শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

অন্ধ হত্যা করে মদের কারখানা

যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে তিনজন অন্ধকে হত্যা করে বনভূমি দখল ও হান্টার ক্রাউন সেবন করিয়ে যুবসমাজকে বিপথগামী করার অভিযোগে তদন্ত চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, তদন্ত শেষে মদের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অন্ধ সংস্থা গাজীপুর জেলা শাখার দায়ের করা অভিযোগ তদন্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) সেবাস্টিন রেমা ওই তদন্ত করেন। অভিযোগকারীদের বক্তব্য শুনে তিনি ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।

তদন্ত কর্মকর্তার নিকট জবানবন্দি প্রদানকারী জাতীয় অন্ধ সংস্থার গাজীপুর জেলার সভাপতি জয়নাল আবেদীন ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ওই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

অভিযোগকারী ওই দুই অন্ধনেতা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা তাদের বক্তব্য শুনেছেন। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তা মানবিক কারণে তাদের দুপুরে ভাত খাওয়ার টাকা দিয়েছেন।

একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, তিন অন্ধকে হত্যা করে অন্ধেরটেককে মদেরটেক বানানোর লোমহর্ষক কাহিনী অন্ধনেতাদের কাছ থেকে মনোযোগ সহকারে শোনেন তদন্ত কর্মকর্তা। বক্তব্য গ্রহণকালে তদন্ত কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী ভূমি কমিশনারের সঙ্গেও কথা বলেছেন।

সূত্র জানায়, অন্ধেরটেকে হান্টার ও ক্রাউন উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণের মাধ্যমে যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবার  খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালক গাজীপুর সার্কেলকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।

সূত্র আরো জানায়, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি বিচারাধীন রয়েছে। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ সম্পন্ন হয়েছে। অপর একটি মামলা স্থগিত রয়েছে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গাজীপুর সার্কেলের পরিদর্শক দেওয়ান মো. জিল্লুর রহমান বলেছেন, পত্রিকার রিপোর্ট তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সত্যতা পেলে বিয়ারের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বাবুলের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ:

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে সরকারি বনভূমি জবর দখল করে মদের কারখানা তৈরি করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যা ও শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে ২ জন শ্রমিককে হত্যাসহ ৫টি খুনের অভিযোগ নিয়ে মোট ৯টি অভিযোগ রয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে সফিপুরে সরকারি বনভূমি জবরদখল করে মদের কারখানা তৈরি করার সময় ৪টি মামলা হয়। বনবিভাগ ২টি ও মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ২টি মামলা করে। এ সময় বনের জায়গায় বসবাসরত ৪০টি অন্ধ পরিবারকে উচ্ছেদ করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে একটি ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট লিখিত অপর একটি অভিযোগের মাধ্যমে ৩জন অন্ধকে হত্যার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করা হয়।

জাতীয় অন্ধ সংস্থার ওই দুটি অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর জেলার সফিপুরে ৪০টি অন্ধ পরিবার বনবিভাগের সরকারি জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতেন। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে অন্ধেরটেক থেকে ৪০টি অন্ধ পরিবার উচ্ছেদ করে মদের কারখানা তৈরি করেন। উচ্ছেদের পর অন্ধরা পুনরায় অন্ধেরটেকের গেটে আসলে বাবুলের ক্যাডার বাহিনী অন্ধদের বেধড়ক পিটিয়ে এলাকাছাড়া করে। এক পর্যায়ে অন্ধদের সংগঠিত করে আন্দোলন-চেষ্টার অভিযোগে অন্ধদের নেতা আব্দুল বারেক ও মো. সেলিমকে মারপিট করে বিষাক্ত নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য খাইয়ে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়।

পরবর্তী সময়ে তাদের লাশ উদ্ধার ও দাফন হয়। প্রায় একই সময় পালিয়ে থাকা আরেক অন্ধনেতা সাফাজ উদ্দিনকে টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় রাস্তার পাশে ভিক্ষা করার সময় বাবুল নিজে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া ১৯৯০ সালে গাজীপুরের ভোগড়ায় শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি স্টাইলে ২জন শ্রমিককে হত্যা করেন। ঘটনার প্রতিবাদ করার প্রায় শতাধিক শ্রমিক ও ২০/২৫ জন শ্রমিক নেতাকে মারধর করে অসংখ্য মিথ্যা মামলায় জেল খাটান বাবুল। ভয়ে দুই শ্রমিক হত্যার ব্যাপারে মামলা করার সাহস পায়নি তাদের পরিবার। অবশ্য তারা বলছেন, ‘হত্যা মামলা হয়েছিল, বাবুল শেষ করে ফেলেছেন বলে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। বাবুলের ভয়ে ও টাকার অভাবে আমরা মামলার খোঁজ নিতে পারি নাই।’

অনুন্ধানে জানা যায়, ১৯৯০ সালে যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি কায়দায় দুই হাত উপরে বেঁধে তিন দিন নির্যাতন শেষে গুলি করে হত্যা করেন ওই দুই শ্রমিককে। নিহতদের মধ্যে আমির হোসেন রোজা রেখেছিলেন। রোজা মুখে নিয়ে খুন হন তিনি। এই ঘটনায় আহত ও বাবুলের পক্ষে দায়ের করা ১৩ মামলায় কারা নির্যাতিত শ্রমিক সামসুল হক বর্ণনা দিয়েছেন লোমহর্ষক কাহিনী।

গাজীপুর মহানগরের ভোগড়া এলাকায় একটি মাটির ঘরে বসবাস করছেন যমুনা গ্রুপের সাবেক শ্রমিক সামসুল হক(৫৫)। নব্বই দশকে যমুনা ফ্যান, যমুনা সুইচ, যমুনা ক্যাবল, যমুনা সার্কিট আর যমুনা ওয়েলডিং রড প্রস্তুত কারখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিলো যমুনা শ্রমিক ইউনিয়ন। যমুনা গ্রুপে কর্মরত দুই হাজার শ্রমিকের সংগঠনটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সামসুল হক। সভাপতি ছিলেন আবু সাইদ। কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন আব্দুস সামাদ।

সামসুল হক বলেন, ১৯৯০ সালে পহেলা রমজান। যমুনা গ্রুপের শ্রমিকরা ট্রেড ইউনিয়নের দাবিতে সকাল থেকেই আন্দোলন করছিলেন। সংগঠনের নেতা হিসেবে তিনিও ছিলেন শ্রমিক আন্দোলনের নেতৃত্বে। আন্দোলন চলাকালে দুপুরের দিকে হঠাৎ করে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিকদের লক্ষ্য করে বেপরোয়া গুলি বর্ষণ করেন। বাবুলের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে। এ সময় বাবুলের গুলিতে নিহত হয় শ্রমিক আমির হোসেন ও আহত হয় প্রায় শতাধিক শ্রমিক। এই ঘটনায় ভোগড়া এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যায়। রক্তাক্ত শ্রমিকদের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায় এলাকাবাসী। আমির হোসেন মারা যায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে আমির হোসেনের লাশ দেখতে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার(সাবেক এমপি), আ ক ম মোজাম্মেল হক(বর্তমান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী), হাসানুল হক ইনু(বর্তমান তথ্যমন্ত্রী), রাশেদ খান মেনন (বর্তমান এমপি), কমরেড ওসমান আলী, নুরুল আম্বিয়া সহ অনেক নেতা।

নুরুল ইসলাম বাবুলের নির্যাতনে আহত ও ১৩ মামলায় কারাভোগকারী শ্রমিকনেতা সামসুল হক বলেন, এর আগে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিক আবুল খায়েরকে তিন দিন ধরে পিটিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে হত্যা করেন। ভোগড়া এলাকায় অসংখ্য মানুষ বলেছেন, দু’হাত উপরে ও পায়ের নিচে গোড়ালিতে বেঁধে ফাঁসির মঞ্চের মত করে ঝুলিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন করা হয় খায়েরকে। মঞ্চের মাঝে বাঁধা অবস্থায় কয়েকগজ দূর থেকে ফুটবলের মত কিছুক্ষণ পর পর দৌড় দিয়ে লাথি মেরে মেরে বাবুল খায়েরের মৃত্যু নিশ্চিত করেন। ভোগড়া এলাকার শত শত মানুষ অসহায়ের মত বাবুলের পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ প্রত্যক্ষ্ করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন হাজী বলেন, নুরুল ইসলাম বাবুলের ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ড আজো ভোগড়ার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে রেখেছে। এখনো যমুনা গ্রুপের কারখানার সামনে দিয়ে চলাফেরা করার সময় ভোগড়াবাসীর গা ছমছম করে। মনে পড়ে যায় সেই পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
সর্বশেষ খবর
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়ি মেলা
আইসিসিবিতে গাড়ি মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীর পদ্মায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়
রাজবাড়ীর পদ্মায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়

নগর জীবন

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

সম্পাদকীয়

জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি
জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি
ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা