শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ২১:৩২, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?

আর্থিক পরিকল্পনার ক্ষেত্রে জীবনবীমা একটি অপরিহার্য বিষয়। তবে সব বীমা সমান নয়। এর মধ্যে টার্ম প্ল্যান সবচেয়ে সরল ও কার্যকর একটি বিকল্প। এটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কভারেজ প্রদান করে, যেখানে প্রিমিয়াম তুলনামূলকভাবে কম হলেও কাভারেজ অনেক বেশি পাওয়া যায়।
জীবনে অনিশ্চয়তা সবসময় থাকে, আর এই পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য হলো হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনা বা মৃত্যু ঘটলে পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাই এই ব্লগে আমরা সহজভাবে টার্ম প্ল্যান কী, এর বৈশিষ্ট্য এবং কেন এটি আজকের দিনে সবার জন্য জরুরি-তা আলোচনা করবো।

টার্ম প্ল্যান কী?

সহজ কথায়, term plan হলো একটি জীবনবীমা, যেখানে নির্দিষ্ট সময় বা মেয়াদের জন্য কভারেজ দেওয়া হয়। যদি ওই সময়ের মধ্যে বীমাকৃত ব্যক্তি মারা যান, তবে তার পরিবার নির্দিষ্ট অর্থ পেয়ে থাকে। কিন্তু যদি ওই মেয়াদ শেষ হয়ে যায় এবং ব্যক্তি জীবিত থাকেন, তাহলে কোনো অর্থ ফেরত পাওয়া যায় না।

ধরুন, আপনি ৩০ বছরের জন্য একটি টার্ম প্ল্যান নিলেন এবং বছরে নির্দিষ্ট প্রিমিয়াম দিতে থাকলেন। এই সময়ে যদি আপনার কিছু হয়ে যায়, তবে আপনার পরিবার বিশাল অঙ্কের আর্থিক সহায়তা পাবে। অর্থাৎ স্বল্প খরচে বড় ধরনের সুরক্ষা। এটাই এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য।

টার্ম প্ল্যানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য

টার্ম প্ল্যান একটি সহজ এবং কার্যকর জীবনবীমার ধরণ, যা স্বল্প খরচে উচ্চ সুরক্ষা প্রদান করে। এর কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:

● নির্দিষ্ট সময়সীমা

টার্ম প্ল্যান সাধারণত ১০ বছর, ২০ বছর, ৩০ বছর কিংবা আরও দীর্ঘ সময়ের জন্য নেওয়া যায়। আপনি নিজের প্রয়োজন ও আর্থিক পরিকল্পনার ভিত্তিতে সময়সীমা বেছে নিতে পারেন।

● কম খরচে বেশি কভারেজ

টার্ম প্ল্যানের বড় সুবিধা হলো, অন্যান্য জীবনবীমার তুলনায় এর প্রিমিয়াম অনেক কম। অর্থাৎ, অল্প খরচে পরিবারকে উচ্চমাত্রার কভারেজ দেওয়া যায়। এটি বিশেষভাবে উপযুক্ত তরুণ ও কর্মজীবী মানুষের জন্য, যারা সীমিত আয়ের মধ্যেও ভবিষ্যতের নিরাপত্তা চান।

● মেয়াদ নির্ধারণ

টার্ম প্ল্যান সাধারণত অবসরের বয়স পর্যন্ত নেওয়া সবচেয়ে ভালো। যদি বর্তমানে আপনার বয়স ৩০ হয়, তাহলে অন্তত ৬০ বা ৭০ বছর পর্যন্ত কভার নেওয়া উচিত। এতে কাজের বয়সে হঠাৎ অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি হলে পরিবার আর্থিক সুরক্ষা পাবে। খুব ছোট মেয়াদের প্ল্যান নিলে কার্যকারিতা কমে যায়।

● রিটার্ন অফ প্রিমিয়াম (TROP)

সাধারণ টার্ম প্ল্যানে মেয়াদ শেষ হলে কোনো প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যায় না, কারণ এটি কেবল মৃত্যুকালীন সুরক্ষা দেয়। তবে চাইলে টার্ম রিটার্ন অফ প্রিমিয়াম (TROP) অপশন নেওয়া যায়। এতে অতিরিক্ত প্রিমিয়াম দিতে হয়, কিন্তু আপনি যদি পুরো মেয়াদ সুস্থভাবে কাটান, তাহলে মেয়াদ শেষে আপনার দেওয়া সমস্ত প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যায়।

● নমনীয় কাভার অ্যামাউন্ট

টার্ম প্ল্যান নেওয়ার সময় আপনি কত টাকার বীমা কভার চাইবেন, সেটি নিজেই ঠিক করতে পারেন। আপনার মাসিক আয়, পরিবারের খরচ, কোনো ঋণ বা ভবিষ্যতের পরিকল্পনা যেমন সন্তানের পড়াশোনা, সব মিলিয়ে কভার অ্যামাউন্ট বেছে নিতে পারবেন। এতে পরিবার প্রয়োজন মতো সুরক্ষা পায়।

● অতিরিক্ত সুবিধা (রাইডার)

টার্ম প্ল্যানে চাইলে বাড়তি কভার যুক্ত করা যায়। যেমন, দুর্ঘটনায় মৃত্যু, গুরুতর অসুখ বা স্থায়ী অক্ষমতার জন্য আলাদা সুরক্ষা। এগুলো থাকলে শুধু মৃত্যুই নয়, অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার মতো পরিস্থিতিতেও পরিবার আর্থিক সাহায্য পাবে।

কেন টার্ম প্ল্যান দরকার?

টার্ম প্ল্যানকে অনেক সময় জীবনের ‘সেফটি নেট’ বলা হয়। এটি শুধু একটি বীমা নয়, বরং পরিবারকে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত রাখার সহজতম উপায়। কেন এটি প্রয়োজন, তা দেখে নেওয়া যাক :

● পরিবারের নিরাপত্তা

জীবন অনিশ্চিত, যে কোনো সময় দুর্ঘটনা বা অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে। আপনি যদি এক মাত্র উপার্জনকারী হন তাহলে আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারে বড় আর্থিক চাপে পড়ে যাবে। তাই টার্ম প্ল্যান এইরম পরিস্থিতিতে পরিবারের জন্য একটি ভরসার কাজ করে। বীমার অর্থ তাদের দৈনন্দিন খরচ, চিকিৎসা বা অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

● ঋণ পরিশোধ

অনেকেরই হাউস লোন, গাড়ি লোন বা অন্যান্য দায় থাকে। প্রধান উপার্জনকারীর হঠাৎ মৃত্যুর পর পরিবারকে সেই ঋণের বোঝা টানতে হয়। টার্ম প্ল্যান থাকলে বীমার অর্থ দিয়ে সহজে এসব ঋণ পরিশোধ করা যায়। এতে পরিবার আর্থিকভাবে ভেঙে পড়ে না।

● ভবিষ্যতে মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা

সময়ের সাথে সাথে জীবনযাত্রার খরচও বাড়ে। টার্ম প্ল্যান বেছে নেওয়ার সময় আপনি উচ্চ কভার অ্যামাউন্ট ঠিক করতে পারেন, যা ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে। এতে মূল্যস্ফীতি হলেও পরিবার পর্যাপ্ত অর্থ পায়। এটি দীর্ঘমেয়াদে পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দেয়।

● মানসিক শান্তি

টার্ম প্ল্যান কেবল পরিবারকে নয়, আপনাকেও মানসিক প্রশান্তি দেয়। আপনি জানেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে প্রিয়জনদের আর্থিক সুরক্ষা থাকবে। এই নিশ্চয়তা আপনাকে জীবনযাপন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। মানসিক চাপ কমে যায়, কারণ ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই হালকা হয়।

টার্ম প্ল্যান নেওয়ার সময় কী কী মাথায় রাখা উচিত?

টার্ম প্ল্যান নেওয়া মানেই শুধু একটি পলিসি কেনা নয়, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সিদ্ধান্ত যা আপনার এবং পরিবারের ভবিষ্যতের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথমেই দেখতে হবে প্রিমিয়াম দেওয়ার সামর্থ্য আছে কিনা, কারণ টার্ম প্ল্যান দীর্ঘমেয়াদী দায়িত্ব এবং আয় অনুযায়ী প্রিমিয়াম বেছে নেওয়া উচিত। এরপর পলিসির শর্তাবলী ভালোভাবে পড়া দরকার, যাতে দাবি করার সময় কোনো সমস্যা না হয়।

স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য সৎভাবে জানানোও গুরুত্বপূর্ণ, যেমন ধূমপান বা মদ্যপানের অভ্যাস বা পূর্বের কোনো রোগের তথ্য। আজকাল অনলাইন এবং অফলাইনে দুইভাবেই টার্ম প্ল্যান পাওয়া যায়, যেখানে অনলাইনে খরচ কম হলেও অফলাইনে এজেন্ট থেকে পরামর্শ পাওয়া যায়। কোনো কোম্পানির পলিসি নেওয়ার আগে তার সুনাম, গ্রাহক সেবা এবং অনলাইন রিভিউ যাচাই করা দরকার। ক্লেইম সেটেলমেন্ট রেশিওও একটি বড় বিষয়, কারণ উচ্চ রেশিও মানে পরিবার দাবি করার সময় সহজে সুবিধা পাবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আয় ও দায়িত্ব বাড়ে, তাই নিয়মিত টার্ম প্ল্যান রিভিউ করা জরুরি, প্রয়োজনে কভার অ্যামাউন্ট বাড়ানো বা নতুন রাইডার যোগ করা যেতে পারে। সবশেষে, পলিসির ডকুমেন্ট ও তথ্য পরিবারকে জানানো উচিত যাতে প্রয়োজনে তারা সহজে দাবি করতে পারে।

উপসংহার

জীবন অনিশ্চিত, তবে পরিকল্পনা করলে সেই অনিশ্চয়তাকে সামলানো যায়। একটি টার্ম প্ল্যান  আপনাকে হয়তো সরাসরি কিছু সাহায্য করবে না, কিন্তু আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখবে। তাই এটি শুধু একটি বীমা নয়, বরং একটি দায়িত্ববোধের প্রতিফলন।
যারা এখনো সিদ্ধান্ত নেননি, তারা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভেবে দেখুন। কারণ পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আর কিছু নেই।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপনবার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
পাঠাও ১০ বছরে: এক দশকের সাফল্য উদযাপন
পাঠাও ১০ বছরে: এক দশকের সাফল্য উদযাপন
বাংলালিংক অরেঞ্জ ক্লাবের সদস্যদের ব্র্যাক হেলথকেয়ারে বিশেষ ছাড়
বাংলালিংক অরেঞ্জ ক্লাবের সদস্যদের ব্র্যাক হেলথকেয়ারে বিশেষ ছাড়
‘প্রত্যাবাসন শুরু না হওয়া পর্যন্ত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান নেই’
‘প্রত্যাবাসন শুরু না হওয়া পর্যন্ত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান নেই’
সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়
সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়
আইইউবিএটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের বরণ
আইইউবিএটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের বরণ
মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন
মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন
সর্বশেষ খবর
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা