শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

ইসলামের আগমন ঘটেছিল পবিত্র মক্কা নগরীতে এবং এর বিকাশ ঘটেছিল মদিনা নগরীতে। মুসলিম সভ্যতা ও জ্ঞানচর্চার সোনালি যুগ এসেছিল বাগদাদ নগরীতে। এভাবে ইসলামী সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিস্তারে প্রাচীন মুসলিম নগরগুলো বহুমুখী অবদান রেখেছিল। মুসলিম সভ্যতার বিকাশে অবদান রাখা এমন ১০ প্রাচীন নগরীর পরিচয় তুলে ধরা হলো—

১. মদিনা : মদিনায় মানুষের বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে।


একসময় তা পারস্য সম্রাটের অধীনে ছিল। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে ইয়েমেন থেকে আরবরা মদিনায় এসে বসবাস শুরু করে। তবে রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমনের পূর্বে নগরীটি নানা সমস্যায় জর্জরিত ছিল। লোকেরা তখন একে ইয়াসরিব বা রোগাক্রান্ত বলত।

মহানবী (সা.) আগমনের পর নগরীর নাম হয় মদিনাতুর রাসুল। আর তা লাভ করে অনন্য মর্যাদা ও গৌরব। পবিত্র এই নগরীতেই প্রথম ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন ঘটে। উসমান ইবনে আফফান (রা.)-এর শাসনামল পর্যন্ত মদিনা ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী।

মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রওজা হওয়ায় তা সব সময় মুসলিম উম্মাহ ও মুসলিম শাসকদের যত্ন ও ভালোবাসা লাভ করেছে।
২. বসরা : দক্ষিণ ইরাকের বন্দর নগরী বসরার গোড়াপত্তন হয়েছিল ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি উতবা ইবনে গাজওয়ান (রা.) বসরা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিহাসিক এই নগরীর যাত্রা শুরু হয়েছিল একটি সেনাঘাঁটি হিসেবে। পরবর্তী সময়ে তা মুসলিম সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক, সাংস্কৃতিক ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

আরবি সাহিত্যের কিংবদন্তি নাবিক সিন্দাবাদ বসরা থেকেই তাঁর সমুদ্র যাত্রা শুরু করেছিলেন। হাসান বসরি (রহ.), রাবেয়া বসরি (রহ.) ও গণিতবিদ ইবনে হাইসাম বসরা নগরীর বাসিন্দা ছিলেন।
৩. কুফা : ইরাকের বিখ্যাত নগরী কুফার গোড়াপত্তন হয় ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) কুফা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত ইরাক অঞ্চলের প্রশাসনিক ও সামরিক কেন্দ্র হিসেবে কুফার যাত্রা শুরু হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিকাশে কুফা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খলিফা আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) কুফা নগরীকে ইসলামী খিলাফতের রাজধানী ঘোষণা করেছিলেন। কুফা নগরীতে আলী (রা.)-এর কবর থাকায় শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা এই শহরকে পবিত্র জ্ঞান করে। ঐতিহাসিক এই নগরী বহু মুসলিম মনীষীর স্মৃতি ধারণ করে আছে। তাঁদের মধ্যে বিখ্যাত কয়েকজন হলেন আসবাত ইবনে মুহাম্মাদ, মুসলিম ইবনে আকিল, ইমাম আবু হানিফা, সুফিয়ান সাওরি, আল কিন্দি, জাবের ইবনে হাইয়ান, আলকামা ইবনে কায়েস, ইমাম দাউদ জাহেরি, মাসরুক (রহ.) প্রমুখ।

৪. বাগদাদ : আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আল মানসুর ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ শহর প্রতিষ্ঠা করেন। আব্বাসীয় খিলাফতের সময়ে বাগদাদ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ শহর। শত শত বছর ধরে বাগদাদ ছিল মুসলিম বিশ্বের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র। বাগদাদে স্থাপিত বায়তুল হিকমাহ মুসলিম বিশ্বে বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণে অসামান্য অবদান রাখে। ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোঙ্গলীয় বাহিনী এবং ২০০৩ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বাহিনী বাগদাদে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ইরাকের এই রাজধানী শহরে ইতিহাসের বিখ্যাত বহু মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়েছিল। যেমন—ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, আল খাওয়ারিজমি, আল জাহিজ, আল মাওয়ার্দি, আবু তাম্মাম, আবদুল কাদের জিলানি, মানসুর হাল্লাজ (রহ.) প্রমুখ।

৫. দামেস্ক : সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চার হাজার বছর আগে। রোমান আমলেই শহরটি লেভেন্ট অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ শহরের পরিণত হয়। ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনী দামেস্ক জয় করে। উমাইয়া খিলাফতের সময় এটিই ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী। এই সময় দামেস্ক মুসলিম বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, রাজনীতি ও ধর্মীয় কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে বহু বিখ্যাত মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়। যেমন—ইমাম শাফেয়ি, আল্লামা ইবনে তাইমিয়া, ইবনুল জাওজি, ইবনে কাসির, ইমাম জাহাবি (রহ.) প্রমুখ।

৬. বুখারা : প্রাচীন খোরাসান অঞ্চলের বিখ্যাত নগরী বুখারা। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ বছর আগে বুখারা নগরীর গোড়াপত্তন হয়। উমাইয়া সেনাপতি কুতাইবা বিন মুসলিম ৭১২ খ্রিস্টাব্দে বুখারা জয় করেন। সামানিদ শাসকরা বুখারাকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। প্রাচীন সিল্ক রোডের সঙ্গে যুক্ত থাকায় ইসলামপূর্ব সময় থেকে বুখারা একটি ধনী ও সমৃদ্ধ নগরী ছিল। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর বুখারায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সাহিত্যের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটে। ঐতিহাসিক এই শহরে জন্ম নেওয়া মনীষীদের ভেতর উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন ইমাম বুখারি, ইমাম বাজ্জার, ফুজাইল ইবনে ইয়াজ, আবু আবদুল্লাহ সামারকান্দি, হাফেজ সিরাজি ও ইমাম মাতুরিদি (রহ.)।

৭. কায়রো : আরব ও আফ্রিকা অঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর কায়রো। প্রাচীন এই নগরীর গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে। ৬৪১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর বিন আস (রা.) কায়রো জয় করেন। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর কায়রো আঞ্চলিক প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত হয়। ফাতেমি শাসকরা কায়রোকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। কায়রো অবস্থিত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ বিদ্যাপীঠ। কায়রোর বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম সুয়ুতি, ইমাম রাজি, ইমাম কুশাইরি, তাকিউদ্দিন মুকরিজি, ইবনে মুফলিহ, মুহাম্মদ আবদুল্লাহ রাফেয়ি (রহ.) প্রমুখ।

৮. গ্রানাডা : আধুনিক স্পেনের শহর গ্রানাডা অঞ্চলে মানব বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে। খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে রোমানরা এখানে নগর প্রতিষ্ঠা করে। তবে আধুনিক ও সমৃদ্ধ শহর গ্রানাডার যাত্রা শুরু হয়েছিল মুসলমানের হাত ধরে। ৭১১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম বাহিনী স্পেন জয় করে, বিশেষ করে নাসেরি রাজবংশের সময়। তখন শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বাণিজ্যের বিচারে গ্রানাডা ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শহর। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন আবুল আব্বাস ইবনে রুমিয়া, ইবনে বাজাহ, ইবনে খালদুন, ইবনুল ওয়াফা প্রমুখ।

৯. কর্ডোভা : মুসলিম স্পেনের আরেকটি বিখ্যাত শহর কর্ডোভা। কর্ডোভা ছিল আল আন্দালুসের রাজধানী। মুসলিম আমলে এটিও অত্যন্ত সমৃদ্ধ শহর ছিল। এই শহরে মুসলিমরা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম কুরতুবি, ইবনে রুশদ, আল জারকানি, আবু দাউদ সুলাইমান ইবনে হাসান, আল জাহরাভি, আরিব ইবনে সাআদ প্রমুখ।

১০. দিল্লি : ভারতের রাজধানী দিল্লির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। পৌরাণিক পাণ্ডব রাজাদের রাজধানী বর্তমান দিল্লির কাছেই ছিল বলে ধারণা করা হয়। রাজধানী ও আধুনিক শহর হিসেবে দিল্লির যাত্রা শুরু হয় মুসলিম শাসনামলে। সুলতানি ও মোগল আমল মিলে দিল্লি মুসলমানদের রাজধানী ছিল প্রায় সাত শ বছর। এই সময় দিল্লি শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার শীর্ষ চূড়ায় আরোহণ করে। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মুসলিম মনীষী হলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভি, আমির খসরু, মোল্লা আসাদ গিলানি, মোল্লা নাসরুল্লাহ, সাইয়েদ সুলাইমান নদভি (রহ.) প্রমুখ।

তথ্যঋণ : দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ওয়েবসাইট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা