শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩২, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে

মমতার শান্তির বাণীর পরও সহিংসতা অব্যাহত

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
মমতার শান্তির বাণীর পরও সহিংসতা অব্যাহত

মঙ্গলবার পঞ্চায়েত ভোটের ফল প্রকাশের দিনই শান্তির কবিতা লিখলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। 

বুধবার তৃণমূলের মুখপত্র 'জাগো বাংলা'য় সেই কবিতা প্রকাশ হয়েছে বলে নিজেই জানান মুখ্যমন্ত্রী। 

এদিন বিকালে রাজ্যের সচিবালয় নবান্ন থেকে সংবাদ সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "জাগো বাংলায় আমার একটা কবিতা বেরিয়েছে 'শান্তি'। 

কবিতাবিতানে আমার যত কবিতা দেখবেন তার অধিকাংশই আমি শান্তি, সম্প্রীতি, সংহতি, সংস্কৃতি, সভ্যতা নিয়ে কলম ধরেছি। কারণ এটাই আমার প্রিয়। উদ্ধার্য জীবনের উপহার নয়। নমনীয়তাই জীবনের অলংকার।' 

কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এই শান্তির বাণীর পরেও সহিংসতা থামছে না। গত ৮ জুন রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়। কার্যত সেই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় সহিংসতা। বুধবার পর্যন্ত ওই সহিংসতায় অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে খবর। 

যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এই মৃত্যুর কথা স্বীকার করা হয়নি। মঙ্গলবার পঞ্চায়েত ভোটের গণনায় ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিপুল জয়ের পরেও বিরোধীদের উপর হামলা অভিযোগ উঠেছে, সেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে। 

তার উদাহরণ বুধবারই দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে তিন জনের মৃত্যু। এদের মধ্যে দুইজন 'ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট' (আইএসএফ) কর্মী বলে জানা গেছে- এরা হলেন রেজাউল গাজী, হাসান মোল্লা। বাকিজন রাজু মোল্লা। 

মঙ্গলবার গভীর রাতে আইএসএফ কর্মীদের সাথে সংঘর্ষ বাধে পুলিশের। তাতেই পুলিশের কর্মীরা ছাড়াও জখম হন এই টিউন জন। 

বুধবার তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ। এই জেলার কুলপিতে মুড়ি মুড়কির মত বোমা নিক্ষেপ করা হয়। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সেই সব ছবি সামনেও এসেছে। 

মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘীতে রাজেশ শেখ নামে এক কংগ্রেস কর্মীর মৃত্যু হয়। শনিবার নির্বাচনের দিন ছাপ্পা ভোটকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস ও তৃণমূলের সংঘর্ষ হয়। তাতে গুরুতরক আহত হন রাজেশ এরপর বুধবার কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যায় তিনি। 

মালদহে চাচোলের খেমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পরানপুর এলাকায় মঙ্গলবার রাতে তৃণমূলের বিজয় মিছিলে হামলার ঘটনায় মারা জয় এক তৃণমূল কর্মী। তার নাম মফিজ উদ্দিন শেখ। এদিন সকালে চাচোল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। 

এই জেলারই রতুয়া থানার ভাদো গ্রাম পঞ্চায়েতের রামপুর এলাকায় এক কংগ্রেস কর্মীকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল তৃণমূল প্রার্থী ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। মৃত কংগ্রেস কর্মীর নাম ফটিকুল হক (২৪)। মঙ্গলবার রাতে বিজয় মিছিলে হামলা চালানো হলে ফটিকুলসহ অনেকেই গুরুতর আহত হন। 

পরে এদিন সকালে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় ফটিকুলের। অভিযোগের তীর ভাদো গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রার্থী রোজিনা বিবি, তার স্বামী তোফাজুল হক সহ তার দল বলের বিরুদ্ধে। 
এছাড়াও কোথাও তাজা বোমার উদ্ধার করা হয়েছে, কোথাও বোমাবজি, বিজয় মিছিলের উপর হামলা, কোথাও জেতার পরও বিজেপি প্রার্থীদের জয়ের সনদ দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। 

শুধু তাইই নয়, কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ বিধানসভার অন্তর্গত বলরামপুর-২, চিলাখানা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা প্রাণভয়ে প্রতিবেশী আসামে আশ্রয় নিয়েছেন বলে খবর। মঙ্গলবার রাতে গ্রাম পঞ্চায়েতে জয়ী বিজেপির ৯ প্রার্থীকে তৃণমূলের তরফে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরে তারা নিজেদের প্রাণ সংশয়ের বিয়ে বুধবার ভোরে সীমান্ত পেরিয়ে তারা অসমের ধুবরিতে বিজেপির কার্যালয়ে আশ্রয় নেয়। 
 
স্বাভাবিকভাবে রাজ্যজুড়ে এই সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনায় সরব হয়েছে বিরোধীদল গুলি। 

সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী কটাক্ষ করে বলেন 'এত শান্তিপূর্ণ ভোট কেউ কখনো দেখেনি, এত কারচুপি, লুঠের ভোটও গোটা ভারতে কেউ দেখেনি।

মমতা যে নিজেই অপরাধী সেটা ধরা পড়ে গেছে, গোটা রাজ্যের মানুষ বুঝে গেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের যা ফলাফল এসছে তার কোন বৈধতা নেই (legitimacy). 

তার অভিমত 'রাজ্যজুড়ে যে সহিংসতার বলি হচ্ছে এটা এড়াতে এক্ষুনি মমতা ব্যানার্জির সরকারকে উৎখাত করতে হবে। কারণ এখানে গুন্ডা, দুর্বৃত্তদের রাজত্ব চলছে। 

তিনি বলেন 'দুর্বৃত্তদের দল হল তৃণমূল কংগ্রেস। আর তার নেত্রী বানানো হয়েছে মমতা ব্যানার্জিকে। তার নেতৃত্বে রাজ্যে যে হিংসার রাজনীতি চলছে এটা বাংলার ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সর্বনাশের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যারা মারা গেছেন তারা যে দল, জাতি বর্ণেররই হোক না কেন এই মানুষের মৃত্যুর দায় মমতার। মমতার কান ধরে উঠবস করা উচিত।' 

এক ধাপ এগিয়ে বিরোধীদল বিজেপি আবার তাদের তথ্যানুসন্ধান দল (ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম) পাঠিয়েছে রাজ্যে। সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শংকর প্রসাদের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের এই দলে রয়েছেন রেখা বর্মা, রাজদীপ রায়, সত্যপাল সিং। রাজ্যের বিভিন্ন স্পর্শকাতর ও হিংসা কবলিত এলাকাগুলিতে তারাবপরিদর্শন করবেন, নিগৃহীত মানুষদের সাথে কথা বলবেন। হিংসা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে রিপোর্ট তৈরি করে তা কেন্দ্রকে পাঠাবে এই দল। এ ব্যাপারে রবিশঙ্কর প্রসাদের প্রশ্ন 'বিহার, উত্তরপ্রদেশেও এত সহিংসতা হয় না। কিন্তু বাংলায় এত হিংসা কেন? কেন এত খুনোখুনির ঘটনা ঘটে? 

গত কয়েক দিনের সহিংসতার ঘটনায় ঘরে বাইরে চাপে পড়ে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। 

এদিন সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেন 'আমি দুঃখিত যে কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনায় কয়েকজন নিহত হয়েছে। যে জায়গাগুলোতে এই ঘটনা ঘটেছে সেগুলি আজ থেকে নয় গত ২৫-৩০ বছর ধরে ওই জায়গা গুলিতে গন্ডগোল হয়। 

মুর্শিদাবাদের ডোমকলে গন্ডগোল হয়েছে আমাদের কর্মীরা মারা গিয়েছেন। ভাঙ্গড়ে গন্ডগোল হয়েছে সেখানে বিরোধীরা করেছে। আমরা তো ওখানে জিতিনি আমাদের আসনটা ওরা (আইএসএফ) ছিনিয়ে নিয়েছে। রাজ্যের প্রায় ৭১ হাজার বুথে ভোট হয়েছে। কিন্তু বড়জোর সাতটি বুথে এই ঘটনা ঘটেছে। এগুলিকে ঘটানো হয়েছে।'
 
গোটা সহিংসতার ঘটনায় বিরোধীদের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে মমতা বলেন 'আমি দুঃখিত যে রাম-বাম-শ্যাম (বিজেপি-কংগ্রেস-সিপিআইএম) এরা তিনজন প্লাস আরও একজন (আইএসএফ) জোট বেঁধে মহাঘোট বেঁধে ছিল। এদের পরিকল্পনাই ছিল গন্ডগোল তৈরি করার। 

যদিও সহিংসতার মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন 'যারা মারা গিয়েছেন তাদের পরিবারকে আমি সমবেদনা জানাই। তারা পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু আমি পুলিশক ফ্রি হ্যান্ড দিচ্ছি। যারা এসবের সাথে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোর ব্যবস্থা নেয়।' 

তিনি এও জানান 'পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল জয় পেলেও আগামী একুশে জুলাই কোন সেলিব্রেশন হবে না। ওই দিনটিকে আমরা শ্রদ্ধা দিবস হিসেবে পালন করব।' এমনকি নিহতদের পরিবারের একজনকে হোম গার্ডের চাকরি ও আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

মমতা আরো জানান 'পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়ে গিয়েছে। আমার যদি সত্যিই কোন অপরাধ থাকে যে শাস্তি মানুষ আমাকে দেবে মাথা পেতে নেব। দাম্ভিকতা কোন রাজনৈতিক দলের উদ্ধত হতে পারে না। মানুষের আশীর্বাদ শুভেচ্ছা দোয়া পেলে আরো নম্র হতে হয়।' 

এদিকে মঙ্গলবারের পর বুধবারও রাজ্যের একাধিক জেলায় পঞ্চায়েত এবং পঞ্চায়েত সমিতির আসনে ভোট গণনা চলছে। তবে গণনার যা পরিস্থিতি তাতে তৃণমূলের জয় নিশ্চিত। সেক্ষেত্রে আরো একবার গ্রাম বাংলার দখল তৃণমূলের হাতেই থাকছে। 

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গোটা রাজ্যে ৩৩১৭ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ২৬৪৪ টিতে জয় পেয়েছে তৃণমূল, বিজেপি ২২০, বামফ্রন্ট ৩৮, কংগ্রেস ৪ এবং অন্যরা ৪১১ গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করেছে। 

৩৪১টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে তৃণমূল ৩১৭, বিজেপি ৬, বামফ্রন্ট ২ এবং অন্যরা ১৬ টিতে জয়লাভ করেছে। আর ২০ জেলা পরিষদের সবকয়টিতে জয় পেয়েছে শাসক দল তৃণমূল।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন