শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। ভারতের উত্তর প্রদেশের অধিবাসী। বাঙালিদের প্রতারণা করার উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে পূর্ববাংলার কোটা থেকে পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য করা হয়। বাঙালিদের প্রতিনিধি  হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি লিয়াকত আলী খানের কোনো অঙ্গীকার ছিল না।

পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষের সব অর্জনই এসেছে ছাত্র তথা যুবসমাজের হাত দিয়ে। ছাত্ররা ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তারাই ছিলেন আসল নায়ক। মুক্তিযুদ্ধের নিউক্লিয়াস গড়ে উঠেছিল ষাট দশকে ছাত্রদের মধ্যেই। ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্ররাই ছিলেন সামনের কাতারে। জুলাই অভ্যুত্থানের নায়কও তারা।

একুশের শহীদরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ যেটি সেটি হলো- ভাষা শহীদদের রক্ত এ দেশের উর্বর মাটিতে বপন করেছিল স্বাধীনতার বীজ। যে কারণে বায়ান্ন ও একাত্তর একসূত্রে গাঁথা। যার এক প্রান্তে ভাষা আন্দোলন আর অন্য প্রান্তে মুক্তিযুদ্ধ। ভাষা আন্দোলনের পথ ধরে বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে রূপ নেয়। মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উপস্থিতি নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতির ইতিহাস খুবই পুরোনো। হাজার হাজার বছর আগে এ দেশে সভ্যতার বিকাশ হয়। দুই-আড়াই হাজার বছর আগে এ ভূখন্ডের অধিবাসীদের পরিচয় ছিল গঙ্গারিড জাতি হিসেবে। আলেকজান্ডারের সফরসঙ্গীরা এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করেছেন। রোমান কবি ভার্জিল পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষদের প্রশংসা করে আড়াই হাজার বছর আগে কবিতা লিখেছেন। তারপর এ দেশে আসে আর্যরা। আসে আরব পাঠান মোগলরা।

বাঙালির দুর্দিনের সূচনা ব্রিটিশ শাসনামলে। প্রায় ২০০ বছরের গোলামির জিঞ্জির বাঙালির আত্মপরিচয়কে মøান করে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। প্রতিষ্ঠিত হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুটি স্বাধীন দেশ। বাংলাদেশের মুসলমানদের ভোটে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলেও শুরুতেই এ দেশের মানুষ উপেক্ষার শিকার হয়। স্বাধীনতার পর গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে গঠিত হয় মন্ত্রিসভা। ছয় সদস্যের এ মন্ত্রিসভায় বাঙালি সদস্য ছিল মাত্র একজন। পাকিস্তানের সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর প্রধানসহ সিংহভাগ ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি। চিফ সেক্রেটারি, প্রধান বিচারক ইত্যাদি পদেও ছিল তাদের আধিপত্য। শুরুতে বৈষম্য নিরসন হয়তো বাস্তব কারণেই সম্ভব ছিল না। কিন্তু পাকিস্তানি নেতৃত্বের সামনে এ বৈষম্য নিরসনের কোনো উদ্যোগ বা লক্ষ্যও ছিল না। পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন লিয়াকত আলী খান। পূর্ব বাংলার প্রতিনিধি হিসেবে তাকে এ পদে বসানো হয়। অথচ লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। ভারতের উত্তর প্রদেশের অধিবাসী। বাঙালিদের প্রতারণা করার উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে পূর্ব বাংলার কোটা থেকে পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য করা হয়। বাঙালিদের প্রতিনিধি হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি লিয়াকত আলী খানের কোনো অঙ্গীকার ছিল না।

১৯৪৮ সালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কার্জন হলের ছাত্রসভায় ঘোষণা করেন- একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। জিন্নাহর এ ঘোষণায় উপস্থিত ছাত্রদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের সচেতন মানুষের কাছে স্পষ্ট হয়, বাঙালিদের দাবিয়ে রাখার জন্যই তাদের মুখের ভাষা কেড়ে নেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। পাকিস্তানের জন্য একসময় যারা জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করেছেন স্বভাবতই হতাশ হন তারা।

১৯৫২ সাল। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে তখন খাজা নাজিমুদ্দিন। ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য হলেও তিনি ছিলেন উর্দুভাষী। এ সময় রাষ্ট্রভাষা ইস্যুটি আবারও সামনে আসে। পূর্বসূরি জিন্নাহ ও লিয়াকত আলী খানের মতো তিনিও উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার তত্ত্ব ফেরি করেন। স্বভাবতই ফুঁসে ওঠে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্র“য়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবিতে ধর্মঘট আহূত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল বের করে। এ মিছিল ছাত্রভঙ্গ করতে গুলিবর্ষণ করা হয়। নিহত হয় সালাম, বরকত, রফিকসহ নাম জানা-অজানা অনেক শহীদ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাঙালির মানসপটে বিপ্লব ঘটায়। তারই প্রতিফলন ঘটে হক ভাসানী সোহ্রাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট গঠনের ঘটনায়। ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট পাকিস্তানি কায়েমি স্বার্থের প্রতিনিধিত্বকারী মুসলিম লীগকে কার্যত হোয়াইট ওয়াশ করে। প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মাত্র ৯টি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় যুক্তফ্রন্ট। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট সরকার। কিন্তু ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানে জারি হয় সামরিক সরকার। ক্ষমতায় আসেন ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাংলাদেশের মানুষ। ১৯৬৫ সালে সংঘটিত হয় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। এ যুদ্ধ বাঙালির চেতনায় নতুন উপাদান সংযোজন করে। কারণ এ যুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছিল পুরোপুরিভাবে অরক্ষিত। পাকিস্তানের সামরিক শক্তির প্রায় পুরোটাই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়োজিত। তিন বাহিনীর সদর দপ্তরও ছিল পশ্চিম অংশে।

১৯৬৬ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত হয় বিরোধীদলীয় নেতাদের সম্মেলন। এ সম্মেলনে শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি পেশ করেন। পূর্ব বাংলার পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ও কনফেডারেশন ধরনের রাষ্ট্র কাঠামোর প্রস্তাব দেওয়া হয় ছয় দফায়। বৈদেশিক মুদ্রার বেশির ভাগ অর্জন করা সত্ত্বেও উন্নয়ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত ছিল বাংলাদেশের মানুষ। ছয় দফায় দুই ধরনের মুদ্রার প্রস্তাব রাখা হয়। পররাষ্ট্র নীতি ও প্রতিরক্ষা বাদে সব কিছু প্রদেশের হাতে সমর্পণের প্রস্তাব ছিল ছয় দফায়। ছয় দফা অচিরেই বাংলাদেশের মানুষের মুক্তিসনদে পরিণত হয়। বলা যায়, ছয় দফার মাধ্যমে শেখ মুজিব বাঙালির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন। ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ সাল। বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম নস্যাৎ করতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অভিযুক্তদের ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলে, তবে সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। গণআন্দোলনকে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত করে এ দেশের মানুষ তাদের মুক্ত করে কারাগার থেকে। তারপর সত্তরের নির্বাচন। বাংলাদেশের দুটি বাদে সব আসনে বাঙালিত্বের প্রতীক নৌকার প্রার্থীর জয়। নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতির পরিণতিতে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাসের জীবনপণ লড়াইয়ে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়। বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হয় পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-তিস্তা পারের মানুষের স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলা ভাষা যে দেশের রাষ্ট্রভাষা।

একাত্তরে আমাদের রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়। তবে স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও জনগণের স্বাধীনতা তথা গণতন্ত্র ছিল উপেক্ষিত। জুলাই গণঅভ্যুত্থান ঘটেছে জনগণের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়ে। দেশবাসী চায় যে কোনো মূল্যে এ বিজয়কে ধরে রাখতে।

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে