শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। ভারতের উত্তর প্রদেশের অধিবাসী। বাঙালিদের প্রতারণা করার উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে পূর্ববাংলার কোটা থেকে পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য করা হয়। বাঙালিদের প্রতিনিধি  হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি লিয়াকত আলী খানের কোনো অঙ্গীকার ছিল না।

পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষের সব অর্জনই এসেছে ছাত্র তথা যুবসমাজের হাত দিয়ে। ছাত্ররা ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তারাই ছিলেন আসল নায়ক। মুক্তিযুদ্ধের নিউক্লিয়াস গড়ে উঠেছিল ষাট দশকে ছাত্রদের মধ্যেই। ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্ররাই ছিলেন সামনের কাতারে। জুলাই অভ্যুত্থানের নায়কও তারা।

একুশের শহীদরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ যেটি সেটি হলো- ভাষা শহীদদের রক্ত এ দেশের উর্বর মাটিতে বপন করেছিল স্বাধীনতার বীজ। যে কারণে বায়ান্ন ও একাত্তর একসূত্রে গাঁথা। যার এক প্রান্তে ভাষা আন্দোলন আর অন্য প্রান্তে মুক্তিযুদ্ধ। ভাষা আন্দোলনের পথ ধরে বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে রূপ নেয়। মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উপস্থিতি নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতির ইতিহাস খুবই পুরোনো। হাজার হাজার বছর আগে এ দেশে সভ্যতার বিকাশ হয়। দুই-আড়াই হাজার বছর আগে এ ভূখন্ডের অধিবাসীদের পরিচয় ছিল গঙ্গারিড জাতি হিসেবে। আলেকজান্ডারের সফরসঙ্গীরা এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করেছেন। রোমান কবি ভার্জিল পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষদের প্রশংসা করে আড়াই হাজার বছর আগে কবিতা লিখেছেন। তারপর এ দেশে আসে আর্যরা। আসে আরব পাঠান মোগলরা।

বাঙালির দুর্দিনের সূচনা ব্রিটিশ শাসনামলে। প্রায় ২০০ বছরের গোলামির জিঞ্জির বাঙালির আত্মপরিচয়কে মøান করে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। প্রতিষ্ঠিত হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুটি স্বাধীন দেশ। বাংলাদেশের মুসলমানদের ভোটে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলেও শুরুতেই এ দেশের মানুষ উপেক্ষার শিকার হয়। স্বাধীনতার পর গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে গঠিত হয় মন্ত্রিসভা। ছয় সদস্যের এ মন্ত্রিসভায় বাঙালি সদস্য ছিল মাত্র একজন। পাকিস্তানের সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর প্রধানসহ সিংহভাগ ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি। চিফ সেক্রেটারি, প্রধান বিচারক ইত্যাদি পদেও ছিল তাদের আধিপত্য। শুরুতে বৈষম্য নিরসন হয়তো বাস্তব কারণেই সম্ভব ছিল না। কিন্তু পাকিস্তানি নেতৃত্বের সামনে এ বৈষম্য নিরসনের কোনো উদ্যোগ বা লক্ষ্যও ছিল না। পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন লিয়াকত আলী খান। পূর্ব বাংলার প্রতিনিধি হিসেবে তাকে এ পদে বসানো হয়। অথচ লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। ভারতের উত্তর প্রদেশের অধিবাসী। বাঙালিদের প্রতারণা করার উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে পূর্ব বাংলার কোটা থেকে পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য করা হয়। বাঙালিদের প্রতিনিধি হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি লিয়াকত আলী খানের কোনো অঙ্গীকার ছিল না।

১৯৪৮ সালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কার্জন হলের ছাত্রসভায় ঘোষণা করেন- একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। জিন্নাহর এ ঘোষণায় উপস্থিত ছাত্রদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের সচেতন মানুষের কাছে স্পষ্ট হয়, বাঙালিদের দাবিয়ে রাখার জন্যই তাদের মুখের ভাষা কেড়ে নেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। পাকিস্তানের জন্য একসময় যারা জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করেছেন স্বভাবতই হতাশ হন তারা।

১৯৫২ সাল। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে তখন খাজা নাজিমুদ্দিন। ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য হলেও তিনি ছিলেন উর্দুভাষী। এ সময় রাষ্ট্রভাষা ইস্যুটি আবারও সামনে আসে। পূর্বসূরি জিন্নাহ ও লিয়াকত আলী খানের মতো তিনিও উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার তত্ত্ব ফেরি করেন। স্বভাবতই ফুঁসে ওঠে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্র“য়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবিতে ধর্মঘট আহূত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল বের করে। এ মিছিল ছাত্রভঙ্গ করতে গুলিবর্ষণ করা হয়। নিহত হয় সালাম, বরকত, রফিকসহ নাম জানা-অজানা অনেক শহীদ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাঙালির মানসপটে বিপ্লব ঘটায়। তারই প্রতিফলন ঘটে হক ভাসানী সোহ্রাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট গঠনের ঘটনায়। ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট পাকিস্তানি কায়েমি স্বার্থের প্রতিনিধিত্বকারী মুসলিম লীগকে কার্যত হোয়াইট ওয়াশ করে। প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মাত্র ৯টি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় যুক্তফ্রন্ট। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট সরকার। কিন্তু ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানে জারি হয় সামরিক সরকার। ক্ষমতায় আসেন ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাংলাদেশের মানুষ। ১৯৬৫ সালে সংঘটিত হয় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। এ যুদ্ধ বাঙালির চেতনায় নতুন উপাদান সংযোজন করে। কারণ এ যুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছিল পুরোপুরিভাবে অরক্ষিত। পাকিস্তানের সামরিক শক্তির প্রায় পুরোটাই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়োজিত। তিন বাহিনীর সদর দপ্তরও ছিল পশ্চিম অংশে।

১৯৬৬ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত হয় বিরোধীদলীয় নেতাদের সম্মেলন। এ সম্মেলনে শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি পেশ করেন। পূর্ব বাংলার পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ও কনফেডারেশন ধরনের রাষ্ট্র কাঠামোর প্রস্তাব দেওয়া হয় ছয় দফায়। বৈদেশিক মুদ্রার বেশির ভাগ অর্জন করা সত্ত্বেও উন্নয়ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত ছিল বাংলাদেশের মানুষ। ছয় দফায় দুই ধরনের মুদ্রার প্রস্তাব রাখা হয়। পররাষ্ট্র নীতি ও প্রতিরক্ষা বাদে সব কিছু প্রদেশের হাতে সমর্পণের প্রস্তাব ছিল ছয় দফায়। ছয় দফা অচিরেই বাংলাদেশের মানুষের মুক্তিসনদে পরিণত হয়। বলা যায়, ছয় দফার মাধ্যমে শেখ মুজিব বাঙালির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন। ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ সাল। বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম নস্যাৎ করতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অভিযুক্তদের ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলে, তবে সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। গণআন্দোলনকে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত করে এ দেশের মানুষ তাদের মুক্ত করে কারাগার থেকে। তারপর সত্তরের নির্বাচন। বাংলাদেশের দুটি বাদে সব আসনে বাঙালিত্বের প্রতীক নৌকার প্রার্থীর জয়। নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতির পরিণতিতে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাসের জীবনপণ লড়াইয়ে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়। বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হয় পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-তিস্তা পারের মানুষের স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলা ভাষা যে দেশের রাষ্ট্রভাষা।

একাত্তরে আমাদের রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়। তবে স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও জনগণের স্বাধীনতা তথা গণতন্ত্র ছিল উপেক্ষিত। জুলাই গণঅভ্যুত্থান ঘটেছে জনগণের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়ে। দেশবাসী চায় যে কোনো মূল্যে এ বিজয়কে ধরে রাখতে।

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম