শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ২১:৩২, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?

আর্থিক পরিকল্পনার ক্ষেত্রে জীবনবীমা একটি অপরিহার্য বিষয়। তবে সব বীমা সমান নয়। এর মধ্যে টার্ম প্ল্যান সবচেয়ে সরল ও কার্যকর একটি বিকল্প। এটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কভারেজ প্রদান করে, যেখানে প্রিমিয়াম তুলনামূলকভাবে কম হলেও কাভারেজ অনেক বেশি পাওয়া যায়।
জীবনে অনিশ্চয়তা সবসময় থাকে, আর এই পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য হলো হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনা বা মৃত্যু ঘটলে পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাই এই ব্লগে আমরা সহজভাবে টার্ম প্ল্যান কী, এর বৈশিষ্ট্য এবং কেন এটি আজকের দিনে সবার জন্য জরুরি-তা আলোচনা করবো।

টার্ম প্ল্যান কী?

সহজ কথায়, term plan হলো একটি জীবনবীমা, যেখানে নির্দিষ্ট সময় বা মেয়াদের জন্য কভারেজ দেওয়া হয়। যদি ওই সময়ের মধ্যে বীমাকৃত ব্যক্তি মারা যান, তবে তার পরিবার নির্দিষ্ট অর্থ পেয়ে থাকে। কিন্তু যদি ওই মেয়াদ শেষ হয়ে যায় এবং ব্যক্তি জীবিত থাকেন, তাহলে কোনো অর্থ ফেরত পাওয়া যায় না।

ধরুন, আপনি ৩০ বছরের জন্য একটি টার্ম প্ল্যান নিলেন এবং বছরে নির্দিষ্ট প্রিমিয়াম দিতে থাকলেন। এই সময়ে যদি আপনার কিছু হয়ে যায়, তবে আপনার পরিবার বিশাল অঙ্কের আর্থিক সহায়তা পাবে। অর্থাৎ স্বল্প খরচে বড় ধরনের সুরক্ষা। এটাই এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য।

টার্ম প্ল্যানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য

টার্ম প্ল্যান একটি সহজ এবং কার্যকর জীবনবীমার ধরণ, যা স্বল্প খরচে উচ্চ সুরক্ষা প্রদান করে। এর কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:

● নির্দিষ্ট সময়সীমা

টার্ম প্ল্যান সাধারণত ১০ বছর, ২০ বছর, ৩০ বছর কিংবা আরও দীর্ঘ সময়ের জন্য নেওয়া যায়। আপনি নিজের প্রয়োজন ও আর্থিক পরিকল্পনার ভিত্তিতে সময়সীমা বেছে নিতে পারেন।

● কম খরচে বেশি কভারেজ

টার্ম প্ল্যানের বড় সুবিধা হলো, অন্যান্য জীবনবীমার তুলনায় এর প্রিমিয়াম অনেক কম। অর্থাৎ, অল্প খরচে পরিবারকে উচ্চমাত্রার কভারেজ দেওয়া যায়। এটি বিশেষভাবে উপযুক্ত তরুণ ও কর্মজীবী মানুষের জন্য, যারা সীমিত আয়ের মধ্যেও ভবিষ্যতের নিরাপত্তা চান।

● মেয়াদ নির্ধারণ

টার্ম প্ল্যান সাধারণত অবসরের বয়স পর্যন্ত নেওয়া সবচেয়ে ভালো। যদি বর্তমানে আপনার বয়স ৩০ হয়, তাহলে অন্তত ৬০ বা ৭০ বছর পর্যন্ত কভার নেওয়া উচিত। এতে কাজের বয়সে হঠাৎ অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি হলে পরিবার আর্থিক সুরক্ষা পাবে। খুব ছোট মেয়াদের প্ল্যান নিলে কার্যকারিতা কমে যায়।

● রিটার্ন অফ প্রিমিয়াম (TROP)

সাধারণ টার্ম প্ল্যানে মেয়াদ শেষ হলে কোনো প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যায় না, কারণ এটি কেবল মৃত্যুকালীন সুরক্ষা দেয়। তবে চাইলে টার্ম রিটার্ন অফ প্রিমিয়াম (TROP) অপশন নেওয়া যায়। এতে অতিরিক্ত প্রিমিয়াম দিতে হয়, কিন্তু আপনি যদি পুরো মেয়াদ সুস্থভাবে কাটান, তাহলে মেয়াদ শেষে আপনার দেওয়া সমস্ত প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যায়।

● নমনীয় কাভার অ্যামাউন্ট

টার্ম প্ল্যান নেওয়ার সময় আপনি কত টাকার বীমা কভার চাইবেন, সেটি নিজেই ঠিক করতে পারেন। আপনার মাসিক আয়, পরিবারের খরচ, কোনো ঋণ বা ভবিষ্যতের পরিকল্পনা যেমন সন্তানের পড়াশোনা, সব মিলিয়ে কভার অ্যামাউন্ট বেছে নিতে পারবেন। এতে পরিবার প্রয়োজন মতো সুরক্ষা পায়।

● অতিরিক্ত সুবিধা (রাইডার)

টার্ম প্ল্যানে চাইলে বাড়তি কভার যুক্ত করা যায়। যেমন, দুর্ঘটনায় মৃত্যু, গুরুতর অসুখ বা স্থায়ী অক্ষমতার জন্য আলাদা সুরক্ষা। এগুলো থাকলে শুধু মৃত্যুই নয়, অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার মতো পরিস্থিতিতেও পরিবার আর্থিক সাহায্য পাবে।

কেন টার্ম প্ল্যান দরকার?

টার্ম প্ল্যানকে অনেক সময় জীবনের ‘সেফটি নেট’ বলা হয়। এটি শুধু একটি বীমা নয়, বরং পরিবারকে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত রাখার সহজতম উপায়। কেন এটি প্রয়োজন, তা দেখে নেওয়া যাক :

● পরিবারের নিরাপত্তা

জীবন অনিশ্চিত, যে কোনো সময় দুর্ঘটনা বা অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে। আপনি যদি এক মাত্র উপার্জনকারী হন তাহলে আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারে বড় আর্থিক চাপে পড়ে যাবে। তাই টার্ম প্ল্যান এইরম পরিস্থিতিতে পরিবারের জন্য একটি ভরসার কাজ করে। বীমার অর্থ তাদের দৈনন্দিন খরচ, চিকিৎসা বা অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

● ঋণ পরিশোধ

অনেকেরই হাউস লোন, গাড়ি লোন বা অন্যান্য দায় থাকে। প্রধান উপার্জনকারীর হঠাৎ মৃত্যুর পর পরিবারকে সেই ঋণের বোঝা টানতে হয়। টার্ম প্ল্যান থাকলে বীমার অর্থ দিয়ে সহজে এসব ঋণ পরিশোধ করা যায়। এতে পরিবার আর্থিকভাবে ভেঙে পড়ে না।

● ভবিষ্যতে মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা

সময়ের সাথে সাথে জীবনযাত্রার খরচও বাড়ে। টার্ম প্ল্যান বেছে নেওয়ার সময় আপনি উচ্চ কভার অ্যামাউন্ট ঠিক করতে পারেন, যা ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে। এতে মূল্যস্ফীতি হলেও পরিবার পর্যাপ্ত অর্থ পায়। এটি দীর্ঘমেয়াদে পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দেয়।

● মানসিক শান্তি

টার্ম প্ল্যান কেবল পরিবারকে নয়, আপনাকেও মানসিক প্রশান্তি দেয়। আপনি জানেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে প্রিয়জনদের আর্থিক সুরক্ষা থাকবে। এই নিশ্চয়তা আপনাকে জীবনযাপন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। মানসিক চাপ কমে যায়, কারণ ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই হালকা হয়।

টার্ম প্ল্যান নেওয়ার সময় কী কী মাথায় রাখা উচিত?

টার্ম প্ল্যান নেওয়া মানেই শুধু একটি পলিসি কেনা নয়, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সিদ্ধান্ত যা আপনার এবং পরিবারের ভবিষ্যতের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথমেই দেখতে হবে প্রিমিয়াম দেওয়ার সামর্থ্য আছে কিনা, কারণ টার্ম প্ল্যান দীর্ঘমেয়াদী দায়িত্ব এবং আয় অনুযায়ী প্রিমিয়াম বেছে নেওয়া উচিত। এরপর পলিসির শর্তাবলী ভালোভাবে পড়া দরকার, যাতে দাবি করার সময় কোনো সমস্যা না হয়।

স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য সৎভাবে জানানোও গুরুত্বপূর্ণ, যেমন ধূমপান বা মদ্যপানের অভ্যাস বা পূর্বের কোনো রোগের তথ্য। আজকাল অনলাইন এবং অফলাইনে দুইভাবেই টার্ম প্ল্যান পাওয়া যায়, যেখানে অনলাইনে খরচ কম হলেও অফলাইনে এজেন্ট থেকে পরামর্শ পাওয়া যায়। কোনো কোম্পানির পলিসি নেওয়ার আগে তার সুনাম, গ্রাহক সেবা এবং অনলাইন রিভিউ যাচাই করা দরকার। ক্লেইম সেটেলমেন্ট রেশিওও একটি বড় বিষয়, কারণ উচ্চ রেশিও মানে পরিবার দাবি করার সময় সহজে সুবিধা পাবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আয় ও দায়িত্ব বাড়ে, তাই নিয়মিত টার্ম প্ল্যান রিভিউ করা জরুরি, প্রয়োজনে কভার অ্যামাউন্ট বাড়ানো বা নতুন রাইডার যোগ করা যেতে পারে। সবশেষে, পলিসির ডকুমেন্ট ও তথ্য পরিবারকে জানানো উচিত যাতে প্রয়োজনে তারা সহজে দাবি করতে পারে।

উপসংহার

জীবন অনিশ্চিত, তবে পরিকল্পনা করলে সেই অনিশ্চয়তাকে সামলানো যায়। একটি টার্ম প্ল্যান  আপনাকে হয়তো সরাসরি কিছু সাহায্য করবে না, কিন্তু আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখবে। তাই এটি শুধু একটি বীমা নয়, বরং একটি দায়িত্ববোধের প্রতিফলন।
যারা এখনো সিদ্ধান্ত নেননি, তারা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভেবে দেখুন। কারণ পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আর কিছু নেই।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপনবার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
পিকাবুতে আসছে ১১.১১ বিগ সেল ক্যাম্পেইন
পিকাবুতে আসছে ১১.১১ বিগ সেল ক্যাম্পেইন
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
তৃতীয় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
তৃতীয় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
আইএসইউতে এসআইসিআইপি ক্যারিয়ার সেশন
আইএসইউতে এসআইসিআইপি ক্যারিয়ার সেশন
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে চার বাংলাদেশির মৃত্যু
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে চার বাংলাদেশির মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা