শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৬, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

'তখন ১২ বছর, আমার শরীরটা নিলাম হয়ে গেল'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'তখন ১২ বছর, আমার শরীরটা নিলাম হয়ে গেল'

শিরোনামের কথাগুলো এক তরুণীর। যে তরুণী তার জীবনের ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা শেয়ার করেছেন। অজ্ঞাত পরিচয় এই তরুণীর জীবনকাহিনি পড়ুন। হয়তো আপনার সব ইন্দ্রিয়কে জাগিয়ে তুলবে এই ঘটনা। চলতি মাসের ১১ তারিখ ভারতের Quora-য় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই তরুণী তার জীবনের যে মর্মান্তিক গাথা বর্ণনা করেছেন, তা নিচে তুলে ধরা হল-

'আমি ১২ বছর বয়সে অপহৃত হই। ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত করতে হয় বেশ্যাবৃত্তি। যখন আমার ১২ বছরের জন্মদিনটা কাটালাম, সেটাই ছিল আমার জীবনের শেষ বার্থ ডে পার্টি। এরপর বাড়ির কাছের এক পার্ক থেকে আমাকে অপহরণ করা হয়।

যখন জ্ঞান ফিরল, তখন মনে হল একটা ট্রাকের মধ্যে রয়েছি। আমার চোখ, মুখ, হাত-পা বাঁধা। চলন্ত গাড়ির শক্ত দেওয়ালে আছাড় খাচ্ছিল আমার শরীরটা।

আবার যখন জ্ঞান ফিরল, চোখ খুলে দেখি আমি একটা নোংরা ঘরের মধ্যে আছি। কয়েকজন মহিলা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছেন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দিচ্ছেন। সাহায্য চেয়ে চিৎকার করতেই ওঁরা আমার মুখে বালিশ চাপা দিল। গায়ের জোরে স্তব্ধ করল আমার গলার স্বর। পরে বুঝতে পারি। প্রভূর হাতে যাতে আমায় মারধর খেতে না হয়, সেজন্যই তাঁরা আমার মুখে বালিশ চেপে ধরত। আমার ভালোর জন্যই।

আমি ছিলাম একেবারে ছোট। তাই আমাকে একটা ডিলাক্স রুমে রাখা হয়েছিল। এক বিশাল বাংলোর শেখের কাছে বিক্রি করা হল আমার ভার্জিনিটি। বেশ কিছুদিন বা কয়েক সপ্তাহ ধরে তার লালসার শিকার হলাম। আমার থেকে সবকিছু নিংড়ে নেওয়া যখন শেষ, তখন শুরু হল শেখের সহযোগী, বন্ধুবান্ধবদের অত্যাচার। তাও চলল বেশ কিছুদিন।

ওই ডিলাক্স রুমটার বিছানায় আমি অনন্তকাল পড়ে থাকতাম। লোকেরা আসত। যা প্রাণে চায় আমার সঙ্গে করত। আমার ঘুম আসত না। কখনও মানসিক যন্ত্রণায়। কখনও শারীরিক কষ্টে। একেক সময় তো আচমকা ঘুম ভেঙে যেত। দেখতাম, কোনো একজন ততক্ষণে আমার ভেতরে ঢুকে পড়েছে।

কখনো কখনো ডাক্তার আসত। আমার হাইমেন মেরামত করতে। আমার পরিষ্কার মনে আছে। ডাক্তার আসার অর্থই হল, আমাকে ফের ভার্জিন হিসেবে বিক্রি করা হবে অন্য কোনো শেখের বাংলোয়।

এত কিছুর পরও আমার মধ্যে মানবতা বেঁচেছিল শুধুমাত্র কয়েকজন মহিলাদের জন্য। যাঁরা প্রতিদিন আমার কাছে আসত। আমায় গোসল করিয়ে দিত। খাইয়ে দিত। আমাকে দেখে ওরাও খুব কষ্ট পেত। কখনো কখনো ওরা কেঁদেও ফেলত। এতেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম, আমার সঙ্গে যেটা হচ্ছে সেটা অন্যায়। বুঝতে পেরেছিলাম, আমি কোনো জন্তু নই। আমার যন্ত্রণটা যথার্থই। আর ওরা সেটা বুঝতে পারত।

একদিন অন্য একটি ঘরে আমার ঘুম ভাঙল। দেখেই খুব কাঁদলাম। ঘণ্টার পর ঘণ্টা, দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ কেঁদেছি...আগের ঘরটার সঙ্গেই নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলাম। এখানে ওই মহিলারাও নেই, যাদের কোমল স্পর্শে বুঝতে পারতাম যে আমি বেঁচে আছি। নতুন ঘর, নতুন প্রভূ। কীভাবে জামাকাপড় পড়তে হবে, মেক-আপ করতে হবে - এসব আমাকে শেখানো শুরু হল। আমি কেমন পরিষেবা দেব, তা হাতে-কলমে শিখিয়ে দিলেন প্রভূরা। তাঁদের উপরই চলতে থাকল আমার যৌন ক্ষমতার প্রশিক্ষণ-পরীক্ষা। সেখানে আর শেখরা আসত না। তাদের জায়গায় আসত ফর্মাল শার্ট আর প্যান্ট পরা পুরুষরা।

আমার নিজেকে রোবট বলে মনে হত। কোনো অনুভূতিই হত না। এমনকী আমি কখনো প্রতিবাদ করা বা এসব থামানোরও কোনো চেষ্টা চালাতাম না। শুধু নির্দেশ পালন করে যেতাম।

একদন এক খাকি শাড়ি পরা মহিলা আমার জ্ঞান ফেরালেন। তিনি আমাকে বারবার ঝাঁকাচ্ছিলেন। আমার নাম জিজ্ঞেস করছিলেন। ঠিক কী হয়েছে, আমি কিছু বুঝতে পারছিলাম না। আমাকে কী নামে ডাকা হত, সেটাও মনে করতে পারলাম না। কাঁদতে শুরু করলাম। আর সেই অপহরণের পর থেকে এই প্রথমবার কোনো মহিলা এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তিনিই জানালেন, আমাকে তাঁরা বাঁচাবেন।

আরো কয়েকজন মেয়ের সঙ্গে আমাকে ভ্যানে করে থানায় নিয়ে যাওয়া হল। বুঝতে পারলাম, মুম্বাইতে আছি। পরে জানতে পারলাম, ৫ বছর আগে আমাকে অপহরণ করা হয়েছিল। প্রথমের দিকে কয়েক বছর আমাকে রাখা হয়েছিল হায়দরাবাদে।

আমাকে একটি হোমে রাখা হল। মনোবিদের সঙ্গে কথা বললাম। পড়াশোনা করলাম, পরীক্ষা দিলাম। একটু একটু করে শিখলাম, কীভাবে আমার সেই ডিলাক্স রুমের বাইরে অন্য কোথাও ঘুমোতে হয়। বেশকিছুদিন কোনো অযাচক ব্যক্তির শরীরী সঙ্গ না পেয়ে বেশ অস্বস্তিও হচ্ছিল। নতুন, অস্বস্তিকর অথচ স্বাভাবিক সম্মানের জীবনের পাঠ নিলাম। জানতে পারলাম বহুবার অসুরক্ষিতভাবে আমার গর্ভপাত ঘটানো হয়েছে। তাই আমি আর কোনোদিন মা হতে পারব না। এক ক্লায়েন্ট আমার হাতের কব্জি মুচড়ে ভেঙে দিয়েছিল। তারপর বছরের পর বছর তার কোনো চিকিৎসা হয়নি। তাই এখনও তা পুরোপুরি সারেনি।

ডাক্তারদের সহযোগিতায় বাড়ির ঠিকানা মনে পড়ল। পুলিশ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাহায্য নিয়ে বাবা-মার সঙ্গে যখন যোগাযোগের চেষ্টা করল, তখন জানা গেল, আমি হারিয়ে যাওয়ার পর মা খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়ে অসুস্থ হয়ে মারা যান। তার পরপরই আত্মহত্যা করেন আমার বাবা।

এনজিও-টি আমার জন্য একটি স্পনসর জোগার করে দিল। তাদেরই জন্য আমি এখন দিল্লিতে। কম্পিউটার ও বিদেশি ভাষার একটি কোর্স করলাম। এখন আমি একটি কম্পিউটার সেন্টারে শিক্ষকতা করি। আরও দুটি মেয়ের সঙ্গে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে আছি।

আমার বয়ফ্রেন্ড হয়েছে। আমার অতীত জানার পরও ও আমায় খুব শ্রদ্ধা করে। আমি এখনো ভালো করে ঘুমোতে পারি না। ঘুমের মধ্যে মনে হয়, ওখানেই ফিরে গিয়েছি, আর আচমকা জেগে উঠি। একেক সময় ভয় পেয়ে মাঝরাতেই ওকে ফোন করি। ও সবসময় সযত্নে আমায় শান্ত করে। আমি নিরাপদেই আছি, এটা বোঝানোর চেষ্টা করে। ও পঞ্জাবি। ও রোম্যান্টিক গান গেয়ে, নেচে আমায় হাসানোর চেষ্টা করে। সুস্বাদু খাবার রান্না করে খাওয়ায়। আমায় লং ড্রাইভে নিয়ে যায়। আমার শরীর খুব দুর্বল। তাই আমায় ওর সঙ্গে জিমে যেতে বলে। ও একেবারেই একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। তাই আমার অতীত সম্পর্কে পরিবার বা বন্ধুবান্ধবকে কিছু জানাতে পারেনি। ওর সমস্যাটা আমি বুঝতে পারি। কিন্তু সবার সামনে মিথ্যে বলতে খুব খারাপ লাগে।

এই প্রমিস ডে-তে ও আমাকে প্রোপোজ করেছে। আমি হ্যাঁ বলিনি। আমি ওর যোগ্য নই। ও আমার তুলনায় অনেক বেশি ভালো দেখতে, অনেক বেশি শিক্ষিত ও ভদ্র। আমি এতটাই ভেঙে পড়া, নোংরা ও অযোগ্য একটা মেয়ে যে কারো স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই।

ও অপেক্ষা করবে বলেছে। আমাকে এই সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত হতে সময় দিয়েছে। বলেছে, কোনো তাড়া নেই। ও বলেছে, আমরা সন্তান দত্তক নেব। আমার অতীত নিয়ে ওর কোনো মাথাব্যাথা নেই। তবে, আমি ওকে বোঝাতে চেষ্টা করছি। আমার থেকে অনেক ভালো মেয়ে ও পাবে। আমার এই অতীতের বোঝা ওর কাঁধে চাপিয়ে ওর জীবন আর স্বপ্নগুলোকে নষ্ট করতে চাই না।

আমার জীবনের সবচেয়ে গভীর, সবচেয়ে গোপন সত্যিগুলো আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম। সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।'

সূত্র: এই সময়

 

বিডি প্রতিদিন/৫ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
সর্বশেষ খবর
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির

প্রথম পৃষ্ঠা

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ
ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ

রকমারি লাইফ স্টাইল