শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মহামারীতে বাল্যবিয়ের হিড়িক

চার গুণ বেড়েছে বাল্যবিয়ে, শিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা, কুসংস্কার দারিদ্র্য, স্বল্প যৌতুকে বিয়ে, করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা মূল কারণ
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
মহামারীতে বাল্যবিয়ের হিড়িক

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার সোনামুখী উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী সাবিনা আক্তার। বয়স ১৪। ইচ্ছা ছিল পড়াশোনা করে ডাক্তার হবে। করোনা মহামারীতে তার সে স্বপ্ন লন্ডভন্ড হয়ে যায়। অল্প বয়সেই তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছে। পিতা-মাতার অবাধ্য হয়ে বিয়ে বন্ধ করতে পারেনি সে। একই দশা কালাই উপজেলার বিয়ালা দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী আঁখির। তার পরিবারের ধারণা, স্কুল বন্ধ; মেয়ের পড়াশোনা আর হবে না তাই ভালো পাত্র পেয়ে তারা মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। করোনাকালে এমন শত শত শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ ধুলায় মিশে গেছে। জীবন থেকে চলে গেছে উচ্ছলতা। আর বিদ্যালয়ে পা পড়বে না তাদের। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছেন তাদের বিদ্যালয়ে মোট মেয়ে শিক্ষার্থীর ৫০ শতাংশই এখন আর উপস্থিত হয় না। ধারণা করা হচ্ছে, তারা বাল্যবিয়ের শিকার।

করোনা মহামারীতে ১৮ মাস স্কুল বন্ধ থাকায় দেশব্যাপী বাল্যবিয়ের হিড়িক পড়ে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় মহামারীতে প্রায় চার গুণ বেশি বাল্যবিয়ে হয়েছে। তারা বলেন, শিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা ও কুসংস্কার, দারিদ্র্য, করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পরিবারের কাছে মেয়েরা অনেকটা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। পাশাপাশি ভালো সম্বন্ধ পাওয়ায় কম খরচে ও স্বল্প যৌতুকে বিয়ে দেওয়ার সুযোগও বাল্যবিয়ের অন্যতম কারণ। এর বাইরে স্কুল বন্ধ থাকায় মোবাইল-ইন্টারনেটের অপব্যবহারের মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গড়ে ওঠা প্রেমের সম্পর্ক অনেক ক্ষেত্রে বিয়ে বা বাল্যবিয়েতে পরিণত হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, গোপনে অথবা ভুয়া জন্মনিবন্ধন তৈরি করে ১৩ থেকে ১৭ বছরের কিশোরীদের বিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আবার মহামারীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদারকি কম থাকার সুযোগে বাল্যবিয়ে বেড়েছে। এ ছাড়া করোনার সময় জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জেলা বাল্যবিয়ে নিরোধ কমিটি বাল্যবিয়ে বন্ধে পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা না করা এবং অভিযানে পন্ড হয়ে যাওয়ায় বিয়েগুলোর ফলোআপ ও মনিটরিং না থাকায় বাল্যবিয়ে বেড়েছে।

বাল্যবিয়ের শিকার কয়েকজন মেয়ে শিক্ষার্থী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানায়, মত না থাকলেও পরিবারের চাপে বিয়ে করতে হয়েছে। আর স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় বিয়ের চাপ বেশি ছিল। বিয়ের পিঁড়িতে বসে অনেকেরই মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছে। করোনায় দেশব্যাপী কী পরিমাণ বাল্যবিয়ে হয়েছে তার কোনো পূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান এখনো পাওয়া যায়নি। এ বিয়য়ে যোগাযোগ করা হলে মহিলাবিষয়ক অধিদফতরের উপপরিচালক (পরিবীক্ষণ সমন্বয় ও সচেতনতা) মো. আবুল কাশেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মহামারীতে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আমাদের কর্মকর্তাদের ডিজি কার্যালয় থেকে বাল্যবিয়ে বন্ধের বিষয়ে আরও সোচ্চার হতে নোটিস দেওয়া হয়েছে।’

কালাই উপজেলার বিয়ালা দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক তোজাম্মেল হক বলেন, ‘আমাদের প্রায় ৫০ শতাংশ ছাত্রীর বিয়ে হয়ে গেছে। দুই সপ্তাহ আগে তিনজন ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। তারা ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।’ অভিভাবকরা বলছেন, সংসারে অভাব-অনটন, স্কুল বন্ধসহ পারিপার্শ্বিক কারণে অপ্রাপ্ত বয়সে সন্তানের বিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। আবার অনেক অভিভাবক বলেছেন, দীর্ঘদিন বাড়িতে থাকায় মানসিকভাবে সন্তানরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায় বাল্যবিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।

এ দেড় বছরে জয়পুরহাটের পাঁচ উপজেলার মধ্যে সোনামুখী বিদ্যালয় থেকে ১৬, কাশিড়া উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৩, ইটাখোলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৬ জনসহ জেলার ২৮১টি বিদ্যালয়েই এভাবে আশঙ্কাজনক হারে বিয়ের শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীরা। জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক শরিফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ছাত্রছাত্রীরা যখন বাসায় অবস্থান করছিল তখন আমরা মেয়েদের ক্ষেত্রে বাল্যবিয়ের একটা হিড়িক লক্ষ্য করেছি। অভিভাবকরা মেয়েদের গোপনে বিয়ে দেন তাই আমরা অনেক সময় বাল্যবিয়ের ঘটনা জানতে পারিনি।’

দারিদ্র্যপীড়িত দেশের উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামেও সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এ সময় অঞ্চলটির দরিদ্র ও অশিক্ষিত অনেক অভিভাবক কন্যাশিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা ও কুসংস্কারের কারণে বিয়ে দিতে বাধ্য হন। করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ফুলবাড়ী উপজেলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ৮৫ শিক্ষার্থী বাল্যবিয়ের শিকার হয়। জানা যায়, দারিদ্র্য, যোগাযোগবিচ্ছিন্নতাসহ নানা প্রতিবন্ধকতার জন্য এ উপজেলায় বাল্যবিয়ে উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি ফুলবাড়ীর বড়ভিটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহা. মতিউর রহমান খন্দকার জানান, তাঁর বিদ্যালয়ে ৩৪৫ শিক্ষার্থী ছিল। কিন্তু এরই মধ্যে ৮৫ বালিকার বিয়ে হয়ে গেছে। তিনি জানান, গত দেড় বছরে তার বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণি ২, সপ্তম শ্রেণির ১১, অষ্টম শ্রেণির ১৭, নবম শ্রেণির ২৮, দশম শ্রেণির ১৪ এবং নভেম্বরে হতে যাওয়া এসএসসি পরীক্ষার্থী ১৩ জন বাল্যবিয়ের শিকার হয়। বড়ভিটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী নাছিমা, নূপুর, আতিকা খাতুনসহ অনেকেই জানায়, ১২ সেপ্টেম্বর বিদ্যালয় খোলার দিন এসে দেখে তাদের ১৭ বান্ধবীর বিয়ে হয়ে গেছে। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমী আক্তার জানায়, তার ক্লাসেরও ২৮ বান্ধবীর বিয়েছে। বাল্যবিয়ের শিকার ওই প্রতিষ্ঠানের নিলুফা ইয়াসমিনের বাবা সাইকেল মেকার বাবলু মিয়া বলেন, ‘বাধ্য হয়ে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। সাইকেল সেরে যা পাই তা দিয়েই চলে সংসার। তার পরও করোনার সময় অনেক কষ্টে চলতে হয়েছে। মেয়ের ভালো সমন্ধ পাওয়ায় আর দেরি করিনি।’

সাতক্ষীরায়ও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে বাল্যবিয়ে। জেলা বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ কমিটির দেওয়া তথ্যমতে করোনার এই সময়ে জেলায় বাল্যবিয়ে বাড়তে বাড়তে ৭৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জেলা বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ কমিটির প্রশাসনিক প্রধান মো. সাকিবুর রহমান জানান, মহামারীর শুরু থেকে এ পর্যন্ত সাতক্ষীরায় বাল্যবিয়ে বেড়ে ৭৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জেলার সাত উপজেলার বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরিপ চালিয়ে বাল্যবিয়ের এ ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। জরিপের তথ্যমতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলীপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণি থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ৫৭ ছাত্রী বিয়ের শিকার। যদিও স্কুলের প্রধান শিক্ষক আবদুল লতিফের দাবি ৫০ ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এর মধ্যে শুধু জানুয়ারি থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২৭ ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এ ছাড়া ঘোনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৪, তালা উপজেলার শার্শা দাখিল মাদরাসার ৪০, আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের মাড়িয়ালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৫, কলারোয়া উপজেলার রায়টা দাখিল মাদরাসার ১৫ ও দেবহাটা উপজেলার বহেরা এটি বালিকা বিদ্যালয়ের ২৪ ছাত্রীর বিয়ে হয়েছে। এসব ছাত্রীর অধিকাংশই সপ্তম থেকে দশম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা এবং কর্মসংস্থান সংকটের কারণে হতদরিদ্র পরিবারগুলোয় বাল্যবিয়ে বেড়েছে। এদিকে সাতক্ষীরা বাল্যবিয়ে নিরোধ কমিটির সদস্যসচিব ও জেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) এ কে এম শফিউল আযম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গত ১৬ মাসে ১৬০ অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীর বিয়ে পন্ড করা হয়েছে। এসব কিশোরীর শতকরা ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী। যতসংখ্যক বাল্যবিয়ে জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ঠেকানো হচ্ছে চলমান সময়ে অভিভাবকরা তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি বাল্যবিয়ে দিয়েছেন।

বাল্যবিয়ের কারণে শিক্ষার্থী সংখ্যা কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নীলফামারীর বিভিন্ন বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ সময় স্কুল বন্ধ থাকায় জেলার ছয় উপজেলায় গ্রামীণ পরিবারগুলোর মধ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। দরিদ্র অনেক অভিভাবকই এ সময় মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। সদর উপজেলার টুপামারী দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে গড়ে প্রায় ২৫ শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়ে গেছে।’ খোকশাবাড়ী এম ইউ উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘করোনাকালে অনেক দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সুযোগে পরিবার মেয়ে শিক্ষার্থীদের বিয়ে দিয়েছে। আমাদের বিদ্যালয়ের ১০ থেকে ১৫ শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়ে গেছে।’ জলঢাকা উপজেলার রশিদপুর বালিকা স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক মো. মন্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা পড়ালেখার মধ্যে না থাকায় অনেকের বিয়ে হয়ে যায়। করোনার কারণে উপার্জন কমে যাওয়া দরিদ্র পরিবারগুলো অনেকটা গোপনে, কোনোরকম আয়োজন ছাড়াই কিশোরীদের বিয়ে দিয়েছে।’ জেলা শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নীলফামারীর ছয় উপজেলায় ৩১৯ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪৫০ মাদরাসা রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।’ উল্লেখ্য, করোনাকালে জেলার ছয় উপজেলার ২২০ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।

সমাজসেবা অধিদফতরের আওতায় এবং ইউনিসেফের সহযোগিতায় চাইল্ড হেল্পলাইন ‘১০৯৮’ সারা দেশে বিপদে পড়া শিশুদের সাহায্য করে থাকে। চাইল্ড হেল্পলাইনের প্রতিটি উপজেলায় মোবাইল টিম আছে। ইউনিয়ন পর্যায়েও সংস্থাটির কর্মীরা কাজ করছেন। হেল্পলাইনটির ব্যবস্থাপক চৌধুরী মো. মোহাইমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের কাছে বাল্যবিয়ের যে তথ্য আসছে প্রকৃত চিত্র তার চেয়েও ভয়াবহ। অর্থনৈতিক অসচ্ছলতার কারণে শহরের বাসিন্দাদের অনেকে গ্রামে চলে গেছেন। তারা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারেননি। আর এর প্রভাব প্রথমেই মেয়েশিশুদের ওপর পড়েছে। লক্ষ্য করে দেখেছি, গ্রামাঞ্চলের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মেয়েশিশু বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। করোনাকালে কত শিশু বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তা এখনই বের করা না গেলেও এটি ক্রমেই স্পষ্ট হবে। তবে শুধু মেয়ে নয়, ছেলেশিশুদেরও অনুপস্থিতিও দেখা যাচ্ছে। এটি স্পষ্ট যে মহামারীতে বাল্যবিয়ে বেড়েছে। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চার গুণ বেড়েছে। বিষয়টির গভীরতা বুঝতে হলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর এ বিষয়ে জরিপ চালানো প্রয়োজন।’


(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, নীলফামারী ও জয়পুরহাট প্রতিনিধি)।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
উত্তরপত্র মূল্যায়নে ‘অবহেলা’: ৭১ পরীক্ষক ‘কালো তালিকায়’
উত্তরপত্র মূল্যায়নে ‘অবহেলা’: ৭১ পরীক্ষক ‘কালো তালিকায়’
'ফ্যাসিবাদ বিতাড়নের যুদ্ধে অসামান্য অবদান রেখেছেন আইনজীবীরা'
'ফ্যাসিবাদ বিতাড়নের যুদ্ধে অসামান্য অবদান রেখেছেন আইনজীবীরা'
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে গণমাধ্যম কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে গণমাধ্যম কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর নিয়ে সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর নিয়ে সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

একই পরিবারের চারজন নিহতের ঘটনায় মামলা
একই পরিবারের চারজন নিহতের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম