শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

মামলা নিষ্পত্তিতে গুরুত্ব বিএনপির

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
মামলা নিষ্পত্তিতে গুরুত্ব বিএনপির

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২০০৭ সাল থেকে ৫ আগস্ট-২০২৪ পর্যন্ত বিএনপি এবং এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পাইকারি হারে দায়ের হওয়া মামলা নিষ্পত্তিতে গুরুত্ব দিয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া ৫ আগস্টের পর দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দখলদারি ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে দলটি। মূলত বর্তমান সময়ে এই দুটি বিষয়ের প্রতিই দলটি জোর দিয়েছে।

দলীয় সূত্র জানায়, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিগত দিনের রাজনৈতিক মিথ্যা মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করানোর বিষয়টি বিএনপিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। এ লক্ষ্যে সাত দিনের সময় বেঁধে দিয়ে সংশ্লিষ্টদের তথ্য দেওয়ার জন্য বার্তাও দেওয়া হয়েছে। বিএনপির দপ্তর সূত্র জানায়, মামলার তথ্য পাঠাতে কেন্দ্র থেকে দলের জেলা ও মহানগর শাখার নেতাদের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠির সঙ্গে মামলার বিবরণের একটি ছকও পাঠানো হয়েছে, যেখানে পাঁচটি তথ্য চাওয়া হয়েছে। নেতা-কর্মীদের নিজ নিজ জেলা আইনজীবী ফোরামের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট ছকে মামলার সংগৃহীত তথ্য দলের কেন্দ্রীয় দপ্তরে পাঠাতে হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দলের চেয়ারম্যান বেগম খালেদা জিয়ার মামলাও প্রত্যাহার করা দরকার। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন। তারও সব মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।

বিএনপির মহাসচিবসহ বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মী যারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে- তাদের মামলা এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি। ৬০ লাখ আসামি আড়াই লাখ মামলায়। এই মামলাগুলো যতক্ষণ না প্রত্যাহার করা হবে, ততক্ষণ প্রশ্ন থেকেই যাবে যে- এই সরকার গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ শুরু করেছে কিনা?

এদিকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক রুহুল আমিন দুলালকে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি। ওই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে গতকাল স্থানীয় শহীদ মিনারের সামনের সড়কে শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মানববন্ধনে করা হয়েছে। স্থানীয় নেতারা অভিযোগ করেছেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে রুহুল আমিন দুলাল এ মানববন্ধন করিয়েছেন। এ মানববন্ধন পেছন থেকে সংগঠিত করেছেন মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম ফরাজী। বহিষ্কারের পর মঠবাড়িয়া শহরের জসিম ফরাজির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল করেন কিছু নেতা-কর্মী। তারা এই সিদ্ধান্তকে ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেন।

মানববন্ধনে বিএনপি নেতা আবুল কালাম আজাদ সাবু জমাদ্দার সভাপতির বক্তব্যে বলেন, কী কারণে আমাদের ভাইকে অব্যাহতি দিয়েছেন তা জানতে চাই। এই বহিষ্কারাদেশ নিয়ে মঠবাড়িয়ার মানুষের আপত্তি আছে। সাবেক ছাত্রদল সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম বলেন, একটি চক্র আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে ভুলভাল বুঝিয়েছেন। অনতিবিলম্বে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার না করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুমকি দেন তিনি। বক্তব্য দেন পিরোজপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি ইসমাইল হোসেন ঘরামী, সাবেক ছাত্রদল নেতা মাহবুবুল ইসলাম নান্না, খলিলুর রহমান খন্দকার, দুলাল সরদার, রিপন মাতুব্বরসহ ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।   

স্থানীয় নেতারা বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করা হলে দলে শৃঙ্খলা ধরে রাখা কঠিন হবে।

এদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে চাঁদাবাজি, দখলদারি ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন বিএনপির হাইকমান্ড। কিন্তু এর পরও থেমে নেই বিএনপির কিছু নেতার নানা অপকর্ম। দলটির দপ্তর সূত্র জানায়, গত এক মাসে ৫ শতাধিক নেতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বিএনপি। শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণায়ও টনক নড়েনি অনেক নেতার। জানা গেছে, কুমিল্লার মুরাদনগরে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যু ও লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে জনসাধারণের সচেতনতা বৃদ্ধিতে মাইকিং করেছে মুরাদনগর উপজেলা বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী উপজেলার ২২টি ইউনিয়নে কুমিল্লা-৩ আসনের সাবেক এমপি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের নির্দেশনায় মাইকিং করে বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

এ বিষয়ে মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোল্লা মজিবুল হক বলেন, গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মুরাদনগর উপজেলায় যত অপর্কম হয়েছে সেগুলো শুধরে নিয়ে নতুন বাংলাদেশে মুরাদনগরকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে গণমানুষের নেতা ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ উপজেলা বিএনপিকে নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর নির্দেশে উপজেলা বিএনপি বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করেছে। তারই অংশ হিসেবে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যু ও দখলবাজদের অপকর্ম বন্ধ, পুলিশকে সহযোগিতা ও জনসাধারণকে সচেতন করতে উপজেলার প্রতিটি গ্রামে গ্রামে মাইকিং ও সভা করা হচ্ছে। নাটোরের বাগাতিপাড়ায় উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেনের হুমকিতে শামসুন নাহার সিমা নামে এক অধ্যক্ষ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ৯ সেপ্টেম্বর সকালে অধ্যক্ষ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। শামসুন নাহার সিমা নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া বিএম কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।

অধ্যক্ষ শামসুন নাহার সিমা জানান, কয়েকদিন থেকেই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন তাকে ফোন দিয়ে কলেজের পরিচালনা কমিটিতে তার দেওয়া ব্যক্তিদের নেওয়ার জন্য চাপ দেন। এর পর তার সঙ্গে দেখা করার নির্দেশ দেন। এর পর মোশাররফ হোসেন তার প্রতিষ্ঠানে রেজাউল নামের এক ব্যক্তিকে পাঠান। পরে ৮ সেপ্টেম্বর উপজেলার মালঞ্চি বাজার রেল গেট এলাকায় মোশাররফের অফিসে ওই নেতা তাকে ডেকে পাঠান। ওই দিন দুপুরে অধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেনের অফিসে গেলে তিনি কড়া ভাষায় প্রতিষ্ঠানের আগের সব হিসাব-নিকাশ দাখিল করতে বলেন, এবং আপাতত তার লোক রেজাউলকে প্রতিষ্ঠানের কমিটিতে রাখার জন্য নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে তার সঙ্গে আলোচনা করে তার মনোনীত লোক দিয়ে কমিটি করার নির্দেশ দেন। এতে ক্রমাগত মানসিক প্রেসারে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিএনপির দাবি, গত ১৬ বছরে দেড় লাখের বেশি মামলায় ৬০ লাখেরও বেশি নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা রয়েছেন। এসব মামলা মিথ্যা, গায়েবি ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। দলটির অভিযোগ, বিএনপিকে দমন করতে মামলাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার।

এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলেও মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় বিএনপির সারা দেশের নেতা-কর্মীদের এখনো আদালতের বারান্দায় ঘুরতে হচ্ছে, দিতে হচ্ছে বিভিন্ন মামলায় হাজিরা। এসব মামলায় এরই মধ্যে অনেকের সাজাও হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে মামলাগুলোয় দ্রুত রায় হতে থাকে। বিভিন্ন মামলায় তখন দেড় হাজারের অধিক নেতা-কর্মীর সাজা হয়। অবশ্য নির্বাচনের পর আইনি প্রক্রিয়ায় অধিকাংশ নেতা কারামুক্তও হন। এসব ‘রাজনৈতিক ও মিথ্যা’ মামলা প্রত্যাহার চান নেতারা।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মামলার তথ্য বিবরণী পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বিএনপি। দলের কেন্দ্রীয় দপ্তরে মামলার এই হালনাগাদ তথ্য সংরক্ষণের পাশাপাশি এসব মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যে তা অন্তর্বর্তী সরকারকেও দেওয়া হবে। বিএনপি মনে করে, দেশে ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার হওয়া প্রয়োজন। বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পাইকারি হারে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব মামলার হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহে গত ২ সেপ্টেম্বর দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে জেলা ও মহানগর শাখায় চিঠি দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মামলার সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহের পর দল পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম