শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১৮, সোমবার, ২০ জুলাই, ২০২০

ব্রিটেন-চীন সম্পর্ক : সোনালি দশক থেকে শীতল যুদ্ধে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটেন-চীন সম্পর্ক : সোনালি দশক থেকে শীতল যুদ্ধে?

ব্রিটেনের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে গুরুতর অবনতি দেখা যাচ্ছে। অথচ মাত্র পাঁচ বছর আগেও চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক ‘সোনালি দশকের‌’ কথা বলছিল ব্রিটেন। কেন এই সম্পর্কে এত নাটকীয় মোড়?

ইংল্যান্ডের বাকিংহ্যামশায়ারের ছোট্ট এক গ্রামের সুন্দর একটি পাব বা পানশালার নাম ‘দ্য প্লাউ এট ক্যাডসডেন।’ ব্রিটেনে প্রতি বছর যে হাজার হাজার চীনা পর্যটক আসেন, তাদের অনেকের বেড়ানোর তালিকায় এখন যুক্ত হয়েছে এই পাবটি।

বাকিংহ্যামশায়ারের এই পাবের খুব কাছেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এক সরকারী বাড়ি। চেকার্স নামের এই বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী সাধারণত অবকাশ যাপনে যান, কিংবা কোন গুরুত্বপূর্ণ অতিথিকে আপ্যায়ন করেন।

দু'হাজার পনের সালের অক্টোবরে সেখানে অতিথি হয়ে এসেছিলেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন তার অতিথিকে নিয়ে গেলেন ‘দ্য প্লাউ এট ক্যাডসডেনে’। সেখানে তারা দুজনে গল্প করতে করতে বিয়ারের গ্লাসে চুমুক দিচ্ছেন, সেই ছবি পরদিন ছাপা হলো সারা দুনিয়ার পত্রিকায়। ‘দ্য প্লাউ এট ক্যাডসডেন’ রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গেল। এতটাই বিখ্যাত যে, চীনা পর্যটকদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে উঠলো এই পানশালাটি।

পরের বছর একটি চীনা কোম্পানি ‘সাইনোফরটোন’ এটি কিনে নিল। এটি একটি বিশাল বড় কোম্পানি। তারা নাকি ভবিষ্যতে ব্রিটেনে একটি পাব চেইন খোলার পরিকল্পনা করছে। চীনা বিনিয়োগ আকর্ষণের যে স্বপ্ন থেকে চীনা প্রেসিডেন্টকে ব্রিটেন এত উষ্ণ সম্বর্ধনা দিয়েছে, মনে হচ্ছিল যেন সবকিছু সেভাবেই আগাচ্ছে।

‘সোনালি দশক’

“ব্রিটেন আর চীনের সম্পর্কে এক ‘সোনালি দশক’ শুরু হতে যাচ্ছে”- সে বছরই চীন সফরে গিয়ে এই মন্তব্য করেছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী জর্জ অসবোর্ন।

কিন্তু দুই দেশের সম্পর্কের সেই সোনালি দশক কয়েক বছর না যেতেই এক তিক্ত শীতল যুদ্ধের দিকে গড়িয়েছে।

রাজনীতি আর আন্তর্জাতিক সম্পর্কে এ সপ্তাহই নাকি অনেক দীর্ঘ সময়। পাঁচ বছর তো সেখানে আরো অনেক অনেক দীর্ঘ।

এই পাঁচ বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে নাটকীয় সব পরিবর্তন ঘটে গেছে। ব্রেক্সিট, অর্থাৎ ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর পথ ধরে চীন-মার্কিন সম্পর্কে অবনতি এবং বাণিজ্য যুদ্ধের সূচনা হয়েছে। হংকং এ গণতন্ত্রপন্থীদের বিক্ষোভ দমনে বেইজিং নিয়েছে কঠোর অবস্থান। চীনা কোম্পানি হুয়াওয়ে নিয়েও শুরু হয়েছে বিতর্ক। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে কিছু পশ্চিমা দেশ এই কোম্পানির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। সর্বশেষ তাদের কাতারে গিয়ে সামিল হয়েছে ব্রিটেন।

সম্পর্ক মোড় নিল যেভাবে

জর্জ অসবোর্ন যখন ব্রিটিশ-চীন সম্পর্কে সোনালি যুগের স্বপ্ন দেখছিলেন, তখন ব্রিটেনের রাজনীতি আজকের মতো এতটা জটিল হয়ে উঠেনি। ডেভিড ক্যামেরন দ্বিতীয় দফা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন তার নেতৃত্বে কনজারভেটিভ পার্টি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিজয়ী হওয়ার পর। ব্রিটেন তখন চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের জন্য উন্মুখ। একদিকে একশো কোটির বেশি মানুষের এক বিশাল বাজারের সঙ্গে বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা, অন্যদিকে বিপুল চীনা বিনিয়োগ আকর্ষণের চেষ্টা।

বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে চীন ‘এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক’ নামে যে আন্তর্জাতিক সংস্থা তৈরি করছে, ব্রিটেন সে বছরই সেটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এতে নাখোশ হয়েছিল। কারণ ব্রিটেন ছিল জি-সেভেন গোষ্ঠীর প্রথম দেশ, যারা চীনের এই কাজে সায় দিল। চীনের সঙ্গে ব্রিটেনের এই ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠতা ওয়াশিংটনে যথেষ্ট অস্বস্তি তৈরি করছিল। কিন্তু সে সময়ের কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে ছিল তাদেরই প্রাধান্য, যারা চীনের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক গড়তে আগ্রহী ছিলেন।

তৎকালীন অর্থমন্ত্রী জর্জ অসবোর্ন ব্রিটেনের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে চীন সফরে গেলেন। সেখানে গিয়ে তিনি ঘোষণা করলেন, পশ্চিমের আর কোন দেশের অর্থনীতি চীনের জন্য এতটা উন্মুক্ত নয়, যতটা উন্মুক্ত ব্রিটেন।

জর্জ অসবোর্ন চেয়েছিলেন, চীনের ব্যাংকিং সেক্টরে সিটি অব লন্ডনের ব্যবসা বাণিজ্যের সুযোগ, আর অন্যদিকে উত্তর ইংল্যান্ডের সাবেক শিল্প শহরগুলোতে বেশি করে চীনা বিনিয়োগ। কিন্তু তারপরই ব্রিটেনে, যুক্তরাষ্ট্রে এবং আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে নাটকীয় সব ঘটনা ঘটতে শুরু করলো।

দু'হাজার ষোল সালের গণভোটে ব্রিটেন ব্রেক্সিটের পক্ষে রায় দিল। গণভোটে হেরে একদিন পরেই পদত্যাগ করে বসলেন ডেভিড ক্যামেরন। ব্রেক্সিটের পর একই রকম নাটকীয় ফল দেখা গেল সেবছরের শেষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। সেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় আন্তর্জাতিক রাজনীতি আর কূটনীতিতে যে বিরাট প্রতিঘাত তৈরি করলো- তাতে চীন-ব্রিটেন সম্পর্কের ‘সোনালি দশকে’র স্বপ্ন যারা দেখেছিলেন, তাদের সেই স্বপ্ন যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল।

বাণিজ্যিক সম্পর্ক

ব্রিটেন আর চীনের মধ্যে বিপুল ব্যবসা-বাণিজ্য হয়। ব্রিটেনের বাজার চীনা কনজুমার পণ্যে সয়লাব। চীন থেকে বিপুল পণ্য আমদানি করে তারা। এর পাশাপাশি গত এক দশকে চীনে ব্রিটেনের রফতানি বেড়েছে তিনগুন। একই সঙ্গে ব্রিটেনে বেড়েছে চীনের বিনিয়োগ। ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চ শিক্ষা নিতে আসে হাজার হাজার চীনা ছাত্র-ছাত্রী। বলা হয়ে থাকে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এই চীনা ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর এতটাই নির্ভরশীল যে, তারা না আসলে এসব বিশ্ববিদ্যালয় বড় আর্থিক সংকটে পড়বে।

কিন্তু এই ব্যাপক বাণিজিক সম্পর্ক সত্ত্বেও ব্রিটেনের রাজনীতিতে চীনের ব্যাপারে একটা পরিস্কার বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। একটি পক্ষ চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক অব্যাহত রাখতে আগ্রহী। তারা মনে করে ব্রেক্সিট পরবর্তী ব্রিটেনের খুবই প্রয়োজন চীনের মত এক বিরাট বাজার এবং অর্থনৈতিক শক্তিকে। অন্যদিকে আছে আরেকটি গোষ্ঠী- যারা মনে করে চীনকে মোটেই বিশ্বাস করা উচিৎ নয় এবং তাদের সঙ্গে সম্পর্কের প্রতিটি পর্যায় জাতীয় নিরাপত্তার নিরিখে যাচাই করে দেখা দরকার।

বিবিসির রাজনৈতিক বিশ্লেষক জেমস ল্যান্ডেল মনে করেন, পার্লামেন্টে এমপিদের মধ্যে চীন বিরোধী মনোভাব শক্ত হচ্ছে। এর একটা কারণ করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ে চীনে যা ঘটেছে। দ্বিতীয় কারণ, হংকং এর ব্যাপারে চীন যে ধরণের নীতি নিয়েছে।

জেমস ল্যান্ডেল বলছেন, চায়না রিসার্চ গ্রুপ নামে এমপিদের একটি গোষ্ঠী চীনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। ডানপন্থী একটি থিংক ট্যাংক পলিসি এক্সচেঞ্জের ডিন গডসন বলছেন, কনজারভেটিভ পার্টির বিভিন্ন উপদল এখন চীন প্রশ্নে এককাট্টা হচ্ছে। এর পাশাপাশি আছে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের চাপ।

ব্রিটেনের ফাইভ-জি নেটওয়ার্কে হুয়াওয়েইকে কাজ না দেয়ার যে সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন নিয়েছেন, তার পেছনে এসব চাপ কাজ করেছে বলে মনে করা হয়।

হংকং নিয়ে উত্তেজনা

দু'দেশের সম্পর্কে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে আরও উত্তেজনা তৈরি হয় হংকং নিয়ে।

হংকং ব্রিটেনের এক সাবেক উপনিবেশ। ১৯৯৭ সালে ব্রিটেন এটি চীনের কাছে ফিরিয়ে দেয়। কিন্ত তখন চুক্তি হয়েছিল, 'ওয়ান কান্ট্রি, টু সিস্টেম’ নীতি অনুযায়ী হংকং পরিচালিত হবে। অর্থাৎ হংকং চীনের অন্তর্ভুক্ত হলেও সেখানে পুঁজিবাদী নীতিতেই ব্যবসা-বাণিজ্য চলবে, রাজনৈতিক ব্যবস্থাও হবে পৃথক। বহাল থাকবে হংকং এর নিজস্ব আইন কানুন। থাকবে জনসমাবেশ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা। চীন আর ব্রিটেনের এই চুক্তি ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বহাল থাকার কথা।

কিন্তু হংকং এ জারি করা নতুন নিরাপত্তা আইনের ফলে এই চুক্তি এখন হুমকির মুখে পড়েছে বলে মনে করে ব্রিটেন।

ব্রিটেন-চীন সম্পর্কের ভবিষ্যৎ

তবে ব্রিটেনে চীনের পক্ষেও আছে শক্তিশালী একটি মহল, যারা মনে করেন, ব্রেক্সিট পরবর্তী বিশ্বে চীনের সঙ্গে একটি বাস্তবভিত্তিক সম্পর্ক বজায় রাখা উচিৎ।

ড. টিম সামার্স চ্যাথাম হাউসের এশিয়া-প্যাসিফিক কর্মসূচীর সিনিয়র ফেলো। তিনি মনে করেন, ব্রিটেনের চীন সম্পর্কিত নীতির মূল ভিত্তি হওয়া উচিৎ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, বৈরিতা নয়।

চ্যাথাম হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে ড. টিম সামার্স লিখছেন,” যুক্তরাজ্যের জন্য চীন কোন সামরিক বা বড় নিরাপত্তা হুমকি নয়, প্রতিযোগীও নয়। চীন বরং ব্রিটেনের একজন পার্টনার, সম্ভাব্য পার্টনার, যারা এক সঙ্গে বিশ্বের নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারে। চীন বড় ধরণের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার সুযোগ তৈরি করছে, বিশেষ করে যখন তাদের অর্থনীতি নীচের পর্যায়ের ম্যানুফ্যাকচারিং থেকে ক্রমশ মধ্যবিত্ত শ্রেনীর বিরাট বাজার এবং সেবা ভিত্তিক অর্থনীতির দিকে উত্তরণ ঘটাচ্ছে।

ড. সামার্স বলছেন, ওয়াশিংটনের নীতিনির্ধারকরা চীনের ব্যাপারে হয়তো কৌশলগত বিষয়গুলোকেই গুরুত্ব দিতে বলবে। কিন্তু ব্রিটেনকে এখানে সোজা-সাপ্টা অবস্থান নিতে হবে, এমন কোন কথা নেই। ব্রিটেনের উচিৎ বাস্তব অবস্থার নিরিখে তার নীতি তৈরি করা। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
ভারতে রথযাত্রায় পদদলিত হয়ে তিনজনের প্রাণহানি
ভারতে রথযাত্রায় পদদলিত হয়ে তিনজনের প্রাণহানি
সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: দুবাইতে ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার
সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: দুবাইতে ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
বাফেটের মোট দানের পরিমাণ ৬ হাজার কোটি ডলার
বাফেটের মোট দানের পরিমাণ ৬ হাজার কোটি ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
সর্বশেষ খবর
বরগুনায় ৩ ভুয়া চিকিৎসককে জরিমানা, একজনের বিরুদ্ধে মামলা
বরগুনায় ৩ ভুয়া চিকিৎসককে জরিমানা, একজনের বিরুদ্ধে মামলা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অসহায় নয়নের পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় নয়নের পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মিঠুর নামে অভিযোগের শেষ নেই, অতিষ্ঠ সিংগাইরের মানুষ
মিঠুর নামে অভিযোগের শেষ নেই, অতিষ্ঠ সিংগাইরের মানুষ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপকূলজুড়ে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
উপকূলজুড়ে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর কর্মস্থলে অনুপস্থিত ১৩ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর কর্মস্থলে অনুপস্থিত ১৩ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার তবে চলবে শাটডাউন
মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার তবে চলবে শাটডাউন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে র‍্যানকনের মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডারের উদ্বোধন
আইসিসিবিতে র‍্যানকনের মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডারের উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে : রিজভী
শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে : রিজভী

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বকশীগঞ্জে নদীতে গোসল করতে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
বকশীগঞ্জে নদীতে গোসল করতে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিল থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় বিল থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ডেঙ্গুতে নববধূর মৃত্যু
রাজশাহীতে ডেঙ্গুতে নববধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউপি সদস্যকে বাড়ির উঠানে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে বাড়ির উঠানে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ভ্যানচুরিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
গোপালগঞ্জে ভ্যানচুরিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের সামনে পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে প্রেমিকার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকের সামনে পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে প্রেমিকার আত্মহত্যার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরগুনায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মসূচি
বরগুনায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেরিন ড্রাইভে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে কলেজছাত্র নিহত
মেরিন ড্রাইভে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাতজন উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিল প্রাইম ব্যাংক
সাতজন উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিল প্রাইম ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধর্ষককে গণপিটুনি, হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু
ধর্ষককে গণপিটুনি, হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে রথযাত্রায় পদদলিত হয়ে তিনজনের প্রাণহানি
ভারতে রথযাত্রায় পদদলিত হয়ে তিনজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: দুবাইতে ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার
সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: দুবাইতে ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি, তবুও পরীক্ষা দিলেন নুরে জান্নাত
হাসপাতালে ভর্তি, তবুও পরীক্ষা দিলেন নুরে জান্নাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে