শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

মাথা নোয়ালো কে সৌদি আরব, আমিরাত নাকি কাতার?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মাথা নোয়ালো কে সৌদি আরব, আমিরাত নাকি কাতার?

২০১৭ সালের জুনে অর্থাৎ এখন থেকে সাড়ে তিন বছর আগে সৌদি আরব এবং তার চার ঘনিষ্ঠ আরব মিত্র - সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর এবং বাহরাইন হঠাৎ করে কাতারের ওপর সর্বাত্মক অর্থনৈতিক এবং কূটনৈতিক অবরোধের ঘোষণা দিলে ছোট এই উপসাগরীয় দেশটিতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

খাবার সঙ্কটের আতঙ্কে দোকানপাটে হামলে পড়েছিল লোকজন। দোহার শেয়ার বাজারে রাতারাতি ধস নামে। অনেক কাতারি নাগরিক মিশর, সৌদি আরব, আমিরাতে আটকা পড়েন।

কিন্তু দুদিন আগে মঙ্গলবার যখন কাতারি আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি উপসাগরীয় জোটের এক বৈঠকে যোগ দিতে সৌদি আরবের আল উলা শহরে নামেন, তখন তাকে রাজকীয় সম্মান দেখান সৌদি যুবরাজ মোহামেদ বিন সালমান স্বয়ং।

আনুগত্য আদায়ে যে ব্যক্তি ছোট্ট প্রতিবেশী কাতারকে হাঁটুর ওপর বসাতে চেয়েছিলেন, ক্ষমতাধর সেই সৌদি যুবরাজ কাতারি আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির হন। এরপর নিজে গাড়ি চালিয়ে কাতারের আমিরকে আল ওলের প্রাচীন পুরাকীর্তি দেখিয়ে বেড়িয়েছেন সৌদি যুবরাজ। এসব ভিডিও চিত্র সৌদি রাষ্ট্রীয় টিভিতে দিনভর বার বার দেখানো হয়েছে।

একটি শর্তও মানেনি কাতার

কিন্তু মজার ব্যাপার হল যে অবরোধ আরোপের সময় আল জাজিরা টিভি নেটওয়ার্ক বন্ধ, ইরানের সাথে সম্পর্কে রাশ টানা এবং তুরস্কের সামরিক ঘাঁটি বন্ধ সহ যে ১৩টি দাবি ১০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে সৌদিরা কাতারের হাতে তুলে দেয়, তার একটিও কাতার তোয়াক্কা করেনি।

জানা গেছে, অবরোধ দিয়ে কাতারিদের প্রতি বৈষম্যের যে মামলা আন্তর্জাতিক আদালতে ওই চারটি দেশের বিরুদ্ধে কাতার করেছিল, শুধু সেই মামলা প্রত্যাহার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা। অন্য কোনও ছাড়ই দেয়নি।

অবরোধ ওঠানো বা সম্পর্ক পুনঃস্থাপন দিয়ে কোনও দেন-দরবারও কাতার করেনি। ওই উদ্যোগ ছিল সৌদি আরবের এবং পাশাপাশি ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

“সৌদি আরব কাতারের সাথে সমঝোতার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছিল,“ বলেন লন্ডনে রাজনৈতিক ঝুঁকি সম্পর্কিত গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারেস্টের প্রধান এবং মধ্যপ্রাচ্য রাজনীতির বিশ্লেষক সামি হামদি।

“সৌদিরা যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন সরকার নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। সুতরাং জো বাইডেন ক্ষমতা নেওয়ার আগে বিতর্কিত বিষয়গুলো তারা যতটা সম্ভব ফয়সালা করার চেষ্টা করছে।“

হামদি বলেন, ইউএই কাতারের সাথে সমঝোতায় একেবারেই আগ্রহী ছিল না, কিন্তু সৌদিদের চাপে তাদের রাজি হতে হয়েছে। “

ইউএই মনে করে আমেরিকায় নতুন প্রশাসনের কাছ থেকে চাপ আসলেও তা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা এখন তাদের রয়েছে। তারপরও সৌদি যুবরাজের কথা হয়ত আবুধাবির যুবরাজ প্রত্যাখ্যান করতে চাননি"।

অবশ্য ডোনাল্ড ট্রাম্পও প্রথম দিকে এই অবরোধ নিয়ে মাথা না ঘামালেও সাম্প্রতিক সময়ে কাতার ও সৌদি আরবের মধ্যে সমঝোতায় আগ্রহী হয়ে পড়েন। কুয়েত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় এই সমঝোতা নিয়ে কথাবার্তা শুরু হয় সেপ্টেম্বর মাসে।

প্রথমে কথা হয় সৌদি আরব এবং কাতারের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি নিয়ে, কিন্তু কাতার শর্ত দেয় চুক্তি হতে হবে ব্যাপক-ভিত্তিক যেখানে অবরোধকারী বাকি তিনটি দেশকেও আনতে হবে।

ট্রাম্পের উৎসাহ

ট্রাম্প তিন বছর চুপ থাকার পর ক্ষমতার শেষ দিকে এসে কাতারের অবরোধ ওঠানো নিয়ে উৎসাহী হয়ে উঠলেন কেন?

যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর স্ট্রাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের (সিএসআইএস) এক অনলাইন প্রকাশনায় গবেষক জন বি অল্টারম্যান লিখেছেন - যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা এবং পররাষ্ট্র দফতর হোয়াইট হাউজকে বোঝাতে সক্ষম হয় যে কাতারের ওপর অবরোধ অর্থহীন এবং মধ্যপ্রাচ্যে ইরানকে একঘরে করার নীতির জন্য এটি ক্ষতিকর।

“যুক্তরাষ্ট্র একসময় বুঝতে পারে গ্যাস সমৃদ্ধ কাতার অবরোধ সামলাতে খুবই সক্ষম। মধ্য দিয়ে এই অবরোধ থেকে ইরানের লাভ হচ্ছে, “ বলছেন অল্টারম্যান।

ইরানের সাথে যৌথভাবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্যাস ক্ষেত্রের উন্নয়নে যে কাজ কাতার করছিল, অবরোধ আরোপের পরে সেই সহযোগিতা তারা আরও বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া, সৌদি আরব এবং আমিরাতের আকাশসীমা ব্যবহার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কাতার এয়ারওয়েজ বিকল্প হিসাবে ইরানের আকাশসীমা ব্যবহার শুরু করে যার ফি হিসাবে প্রতি বছর ১০ কোটি ডলার তারা ইরানকে দিচ্ছে।

উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সেনাঘাঁটিটি কাতারে। ফলে এই অবরোধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক নীতি নির্ধারকের মধ্যে প্রথম থেকেই অস্বস্তি ছিল। তারা হোয়াইট হাইজকে চাপ দিয়ে গেছে।

অবরোধ কাতারকে শক্ত করেছে

সৌদি আরবের আশা জল-স্থল-আকাশে অবরোধের চাপে কাতারের অর্থনীতির এমন বারোটা বাজবে যে কাতার হাঁটু গেড়ে তাদের দাবি মানতে বাধ্য হবে।

প্রথম কয়েক সপ্তাহ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল ২৫ লাখ জনসংখ্যার ছোট দেশটিতে। খাবারের সঙ্কটের ভয়ে মানুষজন দোকান পাটে হামলে পড়েছিল। শেয়ার বাজারে ধস নামে।

কাতারের ৩৭ বছর বয়সী আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি আপোষ করতে অস্বীকার করেন। বদলে সাহায্যের জন্য হাত বাড়ান তুরস্ক এবং ইরানের কাছে। সৌদি আরবের বৈরি ওই দুই দেশ জরুরি ভিত্তিতে কাতারে খাবার পাঠায়। সৌদি আরব সামরিক অভিযান চালাতে পারে এই ভয়ে তুরস্কের কাছে সামরিক সাহায্য চায় কাতার। এক বছরের মধ্যে ঘুরে দাঁড়ায় কাতার।

আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিসংখ্যান বলছে অবরোধে কাতারের অর্থনীতির কোনও ক্ষতিতো হয়নি, বরং তিন বছর পর কাতার এখন খাদ্য উৎপাদন সহ অনেকে ক্ষেত্রে অনেক স্বাবলম্বী। একইসাথে আন্তর্জাতিক মহলে ছোটো এই দেশটি তাদের সম্মান এবং ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব অনেক বাড়াতে সক্ষম হয়েছে।

সৌদি আরব এবং ইউএই‘র শাসকদের ঘনিষ্ঠ বিশ্লেষকরাও এখন বলছেন সাড়ে তিন বছরের অবরোধে কিছুই অর্জিত হয়নি।

আরব আমিরাতের রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আব্দুল্লাহ খালেক আব্দুল্লাহ নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকাকে বলেন, “এই অবরোধ কাতারের কোনও অসুবিধাই করতে পারেনি, বরঞ্চ কাতার এখন ভাবতে শুরু করেছ যে তারা জিতেছে।”

সৌদি আরব এবং ইউএই’র প্রধান রাগ যে কাতার তাদের নীতির সাথে তাল না মিলিয়ে স্বতন্ত্র সিদ্ধান্তে ইরান এবং তুরস্কের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক করছে। এছাড়া, কাতার মধ্যপ্রাচ্যে এমন সব ইসলামী গোষ্ঠী এবং সংগঠনকে সাহায্য করছে যারা সন্ত্রাসে জড়িত, যে অভিযোগ অবশ্য কাতার সবসময় প্রত্যাখ্যান করে।

কাতারি টিভি নেটওয়ার্ক আল জাজিরা নিয়েও চরম খাপ্পা সৌদি এবং তার তিন মিত্র। তাদের কথা - আল জাজিরা মুসলিম ব্রাদারহুডের মত কট্টর ইসলামিদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করে, এবং আরব সরকারগুলোর সমালোচনায় লিপ্ত।

কিন্তু সমঝোতা চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলার সময় সৌদি বা আমিরাতের শর্ত নিয়ে কোনও কথাই শুনতে চায়নি কাতার।

গত মাসেও ইটালিতে এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল রহমান আল থানি বলেন অবরোধ নিয়ে যেকোনও সমঝোতায় কাতার তার “সার্বভৌম“ বিদেশ নীতি নিয়ে কোনও আপোস করবে না।

সামি হামদি মনে করেন, কাতার যে ইরান এবং তুরস্কের সাথে সম্পর্ক পুনঃবিবেচনা করবে, সে সম্ভাবনা ক্ষীণ। “ইরানের সাথে কাতারের সম্পর্ককে বাড়িয়ে দেখানো হয়, কিন্তু তুরস্কের সাথে কাতারের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামরিক সম্পর্ক এখন খুবই ঘনিষ্ঠ এবং কাতার তাকে খাটো করবে না।”

মাথা নোয়াচ্ছে সৌদি আরব?

তাহলে কি যে সৌদি আরব কাতারকে পর্যুদস্ত করতে চেয়েছিল, তারা এখন নিজেরাই মাথা নোয়াচ্ছে?

সামি হামদি মনে করেন পরাজয় যতটা না হয়েছে সৌদি আরবের তার চেয়ে বেশি হয়েছে কাতারের ঘোরতর শত্রু সংযুক্ত আরব আমিরাতের।

“কাতারের সাথে বড় টক্কর আসলে ইউএই‘র। সৌদিরা অবশ্যই পথ বদলেছে, কিন্তু ইউএই বাধ্য হচ্ছে সৌদিদের নতুন পথে হাঁটতে।“

কিন্তু প্রয়োজন না হলেও সম্পর্ক স্থাপনে সমঝোতায় কাতার রাজী কেন হল?

সামি হামদি মনে করেন ইউএই এবং সৌদি আরবের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করতে চাইছে কাতার এবং সেই লক্ষ্য অর্জনের তারা সৌদিদের সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুযোগ ছাড়েনি।

“অমার মনে হয় কাতার এখন চেষ্টা করবে ইউএই’র ওপর সৌদিদের যে নির্ভরতা সেটা কমাতে। সৌদি আরবকে হয়তো কাতার দেখাতে চাইবে যে ইউএই তাদেরকে যে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ফায়দা দিতে পারে, তারা তার চেয়েও বেশি ছাড়া কম পারবে না..তাদের কাছে আল জাজিরা রয়েছে”।

সামি হামদি বলেন, আল জাজিরাতে গত ক’দিনে হঠাৎ করে সৌদি আরব নিয়ে “ইতিবাচক“ প্রচার চোখে পড়েছে। সৌদি সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠ বিশ্লেষকদের মতামত নেওয়া হচ্ছে। দু’দিন আগে রিয়াদের আধুনিকায়ন নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি প্রচার হয়েছে তারা।

“দেখছিলাম টুইটারে একজন মজা করে লিখেছেন আল জাজিরা হয়ত দু’দিন পরে বলবে খাশোগি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন।”

সৌদি-কাতার সমঝোতার মধ্যস্থতায় প্রধান ভূমিকা রেখেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাই জ্যারেড কুশনার।কিন্তু দুদিন পর যিনি ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছেন তাকে গুরুত্ব কেন দিল কাতার?

সামি হামদি মনে করেন, অনেক মানুষের মত কাতারিরাও হয়ত মনে করছে ট্রাম্প নিজে অথবা তার পরিবারের কেউ হয়তো চার বছর পর হোয়াইট হাউজে আবারও ফিরতে পারেন। ফলে, ট্রাম্পকে চটাতে চায়নি তারা।

ট্রাম্প এই সমঝোতার বদলে কাতারকে কোনও শর্ত কি দিয়েছেন? তার কোনও স্পষ্ট ইঙ্গিত এখনও নেই।

অবশ্য তেমন কোনও প্রতিশ্রুতি এখন অর্থহীনও কারণ জো বাইডেন মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে কী করেন অঞ্চলের অন্য সব দেশের মত কাতারও এখন সেই অপেক্ষায়।

তাছাড়া, এ অবরোধ নিয়ে কাতার এবং সৌদি আরব ও তার মিত্রদের মধ্যে যে অনাস্থা ও তিক্ততা তৈরি হয়েছে তাতে এই বোঝাপড়া কতদিন টিকবে তা নিয়েও অনেক পর্যবেক্ষক সন্দিহান।

সিএসআইএস’র জন অল্টারম্যান বলেন, “বোঝাপড়া হয়েছে কিন্তু ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। অবিশ্বাস, অনাস্থা, ক্রোধ দূর হয়নি"। তার মতে, আস্থা ফিরতে বছরের পর বছর লাগতে পারে। পরিস্থিতি নতুন সঙ্কটেও মোড় নিতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু
স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু
ভেনেজুয়েলায় যুদ্ধে জড়াচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র, তবে মাদুরোর দিন শেষ: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় যুদ্ধে জড়াচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র, তবে মাদুরোর দিন শেষ: ট্রাম্প
রাশিয়ার সহায়তায় নতুন আটটি পারমাণু স্থাপনা নির্মাণ করছে ইরান
রাশিয়ার সহায়তায় নতুন আটটি পারমাণু স্থাপনা নির্মাণ করছে ইরান
অন্য দেশের সরকার পরিবর্তনের মার্কিননীতি শেষ হয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড
অন্য দেশের সরকার পরিবর্তনের মার্কিননীতি শেষ হয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে থাকা রমেশের হৃদয়বিদারক গল্প
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে থাকা রমেশের হৃদয়বিদারক গল্প
ক্ষতিগ্রস্ত পরমাণু স্থাপনা আরও শক্তভাবে গড়ে তোলা হবে: ইরান
ক্ষতিগ্রস্ত পরমাণু স্থাপনা আরও শক্তভাবে গড়ে তোলা হবে: ইরান
আটটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ইরানের পাশে রাশিয়া
আটটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ইরানের পাশে রাশিয়া
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
সর্বশেষ খবর
শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’
শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি
লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ
সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের
বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি
ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’
রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা
গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ
মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক
লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার
এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দিনাজপুরে দ্বিতীয় দিনেও সড়ক বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান
দিনাজপুরে দ্বিতীয় দিনেও সড়ক বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু
স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা