শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মহানবী মুহাম্মদ (সা.)

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

মুফতি ওমর বিন নাসির
অনলাইন ভার্সন
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

কোরআন নবী করিম (সা.)-এর উত্তম আদর্শকে আমাদের জন্য অনুপম শিক্ষা হিসেবে সমুজ্জ্বলভাবে তুলে ধরেছে। তিনি ছিলেন সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী, স্বভাবে ছিলেন সবচেয়ে কোমল, আল্লাহর কাছে ছিলেন সবচেয়ে সম্মানিত এবং ইবাদতে সবচেয়ে অগ্রগামী। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা : কলাম, আয়াত : ৪) 

দীর্ঘ একটি হাদিসে আয়েশা (রা.) নবী করিম (সা.)-এর চরিত্র বর্ণনা করেছেন।

সাদ ইবনে হিশাম যখন মদিনায় এসে তাঁর কাছে নবীর চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাইলেন, তিনি বলেন, ‘তুমি কি কোরআন পড়ো না?’ তিনি জবাব দিলেন : ‘জি, পড়ি।’ তখন আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর চরিত্র ছিল কোরআন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫১২)

এ হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম নববী (রহ.) বলেন, রাসুল (সা.) ছিলেন সদাচারী, আর তাঁর জীবন ছিল কোরআনের পূর্ণ প্রতিফলন।

আল্লামা মুনাওয়ি (রহ.) বলেন,‌ ‘অর্থাৎ কোরআনের আদেশ-নিষেধ, প্রতিত ও সতর্কবার্তা— সবই তাঁর চরিত্রে প্রতিফলিত হতো।

নবী করিম (সা.)-এর উত্তম গুণাবলি

১. রাসুল (সা.) মিথ্যা ও অসদাচার ঘৃণা করতেন। তিনি কখনো অশ্লীল কথা বলতেন না, অভিশাপও দিতেন না, কারো প্রতি অপমানজনক ভাষা ব্যবহার তো দূরের কথা, এমনকি কাফিরদের বিরুদ্ধেও বদদোয়া করতেন না। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল কখনো অশ্লীল ছিলেন না, অভিশাপ দিতেন না এবং নিন্দাও করতেন না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬১৩১)

২. রাসুল (সা.) আশাবাদী মনোভাব পোষণ করতেন এবং হতাশাবাদকে অপছন্দ করতেন।

তিনি ছিলেন সুসংবাদদাতা, সতর্ককারী ও দয়ালু দূত। তিনি ক্ষমাশীল ছিলেন; যারা তাঁর প্রতি অন্যায় করেছে, আল্লাহর আইন লঙ্ঘন ব্যতীত তিনি তাদের ক্ষমা করে দিতেন। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন : ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) যখনই দুটি কাজের মধ্যে বেছে নেওয়ার সুযোগ পেতেন, তিনি সব সময় সহজটাকেই গ্রহণ করতেন, যতক্ষণ না তাতে কোনো পাপের বিষয় থাকত। আর যদি তাতে পাপ থাকত, তাহলে তিনি সেই কাজ থেকে সবচেয়ে বেশি দূরে থাকতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬১২৬)

৩. রাসুল (সা.) তাঁর সেবকদের প্রতি ছিলেন অত্যন্ত সদয়। তিনি কখনো তাদের কাজে দোষ ধরতেন না বা তাদের ওপর বিরক্ত হতেন না। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি ৯ বছর তাঁর খিদমত করেছি। কখনো তিনি আমাকে বলেননি ‘তুমি কেন এটা করলে?’ কিংবা আমি কিছু না করলে বলেননি ‘তুমি কেন এটা করলে না?’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৭৭৩)

৪. রাসুল (সা.) মানুষের প্রয়োজন পূরণে ছিলেন সচেষ্ট। তিনি প্রত্যেককে নিজের নিকটতম ও প্রিয়তম মনে করতেন। তিনি মুমিনদের কষ্ট সহ্য করতে পারতেন না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের কাছে একজন রাসুল এসেছেন। তোমাদের কষ্ট তাঁকে কষ্ট দেয়; তিনি তোমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং মুমিনদের প্রতি দয়ালু ও করুণাময়।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১২৮)

৫. রাসুল (সা.) ছিলেন অত্যন্ত উদার ও দানশীল। তিনি নিজে দান করতেন এবং অন্যকেও দান করতে উৎসাহিত করতেন। এমনকি তিনি ঋণ পরিশোধ নিয়েও সচেতন থাকতেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে যদি উহুদ পাহাড়ের সমান সোনা থাকত, তাহলেও আমার পছন্দ নয় যে তিন দিন অতিবাহিত হওয়ার পর তার কিছু অংশ আমার কাছে থাকুক। তবে এতটুকু পরিমাণ ছাড়া, যা আমি ঋণ পরিশোধ করার জন্য রেখে দিই।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৩৮৯)

৬. তিনি ছিলেন অত্যন্ত লাজুক ও বিনয়ী, এমনকি গৃহকক্ষে এক কুমারী তরুণীর চেয়েও বেশি। আবু সাঈদ আল-খুদরি (রা.) বলেন, ‘নবী (সা.) ছিলেন তাঁর কক্ষে এক কুমারীর চেয়েও বেশি লাজুক।’ আয়েশা (রা.) একটি ঘটনার বর্ণনায় তাঁর বিনয়ের উদাহরণ দেন। এক নারী ঋতুস্রাবের পর গোসলের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাইলে নবী করিম (সা.) তাকে পদ্ধতি বুঝিয়ে দিলেন এবং বলেন, ‘এক টুকরা কস্তুরী নাও এবং তা দিয়ে নিজেকে পবিত্র করো।’ নারী জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমি কিভাবে করব?’ এ কথা শুনে নবী করিম (সা.) তাঁর পোশাকের প্রান্ত দিয়ে মুখ ঢেকে লজ্জায় বলেন, ‘আল্লাহ তোমাকে পবিত্র রাখুন, এটা দিয়ে নিজেকে পবিত্র করো।’ পরে আয়েশা (রা.) ওই নারীকে পাশে নিয়ে ব্যাখ্যা করে দিলেন : ‘রক্তের চিহ্নগুলো অনুসরণ করো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩১৪)

৭. রাসুল (সা.) মানুষকে সালামের মাধ্যমে শান্তির প্রচার করতেন এবং নিজেই সর্বপ্রথম সালাম দিতেন। কেউ তাঁকে সালাম জানালে তিনি তার থেকেও উত্তমভাবে জবাব দিতেন, যদি না তিনি নামাজে থাকতেন বা প্রাকৃতিক কাজে ব্যস্ত থাকতেন। তিনি অনুপস্থিতদের কাছে সালাম পৌঁছে দিতে বলতেন এবং কেউ কারো পক্ষ থেকে সালাম দিলে, তিনি উভয়ের প্রতিই জবাব দিতেন। (জাদুল মায়াদ : ২/৩৭১)

৮. রাসুল (সা.) ছিলেন অনাড়ম্বর জীবনযাপনে অভ্যস্ত। যে-ই তাঁকে ডাকত, তিনি সাড়া দিতেন। তিনি নিজে মুসলমানদের খোঁজখবর নিতেন এবং ছেঁড়া পোশাক নিজ হাতে মেরামত করতেন। তিনি ভবিষ্যতের জন্য কখনো কিছু সঞ্চয় করতেন না। প্রায়ই তিনি ও তাঁর পরিবার না খেয়ে রাত কাটাতেন, কখনো শুধু খেজুর দিয়ে দিন পার করতেন। বেশির ভাগ সময় তাঁদের রুটি ছিল জবের। তাঁকে যা-ই খেতে দেওয়া হতো, তিনি তা সাদরে গ্রহণ করতেন, কোনো ত্রুটি খুঁজে সমালোচনা করতেন না। তিনি নিজ হাতে খাবার পরিবেশন করতেন, গৃহস্থালির কাজে পরিবারকে সাহায্য করতেন এবং সঙ্গীদের কাজেও অংশগ্রহণ করতেন। তিনি ধৈর্যের সঙ্গে সবার কথা শুনতেন, আলাপ-আলোচনায় অংশ নিতেন, এমনকি অপরিচিত কেউ এলে তাকে আলাদা না করে সমানভাবে বসতে দিতেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) সাহাবিদের সঙ্গে বসতেন, আর কেউ অপরিচিত এলে তাঁকে চিনতে পারত না, যতক্ষণ না প্রশ্ন করত।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৬৯৮)

৯. নবী করিম (সা.) মানুষের মধ্যে বিচারকার্যে ছিলেন সম্পূর্ণ ন্যায়পরায়ণ। তিনি সর্বদা এই আয়াতের অনুসরণ করতেন : ‘হে ঈমানদাররা, তোমরা আল্লাহর জন্য অবিচল থেকো, ন্যায়ের সাক্ষ্য বহন কোরো। কোনো সম্প্রদায়ের বিদ্বেষ যেন তোমাদের ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখে। ন্যায়বিচার কোরো— এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী। আর আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে অবহিত।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮)

১০. রাসুল (সা.) সব সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতেন, তবে সম্পূর্ণ ভরসা রাখতেন আল্লাহর ওপর। তাঁর সংকল্প কখনো দুর্বল হতো না, দ্বিধাগ্রস্ত হতো না। তাঁর অন্তর ছিল দৃঢ় ঈমান ও অটল বিশ্বাসে পরিপূর্ণ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর রাসুলের মধ্যে তোমাদের জন্য আছে উত্তম আদর্শ।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ২১)

অতএব, একজন মুমিনের কর্তব্য হলো নবী করিম (সা.)-এর অনুকরণ করা। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যদি তোমরা তাঁর আনুগত্য করো, তবে তোমরা হেদায়েত পাবে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৫৪)

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সর্বশেষ খবর
রংপুরে গুলিসহ একনলা বন্দুক উদ্ধার
রংপুরে গুলিসহ একনলা বন্দুক উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে নারী শিক্ষার্থীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন
ইবিতে নারী শিক্ষার্থীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হালদায় ভেসে উঠল ২০ কেজি ওজনের কাতলা
হালদায় ভেসে উঠল ২০ কেজি ওজনের কাতলা

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢামেকে এক কারাবন্দির মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য
প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামীর নতুন বাংলাদেশ হবে শিক্ষানির্ভর : আমীর খসরু
আগামীর নতুন বাংলাদেশ হবে শিক্ষানির্ভর : আমীর খসরু

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ ডিএমটিসিএলের
মেট্রোরেল যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ ডিএমটিসিএলের

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাতভর তাণ্ডবের পর নিম্নচাপে পরিণত হল মন্থা, ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশে মৃত ২
রাতভর তাণ্ডবের পর নিম্নচাপে পরিণত হল মন্থা, ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশে মৃত ২

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিলেট থেকে ছয় ঘণ্টা পর যাত্রী নিয়ে লন্ডনে উড়ল বিমান
সিলেট থেকে ছয় ঘণ্টা পর যাত্রী নিয়ে লন্ডনে উড়ল বিমান

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শ্রেয়াস আইয়ারের অবস্থা এখন স্থিতিশীল : বিসিসিআই
শ্রেয়াস আইয়ারের অবস্থা এখন স্থিতিশীল : বিসিসিআই

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে ভেসে গেল ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে ভেসে গেল ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিরল ফিল হিউজের স্মৃতি, গলায় বল লেগে আইসিইউতে অজি ক্রিকেটার
ফিরল ফিল হিউজের স্মৃতি, গলায় বল লেগে আইসিইউতে অজি ক্রিকেটার

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাস শুরুর দাবিতে অনশনে প্রস্তাবিত সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা
ক্লাস শুরুর দাবিতে অনশনে প্রস্তাবিত সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীতিমালা প্রণয়নের দূর্বলতার কারণে বাড়ছে পরিবেশ দূষণ
নীতিমালা প্রণয়নের দূর্বলতার কারণে বাড়ছে পরিবেশ দূষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২১
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন সভ্যতাকে শেষ করবে না : বিল গেটস
জলবায়ু পরিবর্তন সভ্যতাকে শেষ করবে না : বিল গেটস

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে হবে ৬টি নতুন হল, প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদন
রাবিতে হবে ৬টি নতুন হল, প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ভারতীয়রা বছরে গড়ে প্রায় ২০ দিন তাপপ্রবাহের শিকার’
‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ভারতীয়রা বছরে গড়ে প্রায় ২০ দিন তাপপ্রবাহের শিকার’

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা রুখে দিতে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা রুখে দিতে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান খানকে নিষিদ্ধের বিষয়ে মুখ খুলল পাকিস্তান সরকার
সালমান খানকে নিষিদ্ধের বিষয়ে মুখ খুলল পাকিস্তান সরকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছয় ঘণ্টা পর উড়লো লন্ডনগামী সেই ফ্লাইট
ছয় ঘণ্টা পর উড়লো লন্ডনগামী সেই ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই সনদ পাস না হলে শহীদদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হবে’
‘জুলাই সনদ পাস না হলে শহীদদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি