শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মহানবী মুহাম্মদ (সা.)

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

মুফতি ওমর বিন নাসির
অনলাইন ভার্সন
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

কোরআন নবী করিম (সা.)-এর উত্তম আদর্শকে আমাদের জন্য অনুপম শিক্ষা হিসেবে সমুজ্জ্বলভাবে তুলে ধরেছে। তিনি ছিলেন সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী, স্বভাবে ছিলেন সবচেয়ে কোমল, আল্লাহর কাছে ছিলেন সবচেয়ে সম্মানিত এবং ইবাদতে সবচেয়ে অগ্রগামী। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা : কলাম, আয়াত : ৪) 

দীর্ঘ একটি হাদিসে আয়েশা (রা.) নবী করিম (সা.)-এর চরিত্র বর্ণনা করেছেন।

সাদ ইবনে হিশাম যখন মদিনায় এসে তাঁর কাছে নবীর চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাইলেন, তিনি বলেন, ‘তুমি কি কোরআন পড়ো না?’ তিনি জবাব দিলেন : ‘জি, পড়ি।’ তখন আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর চরিত্র ছিল কোরআন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫১২)

এ হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম নববী (রহ.) বলেন, রাসুল (সা.) ছিলেন সদাচারী, আর তাঁর জীবন ছিল কোরআনের পূর্ণ প্রতিফলন।

আল্লামা মুনাওয়ি (রহ.) বলেন,‌ ‘অর্থাৎ কোরআনের আদেশ-নিষেধ, প্রতিত ও সতর্কবার্তা— সবই তাঁর চরিত্রে প্রতিফলিত হতো।

নবী করিম (সা.)-এর উত্তম গুণাবলি

১. রাসুল (সা.) মিথ্যা ও অসদাচার ঘৃণা করতেন। তিনি কখনো অশ্লীল কথা বলতেন না, অভিশাপও দিতেন না, কারো প্রতি অপমানজনক ভাষা ব্যবহার তো দূরের কথা, এমনকি কাফিরদের বিরুদ্ধেও বদদোয়া করতেন না। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল কখনো অশ্লীল ছিলেন না, অভিশাপ দিতেন না এবং নিন্দাও করতেন না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬১৩১)

২. রাসুল (সা.) আশাবাদী মনোভাব পোষণ করতেন এবং হতাশাবাদকে অপছন্দ করতেন।

তিনি ছিলেন সুসংবাদদাতা, সতর্ককারী ও দয়ালু দূত। তিনি ক্ষমাশীল ছিলেন; যারা তাঁর প্রতি অন্যায় করেছে, আল্লাহর আইন লঙ্ঘন ব্যতীত তিনি তাদের ক্ষমা করে দিতেন। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন : ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) যখনই দুটি কাজের মধ্যে বেছে নেওয়ার সুযোগ পেতেন, তিনি সব সময় সহজটাকেই গ্রহণ করতেন, যতক্ষণ না তাতে কোনো পাপের বিষয় থাকত। আর যদি তাতে পাপ থাকত, তাহলে তিনি সেই কাজ থেকে সবচেয়ে বেশি দূরে থাকতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬১২৬)

৩. রাসুল (সা.) তাঁর সেবকদের প্রতি ছিলেন অত্যন্ত সদয়। তিনি কখনো তাদের কাজে দোষ ধরতেন না বা তাদের ওপর বিরক্ত হতেন না। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি ৯ বছর তাঁর খিদমত করেছি। কখনো তিনি আমাকে বলেননি ‘তুমি কেন এটা করলে?’ কিংবা আমি কিছু না করলে বলেননি ‘তুমি কেন এটা করলে না?’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৭৭৩)

৪. রাসুল (সা.) মানুষের প্রয়োজন পূরণে ছিলেন সচেষ্ট। তিনি প্রত্যেককে নিজের নিকটতম ও প্রিয়তম মনে করতেন। তিনি মুমিনদের কষ্ট সহ্য করতে পারতেন না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের কাছে একজন রাসুল এসেছেন। তোমাদের কষ্ট তাঁকে কষ্ট দেয়; তিনি তোমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং মুমিনদের প্রতি দয়ালু ও করুণাময়।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১২৮)

৫. রাসুল (সা.) ছিলেন অত্যন্ত উদার ও দানশীল। তিনি নিজে দান করতেন এবং অন্যকেও দান করতে উৎসাহিত করতেন। এমনকি তিনি ঋণ পরিশোধ নিয়েও সচেতন থাকতেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে যদি উহুদ পাহাড়ের সমান সোনা থাকত, তাহলেও আমার পছন্দ নয় যে তিন দিন অতিবাহিত হওয়ার পর তার কিছু অংশ আমার কাছে থাকুক। তবে এতটুকু পরিমাণ ছাড়া, যা আমি ঋণ পরিশোধ করার জন্য রেখে দিই।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৩৮৯)

৬. তিনি ছিলেন অত্যন্ত লাজুক ও বিনয়ী, এমনকি গৃহকক্ষে এক কুমারী তরুণীর চেয়েও বেশি। আবু সাঈদ আল-খুদরি (রা.) বলেন, ‘নবী (সা.) ছিলেন তাঁর কক্ষে এক কুমারীর চেয়েও বেশি লাজুক।’ আয়েশা (রা.) একটি ঘটনার বর্ণনায় তাঁর বিনয়ের উদাহরণ দেন। এক নারী ঋতুস্রাবের পর গোসলের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাইলে নবী করিম (সা.) তাকে পদ্ধতি বুঝিয়ে দিলেন এবং বলেন, ‘এক টুকরা কস্তুরী নাও এবং তা দিয়ে নিজেকে পবিত্র করো।’ নারী জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমি কিভাবে করব?’ এ কথা শুনে নবী করিম (সা.) তাঁর পোশাকের প্রান্ত দিয়ে মুখ ঢেকে লজ্জায় বলেন, ‘আল্লাহ তোমাকে পবিত্র রাখুন, এটা দিয়ে নিজেকে পবিত্র করো।’ পরে আয়েশা (রা.) ওই নারীকে পাশে নিয়ে ব্যাখ্যা করে দিলেন : ‘রক্তের চিহ্নগুলো অনুসরণ করো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩১৪)

৭. রাসুল (সা.) মানুষকে সালামের মাধ্যমে শান্তির প্রচার করতেন এবং নিজেই সর্বপ্রথম সালাম দিতেন। কেউ তাঁকে সালাম জানালে তিনি তার থেকেও উত্তমভাবে জবাব দিতেন, যদি না তিনি নামাজে থাকতেন বা প্রাকৃতিক কাজে ব্যস্ত থাকতেন। তিনি অনুপস্থিতদের কাছে সালাম পৌঁছে দিতে বলতেন এবং কেউ কারো পক্ষ থেকে সালাম দিলে, তিনি উভয়ের প্রতিই জবাব দিতেন। (জাদুল মায়াদ : ২/৩৭১)

৮. রাসুল (সা.) ছিলেন অনাড়ম্বর জীবনযাপনে অভ্যস্ত। যে-ই তাঁকে ডাকত, তিনি সাড়া দিতেন। তিনি নিজে মুসলমানদের খোঁজখবর নিতেন এবং ছেঁড়া পোশাক নিজ হাতে মেরামত করতেন। তিনি ভবিষ্যতের জন্য কখনো কিছু সঞ্চয় করতেন না। প্রায়ই তিনি ও তাঁর পরিবার না খেয়ে রাত কাটাতেন, কখনো শুধু খেজুর দিয়ে দিন পার করতেন। বেশির ভাগ সময় তাঁদের রুটি ছিল জবের। তাঁকে যা-ই খেতে দেওয়া হতো, তিনি তা সাদরে গ্রহণ করতেন, কোনো ত্রুটি খুঁজে সমালোচনা করতেন না। তিনি নিজ হাতে খাবার পরিবেশন করতেন, গৃহস্থালির কাজে পরিবারকে সাহায্য করতেন এবং সঙ্গীদের কাজেও অংশগ্রহণ করতেন। তিনি ধৈর্যের সঙ্গে সবার কথা শুনতেন, আলাপ-আলোচনায় অংশ নিতেন, এমনকি অপরিচিত কেউ এলে তাকে আলাদা না করে সমানভাবে বসতে দিতেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) সাহাবিদের সঙ্গে বসতেন, আর কেউ অপরিচিত এলে তাঁকে চিনতে পারত না, যতক্ষণ না প্রশ্ন করত।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৬৯৮)

৯. নবী করিম (সা.) মানুষের মধ্যে বিচারকার্যে ছিলেন সম্পূর্ণ ন্যায়পরায়ণ। তিনি সর্বদা এই আয়াতের অনুসরণ করতেন : ‘হে ঈমানদাররা, তোমরা আল্লাহর জন্য অবিচল থেকো, ন্যায়ের সাক্ষ্য বহন কোরো। কোনো সম্প্রদায়ের বিদ্বেষ যেন তোমাদের ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখে। ন্যায়বিচার কোরো— এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী। আর আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে অবহিত।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮)

১০. রাসুল (সা.) সব সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতেন, তবে সম্পূর্ণ ভরসা রাখতেন আল্লাহর ওপর। তাঁর সংকল্প কখনো দুর্বল হতো না, দ্বিধাগ্রস্ত হতো না। তাঁর অন্তর ছিল দৃঢ় ঈমান ও অটল বিশ্বাসে পরিপূর্ণ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর রাসুলের মধ্যে তোমাদের জন্য আছে উত্তম আদর্শ।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ২১)

অতএব, একজন মুমিনের কর্তব্য হলো নবী করিম (সা.)-এর অনুকরণ করা। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যদি তোমরা তাঁর আনুগত্য করো, তবে তোমরা হেদায়েত পাবে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৫৪)

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা
সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন
শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা
১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল
অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার
এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার
জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?
জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ
নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন