শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২১, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আরও সতর্ক মাঠ প্রশাসন

কথা-কাজের বিষয়ে সিনিয়রদের পরামর্শ নিচ্ছেন অনেকে
ওয়াজেদ হীরা
অনলাইন ভার্সন
আরও সতর্ক মাঠ প্রশাসন

বেফাঁস মন্তব্য করে বা সরকারি দলের জন্য ভোট চেয়ে সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন মাঠ প্রশাসনের কতিপয় কর্মকর্তা। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে কথা-কাজে আরও সতর্ক হচ্ছেন মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। বিশেষ করে নির্বাচনের আগ মুহূর্তগুলো কীভাবে মোকাবিলা করবেন- সে বিষয়ে অনেকেই আগের দায়িত্বপালন করা সিনিয়রদের পরামর্শ নিচ্ছেন।

সম্প্রতি সরকারের পক্ষে ভোট চেয়ে সমালোচিত হন জামালপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ইমরান আহমেদ। এ ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এরপর তাকে ডিসির পদ থেকে সরিয়ে দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মাঠ প্রশাসনে কোনো কর্মকর্তাকে ডিসি হিসেবে নিয়োগ করলে সাধারণত দুই বছর দায়িত্বে রাখা হয়। তবে সমালোচিত বা গুরুতর অভিযোগ উঠলে যে কোনো সময় মন্ত্রণালয় তাকে সরিয়ে দেয়। ময়মনসিংহের বিভাগীয় কমিশনার উম্মে সালমা তানজিয়া এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। শুধু বলেন, এরই মধ্যে ডিসির বিষয়ে মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কর্মকর্তাদের বেফাঁস মন্তব্যের কারণে সরকার এবং মন্ত্রণালয় কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখে পড়ে। কারণ অনেক রকম প্রশিক্ষণ দিয়েই মাঠ প্রশাসনে পাঠানো হয় কর্মকর্তাদের। অনেকেই কিছু ক্ষেত্রে ‘স্লিপ অব টাং’ হয়ে যান। বিষয়টি বিব্রতকর। কর্মকর্তাদের কথাবার্তায় সংযত হওয়া প্রয়োজন।’ 

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের মাঠ প্রশাসনে যেখানেই কর্মকর্তারা ব্যত্যয় ঘটাচ্ছেন সেখানেই আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বলব, আপনারা দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে, কথাবার্তায় সংযত হবেন, পেশাদারিত্বের পরিচয় দেবেন। আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে সবসময় বলাই আছে এসব বিষয়ে।’ 
এদিকে, জামালপুরের ডিসিকে সরানোর পর বাকি জেলার ডিসিরা নিজেদের কাজ ও কোনো অনুষ্ঠানে বক্তব্যের ক্ষেত্রে আরও বেশি সতর্কতা অবলম্বন করছেন। খুলনা বিভাগের এক জেলার ডিসি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রতিদিন অনেক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হয়। কোনোটির সভাপতি বা কোনোটির প্রধান অতিথিও হতে হয়। এখন থেকে আমি ব্যক্তিগতভাবে সর্বোচ্চ ২ মিনিটের বেশি কথা বলব না, সেটি ভেবেছি। বেশি বলতে গেলে ভুল কথা চলে আসতে পারে।’ 

ঢাকা বিভাগের এক ডিসি বলেন, ‘আমাদের কর্মক্ষেত্রের শুরু থেকে মাঠ প্রশাসন নিয়ে নানা প্রশিক্ষণ থাকলেও অনেক সময় ভুল হতেই পারে। তবে চেষ্টা করছি আরও সতর্ক থাকার। দায়িত্বে শুরুতেই এভাবে সরিয়ে দিলে ক্যারিয়ারেও দাগ লেগে যায়। আমি ব্যক্তিগতভাবে সিনিয়রদের পরামর্শ নিয়ে থাকি, একজন সচিব স্যার পরামর্শ দেন প্রায়ই নানা বিষয়ে।’ 

চট্টগ্রাম বিভাগের একাধিক ডিসি বলেন, বিষয়টি অনিচ্ছাকৃত হতে পারে। নির্বাচনের আগে এমন ঘটনায় আমরাও মর্মাহত। একটি ঘটনায় ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আমরাও শিক্ষা নিচ্ছি। রংপুরের এক ডিসি বলেন, ‘আগের স্যার যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের পরামর্শ অনেক ক্ষেত্রে কাজে লাগে। আর যেহেতু জেলায় এটি গুরুত্বপূর্ণ পদ, সেভাবে সতর্ক থাকতে হয়।’ 

সরকারি চাকরি করে প্রকাশ্যে কারও জন্য বা কোনো দলের পক্ষে ভোট চাওয়াকে ভালো চোখে দেখছেন না সাবেক আমলারাও। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘চাকরিবিধি লঙ্ঘন করলে সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে এবং নিচ্ছে।’ 

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আরেক সাবেক সচিব মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন ভূঁইঞা বলেন, ‘ভোট চাওয়া দলকে সমর্থন এসব সরকারি চাকরিবিধির আচরণবিধির পরিপন্থী। এসব বিষয়ে নিষেধ আছে। কর্মকর্তাদের বদলিও হচ্ছে, এটা এক ধরনের শাস্তি। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে বদলি করা হয়।’ 
নির্বাচনের আগে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের আরও সতর্ক হতে হবে সবকিছুতেই উল্লেখ করে মোশাররফ হোসেন ভূঁইঞা বলেন, ‘এসব ঘটনায় অন্যরা সাবধান হবেন বলে আমি মনে করি। মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষ থাকলেই হবে না, মানুষকে বুঝতে দিতে হবে তারা নিরপেক্ষ, মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে।’ 

সম্প্রতি আরও কয়েকটি ভোট চাওয়ার মতো ঘটনা ঘটিয়েছেন সরকারি কর্মকর্তারা। অনেকেই নিয়ম লঙ্ঘন করে অংশ নিয়েছেন নির্বাচনী প্রচারণায়। গত মাসে কুমিল্লার লাঙ্গলকোট ও জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পুলিশের দুই কর্মকর্তা (ওসি) প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভোট চেয়ে সমালোচিত হয়েছেন। পরে তাদেরকেও দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়ে অন্যত্র বদলি করা হয়। 

এর আগে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব চাকরিতে থেকেই নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন। চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ার কারণে গত ১১ জুলাই সচিবের দায়িত্ব থেকেই অব্যাহতি দিয়ে ওই সিনিয়র সচিবকে? বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়। 

সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা ১৯৭৯-এর ২৫ (১) ধারায় (রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণ) বলা হয়েছে, ‘সরকারি কর্মচারী কোনো রাজনৈতিক দলের বা রাজনৈতিক দলের কোনো অঙ্গসংগঠনের সদস্য হতে অথবা অন্য কোনোভাবে যুক্ত হতে পারবেন না অথবা বাংলাদেশ বা বিদেশে কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশ নিতে বা কোনো ধরনের সহায়তা করতে পারবেন না।’ 

২৫(৩) ধারায় বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অথবা অন্যত্র কোনো আইন সভার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে অথবা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে বা অন্য কোনোভাবে হস্তক্ষেপ করতে বা প্রভাব খাটাতে পারবেন না। শুধু জাতীয় নির্বাচন নয়, সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রচারণায়ও যেন মন্ত্রী-এমপিরা অংশ নিতে না পারেন, সে জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় সতর্ক করা হয়।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
গত অর্থবছরে ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মাছ রফতানি
গত অর্থবছরে ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মাছ রফতানি
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সর্বশেষ খবর
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম
বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি
ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক
নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস
সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফুল কারাগারে
জবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফুল কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এচেভেরিকে ধারে লেভারকুসেনে পাঠাল ম্যানসিটি
এচেভেরিকে ধারে লেভারকুসেনে পাঠাল ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী শনিবার দেখা যাবে বিরল ব্ল্যাক মুন
আগামী শনিবার দেখা যাবে বিরল ব্ল্যাক মুন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি
ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুর মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা