শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১৭, শনিবার, ২০ জুন, ২০২০ আপডেট:

উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাবান নারী কিম ইয়ো জং?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাবান নারী কিম ইয়ো জং?

গত কয়েক বছরে উত্তর কোরিয়ার দুর্বোধ্য ক্ষমতা কাঠামোতে কিম ইয়ো-জং একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন।

কিম ইয়ো-জং হচ্ছেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-আনের ছোট বোন। ভাই-বোনদের মধ্যে তাকেই কিম জং-আনের একমাত্র মিত্র বলে মনে করা হয়।

কিম ইয়ো-জং প্রথম আন্তর্জাতিক খ্যাতি আকর্ষণ করেন ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে গিয়ে। সেবছর তিনি উত্তর কোরিয়ার শীতকালীন অলিম্পিক প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়া সেবার শীতকালীন অলিম্পক গেমসে একটি একক দল হিসেবে অংশ নিচ্ছিল। কিম ইয়ো-জং হচ্ছেন উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন কিম পরিবারের প্রথম সদস্য, যিনি দক্ষিণ কোরিয়া সফর করেন।

২০১৮ সালে উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পর্কে বরফ গলতে শুরু করে। এরপর আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে তাকে তার ভাইয়ের পাশে থেকে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠতে দেখা যায়। সেবছর কিম জং-আন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এই প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ বৈঠকের সময় তখন ভাইয়ের পাশে দেখা গিয়েছিল কিম ইয়ো-জং কে।

ভাইয়ের সঙ্গে তার এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা কাঠামোতে তার এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তাকে ২০২০ সালের এপ্রিলে আবারো আন্তর্জাতিক মনোযোগের কেন্দ্রে নিয়ে আসে। তখন কিম জং-আনকে হঠাৎ করেই কিছুদিন জনসমক্ষে দেখা যাচ্ছিল না। এটা ছিল খুবই অস্বাভাবিক। তার স্বাস্থ্য নিয়ে তখন নানা গুজব শোনা যাচ্ছিল।

উত্তর কোরিয়ার পরবর্তী নেতা হিসেবে তখন কিম ইয়ো -জং এর কথা বেশ আলোচিত হচ্ছিল।

মিস কিম প্রথম গুরুত্বপূর্ণ পদোন্নতি পেয়ে উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য হন ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে। এর আগে তিনি ছিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রপাগান্ডা এন্ড এজিটেশন ডিপার্টমেন্ট, অর্থাৎ প্রচারণা এবং আন্দোলন দপ্তরের ভাইস ডিরেক্টর। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ।

কিম ইয়ো-জং এখনো এই দায়িত্বে আছেন এবং সেখানে তার কাজ মূলত উত্তর কোরিয়ায় তার ভাইয়ের ভাবমূর্তিকে তুলে ধরা।

উত্তর কোরিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র যাদেরকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে সেই তালিকায় কিম ইয়ো-জং এর নামও আছে। এর মানে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের কোন নাগরিক তার সঙ্গে কোনো ধরনের কাজকর্ম করতে পারবে না, এটা নিষিদ্ধ। যদি কেউ এই নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে তার সম্পদ এবং বাড়িঘর জব্দ করা হবে।

কিম ইয়ো-জং কতটা ক্ষমতাবান?

উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতা কাঠামো ঠিক কিভাবে কাজ করে সেটা বোঝা খুবই কঠিন। কাজেই সেখানে কিম ইয়ো-জং নিজে কি ধরনের রাজনৈতিক নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পেরেছেন সেটা অনুমান করা আরও কঠিন।

উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন পার্টির সাধারণ সম্পাদক চু রায়ং-হের ছেলের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে বলে গুজব আছে। যদি এটা সত্যি হয়ে থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে উত্তর কোরিয়ায় তার একটা আলাদা শক্তিশালী অবস্থান আছে।

অলিভার হোথাম হচ্ছেন এনকে নিউজের একজন সম্পাদক। তিনি বিবিসিকে বলেন, “কিম ইয়ো-জং এর বয়স এখনো তিরিশের কোঠায়। উত্তর কোরিয়ায় সাধারণত এরকম বয়সের একজনের খুব বেশি রাজনৈতিক ক্ষমতা বা প্রতিপত্তি থাকে না। ধরে নিতে হবে তার যে প্রভাব-প্রতিপত্তির বেশিরভাগটাই তার ভাইয়ের সূত্রে।”

সম্প্রতিক সময়ে কিম ইয়ো-জং এর উপরেই দায়িত্ব পড়েছিল দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে খুবই কঠোর ভাষায় একটি বার্তা দেয়ার জন্য। দুই কোরিয়ার মধ্যকার সমস্ত বিষয়ে সাম্প্রতিক সময়ে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলো তাকেই দেয়া হয়েছে।

জুন মাসে কিম ইয়ো-জং হুমকি দেন যে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তের অসামরিক অঞ্চলে সৈন্য পাঠাবেন। দক্ষিণ কোরিয়া থেকে উস্কানিমূলক লিফলেট পাঠানো হচ্ছে, এমন অভিযোগ তুলে তিনি এই হুমকি দেন।

তখন তিনি আরো হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন যে, সীমান্ত শহর কেসং এর কাছে দুই কোরিয়ার যে লিয়াজোঁ অফিসটি আছে, সেটি ধসে যাবে। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে এই অফিস থেকে উত্তর কোরিয়া নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়।

এর কয়েকদিন পরেই গত ১৬ই জুন সেখানে একটি বিরাট বিস্ফোরণ শোনা যায় এবং আকাশে ধোঁয়ার কুণ্ডলী পাকিয়ে উঠতে দেখা যায়। দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী থেকে সরকারের লোকজন নিশ্চিত করেন যে এই অফিসটি আসলে ধসিয়ে দেয়া হয়েছে। এটি নির্মাণের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া প্রায় ৮০ লক্ষ ডলার খরচ দিয়েছিল।
উত্তর কোরিয়ায় কিম বংশধারা কেন এতটা গুরুত্বপূর্ণ

কিম জং-আনের কোন উত্তরসূরি যদি খুঁজে বের করতে হয়, তাহলে এই পরিবারের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক থাকতেই হবে, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

উত্তর কোরিয়ার প্রপাগান্ডা চালিয়ে কিম পরিবার সম্পর্কে নানা ধরণের ‘মিথ’ তৈরি করা হয়েছে। এর একটি হচ্ছে ‘পেকটু ব্লাডলাইন‌’ বা পেকটু রক্তধারা।

‘পেকটু পর্বতমালাকে’ ঘিরে উত্তর কোরিয়ার অনেক পৌরাণিক গল্পগাঁথা চালু আছে। বলা হয়ে থাকে দেশটির প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল-সাং এই পর্বতমালা থেকে গেরিলা যুদ্ধ চালিয়েছিলেন। কিম জং-ইলের জন্ম নাকি সেখানে। কিম জং-আন এখনো সেখানে যান যখন তিনি কোন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেন এবং সেটির গুরুত্ব মানুষের কাছে তুলে ধরতে চান। এভাবেই কিম পরিবারকে এখন পেকটু রক্তধারা বলে বর্ণনা করা হয়। পেকটু ব্লাডলাইন বা রক্তধারার বাইরের কারও সেখানে ক্ষমতার শীর্ষপদে বসার কোন সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করা হয়।

ধারণা করা হয় যে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম-আনের সন্তান আছে, কিন্তু তাদের বয়স খুবই কম।

কিম ইয়ো-জং যেহেতু এই পরিবারের সদস্য কাজেই তাকে শীর্ষ নেতার পদে বসানো হলে রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমে সেটা যুক্তিসংগত করা খুব সহজ হবে। কিন্তু যদি ক্ষমতা অন্য কারও হাতে যায়, সেটা কিম ইয়ো-জং এর জন্য বেশ বড় হুমকি তৈরি করতে পারে। কারণ যিনিই ক্ষমতায় আসুন, তিনি কিম ইয়ো-জংকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী বলে ভাববেন।

সওলের কুকমিন ইউনিভার্সিটির ফিওডর টারটিস্কি বলেন, “কিম পরিবারেরই অন্য কেউ যদি ক্ষমতায় না আসে, তাহলে কিম ইয়ো-জং এর জন্য ব্যাপারটা একেবারেই সহজ। হয় তাকেই সর্বোচ্চ নেতার দায়িত্ব নিতে হবে নতুবা তাকে সমস্ত ক্ষমতা এমনকি তার জীবন হারাতে হবে।”
উত্তর কোরিয়ার শাসক পরিবারে তার অবস্থান কোথায়

কিম ইয়ো-জং উত্তর কোরিয়ার প্রয়াত নেতা কিম জং ইলের সবচাইতে ছোট মেয়ে। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-আন, আরেক ভাই কিম জং-চাওল এবং কিম ইয়ো-জং, এরা তিনজনই একই মায়ের গর্ভজাত সন্তান। এদের মধ্যে ক্ষমতা কাঠামোতে কিম জং-চাওলের অবস্থান খুব বেশি উপরের দিকে নয়।

কিম ইয়ো-জং এর জন্ম ১৯৮৭ সালে। বয়সে তিনি কিম জং-আনের চেয়ে চার বছরের ছোট। তারা দুজনেই সুইজারল্যান্ডে এক সঙ্গে বড় হয়েছেন, সেখানেই পড়াশোনা করেছেন।

সুইজারল্যান্ডের যে স্কুলে তারা পড়াশোনা করেছেন সেখানকার কর্মকর্তারা বলেছেন কিম ইয়ো-জংকে সেখানে কড়া পাহারায় রাখা হতো। তার দেখাশোনার জন্য সেখানে অনেক লোক ছিল। একবার তার সামান্য ঠান্ডা লেগেছিল। সাথে সাথে তাকে স্কুল থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

বিভিন্ন রিপোর্টে দাবি করা হয়, তাকে এতটাই কঠোর পাহারার মধ্যে বড় করা হয়েছে যে কিম পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য পর্যন্ত তার সঙ্গে খুব বেশি মেলামেশার সুযোগ পায়নি।
কিম ইয়ো-জং কী করেন

২০১৪ সাল হতে কিম ইয়ো-জং এর প্রধান কাজ আসলে তার ভাইয়ের ভাবমূর্তি রক্ষা করা। উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন পার্টির প্রোপাগান্ডা ডিপার্টমেন্টে খুবই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন তিনি। ২০১৭ সালে তাকে পলিটব্যুরোর একজন বিকল্প সদস্য পদে পদোন্নতি দেয়া হয়। এ থেকে ক্ষমতা বলয়ে তার প্রভাব সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়। একই সঙ্গে তিনি প্রোপাগান্ডা ডিপার্টমেন্টের আগের দায়িত্বেও বহাল আছেন।

রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি তাঁর অন্যান্য দায়িত্বও ভালোভাবে সম্পাদন করেছেন বলে মনে করা হয়।

২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র এবং উত্তর কোরিয়ার মধ্যে হ্যানয় শীর্ষ সম্মেলন যখন ব্যর্থ হলো, তখন কিম ইয়ো-জং কে পলিটব্যুরো থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল। ২০২০ সালের শুরুতে তাকে আবার সেই পদে পুনর্বহাল করা হয়।

২০১৪ সালের আগে তাকে স্পটলাইটে দেখা যেত খুবই কম। একবার দেখা গিয়েছিল ২০১১ সালে, যখন তার বাবার রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্যানুষ্ঠান হয়। এরপর বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমে বিভিন্ন ছবিতে তাকে ভাইয়ের পাশে পাশে দেখা যায়।

এমন একটা ধারণা প্রচলিত আছে, ২০০৮ সালে যখন কিম জং-ইলের স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে, তখন তার উত্তরসূরী কে হবেন সেই পরিকল্পনায় ছোট মেয়ের জন্যও একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ঠিক করা হয়।

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-আন সম্পর্কে যতবারই কোন একটা অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে, ততবারই সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসেবে তার বোনের নাম সামনে এসেছে।

২০২০ সালের এপ্রিলের মতোই ২০১৪ সালেও কিছুদিন কিম জং-আনকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। তখনও তার উত্তরসূরি হিসেব কিম ইয়ো-জং এর নাম শোনা গিয়েছিল। কিন্তু সেবারও কিছুদিন পরেই কিম জং-আনকে আবার প্রকাশ্যে দেখা গেল, যদিও তাকে হাঁটতে দেখা গিয়েছিল লাঠিতে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
টিএসএমসির লাইসেন্স বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
টিএসএমসির লাইসেন্স বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
ওয়াশিংটন ডিসিতে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ওয়াশিংটন ডিসিতে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পাকিস্তানে বন্যার্তদের উদ্ধারকারী নৌকা উল্টে পাঁচজনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যার্তদের উদ্ধারকারী নৌকা উল্টে পাঁচজনের মৃত্যু
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত
লন্ডনে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪ শতাধিক
লন্ডনে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪ শতাধিক
নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় নিহত ৬৩
নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় নিহত ৬৩
সুদানে স্বর্ণের খনি ধসে ৬ জনের মৃত্যু, আটকা পড়েছেন ২০ জন
সুদানে স্বর্ণের খনি ধসে ৬ জনের মৃত্যু, আটকা পড়েছেন ২০ জন
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
২০১৪, ১৮ ও ২৪ সালের নির্বাচন প্রক্রিয়া পুলিশকে ভুলে যেতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২০১৪, ১৮ ও ২৪ সালের নির্বাচন প্রক্রিয়া পুলিশকে ভুলে যেতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে হত্যা মামলায় হাসিনা-কাদের-শামীম ওসমানসহ ৪৫ আসামি
সিদ্ধিরগঞ্জে হত্যা মামলায় হাসিনা-কাদের-শামীম ওসমানসহ ৪৫ আসামি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসএমসির লাইসেন্স বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
টিএসএমসির লাইসেন্স বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে কমবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে কমবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাক চালক নিহত
নওগাঁর মান্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাক চালক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বান্দরবানে পুলিশ লাইনে ছাদ থেকে লাফ, কনস্টেবলের মৃত্যু
বান্দরবানে পুলিশ লাইনে ছাদ থেকে লাফ, কনস্টেবলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি যুদ্ধের কেন্দ্রবিন্দুতে টিএসএমসি, চীন-আমেরিকা উত্তেজনা বাড়ছে
প্রযুক্তি যুদ্ধের কেন্দ্রবিন্দুতে টিএসএমসি, চীন-আমেরিকা উত্তেজনা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়, দূষণের শীর্ষে রিয়াদ
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়, দূষণের শীর্ষে রিয়াদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন সাবালেঙ্কা, সেরেনার পর টানা দুইবার চ্যাম্পিয়ন
ইতিহাস গড়লেন সাবালেঙ্কা, সেরেনার পর টানা দুইবার চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটন ডিসিতে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ওয়াশিংটন ডিসিতে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর আবারো ইউএস ওপেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপস্থিতি
২৫ বছর পর আবারো ইউএস ওপেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপস্থিতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে বন্যার্তদের উদ্ধারকারী নৌকা উল্টে পাঁচজনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যার্তদের উদ্ধারকারী নৌকা উল্টে পাঁচজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিয়ানীতে মহিলা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
কাশিয়ানীতে মহিলা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪ শতাধিক
লন্ডনে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪ শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক