শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

অনলাইন ভার্সন
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

লোকমুখে আলোচনার জন্ম দিতে টেনে টেনে লম্বা করে শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণের চেষ্টা করতেন। কখনো বলতেন : ‘জ্বালা, জ্বালা রে জ্বালা, অন্তর্জ্বালা।’ কখনো বলেছেন : ‘পালাব না। কোথায় পালাব? প্রয়োজনে ফখরুল সাহেবের বাসায় গিয়ে উঠব। কি, জায়গা দেবেন? না হলে ঠাকুরগাঁওয়ের বাড়ি আছে না, ওই বাড়িতে গিয়ে উঠব।’ 

ওই উক্তি উচ্চারণের পর বেশিদিন পার হয়নি। সেই ওবায়দুল কাদেরকে পালাতে হয়েছে দেশ ছেড়ে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজ দেশেই বক্তব্য দিয়ে দিন কাটাতে পারছেন। কিন্তু কলকাতার রাস্তায় মুখ ঢেকেই হাঁটতে হচ্ছে ঘড়িবিলাসী ওবায়দুল কাদেরকে। 

২০১১ সালে সড়কমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। পরে দলের সাধারণ সম্পাদক পদে টানা তিন মেয়াদের দায়িত্ব পালন করেন। একসঙ্গে দল ও মন্ত্রীর বড়ত্ব এক পর্যায়ে তাঁকে দাম্ভিক করে তোলে। কেউ বিরুদ্ধে বক্তব্য দিলেই খেপে যেতেন। খ্যাপাটে কাদেরকে নিয়ে দেশের মানুষের মনে এখনো ক্ষোভ জ্বলছেই। সেই কাদের আওয়ামী লীগ আমলে নেপথ্যে থেকে চক্র তৈরি করে লুটপাট চালান সড়ক, বিআরটিএ ও সেতু ভবনে। নিজ এলাকা নোয়াখালীর কাছের লোকজনকে নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন দেড় দশকের অভেদ্য চক্র। 

এই চক্রে ছিলেন স্ত্রী ইসরাতুন্নেছা, ছোট ভাই মির্জা কাদের, সাহাদাত হোসেন ও ফখরুল ইসলাম রাহাত, ভাতিজা তাশিক মির্জা, ভাগ্নে মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী, কথিত ভাগ্নে ইস্কান্দার মির্জা শামীম, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল, রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান সালেকীন রিমন।

নোয়াখালীতে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, দরপত্রবাজি, নির্বাচন, নিয়োগ ও তদবির বাণিজ্যসহ সব অপকর্মে এই চক্র একচ্ছত্রভাবে আধিপত্য ধরে রাখে। গত বছরের ৫ আগস্ট ভুক্তভোগী ও সংক্ষুব্ধ এলাকাবাসী কোম্পানীগঞ্জে ওবায়দুল কাদেরের বাড়ি পুড়িয়েছে। তাদের ফুঁসে ওঠার আগেই কাদের ও কাদেরচক্র এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।

ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী ইসরাতুন্নেসা কাদেরের গাড়িচালক ছিলেন আতিকুর রহমান। মানিকগঞ্জের সিংগাইরে তিনি নির্মাণ করিয়েছেন আলিশান বাড়ি। তাতে ব্যয় হয়েছে কম হলেও দুই কোটি টাকা। ওবায়দুল কাদেরের প্রভাব খাটিয়ে আতিক অবৈধভাবে অর্থ কামাতেন। তারই প্রমাণ এই বাড়ি। আতিকের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাও ছিল জমজমাট। ইসরাতুন্নেসা তার বাহক পাঠিয়ে সওজ অধিদপ্তর, বিআরটিএসহ বিভিন্ন দপ্তরে তদবির করতেন। তার তদবিরে সুফল ভোগকারীরা উপহার দিতেন ইসরাতুন্নেছাকেও। 

বিআরটিএ সদর দপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা ইসরাতুন্নেছাকে উপহার দিয়ে পদোন্নতিও পেয়েছেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের স্ত্রী সেলিনা মোমেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রীর স্ত্রীও উপহার বা অর্থ দিয়ে ইসরাতুনন্নেছার মাধ্যমে বদলি বা পদোন্নতির মতো কাজ করিয়ে নিতেন। ওবায়দুল কাদেরও তা জানতেন।

ওবায়দুল কাদের ছিলেন নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনের এমপি। তাঁর ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা ছিলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র। দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ ছিল সওজ অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন স্থানে আধিপত্য ধরে রাখা নিয়ে। 

স্থানীয় সূত্র জানায়, ওবায়দুল কাদের চাঁদাবাজিতে কাদের মির্জাকে উৎসাহিত করতেন। ১৯৯৬ সালে নোয়াখালী-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন ওবায়দুল কাদের। তখন ওই সরকারের যুব, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ওবায়দুল কাদেরের ক্ষমতার জোর তখন থেকেই ব্যবহার শুরু করেন কাদের মির্জা। ১৯৯৮ সালে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই কাদের মির্জা দখল করে নেন বসুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যানের পদ। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও এমপি হন ওবায়দুল কাদের। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলেও প্রায় আড়াই বছর মন্ত্রিত্ব ছিল না ওবায়দুল কাদেরের। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ২০১১ সালের ডিসেম্বরে যোগাযোগমন্ত্রী করা হলে ভাগ্যের দরজা-জানালা খোলে ওবায়দুল কাদের ও তাঁর চক্রের। পরে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। সেই দায়িত্ব তিনি শেষ পর্যন্ত ধরে রেখেছিলেন শেখ রেহানার আশিসে।

কাদের মির্জার অপকর্ম : বড় ভাই দলের সাধারণ সম্পাদক- এই পরিচয় পুঁজি করে ছোট ভাই কাদের মির্জাসহ কাদের পরিবারের কাছের ও দূরের লোকেরা আখের গোছাতে থাকেন। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর, নোয়াখালী জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন, এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ে তদবির-সুপারিশসহ বহুমুখী অপকর্ম করে তারা বিপুল অর্থের মালিক হয়ে যান। 

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল, বিআরটিএ, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, শিক্ষক নিয়োগসহ বিভিন্ন নিয়োগ বাণিজ্য থেকে কাদের মির্জা চাঁদাবাজি করতেন। কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট বাজারে ভবন নির্মাণ করতে হলেও তাঁকে চাঁদা দিতে হতো। পৌরসভার নকশা অনুমোদন, বাসস্ট্যান্ড-সর্বত্র চলত তাঁর চাঁদাবাজি। বসুরহাট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মতিন লিটন বলেন, কাদের মির্জার চাঁদাবাজিতে বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীরা থাকতেন আতঙ্কে।

২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পৌর নির্বাচনে ইশতেহার ঘোষণা দিয়ে কাদের মির্জা ভাই ওবায়দুল কাদেরসহ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে আলোচনায় আসেন। ফেসবুক লাইভে ‘সব ফাঁস করে’ দেওয়ার ভয় দেখান ওবায়দুল কাদেরকে। এটা ছিল এক ধরনের নাটক। ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী যাতে কাদের মির্জাকে কমিশন বাণিজ্যে বাধা না দেন, সে কারণে ওই নাটক সাজানো হয়েছিল। 

এই ফাঁকে ওবায়দুল কাদের মনোনয়ন বাণিজ্য, দলের জেলা-উপজেলা কমিটি বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্য, উন্নয়নকাজ থেকে ১০ শতাংশ কমিশন বাণিজ্যের প্রতিনিধি বানান কাদের মির্জাকে। পরে ব্যাপক বাণিজ্যে মির্জা কাদের নিজের, স্ত্রী-সন্তানদের নামে-বেনামে বিপুল সম্পদ গড়েন। ওবায়দুল কাদেরের বাবা মোশাররফ হোসেন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। পরিবার ছিল অতি সাধারণ। দুই যুগের ব্যবধানে এই পরিবার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যায়।

অন্যের জমি দখল করে আওয়ামী লীগ কার্যালয় : কাদের মির্জাকে দিয়ে অন্যের জমি দখল করে বসুরহাট বাজারে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় তৈরি করিয়ে নেন ওবায়দুল কাদের। বাজারে আরডি শপিং মল দখলের হুমকি দিয়ে মার্কেটের মালিক নুর উদ্দিন মো. জাহাঙ্গীরকে জিম্মি করে ৭ শতাংশ জমি বিনামূল্যে নিজের নামে লিখিয়ে নেন মির্জা। পরে তা স্থানীয় আওয়ামী লীগের নামে দান করে দাতা সাজেন ওবায়দুল কাদের। 

নুর উদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, ‘ওবায়দুল কাদেরের ক্ষমতার দাপটে কাদের মির্জার লোকজনের ভয়ে এক কোটি ৭৫ লাখ টাকার জমি বিনামূল্যে তাঁদের নামে লিখে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। গত ১৫ আগস্ট ওবায়দুল কাদের ও কাদের মির্জাকে আসামি করে নোয়াখালী দেওয়ানি আদালতে মামলা করেছি।’

কমিশন বাণিজ্য : সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেড় দশকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ও বসুরহাট পৌরসভায় প্রায় ৬০০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ হয়। এর মধ্যে পৌরসভায় উন্নয়নকাজ হয় ৯৭ কোটি টাকার। গড়ে ১০ শতাংশ হারে কমিশন নিতেন কাদের মির্জা। পছন্দের ঠিকাদারের বাইরে কেউ নোয়াখালীতে কাজ করতে পারত না বলে ভুক্তভোগী ঠিকাদাররা কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন। ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর বসুরহাটের আমিন মার্কেটের মালিক আশিক-ই-রসুলকে পৌরসভা কার্যালয়ে ডেকে মির্জা লোকজনকে দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি করেন। তা না দেওয়ায় ২৭ সেপ্টেম্বর মার্কেটের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয় তাঁর বাহিনী। 

আশিক-ই-রসুল বলেন, ‘টাকা দেওয়ার পর আমার মার্কেটের তালা খুলে দেওয়া হয়। অন্যদিকে পৌর এলাকায় লন্ডনপ্রবাসী আবু ছায়েদের চারতলা ও ছয়তলার দুটি ভবন পাঁচ বছর আগে দখল করেন মির্জা। চারতলা ভবন মির্জা তাঁর স্ত্রী আক্তার জাহান বকুলের নামে লিখে নেন। দুই ভবনের নিচে দোকান এবং ওপরে আবাসিক ফ্ল্যাট। ছয়তলা ভবন থেকে পৌরসভার নামে ভাড়াও তুলতেন মির্জা। ৫ আগস্টের পর ভবনটি দখলমুক্ত করেন আবু ছায়েদ।’ 

এলাকাবাসী জানায়, ওবায়দুল কাদের এই দখলবাজির মূল শক্তি ছিলেন। বসুরহাটের ব্যবসায়ী ফেরদৌস মাহমুদ বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে মির্জা নানা ছুতায় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন। শত শত দোকান দখল করে পৌরসভার নামে ভাড়া তুলতেন। ওবায়দুল কাদেরের ভয়ে ভুক্তভোগীরা চাঁদা দিতে বাধ্য হতেন। কিন্তু তাঁরা প্রতিবাদ করতে পারতেন না।

হেলমেট বাহিনী : কোম্পানীগঞ্জে ছিল মির্জার হেলমেট ও হাতুড়ি বাহিনী। তার নেতৃত্বে ছিলেন মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা। ২০২১ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি চাপরাশিরহাটে প্রতিপক্ষের মিছিলে হামলা চালায় এই বাহিনী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মারা যান স্থানীয় সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন মুজাক্কির। এ ঘটনার মামলায় কারো নাম উল্লেখ করার সাহস পায়নি মুজাক্কিরের পরিবার। 

উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মাহমুদুর রহমান রিপন বলেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ১০৩টি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের অক্টোবরে কোম্পানীগঞ্জে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ৬৯ জন নেতাকর্মীর বাড়িতে হামলা চালায় হেলমেট বাহিনী।’ 

উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নে মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় মির্জা ৬০০ একরের বেশি খাসজমি দখল করে ভুয়া ভূমিহীন সাজিয়ে তা বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করেন। একই এলাকার ছোট ফেনী নদীর বালু উত্তোলন করে বিক্রি করান তিন বছর। ২০২১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পৌরসভার কলালিয়ায় মির্জার নেতৃত্বে হুমায়ূন টিম্বার মার্চেন্ট অ্যান্ড সমিলে হামলা চালানো হয়। সেখানে ‘শিশুপার্কের জন্য নির্ধারিত স্থান’ লেখাসংবলিত সাইনবোর্ড টাঙায় সন্ত্রাসীরা। 

ওই সমিলের মালিক ফিরোজ আলম মিলন বলেন, ‘ক্রয়সূত্রে আমরা জায়গার মালিক। তা ব্যাংকে বন্ধকও দেওয়া হয়েছে। ওই জমি খাস দাবি করে আমাদের স্থাপনা সরিয়ে নেয় ওরা। আদালতে গেলে কাদের মির্জা দখল ছাড়তে বাধ্য হন।’ 

দলে পদ না থাকলেও ওবায়দুল কাদেরের আরেক ছোট ভাই শাহাদাৎ হোসেনকে চাঁদা দিতে হতো। বসুরহাট বাজারের বাস, সিএনজি, মাইক্রোস্ট্যান্ড ছাড়াও সওজ অধিদপ্তরের ঠিকাদারদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন তিনি। ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু দরপত্র বাণিজ্য ও খাসজমি দখলে তৎপর ছিলেন। ওবায়দুল কাদেরের ছোট বোনের ছেলে সালেকিন রিমন মামার বদৌলতে হয়ে উঠেছিলেন বড় সন্ত্রাসী। গত ইউপি নির্বাচনে তিনি রামপুর থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। 

ওবায়দুল কদেরের মেজো বোনের ছেলে ফখরুল ইসলাম রাহাত জনতা ব্যাংকে চাকরি নেন মামার খুঁটির জোরে। তবে তিনি ব্যাংকে উপস্থিত থাকতেন না। কাজ না করে বেতন-ভাতা তুলতেন। ব্যাংকঋণ নিয়ে বসুরহাট বাজারে বাড়ি নির্মাণ করেন এবং চট্টগ্রামে ফ্ল্যাট কেনেন। তিনি সপরিবারে পালিয়ে সৌদি আরবে আছেন। কাদের মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা বাবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সহযোগী ছিলেন। তিনি পলাতক রয়েছেন। 

কাদের মির্জার ডান হাত বলে পরিচিত কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আজম পাশা চৌধুরী রুমেল ৫ আগস্টের পর পালিয়ে কানাডা চলে গেছেন। আইয়ুব আলী ছিলেন কোম্পানীগঞ্জের অন্যতম সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, খাসজমি দখলকারী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ছোট ফেনী ও মুছাপুরের নদী থেকে বালু তোলা এবং খাসজমি দখলে নিতে তাঁর জুড়ি ছিল না। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলের নামে বাহিনীও ছিল। বড় দরপত্রগুলো বাগানোর কাজ ছিল তার। 

বিআরটিএ সদর দপ্তরে তিনি সংস্থার চেয়ারম্যানকে গাড়িচালকদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির কাজ তাঁর ভাগ্নে মো. পারভেজকে দেওয়ার জন্য তদবির করতেন। তাঁর তদবিরের জোরে পারভেজ ওই কাজ পান। পারভেজ সেই কাজ করছেন ঢাকার গাবতলী ও উত্তরায়। অবশ্য বাদল পালিয়ে গেছেন দুবাইয়ে। ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে পরিচয় দিয়ে সওজ অধিদপ্তরের বিভিন্ন কর্মসূচির কাজ নিতেন ইস্কান্দার মির্জা শামীম। তিনি এখন পলাতক।
 
সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ-চীন সমঝোতা সই
শিল্প সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ-চীন সমঝোতা সই
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
জবির সাবেক অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের জামিন
জবির সাবেক অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের জামিন
মূল্যস্ফীতি নিয়ে সুখবর দিলো বিবিএস
মূল্যস্ফীতি নিয়ে সুখবর দিলো বিবিএস
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো
বিচার বিভাগের সংস্কারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
বিচার বিভাগের সংস্কারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ৬টি ব্যাংক নোট হস্তান্তর গভর্নরের
প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ৬টি ব্যাংক নোট হস্তান্তর গভর্নরের
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
সর্বশেষ খবর
বাজেটে অমানবিক বৈষম্য বিলোপে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি
বাজেটে অমানবিক বৈষম্য বিলোপে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় পরিবেশ দূষণের দায়ে এক কারখানা বন্ধ, অপরটিকে জরিমানা
ভালুকায় পরিবেশ দূষণের দায়ে এক কারখানা বন্ধ, অপরটিকে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ
আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন পান করবেন লেবু চা?
কেন পান করবেন লেবু চা?

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নাইজেরিয়ায় ‘ডাকাত ভেবে’ সেনাবাহিনীর বিমান হামলা, ২০ বেসামরিক নিহত
নাইজেরিয়ায় ‘ডাকাত ভেবে’ সেনাবাহিনীর বিমান হামলা, ২০ বেসামরিক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পশুর হাট, স্কুল বন্ধ রাখার অভিযোগ
কুমিল্লায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পশুর হাট, স্কুল বন্ধ রাখার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি
২৪ ঘণ্টায় ছয়বার কেঁপে উঠল করাচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই
বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয় : ডিসিসিআই

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা
নাইজেরিয়ায় বন্যায় ৭ শতাধিক প্রাণহানির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিনতাইকারির কবলে ইরানি দম্পতি, উদ্ধার করলো সেনাবাহিনী
ছিনতাইকারির কবলে ইরানি দম্পতি, উদ্ধার করলো সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে
গৃহিণীদের অবদান জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব বাজেটে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা
সিংড়ায় কারেন্ট জাল জব্দ, ব্যবসায়ীর জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি
প্রসূতি মায়েদের মাতৃস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ
কুলাউড়ায় ৪০ লাখ টাকার অবৈধ বালু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
মোংলায় ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে
জুতার সোলে দুই কোটি টাকার স্বর্ণ, নেওয়া হচ্ছিল ভারত সীমান্তের দিকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নাটোরের কোরবানির পশুর হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

নবীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নবীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির বর্জ্য বিকাল ৫টার মধ্যে পরিস্কারের ঘোষণা চসিকের
কোরবানির বর্জ্য বিকাল ৫টার মধ্যে পরিস্কারের ঘোষণা চসিকের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ
জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৪ বিলিয়ন ডলার: অর্থ উপদেষ্টা
এপ্রিলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৪ বিলিয়ন ডলার: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর সরকারের অন্যতম লক্ষ্য: অর্থ উপদেষ্টা
গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর সরকারের অন্যতম লক্ষ্য: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?
ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্যুতের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা
বিদ্যুতের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুস্থ গরু চেনার উপায়
সুস্থ গরু চেনার উপায়

১০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

চীনা ব্যবসায়ীদের সফরে নতুন আশা
চীনা ব্যবসায়ীদের সফরে নতুন আশা

প্রথম পৃষ্ঠা