শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৬, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

'তখন ১২ বছর, আমার শরীরটা নিলাম হয়ে গেল'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'তখন ১২ বছর, আমার শরীরটা নিলাম হয়ে গেল'

শিরোনামের কথাগুলো এক তরুণীর। যে তরুণী তার জীবনের ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা শেয়ার করেছেন। অজ্ঞাত পরিচয় এই তরুণীর জীবনকাহিনি পড়ুন। হয়তো আপনার সব ইন্দ্রিয়কে জাগিয়ে তুলবে এই ঘটনা। চলতি মাসের ১১ তারিখ ভারতের Quora-য় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই তরুণী তার জীবনের যে মর্মান্তিক গাথা বর্ণনা করেছেন, তা নিচে তুলে ধরা হল-

'আমি ১২ বছর বয়সে অপহৃত হই। ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত করতে হয় বেশ্যাবৃত্তি। যখন আমার ১২ বছরের জন্মদিনটা কাটালাম, সেটাই ছিল আমার জীবনের শেষ বার্থ ডে পার্টি। এরপর বাড়ির কাছের এক পার্ক থেকে আমাকে অপহরণ করা হয়।

যখন জ্ঞান ফিরল, তখন মনে হল একটা ট্রাকের মধ্যে রয়েছি। আমার চোখ, মুখ, হাত-পা বাঁধা। চলন্ত গাড়ির শক্ত দেওয়ালে আছাড় খাচ্ছিল আমার শরীরটা।

আবার যখন জ্ঞান ফিরল, চোখ খুলে দেখি আমি একটা নোংরা ঘরের মধ্যে আছি। কয়েকজন মহিলা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছেন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দিচ্ছেন। সাহায্য চেয়ে চিৎকার করতেই ওঁরা আমার মুখে বালিশ চাপা দিল। গায়ের জোরে স্তব্ধ করল আমার গলার স্বর। পরে বুঝতে পারি। প্রভূর হাতে যাতে আমায় মারধর খেতে না হয়, সেজন্যই তাঁরা আমার মুখে বালিশ চেপে ধরত। আমার ভালোর জন্যই।

আমি ছিলাম একেবারে ছোট। তাই আমাকে একটা ডিলাক্স রুমে রাখা হয়েছিল। এক বিশাল বাংলোর শেখের কাছে বিক্রি করা হল আমার ভার্জিনিটি। বেশ কিছুদিন বা কয়েক সপ্তাহ ধরে তার লালসার শিকার হলাম। আমার থেকে সবকিছু নিংড়ে নেওয়া যখন শেষ, তখন শুরু হল শেখের সহযোগী, বন্ধুবান্ধবদের অত্যাচার। তাও চলল বেশ কিছুদিন।

ওই ডিলাক্স রুমটার বিছানায় আমি অনন্তকাল পড়ে থাকতাম। লোকেরা আসত। যা প্রাণে চায় আমার সঙ্গে করত। আমার ঘুম আসত না। কখনও মানসিক যন্ত্রণায়। কখনও শারীরিক কষ্টে। একেক সময় তো আচমকা ঘুম ভেঙে যেত। দেখতাম, কোনো একজন ততক্ষণে আমার ভেতরে ঢুকে পড়েছে।

কখনো কখনো ডাক্তার আসত। আমার হাইমেন মেরামত করতে। আমার পরিষ্কার মনে আছে। ডাক্তার আসার অর্থই হল, আমাকে ফের ভার্জিন হিসেবে বিক্রি করা হবে অন্য কোনো শেখের বাংলোয়।

এত কিছুর পরও আমার মধ্যে মানবতা বেঁচেছিল শুধুমাত্র কয়েকজন মহিলাদের জন্য। যাঁরা প্রতিদিন আমার কাছে আসত। আমায় গোসল করিয়ে দিত। খাইয়ে দিত। আমাকে দেখে ওরাও খুব কষ্ট পেত। কখনো কখনো ওরা কেঁদেও ফেলত। এতেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম, আমার সঙ্গে যেটা হচ্ছে সেটা অন্যায়। বুঝতে পেরেছিলাম, আমি কোনো জন্তু নই। আমার যন্ত্রণটা যথার্থই। আর ওরা সেটা বুঝতে পারত।

একদিন অন্য একটি ঘরে আমার ঘুম ভাঙল। দেখেই খুব কাঁদলাম। ঘণ্টার পর ঘণ্টা, দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ কেঁদেছি...আগের ঘরটার সঙ্গেই নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলাম। এখানে ওই মহিলারাও নেই, যাদের কোমল স্পর্শে বুঝতে পারতাম যে আমি বেঁচে আছি। নতুন ঘর, নতুন প্রভূ। কীভাবে জামাকাপড় পড়তে হবে, মেক-আপ করতে হবে - এসব আমাকে শেখানো শুরু হল। আমি কেমন পরিষেবা দেব, তা হাতে-কলমে শিখিয়ে দিলেন প্রভূরা। তাঁদের উপরই চলতে থাকল আমার যৌন ক্ষমতার প্রশিক্ষণ-পরীক্ষা। সেখানে আর শেখরা আসত না। তাদের জায়গায় আসত ফর্মাল শার্ট আর প্যান্ট পরা পুরুষরা।

আমার নিজেকে রোবট বলে মনে হত। কোনো অনুভূতিই হত না। এমনকী আমি কখনো প্রতিবাদ করা বা এসব থামানোরও কোনো চেষ্টা চালাতাম না। শুধু নির্দেশ পালন করে যেতাম।

একদন এক খাকি শাড়ি পরা মহিলা আমার জ্ঞান ফেরালেন। তিনি আমাকে বারবার ঝাঁকাচ্ছিলেন। আমার নাম জিজ্ঞেস করছিলেন। ঠিক কী হয়েছে, আমি কিছু বুঝতে পারছিলাম না। আমাকে কী নামে ডাকা হত, সেটাও মনে করতে পারলাম না। কাঁদতে শুরু করলাম। আর সেই অপহরণের পর থেকে এই প্রথমবার কোনো মহিলা এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। তিনিই জানালেন, আমাকে তাঁরা বাঁচাবেন।

আরো কয়েকজন মেয়ের সঙ্গে আমাকে ভ্যানে করে থানায় নিয়ে যাওয়া হল। বুঝতে পারলাম, মুম্বাইতে আছি। পরে জানতে পারলাম, ৫ বছর আগে আমাকে অপহরণ করা হয়েছিল। প্রথমের দিকে কয়েক বছর আমাকে রাখা হয়েছিল হায়দরাবাদে।

আমাকে একটি হোমে রাখা হল। মনোবিদের সঙ্গে কথা বললাম। পড়াশোনা করলাম, পরীক্ষা দিলাম। একটু একটু করে শিখলাম, কীভাবে আমার সেই ডিলাক্স রুমের বাইরে অন্য কোথাও ঘুমোতে হয়। বেশকিছুদিন কোনো অযাচক ব্যক্তির শরীরী সঙ্গ না পেয়ে বেশ অস্বস্তিও হচ্ছিল। নতুন, অস্বস্তিকর অথচ স্বাভাবিক সম্মানের জীবনের পাঠ নিলাম। জানতে পারলাম বহুবার অসুরক্ষিতভাবে আমার গর্ভপাত ঘটানো হয়েছে। তাই আমি আর কোনোদিন মা হতে পারব না। এক ক্লায়েন্ট আমার হাতের কব্জি মুচড়ে ভেঙে দিয়েছিল। তারপর বছরের পর বছর তার কোনো চিকিৎসা হয়নি। তাই এখনও তা পুরোপুরি সারেনি।

ডাক্তারদের সহযোগিতায় বাড়ির ঠিকানা মনে পড়ল। পুলিশ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাহায্য নিয়ে বাবা-মার সঙ্গে যখন যোগাযোগের চেষ্টা করল, তখন জানা গেল, আমি হারিয়ে যাওয়ার পর মা খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়ে অসুস্থ হয়ে মারা যান। তার পরপরই আত্মহত্যা করেন আমার বাবা।

এনজিও-টি আমার জন্য একটি স্পনসর জোগার করে দিল। তাদেরই জন্য আমি এখন দিল্লিতে। কম্পিউটার ও বিদেশি ভাষার একটি কোর্স করলাম। এখন আমি একটি কম্পিউটার সেন্টারে শিক্ষকতা করি। আরও দুটি মেয়ের সঙ্গে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে আছি।

আমার বয়ফ্রেন্ড হয়েছে। আমার অতীত জানার পরও ও আমায় খুব শ্রদ্ধা করে। আমি এখনো ভালো করে ঘুমোতে পারি না। ঘুমের মধ্যে মনে হয়, ওখানেই ফিরে গিয়েছি, আর আচমকা জেগে উঠি। একেক সময় ভয় পেয়ে মাঝরাতেই ওকে ফোন করি। ও সবসময় সযত্নে আমায় শান্ত করে। আমি নিরাপদেই আছি, এটা বোঝানোর চেষ্টা করে। ও পঞ্জাবি। ও রোম্যান্টিক গান গেয়ে, নেচে আমায় হাসানোর চেষ্টা করে। সুস্বাদু খাবার রান্না করে খাওয়ায়। আমায় লং ড্রাইভে নিয়ে যায়। আমার শরীর খুব দুর্বল। তাই আমায় ওর সঙ্গে জিমে যেতে বলে। ও একেবারেই একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। তাই আমার অতীত সম্পর্কে পরিবার বা বন্ধুবান্ধবকে কিছু জানাতে পারেনি। ওর সমস্যাটা আমি বুঝতে পারি। কিন্তু সবার সামনে মিথ্যে বলতে খুব খারাপ লাগে।

এই প্রমিস ডে-তে ও আমাকে প্রোপোজ করেছে। আমি হ্যাঁ বলিনি। আমি ওর যোগ্য নই। ও আমার তুলনায় অনেক বেশি ভালো দেখতে, অনেক বেশি শিক্ষিত ও ভদ্র। আমি এতটাই ভেঙে পড়া, নোংরা ও অযোগ্য একটা মেয়ে যে কারো স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই।

ও অপেক্ষা করবে বলেছে। আমাকে এই সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত হতে সময় দিয়েছে। বলেছে, কোনো তাড়া নেই। ও বলেছে, আমরা সন্তান দত্তক নেব। আমার অতীত নিয়ে ওর কোনো মাথাব্যাথা নেই। তবে, আমি ওকে বোঝাতে চেষ্টা করছি। আমার থেকে অনেক ভালো মেয়ে ও পাবে। আমার এই অতীতের বোঝা ওর কাঁধে চাপিয়ে ওর জীবন আর স্বপ্নগুলোকে নষ্ট করতে চাই না।

আমার জীবনের সবচেয়ে গভীর, সবচেয়ে গোপন সত্যিগুলো আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম। সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।'

সূত্র: এই সময়

 

বিডি প্রতিদিন/৫ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
সর্বশেষ খবর
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের
হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জেফারের নতুন গান ‘তীর’
জেফারের নতুন গান ‘তীর’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা
গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক
মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ
গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’
‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ন্তীর পাঠশালা
জয়ন্তীর পাঠশালা

শনিবারের সকাল

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অভয়াশ্রমে মাছ শিকার শুরু, দেখা নেই ইলিশের
অভয়াশ্রমে মাছ শিকার শুরু, দেখা নেই ইলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে প্রতি রাতেই গুলি কাশ্মীরে মাদরাসা বন্ধ
সীমান্তে প্রতি রাতেই গুলি কাশ্মীরে মাদরাসা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ

প্রথম পৃষ্ঠা