শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

অন্ধ হত্যা করে মদের কারখানা

যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে তিনজন অন্ধকে হত্যা করে বনভূমি দখল ও হান্টার ক্রাউন সেবন করিয়ে যুবসমাজকে বিপথগামী করার অভিযোগে তদন্ত চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, তদন্ত শেষে মদের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অন্ধ সংস্থা গাজীপুর জেলা শাখার দায়ের করা অভিযোগ তদন্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) সেবাস্টিন রেমা ওই তদন্ত করেন। অভিযোগকারীদের বক্তব্য শুনে তিনি ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।

তদন্ত কর্মকর্তার নিকট জবানবন্দি প্রদানকারী জাতীয় অন্ধ সংস্থার গাজীপুর জেলার সভাপতি জয়নাল আবেদীন ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ওই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

অভিযোগকারী ওই দুই অন্ধনেতা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা তাদের বক্তব্য শুনেছেন। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তা মানবিক কারণে তাদের দুপুরে ভাত খাওয়ার টাকা দিয়েছেন।

একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, তিন অন্ধকে হত্যা করে অন্ধেরটেককে মদেরটেক বানানোর লোমহর্ষক কাহিনী অন্ধনেতাদের কাছ থেকে মনোযোগ সহকারে শোনেন তদন্ত কর্মকর্তা। বক্তব্য গ্রহণকালে তদন্ত কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী ভূমি কমিশনারের সঙ্গেও কথা বলেছেন।

সূত্র জানায়, অন্ধেরটেকে হান্টার ও ক্রাউন উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণের মাধ্যমে যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবার  খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালক গাজীপুর সার্কেলকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।

সূত্র আরো জানায়, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি বিচারাধীন রয়েছে। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ সম্পন্ন হয়েছে। অপর একটি মামলা স্থগিত রয়েছে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গাজীপুর সার্কেলের পরিদর্শক দেওয়ান মো. জিল্লুর রহমান বলেছেন, পত্রিকার রিপোর্ট তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সত্যতা পেলে বিয়ারের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বাবুলের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ:

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে সরকারি বনভূমি জবর দখল করে মদের কারখানা তৈরি করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যা ও শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে ২ জন শ্রমিককে হত্যাসহ ৫টি খুনের অভিযোগ নিয়ে মোট ৯টি অভিযোগ রয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে সফিপুরে সরকারি বনভূমি জবরদখল করে মদের কারখানা তৈরি করার সময় ৪টি মামলা হয়। বনবিভাগ ২টি ও মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ২টি মামলা করে। এ সময় বনের জায়গায় বসবাসরত ৪০টি অন্ধ পরিবারকে উচ্ছেদ করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে একটি ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট লিখিত অপর একটি অভিযোগের মাধ্যমে ৩জন অন্ধকে হত্যার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করা হয়।

জাতীয় অন্ধ সংস্থার ওই দুটি অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর জেলার সফিপুরে ৪০টি অন্ধ পরিবার বনবিভাগের সরকারি জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতেন। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে অন্ধেরটেক থেকে ৪০টি অন্ধ পরিবার উচ্ছেদ করে মদের কারখানা তৈরি করেন। উচ্ছেদের পর অন্ধরা পুনরায় অন্ধেরটেকের গেটে আসলে বাবুলের ক্যাডার বাহিনী অন্ধদের বেধড়ক পিটিয়ে এলাকাছাড়া করে। এক পর্যায়ে অন্ধদের সংগঠিত করে আন্দোলন-চেষ্টার অভিযোগে অন্ধদের নেতা আব্দুল বারেক ও মো. সেলিমকে মারপিট করে বিষাক্ত নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য খাইয়ে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়।

পরবর্তী সময়ে তাদের লাশ উদ্ধার ও দাফন হয়। প্রায় একই সময় পালিয়ে থাকা আরেক অন্ধনেতা সাফাজ উদ্দিনকে টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় রাস্তার পাশে ভিক্ষা করার সময় বাবুল নিজে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া ১৯৯০ সালে গাজীপুরের ভোগড়ায় শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি স্টাইলে ২জন শ্রমিককে হত্যা করেন। ঘটনার প্রতিবাদ করার প্রায় শতাধিক শ্রমিক ও ২০/২৫ জন শ্রমিক নেতাকে মারধর করে অসংখ্য মিথ্যা মামলায় জেল খাটান বাবুল। ভয়ে দুই শ্রমিক হত্যার ব্যাপারে মামলা করার সাহস পায়নি তাদের পরিবার। অবশ্য তারা বলছেন, ‘হত্যা মামলা হয়েছিল, বাবুল শেষ করে ফেলেছেন বলে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। বাবুলের ভয়ে ও টাকার অভাবে আমরা মামলার খোঁজ নিতে পারি নাই।’

অনুন্ধানে জানা যায়, ১৯৯০ সালে যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি কায়দায় দুই হাত উপরে বেঁধে তিন দিন নির্যাতন শেষে গুলি করে হত্যা করেন ওই দুই শ্রমিককে। নিহতদের মধ্যে আমির হোসেন রোজা রেখেছিলেন। রোজা মুখে নিয়ে খুন হন তিনি। এই ঘটনায় আহত ও বাবুলের পক্ষে দায়ের করা ১৩ মামলায় কারা নির্যাতিত শ্রমিক সামসুল হক বর্ণনা দিয়েছেন লোমহর্ষক কাহিনী।

গাজীপুর মহানগরের ভোগড়া এলাকায় একটি মাটির ঘরে বসবাস করছেন যমুনা গ্রুপের সাবেক শ্রমিক সামসুল হক(৫৫)। নব্বই দশকে যমুনা ফ্যান, যমুনা সুইচ, যমুনা ক্যাবল, যমুনা সার্কিট আর যমুনা ওয়েলডিং রড প্রস্তুত কারখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিলো যমুনা শ্রমিক ইউনিয়ন। যমুনা গ্রুপে কর্মরত দুই হাজার শ্রমিকের সংগঠনটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সামসুল হক। সভাপতি ছিলেন আবু সাইদ। কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন আব্দুস সামাদ।

সামসুল হক বলেন, ১৯৯০ সালে পহেলা রমজান। যমুনা গ্রুপের শ্রমিকরা ট্রেড ইউনিয়নের দাবিতে সকাল থেকেই আন্দোলন করছিলেন। সংগঠনের নেতা হিসেবে তিনিও ছিলেন শ্রমিক আন্দোলনের নেতৃত্বে। আন্দোলন চলাকালে দুপুরের দিকে হঠাৎ করে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিকদের লক্ষ্য করে বেপরোয়া গুলি বর্ষণ করেন। বাবুলের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে। এ সময় বাবুলের গুলিতে নিহত হয় শ্রমিক আমির হোসেন ও আহত হয় প্রায় শতাধিক শ্রমিক। এই ঘটনায় ভোগড়া এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যায়। রক্তাক্ত শ্রমিকদের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায় এলাকাবাসী। আমির হোসেন মারা যায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে আমির হোসেনের লাশ দেখতে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার(সাবেক এমপি), আ ক ম মোজাম্মেল হক(বর্তমান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী), হাসানুল হক ইনু(বর্তমান তথ্যমন্ত্রী), রাশেদ খান মেনন (বর্তমান এমপি), কমরেড ওসমান আলী, নুরুল আম্বিয়া সহ অনেক নেতা।

নুরুল ইসলাম বাবুলের নির্যাতনে আহত ও ১৩ মামলায় কারাভোগকারী শ্রমিকনেতা সামসুল হক বলেন, এর আগে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিক আবুল খায়েরকে তিন দিন ধরে পিটিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে হত্যা করেন। ভোগড়া এলাকায় অসংখ্য মানুষ বলেছেন, দু’হাত উপরে ও পায়ের নিচে গোড়ালিতে বেঁধে ফাঁসির মঞ্চের মত করে ঝুলিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন করা হয় খায়েরকে। মঞ্চের মাঝে বাঁধা অবস্থায় কয়েকগজ দূর থেকে ফুটবলের মত কিছুক্ষণ পর পর দৌড় দিয়ে লাথি মেরে মেরে বাবুল খায়েরের মৃত্যু নিশ্চিত করেন। ভোগড়া এলাকার শত শত মানুষ অসহায়ের মত বাবুলের পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ প্রত্যক্ষ্ করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন হাজী বলেন, নুরুল ইসলাম বাবুলের ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ড আজো ভোগড়ার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে রেখেছে। এখনো যমুনা গ্রুপের কারখানার সামনে দিয়ে চলাফেরা করার সময় ভোগড়াবাসীর গা ছমছম করে। মনে পড়ে যায় সেই পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনে বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে মাঠ কর্মকর্তাদের প্রস্তুতি সভার নির্দেশ ইসির
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে মাঠ কর্মকর্তাদের প্রস্তুতি সভার নির্দেশ ইসির
এবার জেলে থাকা আসামিরাও ভোট দিতে পারবেন: সিইসি
এবার জেলে থাকা আসামিরাও ভোট দিতে পারবেন: সিইসি
ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে কোনো প্রতারণা করেনি: সুজন
ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে কোনো প্রতারণা করেনি: সুজন
স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি
লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ
সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের
বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি
ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’
রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা
গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ
মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক
লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার
এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দিনাজপুরে দ্বিতীয় দিনেও সড়ক বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান
দিনাজপুরে দ্বিতীয় দিনেও সড়ক বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু
স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে রাস্তার কাজে বাধা ও হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে রাস্তার কাজে বাধা ও হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে মাঠ কর্মকর্তাদের প্রস্তুতি সভার নির্দেশ ইসির
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে মাঠ কর্মকর্তাদের প্রস্তুতি সভার নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা