শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩১, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ডাইনোসর হারিয়ে গেলেও সাপ যেভাবে ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র বিশ্বে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডাইনোসর হারিয়ে গেলেও সাপ যেভাবে ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র বিশ্বে

পৃথিবীর জন্মের পর মুষ্টিমেয় যেসব প্রাণী এই গ্রহে অবাধে বিচরণ করতো তার মধ্যে সবচেয়ে সফল প্রাণীটির নাম ডাইনোসর। প্রায় ১৪ কোটি বছর ধরে পরাক্রমশালী এই প্রাণীটি একক আধিপত্য বিস্তার করেছে। একটি ডাইনোসরের জীবনে অন্য আরেকটি ডাইনোসর ছাড়া আর কেউ হুমকি ছিল না। কিন্তু হঠাৎ করেই এমন একটি শক্তিধর প্রাণী একেবারে উধাও হয়ে গেল।

নিশ্চয়ই কেউ তাদের হত্যা করেছে কিংবা কোনো এক প্রাকৃতিক কারণে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। কী হয়েছিল তাদের?

বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধান করে দেখেছেন একটি গ্রহাণুই তাদের ধ্বংসের কারণ। ওই গ্রহাণুর আঘাতের ফলে এক মহাবিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছিল যার জের ধরে পৃথিবীর বেশিরভাগ প্রাণী ও গাছপালার মৃত্যু হয়। পৃথিবী থেকে চিরতরে হারিয়ে যায় অতিকায় এই ডাইনোসরও।

ধারণা করা হয় সাড়ে ছয় কোটি বছর আগে একটি গ্রহাণু পৃথিবীকে আঘাত করেছিল। এর ফলে প্রলয়ংকারী কিছু ঘটনা ঘটে- ভূমিকম্প, সুনামি এবং দাবানল। এর পরে ছাই দিয়ে তৈরি মেঘ সূর্যকে ঢেকে রাখলে এই গ্রহটি এক দশক কাল ধরে নিমজ্জিত থাকে অন্ধকারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই মহাবিপর্যয়ের ফলে পৃথিবী থেকে ৭৬ শতাংশ গাছপালা ও পশুপাখি হারিয়ে যায়। তবে যেসব প্রাণী এর মধ্যেও বেঁচে থাকতে পেরেছিল তাদের মধ্যে রয়েছে সাপ, কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, ব্যাঙ এবং মাছ। এদের মধ্যে সাপের টিকে থাকার কাহিনি আরো চমকপ্রদ।

যেভাবে টিকে রইল

ব্রিটেনে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রহাণুর আঘাতে ডাইনোসর নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলেও সাপ নাটকীয়ভাবে বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়েছে। শুধু তাই নয়, এই দুর্ঘটনার কারণেই তারা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, ওই মহাপ্রলয়-পরবর্তী বিশ্বে হাতেগোনা অল্প কিছু প্রজাতির সাপ বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়েছিল। তাদের ছিল অসাধারণ দুটো দক্ষতা-মাটির নিচে লুকিয়ে থাকা এবং কোনো ধরনের খাদ্য ছাড়াই দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকার ক্ষমতা।

প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে যেসব সরীসৃপ, ওই বিপর্যয়ের পরে তারা সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। ধারণা করা হয় আজকের দিনে যে ৩,৭০০ কিংবা তারচেয়েও বেশি প্রজাতির সাপের কথা জানা যায় সেগুলো গ্রহাণুর আঘাত থেকে বেঁচে যাওয়া সাপ থেকেই বিবর্তিত হয়েছে।

যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটি এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে। ড. ক্যাথরিন ক্লেইন এতে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, গ্রহাণুর আঘাতে পরিবেশের খাদ্যচক্র ধ্বংস হয়ে যায়। কিন্তু এর মধ্যেও কিছু সাপ বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়। পরে তারা আরো বলিষ্ঠ হয়ে ওঠে। আরো পরে এসব সাপ ছড়িয়ে পড়ে নতুন নতুন মহাদেশে। ভিন্ন পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য এসব সাপ নতুন নতুন কৌশল উদ্ভাবন করে।

তিনি বলেন, গ্রহাণুর এই আঘাতের ঘটনা ছাড়া এসব সাপ আজকের পর্যায়ে পৌঁছাতে পারতো না বলেই মনে হয়।

কোথা থেকে ছড়িয়েছে

গ্রহাণুটি পৃথিবীর যে স্থানে আঘাত হেনেছিল বর্তমানে সেটি মেক্সিকো। ওই সময়ে সেখানে যেসব সাপ ছিল সেগুলোর সাথে আজকের দিনের সাপের অনেক মিল পাওয়া যায়। যেমন পা বিহীন সাপ এবং শিকার গিলে খাওয়ার জন্য লম্বা করা যায় এরকম চোয়াল বিশিষ্ট সাপ।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, খাবার ছাড়া এক বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকার ক্ষমতা এবং অন্ধকারের মধ্যেও শিকার করার দক্ষতাই এসব সাপ বেঁচে থাকার পেছনে প্রধান কারণ বলে তারা মনে করছেন।

হাতেগোনা অল্প কিছু প্রজাতির যেসব সাপ সেসময় বিরাজ করছিল তার মধ্যে ছিল, প্রধানত, মাটির নিচে, জঙ্গলের মাটিতে অথবা স্বাদু পানিতে বসবাস করে এ ধরনের সাপ। সেখান থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে তাদের ছড়িয়ে পড়তে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি।

জানা যায় প্রথমে তারা গিয়েছিল এশিয়া মহাদেশে। এরপর সময়ের সাথে সাথে সাপের আকার আরো বড়ো এবং বিস্তৃত হতে থাকে। তারা খুঁজে বের করে নতুন বসতি। সন্ধান করে নতুন শিকারের। এভাবেই নতুন ধরনের সাপের আবির্ভাব ঘটে যার মধ্যে রয়েছে সি স্নেক বা সমুদ্র সাপ যেগুলো ১০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

যেভাবে বিবর্তিত হয়েছে

যেসব ঘটনায় তুলনামূলক অল্প সময়ের মধ্যে প্রায় অর্ধেক প্রজাতির প্রাণীর মৃত্যু ঘটে এ রকম বিপর্যয় পৃথিবীর ইতিহাসে মাত্র কয়েকবারই ঘটেছে।

গবেষণায় আরো দেখা গেছে, সাপে বিবর্তনের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সময় হচ্ছে যখন এই পৃথিবী উষ্ণ থেকে ঠাণ্ডা জলবায়ুতে রূপান্তরিত হয়েছিল তখন। এর অল্প কিছু পরেই শুরু হয় বরফ যুগ বা আইস এইজ।

পৃথিবীতে বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে সাপ অত্যন্ত সফল একটি প্রাণী। এন্টার্কটিকা ছাড়া সব মহাদেশেই এই প্রাণীটিকে পাওয়া যায়। সমুদ্র থেকে শুষ্ক মরুভূমি-সব ধরনের পরিবেশেই এটি বেঁচে থাকতে পারে। সাপ যেমন মাটির নিচে থাকতে পারে তেমনি থাকতে পারে গাছের মাথার উপরেও। এর আকারও হয় বিভিন্ন রকমের-কয়েক সেন্টিমিটার থেকে ছয় মিটার পর্যন্তও।

কীটপতঙ্গ ইঁদুর ব্যাঙ ইত্যাদি শিকার করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই সাপ। মানুষের সাথে সংঘাতের কারণে তাদের বহু প্রজাতি এখন হুমকির মুখে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুইদিনে ২৫০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুইদিনে ২৫০৯ মামলা

৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকতা সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
দিনাজপুরে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকতা সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ
ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকারি খরচায় ৪,৪৩,৭৯৮ মামলায় আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় ৪,৪৩,৭৯৮ মামলায় আইনি সহায়তা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত
বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!
ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী
২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব
খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ
নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়