়ে থাকা খড়কুটোটি সরিয়ে ফেল।

আপনি যদি সক্রেটিস মহোদয়কে ২০২৫ সালে কাছে পেতেন এবং জিজ্ঞাসার সুরে বলতেন মহাত্মন! আমি তো নিজেকে জানতে চাই। কিন্তু কী রূপে জানব! নিজের কোন বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে জানার কাজটি শুরু করব। আমি কি আমার চেহারাসুরত, বংশমর্যাদা এবং শিক্ষাদীক্ষার ভিত্তিতে নিজেকে মূল্যায়ন করব নাকি আমার কাজকর্ম, চিন্তাচেতনা, পোশাকপরিচ্ছদ, আহার-বিহার, রাগ-অনুরাগ ইত্যাদির নিরিখে নিজেকে মূল্যায়ন করব। অথবা আপনি হয়তো ভালোমন্দ নিরূপণ এবং নিজেকে জানার মানদণ্ড  সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারতেন। আপনার প্রশ্ন শুনে মহামতি সক্রেটিস কী জবাব দিতেন, তা আমি বলতে পারব না। তবে আপনি যদি প্রশ্নটি আমাকে করেন তবে আমি আপনাকে হজরত আলী (রা.)-এর একটি অমিয়বাণী পর্যালোচনা করার অনুরোধ জানাব।

হজরত আলী (রা.) বলেছেন, তোমার হৃদয়টি কেমন অর্থাৎ তুমি কেমন মানুষ তা বোঝার জন্য তুমি যা কর তা নয় বরং তোমার মন যা করতে চায় সেদিকে লক্ষ কর। হজরত আলী (রা.)-এর বংশমর্যাদাবক্তব্যটি পর্যালোচনা করলে নিজেকে চেনার একটি মানদণ্ড নির্ধারণ করা সম্ভব। আমাদের সমাজে আমরা সাধারণত মানুষের কাজকর্ম দেখেই লোকটি সম্পর্কে ভালো কিংবা মন্দ সার্টিফিকেট দিয়ে দিই। কিন্তু আমরা একবারও ভাবি না যে একজন ভালো মানুষ যেমন মন্দ কাজ করতে পারে, তেমনি মন্দ প্রকৃতির মানুষও অহরহ ভালো কাজ করে বেড়ায়। মূলত পরিবেশের চাপ এবং নিজের লাভক্ষতি ও স্বার্থ দ্বারা তাড়িত হয়ে মানুষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে। নীতি, আদর্শ ও বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে অনবরত কাজ করতে পারে এমন মানুষের সংখ্যা দুনিয়াতে বিরল। অনেকে ভালো কাজ করে নেহাত লোক দেখানোর জন্য। অনেকে করে খ্যাতি, যশ ও সম্মান লাভের জন্য। অনেকে করে অমরত্ব লাভ এবং পুণ্য অর্জনের জন্য। কেউবা করে থাকে অনুরোধের ঢেঁকি গেলার প্রবাদের ফাঁদে পড়ে।

মানুষের মন্দ কাজেরও নানা ফিরিস্তি রয়েছে। মন্দ উদ্দেশ্য সাধন, অন্যের অনিষ্ঠ এবং বিধাতার নাফরমানির মাধ্যমে নিজের মন্দত্ব জাহির করার জন্য মন্দ কাজ করে বেড়ায় এমন লোকের সংখ্যা খুব অল্প। বেশির ভাগ লোক মন্দ কাজ করে নিজের স্বার্থটিকে খুব সহজে হাসিল করার জন্য। কেউ করে লাভের জন্য, অনেকে করে লোভের জন্য। অন্যকে ভয় দেখানো অথবা নিজের শক্তিমত্তা প্রদর্শনের জন্যও অনেকে মন্দ কাজ করে থাকে। পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে অথবা অজ্ঞতাবশত কিংবা নেহাত সঙ্গদোষের কারণে মন্দ কর্মকারীর সংখ্যাও একেবারে কম নয়। কাজেই মন্দ কাজের জন্য একতরফাভাবে কাউকে মন্দ লোক বিবেচনা করা প্রায়ই ভুল বলে বিবেচিত হয়।

এবার কর্ম বাদ দিয়ে মন নিয়ে কিছু বলা যাক। মানুষের মন একটি দুর্ভেদ্য দুর্গ এবং দুনিয়ার সবচেয়ে জটিল একটি বিষয়। খুব বেশি মেধাবী, জ্ঞানী এবং আল্লাহর বিশেষ হেদায়েতপ্রাপ্ত বান্দা না হলে মনের যন্ত্রণা থেকে কেউ রক্ষা পায় না। মনকে বশে রাখতে না পারলে মানুষের জীবনে যে সর্বনাশ ঘটে তার সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা চলে না। মানুষের মন, মানুষের আত্মা এবং নফস নিয়ে সেই আদিকাল থেকে গবেষণা চলে আসছে। কেউ কেউ বলছেন মন, আত্মা এবং নফস মূলত একই জিনিস। অনেকে বলছেন, ওগুলো সব আলাদা বিষয় এবং প্রত্যেকটিরই রয়েছে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনকরা সারা জীবন তন্ন তন্ন করে মানবদেহের পা থেকে মাথা পর্যন্ত সর্বত্র মন খুঁজে বেড়িয়ে শেষ অবদি কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি। কবি-সাহিত্যিক এবং মরমী সাধকরা বলেছেন, মন হলো বুকের ভিতরে ঠিক যেন কলিজাটার মধ্যিখানে! মনের অবস্থান সম্পর্কে আমরা কেউ কিছু বলতে না পারলেও মনোবিজ্ঞানীরা কিন্তু পুরো মানব শরীরের প্রতিটি ইঞ্চি স্থানকে মন বলে আখ্যা দিয়েছেন। কেউ কেউ বলেছেন, মানুষের মনের ব্যাপ্তি কেবল দেহের মধ্যে সীমিত নয়, তার দৃষ্টি, তার ঘ্রাণশক্তি, তার অনুভূতি এবং তার চিন্তার সর্বশেষ সীমানা পর্যন্ত মনের বিস্তৃতি বিদ্যমান। মনের কোনো কাল নেই। অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ-এই তিনকালেই মন সমানতালে কর্মক্ষম। পৃথিবীতে মানুষের মস্তিষ্কজাত কর্মের তুলনায় মনের মাধুরী মিশ্রিত কর্মাদি অমরত্ব পেয়েছে। কবির কবিতা, শিল্পীর শিল্পকর্ম, চিন্তাশীল ব্যক্তিদের কল্পনা এবং সাধকের মনের দুর্বার গতির কারণে চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র, আকাশ-পাতাল, পাহাড়-সমুদ্র জয় করা মানুষের জন্য সহজতর হয়েছে। প্রেমের ক্ষেত্রেও মনের জয়জয়কারের সঙ্গে কর্ম বারবার মার খায়। প্রেমিকার জন্য প্রাসাদ নির্মাণের তুলনায় তাকে চাঁদের আলো, রংধনুর রং, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদির স্বপ্ন-সংবলিত একখানি কবিতা রচনা করে দিলে কিংবা সুন্দরতম কথামালার সমন্বয়ে একখানি সুমধুর গানের সুর উপহার দিয়ে কি পরিমাণ ফল পাওয়া যায় তা কেবল প্রেমাস্পদই বলতে পারবেন।

ভালো মন আথবা মন্দ মনের ওপরই ব্যক্তির ভালো-মন্দ নির্ভর করে। মন কীভাবে ভালো হয় কিংবা কীভাবে মন্দ হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় না গিয়ে আমরা আজকের প্রসঙ্গে সরাসরি ঢুকে পড়তে চাই। মন্দ মনের অধিকারী লোকজন যত ভালো কাজই করুন না কেন শেষ অবধি সেসব কাজের পরিণতি ভালো হয় না। নানা দুর্ভোগ-দুর্দশা, বিয়োগান্ত ঘটনা এবং প্রকৃতির অভিশাপে মন্দ ব্যক্তির দেহ-মন এবং মস্তিষ্ক এক অদ্ভুত উপায়ে পরিচালিত হতে থাকে। আপনি যদি একটু সতর্ক দৃষ্টি নিয়ে আপনার আশপাশে তাকান তবে লোকজনের হালহকিকত দেখে সহজেই বুঝতে পারবেন লোকগুলোর আসল চরিত্র।

মন্দ লোকের দুটি অদ্ভুত স্বভাব দেখে আপনি ইচ্ছা করলে তাদের সংসর্গ থেকে দূরে থাকতে পারেন। তারা কথায় কথায় মিথ্যাচার করে এবং আপনি তা ধরিয়ে দেওয়ার পর তারা একটুও লজ্জিত না হয়ে বরং তাদের মিথ্যাগুলোকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার মানসে নির্বিচারে হাজারো মিথ্যা বলা শুরু করে দেয়। আপনি যদি এরপরও বিশ্বাস না করেন অথবা মিথ্যার বেসাতির সঙ্গে তাল না মেলান তবে তারা প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হয়ে আপনার ওপর শক্তি প্রয়োগেও দ্বিধা করে না। মিথ্যাবাদীদের বেশ কয়েকটি স্তর এবং অনুরূপ শ্রেণি রয়েছে। আপনার জন্য সেসব মন্দ লোক সবচেয়ে ভয়ংকর যারা শাসনক্ষমতায় থেকে মিথ্যা বলে এবং যারা আপনার বিশ্বাস ভালোবাসা ও আস্থার সঙ্গে বেইমানি করে আপনার সঙ্গে মিথ্যাচার করে। আপনি এই দুই শ্রেণির লোকজন থেকে যতটা দূরত্বে থাকতে পারবেন ততই তা নিজের জন্য মঙ্গল বলে বিবেচিত হবে।

মন্দ লোকের পরবর্তী দুটি অদ্ভুত স্বভাবের নাম হলো কৃপণতা এবং অপব্যয়। কৃপণ ব্যক্তিকে দুনিয়ার কেউ কোনো দিন ভালো মানুষ হিসেবে আখ্যা দেয়নি। অন্যদিকে অপব্যয়কারীকে বলা হয়েছে শয়তানের ভাই। কৃপণতা এবং অপব্যয় উভয় স্বভাবের মানুষই পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। রাজা-বাদশাদের কৃপণতা অথবা অপব্যয়ের কারণে কত রাজ্য, শহর-বন্দর এবং সভ্যতা যে ধ্বংসের করাল গ্রাসে পড়েছিল তার সঠিক হিসাব কেউ দিতে পারবে না। কৃপণ ব্যক্তির সংস্পর্শ আপনাকে যেমন শেষ করে দিতে পারে তদ্রুপ অপব্যয়ীর পাল্লায় পড়ে জাহান্নামের সর্ব নিম্নস্তরের আজাব ভোগ থেকে আপনি যে বঞ্চিত হবেন না তা নিশ্চিত করে বলা যায়।

অতিরিক্ত এবং অহেতুক উল্লাস এবং বিষণ্নতা মন্দ লোকের আরও এক জোড়া বৈশিষ্ট্য। তারা সামান্য সুযোগ পেলে আনন্দ-উল্লাস এবং উৎসবের বন্যা বইয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আশপাশের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা, ক্ষুধা-দারিদ্র্য অথবা অভাব-অভিযোগ তাদের ব্যথিত করে না। বরং মানুষের কষ্টকে অনেকটা আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো ঘটনা বিবেচনা করে মন্দ লোকেরা তাদের বীভৎস উল্লাসকে নারকীয় উৎসবে পরিণত করার আপ্রাণ চেষ্টা করে। মানুষের মাথার খুলির ওপর সিংহাসন পেতে উল্লাস প্রকাশ অথবা মনুষ্য রক্তে বড় বড় নদীর পানি রাঙিয়ে দিয়ে সেই পানিতে বজরা ভাসিয়ে বাইজীর নৃত্যগীত শুনেছে এমন মন্দ লোকের অভাব ইতিহাসে নেই। মন্দ লোকের বিষণ্নতা ও তাদের উল্লাসের মতো সমাজ-সংসারকে কম ভোগায়নি। সারা দিন সারাক্ষণ মুখ ভার করে থাকা বিষণ্ন মনের মন্দ মানুষ দুনিয়ার যে সর্বনাশ করতে পেরেছে তা অন্য কেউ করতে পারেনি। রোমান সম্রাট নিরো, হিটলার এবং জোসেফ স্টালিন এই শ্রেণির মানুষের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।

অত্যাচার এবং অবিচার হলো মন্দ লোকের অন্যতম প্রধান হালহকিকত। অত্যাচার ছাড়া মন্দত্বের পূর্ণতা অর্জিত হয় না। অন্যদিকে অবিচার ছাড়া মন্দ কর্ম বিকশিত হয় না। অত্যাচার এবং অবিচারের কারণে সমাজ-সংসার এবং রাষ্ট্রে যে হাহাকার সৃষ্টি হয় তা একদিকে যেমন মন্দ লোকের প্রধান বিনোদনের বিষয়বস্তু অন্যদিকে জমিনে খোদায়ী গজবের ক্ষেত্র প্রস্তুত করে। অত্যাচার এবং অবিচারকে বর্ণাঢ্য করার জন্য মন্দ লোকেরা বাহারি অনাচার এবং নির্লজ্জ ব্যভিচার শুরু করে দেয়। তাদের এসব কর্মের কারণে সমাজ থেকে নির্মল আনন্দ, বিনোদন এবং সুখ-শান্তি তিরোহিত হয়ে যায়। একধরনের অনাহূত ভয়, আতঙ্ক, অবিশ্বাস এবং অশ্রদ্ধার মনোভাব প্রতিটি মানুষকে পেয়ে বসে। সমাজের অগ্রযাত্রা স্তম্ভিত হয়ে যায়। সবাই মিলে অধীর হয়ে মহাসর্বনাশের শঙ্কায় দিন পার করতে থাকে।

ভণ্ডামি এবং মোনাফেকির মাধ্যমে মন্দ লোকেরা সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে একধরনের নারকীয় উল্লাসে মেতে ওঠে। তারা প্রায়ই সাধুবেশে এসে রাক্ষসী মূর্তি ধারণ করে। তাদের মোনাফেকির দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে সাধারণ মানুষ নিজেদের শ্রেষ্ঠতম আমানত এবং আপন জীবন তাদের কাছে সমর্পণ করে। তারা সেগুলো নিয়ে যত দিন ইচ্ছা তত দিন ক্রীড়া কৌতুক করে। তারপর একসময় প্রচণ্ড নিষ্ঠুরতা এবং অমানবিকতা দ্বারা নিজেদের মোনাফেকির স্বাদ আমানতকারী অথবা জীবন সমর্পণকারীকে হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দেয়।

মন্দ মানুষের আরও এক জোড়া হালহকিকতের ফিরিস্তি দিয়ে উপসংহারে চলে যাব। অকৃতজ্ঞতা এবং অবাধ্যতা দ্বারা মন্দ মানুষের মনমানসিকতা এবং জীবন-জীবিকা তছনছ করে দেয়। তারা যে শুধু মানুষের সঙ্গে অকৃতজ্ঞতা বা অবাধ্যতা প্রদর্শন করে তা নয়, তারা তামাম মাখলুকাতের সঙ্গে একই আচরণ করার পর আসমানের মালিকের সঙ্গে অবাধ্যতা বা নাফরমানি শুরু করে। তাদের কুকর্মের কারণে পরিবার ও সমাজের বন্ধন নষ্ট হয়ে যায়। তাদের কারণে শুরু হয়ে যায় নিত্যনতুন ফেতনা-ফ্যাসাদ এবং দ্বন্দ্ব বিবাদ।

মন্দ মানুষের পরিণতি নিয়ে মানবজাতির ইতিহাসে লাখো-কোটি উপাখ্যান রচিত হয়েছে। কিছু কিছু পরিণতিকে কিংবদন্তির উদাহরণ বানিয়ে মানবজাতি যেমন হাজার হাজার বছর ধরে সংরক্ষণ করে আসছে তেমনি স্বয়ং আল্লাহ কিছু মন্দ মানুষকে তাঁর বান্দাদের শিক্ষার জন্য জমিনে উদাহরণ হিসেবে সংরক্ষণ করেছেন। মন্দ মানুষের মন্দ পরিণতির লাখো-কোটি করুণ কাহিনি সেই অনাদিকাল থেকে আজ অবধি চলে এসেছে। এসব কাহিনির মূল কথা হলো, মন্দ লোকের জীবনে কোনো দিন ভালো কিছু হয়নি এবং কেয়ামত পর্যন্ত হবেও না। মন্দ লোক দৃশ্যত যতই উল্লম্ফন করুন না কেন অথবা যতই উল্লাসনৃত্য করুন না কেন-বাস্তব জীবনে তাদের অন্তরে জ্বলতে থাকে জাহান্নামের আগুন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন
ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়