শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৮, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

বাংলাদেশের শিল্প ও আর্থিক খাতে বড় অগ্রগতি হিসেবে প্রায় ৩৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বিদেশি বিনিয়োগ আনতে যাচ্ছে 'দেশবন্ধু' গ্রুপ। যার মাধ্যমে গ্রুপটি ব্যাংক ঋণ পুনর্গঠনও করবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা সাড়ে চার হাজার কোটি টাকারও বেশি। সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের এই এফডিআই জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

প্রথম পর্যায়ের এই বিনিয়োগ আসছে বিশ্ব বিখ্যাত বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান বেকার টিলি জেএফসি গ্রুপের (Baker Tilly JFC Group) ব্যবস্থাপনায় আমেরিকার বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে। বিটি জেএফসি গ্রুপ (Baker Tilly JFC Group) ইতোমধ্যে দেশবন্ধু গ্রুপের সঙ্গে যৌথ চুক্তির আওতায় এক বিলিয়ন ইউরোর বেশি দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। 

এই অর্থায়নের প্রথম ধাপে দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়ান-টাইম এক্সিট পলিসি অনুযায়ী দেশবন্ধু গ্রুপের ঋণ পুনর্গঠন করা হবে। চুক্তির আওতায়, বেকার টিলি জেএফসি গ্রুপ (Baker Tilly JFC Group) সুদ ও জরিমানা বাদে কেবলমাত্র বিদ্যমান ঋণগুলোই ছাড়প্রাপ্ত মূলধনের ভিত্তিতে পরিশোধের ব্যবস্থা করবে। এই পদক্ষেপ দেশবন্ধু গ্রুপের ওপর বিদ্যমান উচ্চ সুদের বোঝা হ্রাস করবে। 

বিটি জেএফসি গ্রুপের (Baker Tilly JFC Group) একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের শীর্ষ সারির শিল্পপ্রতিষ্ঠান দেশবন্ধু গ্রুপের শক্তিশালী ভিত্তি রয়েছে। ফলে বেকার টিলি জেএফসি গ্রুপের ব্যবস্থাপনায় এই বিনিয়োগ দেশবন্ধু গ্রুপের সক্ষমতাকে আরো বাড়াবে এবং বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আস্থা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী ঋণের পরিমাণ (মূলধন ও সুদ আলাদা করে) যাচাই করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে গত ১৬ জুন সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বরাবর একটি চিঠি পাঠিয়েছে বিশ্ব বিখ্যাত বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান বেকার টিলি জেএফসি গ্রুপ। 

চিঠিতে বেকার টিলি জেএফসি গ্রুপ বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের কাছে অনুরোধ করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে আগামী ৩০ জুন ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত দেশবন্ধু গ্রুপের মূল ঋণ এবং সুদের পরিমাণ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন। যেন তারা ঋণ অধিগ্রহণ শুরু করতে পারেন। দেশবন্ধু গ্রুপের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও এম এ বশির আহমেদ চুক্তির প্রক্রিয়া তদারকি করবেন। 

এই উদ্যোগ সফল হলে, এটি বাংলাদেশে ঋণ পুনর্গঠন এবং শিল্পখাতে এফডিআই আনার ক্ষেত্রে এক মাইলফলক হয়ে থাকবে। এদিকে এফডিআইয়ের মাধ্যমে দেশবন্ধু গ্রুপ ঠিক এমন সময় দেশে বড় বিনিয়োগ আনছে, যখন জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা (ইউএনসিটিএডি) বাংলাদেশে এফডিআই প্রবাহ কমার খবর
দিয়েছে। সম্প্রতি সংস্থাটির ‘ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট ২০২৫’ এ বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশে এফডিআই প্রবাহ ১৩ শতাংশের মতো কমেছে, যা অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য উদ্বেগের বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। 

গত ১৯ জুন প্রকাশিত রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশে প্রকৃত বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ এসেছে মাত্র ১২৭ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। বিশ্লেষকরা বলছেন, এফডিআইয়ের এই পতন অর্থনীতির জন্য দুশ্চিন্তার বিষয়। 

প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বিনিয়োগের পতনের পেছনে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক সংকট, বিনিয়োগ পরিবেশের অপ্রতুলতা এবং বৈদেশিক মুদ্রার অনিশ্চয়তা অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। শুধু তাই নয়, বৈশ্বিক অর্থনীতির বিভিন্ন দিক থেকে উদ্ভূত বৈশ্বিক অস্থিরতা ও বাণিজ্যযুদ্ধও এফডিআই প্রবাহে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ঠিক সেই সময় দেশবন্ধু গ্রুপ একাই প্রথম পর্যায়ে ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বেশি এফডিআই আনছে দেশে। যা দেশের জন্য সত্যিই সুখবর। 

এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশবন্ধু গ্রুপ দেশের শিল্প-প্রতিষ্ঠান ও অর্থনীতির স্বার্থে বিদেশ থেকে যে বিনিয়োগ আনছে তা সত্যি দেশের জন্য বড় ধরনের সাপোর্ট। তাদের মতো দেশের বড় বড় শিল্পগ্রুপকে বিদেশি বিনিয়োগ আনার জন্য উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশে বিদেশি বিনিয়োগের স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশের নীতি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার ধারাবাহিকতা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং ব্যবসায়িক পরিবেশের উন্নয়ন জরুরি। পাশাপাশি, সরকারের কর ব্যবস্থা, প্রণোদনা এবং বিনিয়োগকারীর সুরক্ষা নিশ্চিত করাও অপরিহার্য। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) এফডিআই প্রবাহ কমেছে প্রায় ২৯ শতাংশ। 

এ অবস্থায় অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য কেবল করছাড় বা সম্মেলন আয়োজন যথেষ্ট নয়, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্য নীতিকাঠামো নিশ্চিত করা জরুরি। 

এ বিষয়ে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) প্রেসিডেন্ট এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জাভেদ আখতার বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ কখনোই খুব একটা সহায়ক ছিল না। 

তিনি আরো বলেন, অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলেছে। তার মতে, সরকারের সাম্প্রতিক কিছু সংস্কার কার্যক্রম ইতিবাচক হলেও বিনিয়োগ পরিবেশে দৃশ্যমান পরিবর্তন আনতে সময় লাগবে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন ফিরিয়ে এনে ব্যবসার সুষ্ঠু পরিবেশ দিলে অনেক ব্যবসায়ীরা বিদেশি বিনিয়োগে ঝুঁকবে। 

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি ও রিভারস্টোন ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আশরাফ আহমেদ বলেন, এক কথায় বলতে গেলে, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা খুব একটা ভালো নেই। দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগই কমছে। দ্রুত এ অবস্থার পরিবর্তন করা দরকার। দেশবন্ধু গ্রুপ বিদেশি যে বিনিয়োগ আনছে তা দেশের এই ক্রাইসিস মুহূর্তে বড় কাজে দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিডার উচিত হবে বিদেশি বিনিয়োগ টানতে ব্যবসায়ীদের সার্বিক সহায়তা করা। 

সম্প্রতি বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, দেশে বিনিয়োগ টানতে সরকার নতুন করে কিছু করছাড়ের সুবিধা দিয়েছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রেও করছাড়ের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগে গতি আনতে পাঁচ সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে আহ্বায়ক করা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
সর্বশেষ খবর
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী
হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন
তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী
বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১
মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১

পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী
রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের

পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইকচালক আলীমের সন্ধান চায় পরিবার
ইজিবাইকচালক আলীমের সন্ধান চায় পরিবার

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে পিটিয়ে হত্যা
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে পিটিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই

সাহিত্য

ভিন্ন গ্রুপের রক্ত পুশ মৃত্যু, তোলপাড়
ভিন্ন গ্রুপের রক্ত পুশ মৃত্যু, তোলপাড়

দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নগর জীবন