শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইউক্রেন যুদ্ধে রুশ জেনারেলদের মৃত্যু রহস্য থেকে কী বোঝা যাচ্ছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউক্রেন যুদ্ধে রুশ জেনারেলদের মৃত্যু রহস্য থেকে কী বোঝা যাচ্ছে?

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালাচ্ছে রাশিয়া। প্রায় চার মাসে হতে চলল এই অভিযান। যুদ্ধের এই সময়ে ইউক্রেনের বেশ কিছু শহর ও নগর দখলে নিয়েছে রুশ বাহিনী। বর্তমানে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় ডোনবাস এলাকা দখলে মরিয়া রাশিয়া। এরই মধ্যে সেখানকার অধিকাংশ অংশ কবজায় নিয়েছে রুশ সৈন্যরা।

তবে ইউক্রেন এখনও পর্যন্ত নিজেদের সাধ্যমতো রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে।

মে মাসে পূর্ব ইউক্রেনের ডোনবাস অঞ্চলে একটি অত্যাধুনিক রুশ এসইউ-২৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করা হয়। জ্বলন্ত সেই বিমানটির ছবি অনেকগুলো প্রশ্নের জন্ম দেয় বিশ্লেষকদের মধ্যে। প্রশ্নগুলো ওঠে বিমানটির পাইলট ও তার মৃত্যু নিয়ে।

প্রথম প্রশ্ন, এত আধুনিক একটি যুদ্ধবিমান একজন ৬৩ বছর বয়স্ক বৈমানিক চালাচ্ছিলেন কেন?

দ্বিতীয় প্রশ্ন, প্রায় এক দশক আগে রুশ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরি থেকে বিদায় নেওয়া একজন অবসরপ্রাপ্ত লোক ওই বিমানে কী করছিলেন?

তৃতীয় প্রশ্ন, কেন আরও একজন রুশ জেনারেল সম্মুখ সমরে প্রাণ হারালেন? এবং তাকে নিয়ে মোট কতজন রুশ জেনারেল এ যুদ্ধে নিহত হয়েছেন?

পাইলট লিখুন বড় হাতের ‘পি’ দিয়ে

মেজর জেনারেল কানামাত বোতাশেভ ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ ও সম্মানিত রুশ পাইলট। সেই দিনটিতে তিনিই বসেছিলেন যু্দ্ধবিমানটির ককপিটে- যদিও তার র‍্যাংক, বেশি বয়স এবং অবসরপ্রাপ্ত মর্যাদার কারণে তা হবার কথা ছিল না।

তার অধীনস্থ হিসেবে অতীতে কাজ করেছেন এমন তিনজনের সাথে বিবিসি কথা বলেছে।

তারা বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়া যেভাবে বর্ণনা করে সেই ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ থেকে দূরে থাকা মেজর জেনারেল বোতাশেভের পক্ষে সম্ভব ছিল না।

“তিনি এমন স্তরের পাইলট ছিলেন যা লিখতে হলে আপনাকে বড় হাতের পি- দিয়ে লিখতে হবে” - বলছিলেন বোতাশেভের একজন সাবেক সহকর্মী। তার মতে, “আকাশ নিয়ে এত আগ্রহী মানুষ পৃথিবীতে খুব কমই আছে।”

“আমি যে তার অধীনে কাজ করেছি এজন্য আমি সবসময় গর্ব বোধ করব,” বলেন আরেকজন।

কিন্তু সত্যি কথাটা হল- কিভাবে বোতাশেভ ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিচ্ছিলেন সেটা আসলে ঠিক হিসেবে মেলে না। এবং সেটা শুধু তার বয়সের কারণে নয়।

মেজর জেনারেল বোতাশেভ রুশ বাহিনীতে করিরত সদস্যও ছিলেন না। তাকে সামরিক বাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল এক দশক আগে।

নিহত জেনারেলরা

বোতাশেভ হচ্ছেন ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত বেশ ক’জন রুশ জেনারেলের মধ্যে মাত্র একজন। ঠিক কতজন রুশ জেনারেল এ যুদ্ধে নিহত হয়েছে- সে সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে।

কিন্তু সংখ্যা যাই হোক আধুনিক যুদ্ধে মাত্র একজন জেনারেল নিহত হওয়াটাও অত্যন্ত অস্বাভাবিক ঘটনা।

তুলনা হিসেবে বলা যায়, মার্কিন মেজর জেনারেল হ্যারল্ড গ্রিনের নিহত হবার ঘটনার কথা। ২০১৪ সালে তার স্বপক্ষেরই একজন আফগান সৈন্যের হাতে মেজর জেনারেল গ্রিন নিহত হয়েছিলেন। সেটা ছিল ৪০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে যুদ্ধক্ষেত্রে একজন জেনারেলের নিহত হবার প্রথম ঘটনা।

ইউক্রেন একবার দাবি করেছিল যে এ যুদ্ধে অন্তত ১১ জন রুশ জেনারেল নিহত হয়েছে। পরে অবশ্য এসব খবরের বেশ কয়েকটিই ভুল প্রমাণিত হয়। ইউক্রেন যাদের নিহত হবার দাবি করেছিল, সেই জেনারেলরা অনলাইনে নিজেদের ভিডিও প্রকাশ করে তাদের মৃত্যুর খবর অস্বীকার করেছিলেন।

বর্তমানে প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী মোট আট জন রুশ জেনারেল ইউক্রেনে নিহত হয়েছেন বলে মনে করা হয়। এদের মধ্যে চারজনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। অন্য চারজনের খবর নিশ্চিত করা যায়নি, কিন্তু এ মৃত্যুগুলোর কথা অস্বীকারও করা হয়নি।

বোতাশেভ ছাড়া অন্য যাদের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে তারা হলেন:-

মেজর জেনারেল আন্দ্রেই সুখোভেৎস্কি: তিনি ১ মার্চ নিহত হয়েছেন বলে খবর বের হয়। একজন অবসরপ্রাপ্ত রুশ সামরিক অফিসার টুইট বার্তায় জানান, রাজধানী কিয়েভের অদূরে হস্টোমেল এলাকায় একজন ইউক্রেনীয় চোরাগোপ্তা বন্দুকধারীর গুলিতে তিনি নিহত হন।

মেজর জেনারেল ভাদিম ফ্রলভ: গত ১৬ এপ্রিল ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর গুলিতে তিনি নিহত হন বলে খবরে বলা হয়। পরে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরে তার শেষকৃত্যের ব্যাপারে এক নোটিশে এ মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করা হয়। ঠিক কীভাবে তিনি নিহত হয়েছেন তা জানা যায়নি।

মেজর জেনারেল রোমান কুতুজভ: গত ৫ জুন রাষ্ট্রীয় মাধ্যমের একজন সাংবাদিক টেলিগ্রামে একটি বার্তা পোস্ট করেন যে ডোনবাসে ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে এক অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় কুতুজভ নিহত হয়েছেন।

নিহত রুশ জেনারেলের সংখ্যা কত তা জানা যায় না কেন?
সবচেয়ে সহজ কারণ হল, ইউক্রেনীয়রাও নিশ্চিতভাবে জানে না, আর রুশরা এটা কাউকে বলবে না।

রাশিয়ার চোখে সামরিক মৃত্যুকে এমনকি শান্তির সময়ও রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্য হিসেবে দেখা হয়। গত ২৫ মার্চ রাশিয়া বলেছিল যে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রথম এক মাসে ১,৩৫১ জন রুশ সৈন্য নিহত হয়েছে। তবে তার পর থেকে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা হালনাগাদ করেনি।

বিবিসির একটি চলমান অনুসন্ধানী প্রকল্প আছে- যাতে রুশ সৈন্যদের পরিবার এবং উন্মুক্ত সূত্রের সাথে কথা বলে একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এতে ৩,৫০০-রও বেশি জনের নাম আছে তাদের সৈনিক র‍্যাংকসহ। এতে আভাস পাওয়া যায় যে প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি।

গবেষণায় আরও দেখা যায়, প্রতি পাঁচজন নিহত রুশ সৈন্যের একজন হচ্ছে মধ্যম বা সিনিয়র র‍্যাংকের অফিসার।

এ থেকে কি ধারণা পাওয়া যায়?

নিহতদের মধ্যে উঁচু র‍্যাংকের সামরিক কর্মকর্তাদের অনুপাত চমকে দেবার মতো। তবে এটাও ঠিক যে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে বিপুল সংখ্যাক সিনিয়র অফিসার আছেন। জেনারেল স্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আাছেন প্রায় ১,৩০০ - যদিও তাদের অনেককেই যুদ্ধক্ষেত্রের কাছাকাছি উপস্থিত থাকতে দেখা যাবে না।

তবে অন্য অনেকে আছেন যারা ততটা ভাগ্যবান নন।

বেশ কিছু জেনারেলই নিজেদেরকে ভুল সময়ে ভুল জায়গায় আবিষ্কার করেছেন। এর একটা কারণ হয়তো এই যে উচ্চপদের রুশ অফিসারদের এমন কাজ করতে হয় বা এমন সব সিদ্ধান্ত নিতে হয়- যা অন্য কোনও দেশের সেনাবাহিনী অপেক্ষাকৃত নিম্নস্তরের অফিসাররা নিয়ে থাকেন।

এ কারণে রুশ সিনিয়র কর্মকর্তাদের যুদ্ধক্ষেত্রের অনেক কাছাকাছি আসতে হয়- যা হয়তো অন্য দেশের সেনাবাহিনীর ক্ষেত্রে হতো না।

পশ্চিমা কর্মকর্তারা আরও আভাস দিয়েছেন যে রুশ সৈন্যদের নৈতিক মনোবল কম- এ কারণে তারা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠাতে বাধ্য হচ্ছে।

এই কর্মকর্তাদের বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পড়ার জন্য যোগাযোগের যন্ত্রপাতির ঘাটতিকেও দায়ী করা হয়, কারণ এর ফলে তাদেরকে প্রথাগত ফোন ব্যবহার করতে হয় এবং যুদ্ধক্ষেত্রের কাছাকাছি আসতে হয়, যার ফলে অপারেশনের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়ে।

সবশেষ কারণ, মার্কিন সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্টে বলা হচ্ছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা কর্মকর্তারা পরিকল্পিতভাবে রাশিয়ার অফিসারদেরকে লক্ষ্য করে চোরাগোপ্তা বন্দুকধারী বা কামান দিয়ে আক্রমণ চালাচ্ছে। এসব খবরে আরও বলা হয়, রুশ অফিসারদের গতিবিধি সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র গোয়েন্দা তথ্য দিয়েছে ইউক্রেনকে।

অননুমোদিত ফ্লাইট

বোতাশেভ যদি অবসর জীবনকে মেনে নিয়ে বাড়িতে বসে থাকতেন তাহলে কি হতো সে বিতর্ক এখন অর্থহীন। কিন্তু তার পক্ষে কীভাবে যুদ্ধে যোগ দেওয়া সম্ভব হলো- সে প্রশ্নটা করাই যায়।

বোতাশেভের সামরিক জীবন- বলা যায়, সরল রেখায় চলেনি। তাকে ২০১২ সালে সামরিক বাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হয়- কারণ তিনি এমন একটি বিমান চালিয়ে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছিলেন যেটা তার চালানোর কথা ছিল না।

রুশ সামরিক প্রযুক্তি শীর্ষ বিন্দু হচ্ছে এসইউ-২৫ নামের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। আর এই বিমানেরই ককপিটে গিয়ে বসেছিলেন বোতাশেভ।

রুশ সামরিক বাহিনীর নিয়ম হচ্ছে, অনেক ঘণ্টার বিশেষ প্রশিক্ষণের পরেই একজন বিমান সেনা কোনও একটি বিশেষ বিমান চালানোর অনুমতি পান।

কিন্তু বোতাশেভের এসইউ-২৫ বিমান চালানোর অনুমতি ছিল না। কিন্তু কোনও এক উপায়ে তিনি এ সুযোগ করে নিয়েছিলেন। বিমানটি মাঝ-আকাশে থাকার সময় বোতাশেভ এর নিয়ন্ত্রণ হারান। কিন্তু তিনি ও আরেকজন সহকর্মী দুর্ঘটনা কবলিত বিমানটি থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন।

ফলে প্রাণে বেঁচে যান বোতাশেভ, কিন্তু এই দুঃসাহসিক কাণ্ড ঘটানোর জন্য তাকে যে মূল্য দিতে হবে- তা তিনি ঠিকই বুঝেছিলেন।

সমস্য হল, যে বিমান চালানোর জন্য তার অনুমোদন নেই তা নিয়ে আকাশে ওড়ার ঘটনা যে তিনি এই প্রথম ঘটালেন তা নয়।

এর আগে ২০১১ সালেও তিনি লুকিয়ে এসইউ-৩৪ নামে আরেকটি উচ্চ প্রযুক্তির বোমারু বিমানের ককপিটে উঠে ‘আনন্দ ভ্রমণে’ বেরিয়েছিলেন। এটি চালানোর জন্যও উপযুক্ত লাইসেন্স তার ছিল না।

এসইউ-২৫ বিমানটি ধ্বংস করার কারণে বোতাশেভকে ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছিল।

একটি আদালত ২০১২ সালে রায় দেয় যে বোতাশেভকে এ কারণে রাষ্ট্রকে প্রায় ৭৫,০০০ ডলার দিতে হবে। যদিও বিমানটির আসল দাম ছিল কয়েক মিলিয়ন ডলার।

গত মাসে বোতাশেভ যখন মারা যান তখন তার সেই অর্থের অর্ধেকই পরিশোধ করা বাকি ছিল। একটি রাষ্ট্রীয় তথ্যভাণ্ডার থেকে এ কথা জানা গেছে।

বোতাশেভকে এরপর তার পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়। তিনি কাজ করতে শুরু করে ডোসাফ নামে একটি রাষ্ট্রীয় স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানে- যার সাথে রুশ সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর যোগাযোগ আছে। তারা সামরিক বাহিনী সংক্রান্ত নানা বিষয়ে তরুণদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টিতে কাজ করে থাকে।

বোতাশেভ পেনশন পেতেন ৩৬০ ডলারের মত। অনুমান করা যায় যে তার বেতনও হয়তো খুব বেশি ছিল না।

এই আয় নিয়ে তার পক্ষে রুশ সরকারের ঋণ শোধ করা খুবই কঠিন হতো। অভিযোগ করা হয় যে মৃত্যুর সময় বোতাশেভ একটি প্রাইভেট সামরিক কোম্পানির হয়ে কাজ করছিলেন।

রুশ কর্তৃপক্ষ অবশ্য এসব প্রাইভেট কোম্পানির সাথে রাষ্ট্রের কোন সম্পর্ক থাকার কথা অস্বীকার করে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের
ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি
ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন দমাতে প্রজেক্ট এসথার
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন দমাতে প্রজেক্ট এসথার
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
যেভাবে ধসে পড়ল সুইজারল্যান্ডের বার্চ হিমবাহ (ভিডিও)
যেভাবে ধসে পড়ল সুইজারল্যান্ডের বার্চ হিমবাহ (ভিডিও)
ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারির পরিচালককে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারির পরিচালককে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ইউক্রেনে রুশ হামলা চলছেই
ইউক্রেনে রুশ হামলা চলছেই
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
সিরিয়ায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত
সিরিয়ায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে উপাচার্য

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাক-বাজেট সেমিনার অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাক-বাজেট সেমিনার অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি
ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আনোয়ারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
আনোয়ারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষক প্রশিক্ষণ
বরিশালে কৃষক প্রশিক্ষণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু নির্বাচন নয়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার রোডম্যাপ চাই: রাশেদ প্রধান
শুধু নির্বাচন নয়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার রোডম্যাপ চাই: রাশেদ প্রধান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাজেটে গ্রামীণ মজুরদের রেশনিং ও পেনশনের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবি
বাজেটে গ্রামীণ মজুরদের রেশনিং ও পেনশনের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বিলম্বিত হলে নতুন ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটতে পারে’
‘নির্বাচন বিলম্বিত হলে নতুন ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটতে পারে’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের
বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান
আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, ন্যায়বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল শহীদ জিয়ার
বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, ন্যায়বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল শহীদ জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭
মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী
বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু
শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি
ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চলাচল শুরু
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচন দিন’
‘দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচন দিন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে
চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা