শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

কোরআনে বর্ণিত ২৫ জন নবী-রাসুল

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
কোরআনে বর্ণিত ২৫ জন নবী-রাসুল

মহান আল্লাহ যুগে যুগে মানুষের হিদায়াতের জন্য অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। অগণিত নবী-রাসুলের গুটিকয়েকজনের আলোচনা কোরআন-হাদিসে এসেছে। অন্যদের ওপর সামষ্টিকভাবে বিশ্বাস স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এ ছাড়া এমন রাসুল পাঠিয়েছি, যাদের ইতিবৃত্ত আমি আপনাকে শুনিয়েছি ইতিপূর্বে এবং এমন রাসুল পাঠিয়েছি, যাদের বৃত্তান্ত আপনাকে শোনাইনি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৬৪)

কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুল

কোরআনুল কারিমে মাত্র ২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তন্মধ্যে সুরা আনআমের ৮২ থেকে ৮৬ নম্বর আয়াতে ১৮ জনের আলোচনা করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—

১. ইবরাহিম (আ.)

কোরআনে ২৫ সুরায় ৬৯ বার তাঁর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। ইসলাম ছাড়াও ইহুদি ও খ্রিস্ট ধর্মেও ইব্রাহিম (আ.) শ্রদ্ধাস্পদ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন।

এ জন্য ইব্রাহিম (আ.) একই সঙ্গে বহু ধর্মের জনক। ইসলামে তাঁর কার্যক্রম স্মরণ করে ঈদুল আজহা, কোরবানি ও হজ পালিত হয়।

২. ইসহাক (আ.)

কোরআনের ১২টি সুরায় মোট ১৭ বার আলোচিত হয়েছে তাঁর নাম। তিনি ও তাঁর বড় সত্ভাই ইসমাঈল তাঁদের পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর মৃত্যুর পর আল্লাহর বার্তা প্রচার করেন এবং ইসলামের উত্তরাধিকার অব্যাহত রাখেন।

৩. ইয়াকুব (আ.)

১০টি সুরায় ১৬ বার আলোচিত হয়েছে তাঁর নাম। তাঁর আরেক নাম ইসরাঈল। তাঁর নামানুসারে বনি ইসরাঈল সম্প্রদায়ের নামকরণ হয়েছে।

৪. নুহ (আ.)

২৮টি সুরায় ৪৩ বার উল্লেখ করা হয়েছে এই নবীর নাম। তিনি নিজ জাতিকে সাড়ে ৯০০ বছর দাওয়াত দিয়েছেন।

তাঁর জাতি ও ছেলে কেনানকে কুফরির কারণে আল্লাহ তাআলা মহাপ্লাবনে ডুবিয়ে মেরেছিলেন।

৫. দাউদ (আ.)

৯টি সুরায় ১৬ বার উল্লেখ হয়েছে তাঁর নাম। তিনি প্রাচীন ইসরায়েল রাজ্যের একজন ধার্মিক এবং ঐশ্বরিকভাবে অনুমোদিত রাজা হিসেবে ইসলাম ধর্মে সম্মানিত। হিব্রু-বাইবেল অনুসারে তিনি ইসরায়েল ও যিহুদা যুক্তরাজ্যের প্রথম রাজা, যার রাজত্বকাল ছিল আনুমানিক ১০১০-৯৭০ খ্রিস্টপূর্ব। তিনি নিজে রোজগার করে সংসার চালাতেন। তাঁকে ‘জাবুর’ কিতাব প্রদান করা হয়েছিল।

৬. সোলাইমান (আ.)

সাতটি সুরায় ১৭ বার উল্লেখ করা হয়েছে তাঁর নাম।

কোরআন অনুসারে, তিনি ছিলেন ফিলিস্তিনের দ্বিতীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একজন রাজা। তিনি ছিলেন দাউদ (আ.)-এর পুত্র। তিনি জেরুজালেম থেকে সমগ্র পৃথিবী শাসন করেছিলেন। সুলাইমান (আ.) জেরুজালেম নগরী প্রতিষ্ঠা করেন এবং আল্লাহ তাআলার মহিমা তুলে ধরতে সেখানে পুনর্নির্মাণ করে গড়ে তোলেন মুসলমানদের প্রথম কিবলা আল-আকসা মসজিদ। পশুপাখিদের ভাষা বোঝাসহ মুজিজাস্বরূপ বাতাস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা পেয়েছিলেন তিনি।

৭. আইয়ুব (আ.)

চারটি সুরার চার জায়গায় আলোচিত হয়েছে তাঁর নাম। মুসলিম ইতিহাসবিদ ইবনে কাসির (রহ.)-এর বর্ণনা অনুযায়ী, তিনি নবী ইসহাক (আ.)-এর দুই যমজ পুত্র ঈস ও ইয়াকুবের মধ্যে পুত্র ঈসের প্রপৌত্র ছিলেন। বিপদে ধৈর্য ধারণ করায় এবং আল্লাহর পরীক্ষা হাসিমুখে বরণ করে নেওয়ায় আল্লাহ কোরআন শরিফে আইয়ুব (আ.)-কে ‘ধৈর্যশীল’ ও ‘সুন্দর বান্দা’ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

৮. ইউসুফ (আ.)

তিনটি সুরার ২৭ জায়গায় উল্লেখ হয়েছে তাঁর নাম। তিনি ইহুদি, খ্রিস্ট ও ইসলাম ধর্মে স্বীকৃত একজন পয়গম্বর। তিনি ইয়াকুব (আ.)-এর ১২ ছেলের ১১তম ছেলে। তিনি স্বপ্নের ব্যাখ্যা দিতে জানতেন। মিসরের অর্থ মন্ত্রণালয়সহ পুরো শাসনব্যবস্থা তাঁর হাতে ছিল।

৯. মুসা (আ.)

পবিত্র কোরআনে সবচেয়ে বেশিবার তাঁর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। ৩৪টি সুরায় ১৩৭ বার আলোচিত হয়েছেন তিনি। বনি ইসরাঈলের প্রথম নবী ছিলেন তিনি। জন্মের পর মুসা (আ.)-কে তাঁর মা বাক্সে ভরে নিল নদে ভাসিয়ে দেন। আল্লাহর কুদরত হিসেবে পরে তিনি জালিম বাদশাহ ফেরাউনের বাড়িতে লালিত-পালিত হন। নবী মুসা (আ.)-কে আল্লাহ তাআলা অনেক মুজিজা দিয়েছিলেন। তন্মধ্যে একটি হলো মুসা (আ.) তাঁর হাতের লাঠি মাটিতে রেখে দিলে তা বিশাল বড় সাপে পরিণত হতো। পরে তিনি সেটা হাতে নিলে আবার লাঠি হয়ে যেত।

১০. হারুন (আ.)

১৩টি সুরায় ২০ বার আলোচিত হয়েছেন তিনি। তিনি নবী মুসা (আ.)-এর ভাই ছিলেন। বাগ্মিতায় পারদর্শী ছিলেন তিনি।

১১. জাকারিয়া (আ.)

চারটি সুরায় সাতবার উল্লেখ হয়েছে তাঁর নাম। ইসলামী বর্ণনাগুলো অনুসারে তিনি বায়তুল মুকাদ্দাসের কাছে বাস করতেন এবং বনি ইসরাঈল বংশের ছিলেন। তিনি ঈসা (আ.)-এর মাতা মারিয়াম (আ.)-এর অভিভাবক ও লালন-পালনকারী ছিলেন। তিনি বৃদ্ধ বয়সে একমাত্র পুত্রসন্তান লাভ করেন, যার নাম ছিল ইয়াহইয়া। ইয়াহইয়াও একজন নবী ছিলেন। আর মারিয়াম ছিলেন ইয়াহইয়ার খালাতো বোন। তিনি পেশায় কাঠুরে ছিলেন।

১২. ইয়াইয়া (আ.)

চারটি সুরায় পাঁচবার উল্লেখ হয়েছে তাঁর প্রসঙ্গ। তাঁকে কিশোর অবস্থায় আল্লাহ জ্ঞানী করেছিলেন এবং তাঁকে তাওরাতের শিক্ষা দিয়েছিলেন।

১৩. ঈসা (আ.)

১১টি সুরায় ২৫ বার উল্লেখ হয়েছে তাঁর প্রসঙ্গ। তিনি বনী ইসরাঈল সম্প্রদায়ের সর্বশেষ নবী। তাঁর আরেক নাম মাসিহ। আল্লাহ তাঁকে আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন এবং কিয়ামতের আগে আবার পৃথিবীতে পাঠাবেন।

১৪. ইলিয়াস (আ.)

দুটি সুরায় তিনবার উল্লেখ করা হয়েছে তাঁর নাম। মানুষকে মূর্তি পূজা থেকে বিরত রাখার জন্য তাঁকে ভবিষ্যদ্বাণীমূলক মিশন দেওয়া হয়েছিল।

১৫. ইসমাঈল (আ.)

আট সুরায় ১২ জায়গায় উল্লেখ করা হয়েছে এই নবীর নাম। জন্মের আগেই তাঁকে বিজ্ঞ বলে সুসংবাদ দেওয়া হয়েছিল।

১৬. ইয়াসা (আ.)

কোরআনে কারিমের দুটি সুরায় দুবার আলোচনা করা হয়েছে তাঁর প্রসঙ্গ।

১৭. ইউনুস (আ.)

দুটি সুরায় দুবার উল্লেখ হয়েছে তাঁর নাম। তাঁকে মাছে গিলে ফেলেছিল। পরে তিনি দোয়া করার পর আল্লাহ তাআলা তাঁকে মুক্তি দিয়েছেন। তিনি নিনুওয়া এলাকার লোকদের নিকট প্রেরিত হয়েছিলেন। পূর্ববর্তী সব নবীর বেশির ভাগ উম্মত তাঁদের সঙ্গে কুফরি করলেও ইউনুস (আ.)-এর সম্প্রদায়ের সবাই তাঁর প্রতি ঈমান এনেছিলেন।

১৮. লুত (আ.)

চৌদ্দটি সুরায় ২৭ বার উল্লেখ করা হয়েছে তাঁর নাম। তাঁর স্ত্রী কাফির ছিল। তাঁর সম্প্রদায়ের লোকেরা সমকামিতার মতো পাপে লিপ্ত ছিল। ফলে আল্লাহ তাআলা তাদের কঠোর শাস্তি প্রদান করেন।

বাকি সাতজনের নাম কোরআনের বিভিন্ন স্থানে পৃথক পৃথকভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—

১. আদম (আ.)

মোট ৯টি সুরার ২৫ জায়গায় তাঁর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি সর্বপ্রথম মানুষ ও নবী ছিলেন।

২. ইদরিস (আ.)

কোরআনের দুটি সুরায় দুবার উল্লেখ হয়েছে তাঁর নাম। ইসলামী ইতিহাস অনুসারে মানবজাতির উদ্দেশ্যে প্রেরিত তৃতীয় নবী। ধারণা করা হয়, তিনিই সর্বপ্রথম কলম ও কাপড় সেলাই করার বিদ্যা আবিষ্কার করেন।

৩. হুদ (আ.)

তাঁর নাম তিনটি সুরায় সাতবার উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁকে আদ জাতির নিকট পাঠানো হয়েছিল। নুহ (আ.)-এর সম্প্রদায়কে প্লাবন দ্বারা ধ্বংস করার পর সর্বপ্রথম তাঁর সম্প্রদায়ের লোকেরা মূর্তিপূজায় লিপ্ত হয় এবং আল্লাহ তাদেরকে প্রচণ্ড ঝড় দ্বারা ধ্বংস করে দেন।

৪. সালেহ (আ.)

তাঁর নাম চারটি সুরায় ৯ স্থানে উল্লেখ আছে। তাঁকে সামুদ জাতির কাছে পাঠানা হয়। সালেহ (আ.)-এর মুজিজা ছিল উটনি।

৫. শোয়াইব (আ.)

চার সুরায় ১১ বার উল্লেখ করা হয়েছে তাঁর নাম। তাঁর সম্প্রদায়ের লোকেরা মাপে বা ওজনে কম দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আজাবপ্রাপ্ত হয়েছিল।

৬. জুলকিফল (আ.)

 দু‍টি সুরায় দুবার আলোচিত হয়েছে তাঁর নাম। তিনি যে স্থানে ধর্ম প্রচার করতেন তা বর্তমান ইরাকের অন্তর্গত।

৭. মুহাম্মদ (সা.)

চারটি সুরায় চার জায়গায় মুহাম্মদ এবং এক জায়গায় আহমদ নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যান্য স্থানে তাঁর গুণবাচক নামে সম্বোধন করা হয়েছে। অথবা ‘আইয়ুহান নাবী’ কিংবা ‘আইয়ুহার রাসুল’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে। এটা বিশ্বনবী (সা.)-এর সম্মান ও মর্যাদার পরিচয় বহন করে।


নবী-রাসুলদের নামে সুরা  

কোরআনে কিছু সুরা নবী-রাসুলদের নামে করা হয়েছে। এর সংখ্যা মোট ছয়টি। যথা :

১. সুরা মুহাম্মদ, ২. সুরা ইবরাহিম, ৩. সুরা ইউসুফ, ৪. সুরা হুদ, ৫. সুরা নুহ এবং ৬. সুরা ইউনুস।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা