শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। ভারতের উত্তর প্রদেশের অধিবাসী। বাঙালিদের প্রতারণা করার উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে পূর্ববাংলার কোটা থেকে পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য করা হয়। বাঙালিদের প্রতিনিধি  হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি লিয়াকত আলী খানের কোনো অঙ্গীকার ছিল না।

পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষের সব অর্জনই এসেছে ছাত্র তথা যুবসমাজের হাত দিয়ে। ছাত্ররা ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তারাই ছিলেন আসল নায়ক। মুক্তিযুদ্ধের নিউক্লিয়াস গড়ে উঠেছিল ষাট দশকে ছাত্রদের মধ্যেই। ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্ররাই ছিলেন সামনের কাতারে। জুলাই অভ্যুত্থানের নায়কও তারা।

একুশের শহীদরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ যেটি সেটি হলো- ভাষা শহীদদের রক্ত এ দেশের উর্বর মাটিতে বপন করেছিল স্বাধীনতার বীজ। যে কারণে বায়ান্ন ও একাত্তর একসূত্রে গাঁথা। যার এক প্রান্তে ভাষা আন্দোলন আর অন্য প্রান্তে মুক্তিযুদ্ধ। ভাষা আন্দোলনের পথ ধরে বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে রূপ নেয়। মুক্তিযুদ্ধের বিজয় বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উপস্থিতি নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতির ইতিহাস খুবই পুরোনো। হাজার হাজার বছর আগে এ দেশে সভ্যতার বিকাশ হয়। দুই-আড়াই হাজার বছর আগে এ ভূখন্ডের অধিবাসীদের পরিচয় ছিল গঙ্গারিড জাতি হিসেবে। আলেকজান্ডারের সফরসঙ্গীরা এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করেছেন। রোমান কবি ভার্জিল পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষদের প্রশংসা করে আড়াই হাজার বছর আগে কবিতা লিখেছেন। তারপর এ দেশে আসে আর্যরা। আসে আরব পাঠান মোগলরা।

বাঙালির দুর্দিনের সূচনা ব্রিটিশ শাসনামলে। প্রায় ২০০ বছরের গোলামির জিঞ্জির বাঙালির আত্মপরিচয়কে মøান করে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। প্রতিষ্ঠিত হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুটি স্বাধীন দেশ। বাংলাদেশের মুসলমানদের ভোটে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলেও শুরুতেই এ দেশের মানুষ উপেক্ষার শিকার হয়। স্বাধীনতার পর গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে গঠিত হয় মন্ত্রিসভা। ছয় সদস্যের এ মন্ত্রিসভায় বাঙালি সদস্য ছিল মাত্র একজন। পাকিস্তানের সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর প্রধানসহ সিংহভাগ ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি। চিফ সেক্রেটারি, প্রধান বিচারক ইত্যাদি পদেও ছিল তাদের আধিপত্য। শুরুতে বৈষম্য নিরসন হয়তো বাস্তব কারণেই সম্ভব ছিল না। কিন্তু পাকিস্তানি নেতৃত্বের সামনে এ বৈষম্য নিরসনের কোনো উদ্যোগ বা লক্ষ্যও ছিল না। পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন লিয়াকত আলী খান। পূর্ব বাংলার প্রতিনিধি হিসেবে তাকে এ পদে বসানো হয়। অথচ লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। ভারতের উত্তর প্রদেশের অধিবাসী। বাঙালিদের প্রতারণা করার উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে পূর্ব বাংলার কোটা থেকে পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য করা হয়। বাঙালিদের প্রতিনিধি হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি লিয়াকত আলী খানের কোনো অঙ্গীকার ছিল না।

১৯৪৮ সালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কার্জন হলের ছাত্রসভায় ঘোষণা করেন- একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। জিন্নাহর এ ঘোষণায় উপস্থিত ছাত্রদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের সচেতন মানুষের কাছে স্পষ্ট হয়, বাঙালিদের দাবিয়ে রাখার জন্যই তাদের মুখের ভাষা কেড়ে নেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। পাকিস্তানের জন্য একসময় যারা জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করেছেন স্বভাবতই হতাশ হন তারা।

১৯৫২ সাল। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে তখন খাজা নাজিমুদ্দিন। ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য হলেও তিনি ছিলেন উর্দুভাষী। এ সময় রাষ্ট্রভাষা ইস্যুটি আবারও সামনে আসে। পূর্বসূরি জিন্নাহ ও লিয়াকত আলী খানের মতো তিনিও উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার তত্ত্ব ফেরি করেন। স্বভাবতই ফুঁসে ওঠে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্র“য়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবিতে ধর্মঘট আহূত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল বের করে। এ মিছিল ছাত্রভঙ্গ করতে গুলিবর্ষণ করা হয়। নিহত হয় সালাম, বরকত, রফিকসহ নাম জানা-অজানা অনেক শহীদ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাঙালির মানসপটে বিপ্লব ঘটায়। তারই প্রতিফলন ঘটে হক ভাসানী সোহ্রাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট গঠনের ঘটনায়। ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট পাকিস্তানি কায়েমি স্বার্থের প্রতিনিধিত্বকারী মুসলিম লীগকে কার্যত হোয়াইট ওয়াশ করে। প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মাত্র ৯টি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় যুক্তফ্রন্ট। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট সরকার। কিন্তু ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানে জারি হয় সামরিক সরকার। ক্ষমতায় আসেন ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাংলাদেশের মানুষ। ১৯৬৫ সালে সংঘটিত হয় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। এ যুদ্ধ বাঙালির চেতনায় নতুন উপাদান সংযোজন করে। কারণ এ যুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছিল পুরোপুরিভাবে অরক্ষিত। পাকিস্তানের সামরিক শক্তির প্রায় পুরোটাই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়োজিত। তিন বাহিনীর সদর দপ্তরও ছিল পশ্চিম অংশে।

১৯৬৬ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত হয় বিরোধীদলীয় নেতাদের সম্মেলন। এ সম্মেলনে শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি পেশ করেন। পূর্ব বাংলার পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ও কনফেডারেশন ধরনের রাষ্ট্র কাঠামোর প্রস্তাব দেওয়া হয় ছয় দফায়। বৈদেশিক মুদ্রার বেশির ভাগ অর্জন করা সত্ত্বেও উন্নয়ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত ছিল বাংলাদেশের মানুষ। ছয় দফায় দুই ধরনের মুদ্রার প্রস্তাব রাখা হয়। পররাষ্ট্র নীতি ও প্রতিরক্ষা বাদে সব কিছু প্রদেশের হাতে সমর্পণের প্রস্তাব ছিল ছয় দফায়। ছয় দফা অচিরেই বাংলাদেশের মানুষের মুক্তিসনদে পরিণত হয়। বলা যায়, ছয় দফার মাধ্যমে শেখ মুজিব বাঙালির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন। ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ সাল। বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম নস্যাৎ করতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অভিযুক্তদের ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলে, তবে সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। গণআন্দোলনকে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত করে এ দেশের মানুষ তাদের মুক্ত করে কারাগার থেকে। তারপর সত্তরের নির্বাচন। বাংলাদেশের দুটি বাদে সব আসনে বাঙালিত্বের প্রতীক নৌকার প্রার্থীর জয়। নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতির পরিণতিতে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাসের জীবনপণ লড়াইয়ে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়। বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হয় পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-তিস্তা পারের মানুষের স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলা ভাষা যে দেশের রাষ্ট্রভাষা।

একাত্তরে আমাদের রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়। তবে স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও জনগণের স্বাধীনতা তথা গণতন্ত্র ছিল উপেক্ষিত। জুলাই গণঅভ্যুত্থান ঘটেছে জনগণের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়ে। দেশবাসী চায় যে কোনো মূল্যে এ বিজয়কে ধরে রাখতে।

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু
অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর
আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে
রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি
ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী
অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী
গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা
কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা
‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের

৫১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’
‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড
সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯
গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের
আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে
অনুপস্থিতি ১২৯১ জন
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে অনুপস্থিতি ১২৯১ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’
‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা