শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৫, বুধবার, ০৭ জুন, ২০২৩

‘ইরানকে হুমকি দেয়ার আগে শত্রুরা এখন শতবার চিন্তা করবে’

অনলাইন ডেস্ক
‘ইরানকে হুমকি দেয়ার আগে শত্রুরা এখন শতবার চিন্তা করবে’

ইরানকে হুমকি দেওয়ার আগে শত্রুরা এখন শতবার চিন্তা করবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিট (আইআরজিসি)। গতকাল মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসির উপস্থিতিতে প্রথমবারের মতো হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মোড়ক উন্মোচন করেছে আইআরজিসি। 

ইরানের প্রতিরক্ষা ও ক্ষেপণাস্ত্র শিল্প দেশীয় প্রযুক্তির ভিত্তিতে গড়ে উঠছে তা উল্লেখ করে এ দিন প্রেসিডেন্ট রায়িসি জোর দিয়ে বলেন, ইরানের প্রতিরোধ ক্ষমতা এই অঞ্চলের দেশগুলোতে স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করবে।

তিনি আরো বলেন, প্রতিরক্ষা এবং ক্ষেপণাস্ত্র শিল্প ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিসম্পন্ন হয়ে  উঠেছে এবং ইরান যেহেতু অস্ত্র আমদানি করে না সে কারণে এইসব কারখানার উন্নতি হুমকির মুখে পড়ার সম্ভাবনাও নেই।

ফাত্তাহ ক্ষেপণাস্ত্রের মোড়ক উন্মোচন সম্পর্কে এক টুইট বার্তায় ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডার জেনারেল হাজিজাদেহ লিখেছেন, মঙ্গলবারের সূর্যোদয় অন্যদিনের মতো সাধারণ কোনো দিন নয়, আজ ফাত্তাহ নিয়ে সূর্য উদিত হয়েছে।

ফাতাহর হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের উন্মোচন অনুষ্ঠানে জেনারেল হাজিজাদেহ বলেন, আজ যে ক্ষেপণাস্ত্রটি উন্মোচন করা হয়েছে তা বিশ্বের অনন্য একটি ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচনের সাথে সাথে ইরান এই প্রযুক্তির অধিকারী চারটি দেশের মধ্যে একটি হয়ে গেল।

তিনি আরও বলেন- বিশ্বে ট্যাঙ্ক, যুদ্ধজাহাজ ও যুদ্ধবিমানসহ সব অস্ত্র ধ্বংসের জন্যই পাল্টা ব্যবস্থা বা অস্ত্র রয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসের জন্যও এখন ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু ইরানের তৈরি এই হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করার মতো কোনো অস্ত্র এখন পর্যন্ত নেই।

এই ক্ষেপণাস্ত্রের গতি শব্দের চেয়ে ১৩ গুণ বেশি- এ তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, এ ধরণের গতির কোনো ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো একেবারেই অসম্ভব।

জেনারেল হাজিজাদে বলেন, ফাত্তাহ ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ১৪০০ কিলোমিটার। অ্যারোস্পেস ফোর্স এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে বসে থাকবে না বরং এ ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাওয়ার কাজ অব্যাহত রাখবে, যাতে কোনো শত্রু ইরানে হামলার চিন্তাও করতে না পারে।

হাইপারসনিক মিসাইল আধুনিকতম সামরিক অস্ত্রের মধ্যে অন্যতম উন্নত অস্ত্র যেগুলো আজ রাশিয়া এবং চীনের মতো দেশগুলোর মাধ্যমে উৎপাদিত এবং পরিচালিত হয়।

এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও এগুলোর বিকাশ ও ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণে অসাধারণ জটিলতার কারণে বিশ্বের খুব কম দেশই তা পরিকল্পনা, উন্নত এবং এবং কার্যকরী করতে সক্ষম হয়েছে।

ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির অর্জন এবং এর কার্যকারিতা নিঃসন্দেহে আধুনিক যুদ্ধের ক্ষেত্রে একটি সিদ্ধান্তমূলক এবং বৈপ্লবিক অগ্রগতি। এখন থেকে ইসলামি ইরানের শত্রুরা বিশেষ করে ইহুদিবাদী শাসক গোষ্ঠী ইরানে হামলা চালানোর বিষয়ে তাদের হিসাব পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।

তেল আবিব শাসক গোষ্ঠী  যারা সবসময় দাবি করে আসছে যে তারা ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের হামলা মোকাবেলা করতে সক্ষম এখন ফাত্তাহ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মোকাবেল করতে তাদের অক্ষমতা স্বীকার করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। এটি এমন একটি ক্ষেপণাস্ত্র যা সর্বোচ্চ ৪০০ সেকেন্ডের মধ্যে অধিকৃত ফিলিস্তিনে পৌঁছে যাওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। 

মূলত, হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো অত্যন্ত মূল্যবান অস্ত্র। কারণ বর্তমানে তাদের আটকানো এবং ধ্বংস করার জন্য কোনও কার্যকরী এবং নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি নেই। পশ্চিমা দেশগুলো হাইপারসনিক মিসাইল মোকাবেলা করতে অক্ষম এবং পশ্চিমা অ্যান্টি-মিসাইল সিস্টেমগুলো এসব ক্ষেপণাস্ত্র মোকাবেলা করতে স্পষ্ট অক্ষমত হয়েছে যেহেতু রাশিয়াই প্রথম হাইপারসনিক মিসাইল ব্যবহার করে ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহার করেছে।

পরিশেষে এটা অবশ্যই বলা যায় যে ইরানের মাধ্যমে হাইপারসনিক ফাতাহ ক্ষেপণাস্ত্রের উন্মোচন ও পরিচালনা সামরিক অস্ত্রের ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে যা যুদ্ধের ভাগ্য পরিবর্তন করার ক্ষমতা থাকবে এবং গেম চেঞ্চার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। এই নতুন পরিবর্তনশীল ফাতাহ ক্ষেপণাস্ত্রের ফলে  পশ্চিম এশীয় অঞ্চলে ইরানের পক্ষে সামরিক ও অস্ত্র সমীকরণ পরিবর্তন করবে। ইরানের বিরুদ্ধে যেকোনো পদক্ষেপ নেয়ার আগে শত্রুরা এখন কয়েকবার চিন্তা করবে বলে সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

সূত্র : পার্সটুডে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
অভিশংসন থেকে বেঁচে গেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন থেকে বেঁচে গেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য মধ্যস্থতায় ফিরছে কাতার
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য মধ্যস্থতায় ফিরছে কাতার
গাজায় মানবিক সংকটে বিশ্ব সম্প্রদায়েরর নির্লিপ্ততার সমালোচনায় এমিনি এরদোয়ান
গাজায় মানবিক সংকটে বিশ্ব সম্প্রদায়েরর নির্লিপ্ততার সমালোচনায় এমিনি এরদোয়ান
আবারও মোদিকে হত্যার হুমকি!
আবারও মোদিকে হত্যার হুমকি!
দ্বিগুণেরও বেশি বিলিয়নিয়ার বেড়েছে মাত্র ১০ বছরে
দ্বিগুণেরও বেশি বিলিয়নিয়ার বেড়েছে মাত্র ১০ বছরে
দক্ষিণ কোরিয়ায় সংসদের বাইরে হাজার হাজার জনতার বিক্ষোভ
দক্ষিণ কোরিয়ায় সংসদের বাইরে হাজার হাজার জনতার বিক্ষোভ
সিরিয়ার ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার আশ্বাস বিদ্রোহীদের
সিরিয়ার ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার আশ্বাস বিদ্রোহীদের
২৩৩ বছরের পুরোনো সংবাদপত্র অবজারভার বিক্রির সিদ্ধান্ত
২৩৩ বছরের পুরোনো সংবাদপত্র অবজারভার বিক্রির সিদ্ধান্ত
সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান
সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান
সর্বশেষ খবর
নতুন বছরের শুরুতেই আসছে পরীর 'ফেলুবক্সী'
নতুন বছরের শুরুতেই আসছে পরীর 'ফেলুবক্সী'

এই মাত্র | শোবিজ

লা লিগায় বার্সেলোনার হতাশাজনক ড্র
লা লিগায় বার্সেলোনার হতাশাজনক ড্র

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে এলো শাবিপ্রবি
গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে এলো শাবিপ্রবি

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ
সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন
ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা
ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান
‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট
ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান
গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর
ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা
ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস
বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়
শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা
রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না
শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’
‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী

১৬ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!
বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের
গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি
ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা
যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি
পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব
খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন
আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ
দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’
‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি
ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?
নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান
সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান
সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস
পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত
নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি
ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার
যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে 
লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে  লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

১৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

খবর

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত
আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি
ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি

নগর জীবন

খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে
খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে

নগর জীবন

দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে
দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে

নগর জীবন

দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো
দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো

নগর জীবন

চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল
চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল

মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে ভারত : দুলু
কূটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে ভারত : দুলু

নগর জীবন