শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩২, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে

মমতার শান্তির বাণীর পরও সহিংসতা অব্যাহত

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
মমতার শান্তির বাণীর পরও সহিংসতা অব্যাহত

মঙ্গলবার পঞ্চায়েত ভোটের ফল প্রকাশের দিনই শান্তির কবিতা লিখলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। 

বুধবার তৃণমূলের মুখপত্র 'জাগো বাংলা'য় সেই কবিতা প্রকাশ হয়েছে বলে নিজেই জানান মুখ্যমন্ত্রী। 

এদিন বিকালে রাজ্যের সচিবালয় নবান্ন থেকে সংবাদ সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "জাগো বাংলায় আমার একটা কবিতা বেরিয়েছে 'শান্তি'। 

কবিতাবিতানে আমার যত কবিতা দেখবেন তার অধিকাংশই আমি শান্তি, সম্প্রীতি, সংহতি, সংস্কৃতি, সভ্যতা নিয়ে কলম ধরেছি। কারণ এটাই আমার প্রিয়। উদ্ধার্য জীবনের উপহার নয়। নমনীয়তাই জীবনের অলংকার।' 

কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এই শান্তির বাণীর পরেও সহিংসতা থামছে না। গত ৮ জুন রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়। কার্যত সেই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় সহিংসতা। বুধবার পর্যন্ত ওই সহিংসতায় অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে খবর। 

যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এই মৃত্যুর কথা স্বীকার করা হয়নি। মঙ্গলবার পঞ্চায়েত ভোটের গণনায় ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিপুল জয়ের পরেও বিরোধীদের উপর হামলা অভিযোগ উঠেছে, সেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে। 

তার উদাহরণ বুধবারই দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে তিন জনের মৃত্যু। এদের মধ্যে দুইজন 'ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট' (আইএসএফ) কর্মী বলে জানা গেছে- এরা হলেন রেজাউল গাজী, হাসান মোল্লা। বাকিজন রাজু মোল্লা। 

মঙ্গলবার গভীর রাতে আইএসএফ কর্মীদের সাথে সংঘর্ষ বাধে পুলিশের। তাতেই পুলিশের কর্মীরা ছাড়াও জখম হন এই টিউন জন। 

বুধবার তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ। এই জেলার কুলপিতে মুড়ি মুড়কির মত বোমা নিক্ষেপ করা হয়। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সেই সব ছবি সামনেও এসেছে। 

মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘীতে রাজেশ শেখ নামে এক কংগ্রেস কর্মীর মৃত্যু হয়। শনিবার নির্বাচনের দিন ছাপ্পা ভোটকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস ও তৃণমূলের সংঘর্ষ হয়। তাতে গুরুতরক আহত হন রাজেশ এরপর বুধবার কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যায় তিনি। 

মালদহে চাচোলের খেমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পরানপুর এলাকায় মঙ্গলবার রাতে তৃণমূলের বিজয় মিছিলে হামলার ঘটনায় মারা জয় এক তৃণমূল কর্মী। তার নাম মফিজ উদ্দিন শেখ। এদিন সকালে চাচোল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। 

এই জেলারই রতুয়া থানার ভাদো গ্রাম পঞ্চায়েতের রামপুর এলাকায় এক কংগ্রেস কর্মীকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল তৃণমূল প্রার্থী ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। মৃত কংগ্রেস কর্মীর নাম ফটিকুল হক (২৪)। মঙ্গলবার রাতে বিজয় মিছিলে হামলা চালানো হলে ফটিকুলসহ অনেকেই গুরুতর আহত হন। 

পরে এদিন সকালে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় ফটিকুলের। অভিযোগের তীর ভাদো গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রার্থী রোজিনা বিবি, তার স্বামী তোফাজুল হক সহ তার দল বলের বিরুদ্ধে। 
এছাড়াও কোথাও তাজা বোমার উদ্ধার করা হয়েছে, কোথাও বোমাবজি, বিজয় মিছিলের উপর হামলা, কোথাও জেতার পরও বিজেপি প্রার্থীদের জয়ের সনদ দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। 

শুধু তাইই নয়, কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ বিধানসভার অন্তর্গত বলরামপুর-২, চিলাখানা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা প্রাণভয়ে প্রতিবেশী আসামে আশ্রয় নিয়েছেন বলে খবর। মঙ্গলবার রাতে গ্রাম পঞ্চায়েতে জয়ী বিজেপির ৯ প্রার্থীকে তৃণমূলের তরফে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরে তারা নিজেদের প্রাণ সংশয়ের বিয়ে বুধবার ভোরে সীমান্ত পেরিয়ে তারা অসমের ধুবরিতে বিজেপির কার্যালয়ে আশ্রয় নেয়। 
 
স্বাভাবিকভাবে রাজ্যজুড়ে এই সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনায় সরব হয়েছে বিরোধীদল গুলি। 

সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী কটাক্ষ করে বলেন 'এত শান্তিপূর্ণ ভোট কেউ কখনো দেখেনি, এত কারচুপি, লুঠের ভোটও গোটা ভারতে কেউ দেখেনি।

মমতা যে নিজেই অপরাধী সেটা ধরা পড়ে গেছে, গোটা রাজ্যের মানুষ বুঝে গেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের যা ফলাফল এসছে তার কোন বৈধতা নেই (legitimacy). 

তার অভিমত 'রাজ্যজুড়ে যে সহিংসতার বলি হচ্ছে এটা এড়াতে এক্ষুনি মমতা ব্যানার্জির সরকারকে উৎখাত করতে হবে। কারণ এখানে গুন্ডা, দুর্বৃত্তদের রাজত্ব চলছে। 

তিনি বলেন 'দুর্বৃত্তদের দল হল তৃণমূল কংগ্রেস। আর তার নেত্রী বানানো হয়েছে মমতা ব্যানার্জিকে। তার নেতৃত্বে রাজ্যে যে হিংসার রাজনীতি চলছে এটা বাংলার ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সর্বনাশের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যারা মারা গেছেন তারা যে দল, জাতি বর্ণেররই হোক না কেন এই মানুষের মৃত্যুর দায় মমতার। মমতার কান ধরে উঠবস করা উচিত।' 

এক ধাপ এগিয়ে বিরোধীদল বিজেপি আবার তাদের তথ্যানুসন্ধান দল (ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম) পাঠিয়েছে রাজ্যে। সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শংকর প্রসাদের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের এই দলে রয়েছেন রেখা বর্মা, রাজদীপ রায়, সত্যপাল সিং। রাজ্যের বিভিন্ন স্পর্শকাতর ও হিংসা কবলিত এলাকাগুলিতে তারাবপরিদর্শন করবেন, নিগৃহীত মানুষদের সাথে কথা বলবেন। হিংসা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে রিপোর্ট তৈরি করে তা কেন্দ্রকে পাঠাবে এই দল। এ ব্যাপারে রবিশঙ্কর প্রসাদের প্রশ্ন 'বিহার, উত্তরপ্রদেশেও এত সহিংসতা হয় না। কিন্তু বাংলায় এত হিংসা কেন? কেন এত খুনোখুনির ঘটনা ঘটে? 

গত কয়েক দিনের সহিংসতার ঘটনায় ঘরে বাইরে চাপে পড়ে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। 

এদিন সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেন 'আমি দুঃখিত যে কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনায় কয়েকজন নিহত হয়েছে। যে জায়গাগুলোতে এই ঘটনা ঘটেছে সেগুলি আজ থেকে নয় গত ২৫-৩০ বছর ধরে ওই জায়গা গুলিতে গন্ডগোল হয়। 

মুর্শিদাবাদের ডোমকলে গন্ডগোল হয়েছে আমাদের কর্মীরা মারা গিয়েছেন। ভাঙ্গড়ে গন্ডগোল হয়েছে সেখানে বিরোধীরা করেছে। আমরা তো ওখানে জিতিনি আমাদের আসনটা ওরা (আইএসএফ) ছিনিয়ে নিয়েছে। রাজ্যের প্রায় ৭১ হাজার বুথে ভোট হয়েছে। কিন্তু বড়জোর সাতটি বুথে এই ঘটনা ঘটেছে। এগুলিকে ঘটানো হয়েছে।'
 
গোটা সহিংসতার ঘটনায় বিরোধীদের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে মমতা বলেন 'আমি দুঃখিত যে রাম-বাম-শ্যাম (বিজেপি-কংগ্রেস-সিপিআইএম) এরা তিনজন প্লাস আরও একজন (আইএসএফ) জোট বেঁধে মহাঘোট বেঁধে ছিল। এদের পরিকল্পনাই ছিল গন্ডগোল তৈরি করার। 

যদিও সহিংসতার মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন 'যারা মারা গিয়েছেন তাদের পরিবারকে আমি সমবেদনা জানাই। তারা পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু আমি পুলিশক ফ্রি হ্যান্ড দিচ্ছি। যারা এসবের সাথে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোর ব্যবস্থা নেয়।' 

তিনি এও জানান 'পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল জয় পেলেও আগামী একুশে জুলাই কোন সেলিব্রেশন হবে না। ওই দিনটিকে আমরা শ্রদ্ধা দিবস হিসেবে পালন করব।' এমনকি নিহতদের পরিবারের একজনকে হোম গার্ডের চাকরি ও আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

মমতা আরো জানান 'পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়ে গিয়েছে। আমার যদি সত্যিই কোন অপরাধ থাকে যে শাস্তি মানুষ আমাকে দেবে মাথা পেতে নেব। দাম্ভিকতা কোন রাজনৈতিক দলের উদ্ধত হতে পারে না। মানুষের আশীর্বাদ শুভেচ্ছা দোয়া পেলে আরো নম্র হতে হয়।' 

এদিকে মঙ্গলবারের পর বুধবারও রাজ্যের একাধিক জেলায় পঞ্চায়েত এবং পঞ্চায়েত সমিতির আসনে ভোট গণনা চলছে। তবে গণনার যা পরিস্থিতি তাতে তৃণমূলের জয় নিশ্চিত। সেক্ষেত্রে আরো একবার গ্রাম বাংলার দখল তৃণমূলের হাতেই থাকছে। 

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গোটা রাজ্যে ৩৩১৭ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ২৬৪৪ টিতে জয় পেয়েছে তৃণমূল, বিজেপি ২২০, বামফ্রন্ট ৩৮, কংগ্রেস ৪ এবং অন্যরা ৪১১ গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করেছে। 

৩৪১টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে তৃণমূল ৩১৭, বিজেপি ৬, বামফ্রন্ট ২ এবং অন্যরা ১৬ টিতে জয়লাভ করেছে। আর ২০ জেলা পরিষদের সবকয়টিতে জয় পেয়েছে শাসক দল তৃণমূল।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা