শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৪, মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ইউনূস সমীপে চবির প্রাক্তন ছাত্র খোরশেদ আলম সুজনের খোলা চিঠি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউনূস সমীপে চবির প্রাক্তন ছাত্র খোরশেদ আলম সুজনের খোলা চিঠি

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সমীপে একটি খোলা চিঠি প্রেরণ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র, চট্টগ্রাম মহানগর ১৪ দলের সমন্বয়ক এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। 

মঙ্গলবার ইউনূস সেন্টার, গ্রামীণ ব্যাংক ভবন, মিরপুর-২, ঢাকা, বাংলাদেশ এই ঠিকানায় উক্ত চিঠি প্রেরণ করেন তিনি। চিঠিটা নিম্নরূপ-

‘শ্রদ্ধা জানবেন। আমি খোরশেদ আলম সুজন, আপনি যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন, আমি তখন প্রাণের সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র ছিলাম। সে হিসেবে আপনাকে আমি সবসময় শিক্ষাগুরুর মর্যাদার আসনে রেখেছি, যদিও আমি সরাসরি আপনার বিভাগের ছাত্র নই। আপনি যখন হাটহাজারী উপজেলার জোবরা গ্রামে দরিদ্র নারীদের ঋণদানের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করলেন, তখন থেকেই আমি আপনার একজন নিবিড় পর্যবেক্ষক ছিলাম। মত-পথ আলাদা হলেও আপনার এবং গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকাণ্ড আমি পর্যবেক্ষণ করতাম। ঋণদানের মাধ্যমে গরীবকে স্বাবলম্বী করে দারিদ্র্য হটানোর যে পন্থা আপনি নিয়েছিলেন, সেটা আপনার প্রথম উদ্যোগ জোবরা গ্রামেই মুখ থুবড়ে পড়েছিল এবং সেই ক্ষুদ্র ঋণদান প্রকল্পের শিকার হয়ে অনেক মানুষকে নিঃস্ব, রিক্ত হয়ে তার ভিটেহারা হতেও আমরা দেখেছি। আপনার গৃহীত প্রকল্পসমূহ খুব একটা সফল না হলেও আপনি একজন ব্রিলিয়ান্ট মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে সর্বহারা বিপ্লবের ভয়ে সন্ত্রস্ত পশ্চিমা বিশ্বের কাছে এক বিপ্লব ঠেকানো আলোক বর্তিকা হয়ে উঠেছিলেন।

এরপর এই গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণদান নিয়েই আপনার বিশ্বজুড়ে প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্যতা এবং একপর্যায়ে আপনার নোবেলপ্রাপ্তির ঘটনা আমি সবার মতো অবলোকন করেছি। আপনি যখন শান্তিতে নোবেল পেলেন, তখন বাংলাদেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে আমরা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা রাজপথে আন্দোলনে ছিলাম, প্রতিদিন আমাদের নেতাকর্মীদের রক্ত ঝরছিল রাজপথে। এর মধ্যেই আপনি ঢাকার তৎকালীন মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সংবর্ধনা গ্রহণ করে আওয়ামী লীগকে আন্দোলন প্রত্যাহার করে বিতর্কিত নির্বাচনে যাবার নসিহত করেছিলেন, মনে কষ্ট পেয়েছিলাম। একজন নোবেলজয়ী হিসেবে আপনার সেই বক্তব্য অভিভাবকসুলভ ছিল না।

এরপর জরুরি পরিস্থিতি এলো। সেই বিশেষ পরিস্থিতিতে আপনি একটি রাজনৈতিক দল গঠনে উদ্যোগী হলেন এবং পরে আবার পিছিয়ে গেলেন। জরুরি অবস্থায় রাজনীতি নিয়ে আপনার অবস্থান এবং নানা বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আমার মতো অনেকের আপনার প্রতি শ্রদ্ধার আসন আপনি নড়বড়ে করে ফেলেছিলেন, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। জরুরি অবস্থা পেরিয়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলো। ততদিনে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে আপনার বয়স পেরিয়ে গেল। কিন্তু বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে আপনি সেই পদে থেকে যেতে আগ্রহী ছিলেন, এটাও নোবেলজয়ী হিসেবে আপনার অবস্থানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল না বলে মনে করি। সেই পদে থাকতে না পেরে পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন আপনি আটকে দিয়েছিলেন বলে আমরা জানতে পেরেছি, এর বিশ্বাসযোগ্য কোনো সদুত্তর আপনার কাছ থেকে পাইনি। আপনার এই কর্মকাণ্ড আমার মতো কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বের কারণে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন ছাড়াই দেশের টাকায় আজ পদ্মা সেতু নির্মাণ হয়েছে। 

সেই সময় থেকে প্রতিনিয়ত আপনার পক্ষ নিয়ে অবসরপ্রাপ্ত বিশ্বনেতাদের বক্তব্য-বিবৃতি আমাদের হতবাক করেছে। আপনি সম্মানি মানুষ অবশ্যই, আপনি নোবেলজয়ী ব্যক্তিত্ব, দেশবাসী আপনাকে অবশ্যই মাথার ওপরে রাখবে, কিন্তু বিশ্বনেতাদের বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আপনাকে সম্মান দেয়ার জন্য নসিহত করতে হবে, সরকারকে চোখা রাঙানিসহ বিভিন্ন ধরনের চাপ সৃষ্টি করতে হবে, এটা কাম্য নয়। এরপর আপনার বিরুদ্ধে গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থ স্থানান্তর, গ্রামীণ ফোনের শেয়ার কেলেঙ্কারি, শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ আরও যেসব অভিযোগ উঠেছে এবং ইতোমধ্যে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে, এটা শুধু নোবেলজয়ী হিসেবে আপনার জন্য নয়, দেশের জন্যও লজ্জার বলে আমরা মনে করি। আপনি যতবেশি শিক্ষিত-সচেতন, সমাজ আপনার থেকে তত বেশি দায়িত্বশীলতা আশা করে। গ্রামীণ ব্যাংকসহ প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনায় আপনি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে পারেননি বলে মনে করি।

এখন আপনার কৃতকর্মের জন্য বাংলাদেশের প্রচলিত আইন আপনাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে, আপনি আইনের শাসনে বিশ্বাসী শিক্ষিত-সচেতন নাগরিক হিসেবে দায়িত্বশীলতার সাথে সেটা মোকাবেলা করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। এমনকি আপনার বিরুদ্ধে চলমান শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় আপনার ও আপনার পক্ষে সম্মানিত বিবৃতি দাতাগণকে আইন প্রক্রিয়া অংশ গ্রহণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানকে গ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু আপনার পক্ষ নিয়ে কখনও বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান, কখনও বিশ্বনেতারা যেভাবে বাংলাদেশকে হুমকিধমকি দিচ্ছেন, তাতে কী আপনার সম্মান বাড়ছে–প্রশ্নটা আপনার বিবেকের কাছে রাখলাম।

একজন নোবেলজয়ী বাঙালি হিসেবে আপনার কাছ থেকে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সুখে-দুঃখে তাদের পাশে প্রত্যাশা করবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি একবার বুকে হাত দিয়ে বলুন, দেশের কোনো সংকটে মানুষ কি আপনাকে পাশে পেয়েছে? ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সমগ্র দেশ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লেও আপনার কি ভূমিকা ছিল সেটা আমরা জানতে পারিনি। আপনার ইমেজ নিয়ে আপনি কি কখনও মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন কিংবা বিশ্ববাসীকে মানুষের পাশে দাঁড়াতে আহ্বান জানিয়েছেন? রোহিঙ্গা সংকটে আপনার কি ভূমিকা ছিল? কোভিড-১৯ যখন সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল তখনও আমরা আপনার কোন ভূমিকা দেখতে পাইনি। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে যখন বিশ্ববাসী বাংলাদেশের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল তখন বাংলাদেশের মানুষের পাশে আমরা আপনাকে দেখিনি। দেশের অভ্যন্তরীণ নানা সংকট নিয়ে আপনি কখনও এক লাইনের একটি বিবৃতি দিয়েছেন? অথচ বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আপনার যে সখ্যতা সেটাকে ব্যক্তিগত উদ্দেশে কাজে না লাগিয়ে আপনি বাংলাদেশের মানুষের সামষ্টিক জীবনমানের উন্নয়নে ব্যবহার করতে পারতেন।

আমাদের দেশে গণতন্ত্রের সংকট আছে, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতেও সংকট আছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু আমি মনে করি, এর সবই নিজেরা নিজেদের মধ্যে সমাধানযোগ্য সংকট। সেই সংকটকে পুঁজি করে সবসময় আপনাকে নিয়ে অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতা দখলের একটি কথা আলোচনায় চলে আসে, এই আলোচনা কি আপনার জন্য সম্মানের? দেশের মধ্যে ভাই-ভাই ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত তৈরি করে, মায়ের বুক খালি করে, রক্তপাতের উসকানি দিয়ে বিশ্বমোড়লদের হস্তক্ষেপের সুযোগ তৈরি করে দেয়া এবং সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতারোহণের চিন্তা কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিকের কাজ হতে পারে না। 

বিনয়ের সঙ্গে বলছি, আপনাকে আমরা দেশের সংকটে পাশে চাই, উন্নয়ন-অগ্রগতি, প্রগতির পক্ষে আপনার ভূমিকা প্রত্যাশা করি। সংঘাত, সংঘর্ষ, সংবিধান বহির্ভূত পন্থায় ক্ষমতারাহোনের অনুঘটক নয়। আমরা বাঙালির সামগ্রিক জাগরণে, চেতনায়, মননে জাগ্রত শুদ্ধ বিবেক হিসেবে ‘নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে’ দেখতে চাই। বিশ্বের আকাশ থেকে আপনি নেমে আসুন বাঙালির মর্ত্যে, এ কামনা করি। আপনার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
সর্বশেষ খবর
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা