শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

ইসলামের আগমন ঘটেছিল পবিত্র মক্কা নগরীতে এবং এর বিকাশ ঘটেছিল মদিনা নগরীতে। মুসলিম সভ্যতা ও জ্ঞানচর্চার সোনালি যুগ এসেছিল বাগদাদ নগরীতে। এভাবে ইসলামী সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিস্তারে প্রাচীন মুসলিম নগরগুলো বহুমুখী অবদান রেখেছিল। মুসলিম সভ্যতার বিকাশে অবদান রাখা এমন ১০ প্রাচীন নগরীর পরিচয় তুলে ধরা হলো—

১. মদিনা : মদিনায় মানুষের বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে।


একসময় তা পারস্য সম্রাটের অধীনে ছিল। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে ইয়েমেন থেকে আরবরা মদিনায় এসে বসবাস শুরু করে। তবে রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমনের পূর্বে নগরীটি নানা সমস্যায় জর্জরিত ছিল। লোকেরা তখন একে ইয়াসরিব বা রোগাক্রান্ত বলত।

মহানবী (সা.) আগমনের পর নগরীর নাম হয় মদিনাতুর রাসুল। আর তা লাভ করে অনন্য মর্যাদা ও গৌরব। পবিত্র এই নগরীতেই প্রথম ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন ঘটে। উসমান ইবনে আফফান (রা.)-এর শাসনামল পর্যন্ত মদিনা ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী।

মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রওজা হওয়ায় তা সব সময় মুসলিম উম্মাহ ও মুসলিম শাসকদের যত্ন ও ভালোবাসা লাভ করেছে।
২. বসরা : দক্ষিণ ইরাকের বন্দর নগরী বসরার গোড়াপত্তন হয়েছিল ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি উতবা ইবনে গাজওয়ান (রা.) বসরা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিহাসিক এই নগরীর যাত্রা শুরু হয়েছিল একটি সেনাঘাঁটি হিসেবে। পরবর্তী সময়ে তা মুসলিম সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক, সাংস্কৃতিক ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

আরবি সাহিত্যের কিংবদন্তি নাবিক সিন্দাবাদ বসরা থেকেই তাঁর সমুদ্র যাত্রা শুরু করেছিলেন। হাসান বসরি (রহ.), রাবেয়া বসরি (রহ.) ও গণিতবিদ ইবনে হাইসাম বসরা নগরীর বাসিন্দা ছিলেন।
৩. কুফা : ইরাকের বিখ্যাত নগরী কুফার গোড়াপত্তন হয় ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) কুফা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত ইরাক অঞ্চলের প্রশাসনিক ও সামরিক কেন্দ্র হিসেবে কুফার যাত্রা শুরু হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিকাশে কুফা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খলিফা আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) কুফা নগরীকে ইসলামী খিলাফতের রাজধানী ঘোষণা করেছিলেন। কুফা নগরীতে আলী (রা.)-এর কবর থাকায় শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা এই শহরকে পবিত্র জ্ঞান করে। ঐতিহাসিক এই নগরী বহু মুসলিম মনীষীর স্মৃতি ধারণ করে আছে। তাঁদের মধ্যে বিখ্যাত কয়েকজন হলেন আসবাত ইবনে মুহাম্মাদ, মুসলিম ইবনে আকিল, ইমাম আবু হানিফা, সুফিয়ান সাওরি, আল কিন্দি, জাবের ইবনে হাইয়ান, আলকামা ইবনে কায়েস, ইমাম দাউদ জাহেরি, মাসরুক (রহ.) প্রমুখ।

৪. বাগদাদ : আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আল মানসুর ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ শহর প্রতিষ্ঠা করেন। আব্বাসীয় খিলাফতের সময়ে বাগদাদ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ শহর। শত শত বছর ধরে বাগদাদ ছিল মুসলিম বিশ্বের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র। বাগদাদে স্থাপিত বায়তুল হিকমাহ মুসলিম বিশ্বে বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণে অসামান্য অবদান রাখে। ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোঙ্গলীয় বাহিনী এবং ২০০৩ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বাহিনী বাগদাদে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ইরাকের এই রাজধানী শহরে ইতিহাসের বিখ্যাত বহু মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়েছিল। যেমন—ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, আল খাওয়ারিজমি, আল জাহিজ, আল মাওয়ার্দি, আবু তাম্মাম, আবদুল কাদের জিলানি, মানসুর হাল্লাজ (রহ.) প্রমুখ।

৫. দামেস্ক : সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চার হাজার বছর আগে। রোমান আমলেই শহরটি লেভেন্ট অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ শহরের পরিণত হয়। ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনী দামেস্ক জয় করে। উমাইয়া খিলাফতের সময় এটিই ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী। এই সময় দামেস্ক মুসলিম বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, রাজনীতি ও ধর্মীয় কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে বহু বিখ্যাত মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়। যেমন—ইমাম শাফেয়ি, আল্লামা ইবনে তাইমিয়া, ইবনুল জাওজি, ইবনে কাসির, ইমাম জাহাবি (রহ.) প্রমুখ।

৬. বুখারা : প্রাচীন খোরাসান অঞ্চলের বিখ্যাত নগরী বুখারা। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ বছর আগে বুখারা নগরীর গোড়াপত্তন হয়। উমাইয়া সেনাপতি কুতাইবা বিন মুসলিম ৭১২ খ্রিস্টাব্দে বুখারা জয় করেন। সামানিদ শাসকরা বুখারাকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। প্রাচীন সিল্ক রোডের সঙ্গে যুক্ত থাকায় ইসলামপূর্ব সময় থেকে বুখারা একটি ধনী ও সমৃদ্ধ নগরী ছিল। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর বুখারায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সাহিত্যের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটে। ঐতিহাসিক এই শহরে জন্ম নেওয়া মনীষীদের ভেতর উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন ইমাম বুখারি, ইমাম বাজ্জার, ফুজাইল ইবনে ইয়াজ, আবু আবদুল্লাহ সামারকান্দি, হাফেজ সিরাজি ও ইমাম মাতুরিদি (রহ.)।

৭. কায়রো : আরব ও আফ্রিকা অঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর কায়রো। প্রাচীন এই নগরীর গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে। ৬৪১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর বিন আস (রা.) কায়রো জয় করেন। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর কায়রো আঞ্চলিক প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত হয়। ফাতেমি শাসকরা কায়রোকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। কায়রো অবস্থিত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ বিদ্যাপীঠ। কায়রোর বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম সুয়ুতি, ইমাম রাজি, ইমাম কুশাইরি, তাকিউদ্দিন মুকরিজি, ইবনে মুফলিহ, মুহাম্মদ আবদুল্লাহ রাফেয়ি (রহ.) প্রমুখ।

৮. গ্রানাডা : আধুনিক স্পেনের শহর গ্রানাডা অঞ্চলে মানব বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে। খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে রোমানরা এখানে নগর প্রতিষ্ঠা করে। তবে আধুনিক ও সমৃদ্ধ শহর গ্রানাডার যাত্রা শুরু হয়েছিল মুসলমানের হাত ধরে। ৭১১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম বাহিনী স্পেন জয় করে, বিশেষ করে নাসেরি রাজবংশের সময়। তখন শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বাণিজ্যের বিচারে গ্রানাডা ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শহর। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন আবুল আব্বাস ইবনে রুমিয়া, ইবনে বাজাহ, ইবনে খালদুন, ইবনুল ওয়াফা প্রমুখ।

৯. কর্ডোভা : মুসলিম স্পেনের আরেকটি বিখ্যাত শহর কর্ডোভা। কর্ডোভা ছিল আল আন্দালুসের রাজধানী। মুসলিম আমলে এটিও অত্যন্ত সমৃদ্ধ শহর ছিল। এই শহরে মুসলিমরা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম কুরতুবি, ইবনে রুশদ, আল জারকানি, আবু দাউদ সুলাইমান ইবনে হাসান, আল জাহরাভি, আরিব ইবনে সাআদ প্রমুখ।

১০. দিল্লি : ভারতের রাজধানী দিল্লির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। পৌরাণিক পাণ্ডব রাজাদের রাজধানী বর্তমান দিল্লির কাছেই ছিল বলে ধারণা করা হয়। রাজধানী ও আধুনিক শহর হিসেবে দিল্লির যাত্রা শুরু হয় মুসলিম শাসনামলে। সুলতানি ও মোগল আমল মিলে দিল্লি মুসলমানদের রাজধানী ছিল প্রায় সাত শ বছর। এই সময় দিল্লি শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার শীর্ষ চূড়ায় আরোহণ করে। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মুসলিম মনীষী হলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভি, আমির খসরু, মোল্লা আসাদ গিলানি, মোল্লা নাসরুল্লাহ, সাইয়েদ সুলাইমান নদভি (রহ.) প্রমুখ।

তথ্যঋণ : দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ওয়েবসাইট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ