শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

ইসলামের আগমন ঘটেছিল পবিত্র মক্কা নগরীতে এবং এর বিকাশ ঘটেছিল মদিনা নগরীতে। মুসলিম সভ্যতা ও জ্ঞানচর্চার সোনালি যুগ এসেছিল বাগদাদ নগরীতে। এভাবে ইসলামী সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিস্তারে প্রাচীন মুসলিম নগরগুলো বহুমুখী অবদান রেখেছিল। মুসলিম সভ্যতার বিকাশে অবদান রাখা এমন ১০ প্রাচীন নগরীর পরিচয় তুলে ধরা হলো—

১. মদিনা : মদিনায় মানুষের বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে।


একসময় তা পারস্য সম্রাটের অধীনে ছিল। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে ইয়েমেন থেকে আরবরা মদিনায় এসে বসবাস শুরু করে। তবে রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমনের পূর্বে নগরীটি নানা সমস্যায় জর্জরিত ছিল। লোকেরা তখন একে ইয়াসরিব বা রোগাক্রান্ত বলত।

মহানবী (সা.) আগমনের পর নগরীর নাম হয় মদিনাতুর রাসুল। আর তা লাভ করে অনন্য মর্যাদা ও গৌরব। পবিত্র এই নগরীতেই প্রথম ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন ঘটে। উসমান ইবনে আফফান (রা.)-এর শাসনামল পর্যন্ত মদিনা ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী।

মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রওজা হওয়ায় তা সব সময় মুসলিম উম্মাহ ও মুসলিম শাসকদের যত্ন ও ভালোবাসা লাভ করেছে।
২. বসরা : দক্ষিণ ইরাকের বন্দর নগরী বসরার গোড়াপত্তন হয়েছিল ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি উতবা ইবনে গাজওয়ান (রা.) বসরা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিহাসিক এই নগরীর যাত্রা শুরু হয়েছিল একটি সেনাঘাঁটি হিসেবে। পরবর্তী সময়ে তা মুসলিম সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক, সাংস্কৃতিক ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

আরবি সাহিত্যের কিংবদন্তি নাবিক সিন্দাবাদ বসরা থেকেই তাঁর সমুদ্র যাত্রা শুরু করেছিলেন। হাসান বসরি (রহ.), রাবেয়া বসরি (রহ.) ও গণিতবিদ ইবনে হাইসাম বসরা নগরীর বাসিন্দা ছিলেন।
৩. কুফা : ইরাকের বিখ্যাত নগরী কুফার গোড়াপত্তন হয় ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) কুফা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত ইরাক অঞ্চলের প্রশাসনিক ও সামরিক কেন্দ্র হিসেবে কুফার যাত্রা শুরু হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিকাশে কুফা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খলিফা আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) কুফা নগরীকে ইসলামী খিলাফতের রাজধানী ঘোষণা করেছিলেন। কুফা নগরীতে আলী (রা.)-এর কবর থাকায় শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা এই শহরকে পবিত্র জ্ঞান করে। ঐতিহাসিক এই নগরী বহু মুসলিম মনীষীর স্মৃতি ধারণ করে আছে। তাঁদের মধ্যে বিখ্যাত কয়েকজন হলেন আসবাত ইবনে মুহাম্মাদ, মুসলিম ইবনে আকিল, ইমাম আবু হানিফা, সুফিয়ান সাওরি, আল কিন্দি, জাবের ইবনে হাইয়ান, আলকামা ইবনে কায়েস, ইমাম দাউদ জাহেরি, মাসরুক (রহ.) প্রমুখ।

৪. বাগদাদ : আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আল মানসুর ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ শহর প্রতিষ্ঠা করেন। আব্বাসীয় খিলাফতের সময়ে বাগদাদ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ শহর। শত শত বছর ধরে বাগদাদ ছিল মুসলিম বিশ্বের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র। বাগদাদে স্থাপিত বায়তুল হিকমাহ মুসলিম বিশ্বে বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণে অসামান্য অবদান রাখে। ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোঙ্গলীয় বাহিনী এবং ২০০৩ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বাহিনী বাগদাদে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ইরাকের এই রাজধানী শহরে ইতিহাসের বিখ্যাত বহু মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়েছিল। যেমন—ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, আল খাওয়ারিজমি, আল জাহিজ, আল মাওয়ার্দি, আবু তাম্মাম, আবদুল কাদের জিলানি, মানসুর হাল্লাজ (রহ.) প্রমুখ।

৫. দামেস্ক : সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চার হাজার বছর আগে। রোমান আমলেই শহরটি লেভেন্ট অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ শহরের পরিণত হয়। ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনী দামেস্ক জয় করে। উমাইয়া খিলাফতের সময় এটিই ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী। এই সময় দামেস্ক মুসলিম বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, রাজনীতি ও ধর্মীয় কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে বহু বিখ্যাত মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়। যেমন—ইমাম শাফেয়ি, আল্লামা ইবনে তাইমিয়া, ইবনুল জাওজি, ইবনে কাসির, ইমাম জাহাবি (রহ.) প্রমুখ।

৬. বুখারা : প্রাচীন খোরাসান অঞ্চলের বিখ্যাত নগরী বুখারা। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ বছর আগে বুখারা নগরীর গোড়াপত্তন হয়। উমাইয়া সেনাপতি কুতাইবা বিন মুসলিম ৭১২ খ্রিস্টাব্দে বুখারা জয় করেন। সামানিদ শাসকরা বুখারাকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। প্রাচীন সিল্ক রোডের সঙ্গে যুক্ত থাকায় ইসলামপূর্ব সময় থেকে বুখারা একটি ধনী ও সমৃদ্ধ নগরী ছিল। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর বুখারায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সাহিত্যের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটে। ঐতিহাসিক এই শহরে জন্ম নেওয়া মনীষীদের ভেতর উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন ইমাম বুখারি, ইমাম বাজ্জার, ফুজাইল ইবনে ইয়াজ, আবু আবদুল্লাহ সামারকান্দি, হাফেজ সিরাজি ও ইমাম মাতুরিদি (রহ.)।

৭. কায়রো : আরব ও আফ্রিকা অঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর কায়রো। প্রাচীন এই নগরীর গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে। ৬৪১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর বিন আস (রা.) কায়রো জয় করেন। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর কায়রো আঞ্চলিক প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত হয়। ফাতেমি শাসকরা কায়রোকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। কায়রো অবস্থিত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ বিদ্যাপীঠ। কায়রোর বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম সুয়ুতি, ইমাম রাজি, ইমাম কুশাইরি, তাকিউদ্দিন মুকরিজি, ইবনে মুফলিহ, মুহাম্মদ আবদুল্লাহ রাফেয়ি (রহ.) প্রমুখ।

৮. গ্রানাডা : আধুনিক স্পেনের শহর গ্রানাডা অঞ্চলে মানব বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে। খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে রোমানরা এখানে নগর প্রতিষ্ঠা করে। তবে আধুনিক ও সমৃদ্ধ শহর গ্রানাডার যাত্রা শুরু হয়েছিল মুসলমানের হাত ধরে। ৭১১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম বাহিনী স্পেন জয় করে, বিশেষ করে নাসেরি রাজবংশের সময়। তখন শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বাণিজ্যের বিচারে গ্রানাডা ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শহর। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন আবুল আব্বাস ইবনে রুমিয়া, ইবনে বাজাহ, ইবনে খালদুন, ইবনুল ওয়াফা প্রমুখ।

৯. কর্ডোভা : মুসলিম স্পেনের আরেকটি বিখ্যাত শহর কর্ডোভা। কর্ডোভা ছিল আল আন্দালুসের রাজধানী। মুসলিম আমলে এটিও অত্যন্ত সমৃদ্ধ শহর ছিল। এই শহরে মুসলিমরা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম কুরতুবি, ইবনে রুশদ, আল জারকানি, আবু দাউদ সুলাইমান ইবনে হাসান, আল জাহরাভি, আরিব ইবনে সাআদ প্রমুখ।

১০. দিল্লি : ভারতের রাজধানী দিল্লির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। পৌরাণিক পাণ্ডব রাজাদের রাজধানী বর্তমান দিল্লির কাছেই ছিল বলে ধারণা করা হয়। রাজধানী ও আধুনিক শহর হিসেবে দিল্লির যাত্রা শুরু হয় মুসলিম শাসনামলে। সুলতানি ও মোগল আমল মিলে দিল্লি মুসলমানদের রাজধানী ছিল প্রায় সাত শ বছর। এই সময় দিল্লি শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার শীর্ষ চূড়ায় আরোহণ করে। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মুসলিম মনীষী হলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভি, আমির খসরু, মোল্লা আসাদ গিলানি, মোল্লা নাসরুল্লাহ, সাইয়েদ সুলাইমান নদভি (রহ.) প্রমুখ।

তথ্যঋণ : দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ওয়েবসাইট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ