শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সিলেটে গ্রামে গ্রামে রাজপ্রাসাদ

আছে হেলিপ্যাড সুইমিং পুল মিনিপার্ক
জিন্নাতুন নূর, সিলেট থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সিলেটে গ্রামে গ্রামে রাজপ্রাসাদ

সিলেটে গ্রামে গ্রামে রাজপ্রাসাদের ছড়াছড়ি। এসব আধুনিক অট্টালিকা সেকালের অনেক রাজপ্রাসাদকেও হার মানায়। চোখ ধাঁধানো অট্টালিকাগুলোর মালিক প্রবাসীরা। কোটি কোটি টাকা মূল্যের বাড়িগুলোর প্রবেশমুখে আছে কারুকার্যময় ফটক, চারদিকে টাইলস ও মার্বেলসহ সীমানা প্রাচীর, বাইরের ফটকসহ প্রতি কক্ষে আলাদা সিসি টিভি ক্যামেরা, প্রতি কক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র। এ ছাড়া বাড়ির সামনে সিমেন্টের তৈরি বিভিন্ন প্রাণীর মূর্তি, সুইমিংপুল, মিনিপার্ক ও জিমনেসিয়াম আছে। কম করে হলেও আট থেকে ১৫ একর জায়গাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে অনেক অট্টালিকা। গোটা সিলেটে এ ধরনের বিলাসবহুল বাড়ির সংখ্যা কত তা নির্দিষ্ট করে জানা না গেলেও কমপক্ষে এ ধরনের কয়েকশ বিলাসবহুল বাড়ি আছে বলে স্থানীয়রা জানান। এ বাড়িগুলোর মেঝেতেও ব্যবহার করা হয়েছে দামি টাইলস ও মার্বেল পাথর। কোনো কোনো বাড়ির অভ্যর্থনা স্থানটি দেখে মনে হতেই পারে পাঁচতারকা  হোটেলের লবি। এর কোনোটিতে আবার  হেলিপ্যাডও আছে। সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় এমনও গ্রাম আছে যেখানে কাছাকাছি দূরত্বে অন্তত ২৫টি বাড়ি আছে, যেগুলোর মূল্য প্রতিটি প্রায় পাঁচ কোটি টাকা। বাড়িগুলোতে থাকা বাসিন্দা ও কেয়ারটেকারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাড়িগুলো নির্মাণে সর্বনিম্ন পাঁচ কোটি টাকা এবং শত কোটি টাকারও বেশি খরচ হয়েছে। তবে এসব বাড়ির মালিকরা প্রায় সবাই বিদেশে অবস্থান করেন। দু-এক বছর পর পর দেশে আসেন। তাই বেশির ভাগ সময় বাড়িগুলো খালি থাকে। কেয়ারটেকাররাই রাজপ্রাসাদসম বাড়িগুলোর দেখভাল করছেন। খালি পড়ে থাকায় বর্তমানে কিছু বাড়ি শুটিংয়ের কাজেও ব্যবহূত হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিগত দুই দশকের বেশি সময় ধরে সিলেটে রাজপ্রাসাদসম বাড়ি তৈরির রেওয়াজ চালু হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত প্রবাস আয় ২০১৩-শীর্ষক জরিপে বলা হয়, সিলেটের প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের ৭৫ ভাগই ব্যয় হয় বাড়ি নির্মাণে। আর প্রবাসীরা তাদের পাঠানো অর্থের ৭৮ শতাংশই দেশে জমি কেনার কাজে ব্যয় করেন। তারা উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের চেয়ে বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণেই বেশি আগ্রহী। আর ব্যতিক্রমী নির্মাণশৈলীর কারণে সিলেটে আগত পর্যটকদের অনেকেই এখন বিলাসবহুল এই বাড়িগুলো দেখতে আসছেন। তবে শুধু লোক দেখানোর জন্য এত অর্থ খরচ করে এই বাড়িগুলো তৈরি করা হয় কিনা তা জানতে চাইলে মালিকের প্রতিনিধিরা জানান, পরিবারের কিছু সদস্য দেশের বাইরে থাকেন। তারা দীর্ঘদিন পর যখন দেশে ফেরেন তখন যৌথ পরিবারের সব সদস্য একসঙ্গে মিলে আনন্দ আয়োজন করার উদ্দেশ্যেই এই বাড়ি নির্মাণ করেছেন।  বিভিন্ন উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, বিলাসবহুল বাড়িগুলোর বেশির ভাগই ডুপ্লেক্স। এগুলোতে সর্বনিম্ন ১০টি থেকে সর্বোচ্চ ৩০টি করে রুম আছে। বাড়িগুলোর ভিতরে বিদেশি কায়দায় কিচেন কেবিনেট করা হয়েছে। আলোকসজ্জার জন্য ব্যয়বহুল ঝাড়বাতি এবং সিলিং থেকে স্পট লাইটিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। দেয়ালে বৈচিত্র্য আনতে চিত্রশিল্পীকে দিয়ে বিভিন্ন ল্যান্ডস্কেপের ছবিও আঁকা হয়েছে। আর বাড়িগুলোর প্রবেশদ্বার ও জানালায় দামি সেগুন কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে। ছাদ ও আঙ্গিনায় আছে বিদেশি ফুলের বাগান। এমনকি কিছু বাড়ি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামালও বাইরে থেকে আনা হয়। মূলত সিলেটের বিশ্বনাথ, জগন্নাথপুর, বালাগঞ্জ, ওসমানীনগর, গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, নবীগঞ্জ, সুরমাসহ বিভিন্ন উপজেলায় কোটি কোটি টাকা মূল্যের এই বাড়িগুলো নির্মাণ করা হয়েছে। এসব বাড়ির মধ্যে কিছু বাড়ি লন্ডনের বিভিন্ন নামিদামি ভবনের আদলে তৈরি করা হয়েছে। এ জন্য বাড়িগুলোর নামেও লন্ডনের ছাপ আছে। যেমন— ‘কুইন এলিজাবেথ মহল’, ‘স্কাইলেট ভবন’ ও ‘বাংলা টাউন’ ইত্যাদি। বিয়ানীবাজারের পাটন গ্রামের এক সারিতেই কয়েকটি প্রাসাদসম অট্টালিকার অবস্থান। এর মধ্যে আছে ‘মালিক মহল,’ ‘বাংলাবাড়ি’ ‘লাল বাংলা’ ইত্যাদি। এই বাড়িগুলো তৈরিতে কম করে হলেও পাঁচ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এলাকা ঘুরে দেখা যায়, একটি বাড়ির ভিতরে প্রবেশের আগে বিশাল স্থানজুড়ে পুকুর খনন করে তার ওপর কংক্রিটের ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। সেই ব্রিজে বসার জন্য আলাদা স্থানও বানানো হয়েছে। কিছু বাড়ির মধ্যে ফোয়ারাও লাগানো হয়েছে। এমনকি বাড়ির বাইরেও টাইলস লাগানো হয়েছে। লোহার বিশাল গেটের অপরপ্রান্তে বাগানে নানা প্রজাতির বিদেশি গাছ। বাড়িগুলোর অনেকগুলোতেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রবেশদ্বারের ওপর সিসি টিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। কথা হলে ‘বাংলাবাড়ি’র আবদুল করিম বলেন, ‘আমার বড় তিন ভাই তাদের পরিবার নিয়ে দেশের বাইরে থাকেন। সেখানে তারা রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করেন। বছরে দুই-একবার বাড়ি আসেন। মূলত তাদের পরিকল্পনাতেই এই বাড়ি করা হচ্ছে।’ তিনি জানান, এ বাড়িটি অনেকটা ক্যালিফোর্নিয়ার আবাসিক বাড়ির আদলে তৈরি করা হয়েছে। আবদুল করিম এ প্রতিবেদককে জানান, তাদের বাড়ির সদস্য সংখ্যা ১২ জন হলেও পুরো বাড়িতে আছে ২৬টি কক্ষ। যার মধ্যে ২৩টি বেডরুম। বাড়িটির বিশাল ডাইনিং রুমে ৬০-৭০ জন একসঙ্গে বসে খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া এই বাড়ির দেয়ালজুড়ে চিত্রশিল্পী দিয়ে গ্রামবাংলার ল্যান্ডস্কেপ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তিনি জানান, এই বাড়ি তৈরিতে এখন পর্যন্ত সাড়ে চার কোটি টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে মূল বাড়ি পর্যন্ত কংক্রিটের ঢালু রাস্তা ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ চলছে। প্রবেশদ্বার তৈরির কাজ শেষে বাড়ি নির্মাণের মোট খরচ পাঁচ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। আবদুল করিম আরও জানান, এ গ্রামের ৭০ শতাংশ বাসিন্দাই লন্ডনে থাকেন। আর কম করে হলেও ২৫টি পরিবারের কোটি টাকা মূল্যের ওপর বাড়ি আছে। জানা গেছে, সিলেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বাড়িটি নির্মাণ করেছেন আল হারামাইন গ্রুপের কর্ণধার ও এনআরবি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান নাসির। সিলেট শহরতলির ইসলামপুরে প্রায় আট একর জায়গা ওপর ‘কাজী ক্যাসেল’ নামে নির্মিত এ বাড়িতে হেলিপ্যাডও আছে। তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে যখন সিলেটে আসেন তখন হেলিকপ্টার ব্যবহার করেন বলে তার প্রতিবেশী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেন। এ ছাড়া এ বাড়িতে আরও আছে সুইমিং পুল। এই ক্যাসেলে বিশ্বের ২৯টি দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সমন্বয়ে ২৯টি কক্ষ তৈরি করা হয়েছে। দুবাই, ফ্রান্স, লেবানন ও জার্মানি এই চার দেশের প্রকৌশলী বাড়িটি নির্মাণ করেছেন বলে জানান শিল্পপতি মাহতাবুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে