শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫৬, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার বিলুপ্ত করে টেকিনিক্যালে সমন্বয়ের দাবি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার বিলুপ্ত করে টেকিনিক্যালে সমন্বয়ের দাবি

বিসিএস পরিবার পরিকল্পনা (সাধারণ) ক্যাডার বিলুপ্ত করে বিসিএস পরিবার পরিকল্পনা টেকনিক্যাল ক্যাডার (মেডিকেল) এর অধীনে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের পরিচালনার দাবি জানিয়েছে পরিবার পরিকল্পনা সরকারি চিকিৎসক সমিতি। একইসঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সেবা বিভাগের মত অধিদফতরের মহাপরিচালক থেকে সব পর্যায়ের পদগুলোতে মেডিকেল টেকনিক্যাল চিকিৎসক-কর্মকর্তাদের পদায়ন চেয়েছেন তারা। এ সময় দ্রুত দাবি বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টরা সাত দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে। রবিবার রাজধানীর কাওরানবাজারে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের সামনে ‘পরিবার পরিকল্পনা সরকারি চিকিৎসক সমিতি, বাংলাদেশ।’ আয়োজিত মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়। 

সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের সহকারী পরিচালক (সিসিএসডিপি ইউনিট) ডা. মো. সোহলে হাবিব। তিনি বলেন, বাংলাদেশে ১৯৭৫ সাল থেকে মাতৃস্বাস্থ্য ও শিশুস্বাস্থ্য (এমসিএইচ) কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকেই স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসকদের প্রেষণে পদায়নের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছিল। পরবর্তীতে ১৯৯০ সালে প্রথম সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরে চিকিৎসক নিয়োগ হয়। অধিদফতরের সম্পূর্ণ কার্যক্রম ক্লিনিক্যাল হওয়ায় তারা মাঠপর্যায়ে এমসিএইচ বেইজড কার্যক্রম পরিচালনা করছে। স্বল্পমেয়াদি খাবার বড়ি, ইনজেকশন, দীর্ঘমেয়াদি অস্থায়ী পদ্ধতি ইমপ্লান্ট, আইউডি এবং স্থায়ী পদ্ধতি: পুরুষ ও মহিলা বন্ধ্যাকরণ সেবা এবং সেবা পরবর্তী সব জটিলতার চিকিৎসা দিচ্ছে। 

এছাড়া ১০ ও ২০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে জরুরি প্রসব সেবা এবং রাজধানীর বিশেষায়িত হাসপাতালে সব ধরনের মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য সেবা এই চিকিৎসক কর্মকর্তার মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে ১ হাজার ১২০টি পদের বিপরীতে চিকিৎসকরা চাকরিতে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়। কিন্তু ৯০ দশকে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নামক পদে নন-ক্লিনিক্যাল কর্মকর্তাদের চাকরি দেওয়া হয়। যারা ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত শুধুমাত্র হাসপাতালের ওষুধ বিতরণ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে। পরবর্তীতে ১৯৯৮ সালে কৌশলে আলাদা বিভাগ গঠন করে পরিবার পরিকল্পনা ৬০৩টি পদে ক্যাডারভুক্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বিদ্যমান চিকিৎসক কর্মকর্তার ব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এ অবস্থায় মামলার মাধ্যমে চিকিৎসকরা সরকারি কর্ম কমিশনের পরামর্শক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিবার পরিকল্পনা) গঠন ও ক্যাডার আদেশ ২০২০’ এর আলোকে পরিবার পরিকল্পনা টেকনিক্যাল মেডিকেল ক্যাডার স্বতন্ত্র ক্যাডার প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু নন-ক্লিনিক্যাল কর্মকর্তারা (জেলা, বিভাগ ও অধিদপ্তর) পর্যায়ে সব চিকিৎসক কর্মকর্তাদের কার্যক্রম (বদলি, এসিআর, পরিকল্পনা প্রনয়ণ) করে আসছে। ফলে মাঠ পর্যায়ে সব কার্যক্রমের মধ্যে বৈপরীত্য বিরাজ করে। 

গঠিত ক্যাডারের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বিদ্যমান ১ হাজাদ ১২০টি পদের বিপরীতে পরিচালক পদ শুধুমাত্র ০২টি (০.০১৭%), উপ-পরিচালক পদ মাত্র ২টি (০.০১৭%), সহকারী পরিচালক পদ ৫৫টি (৪.৯১%), মেডিকেল অফিসার ১০৬১টি (৯৪.৭৩%), যা একটি সুসংগঠিত ক্যাডার সৃষ্টির অন্তরায়। বিদ্যমান পদকাঠামোতে একজন ক্যাডার কর্মকর্তা তার প্রায় সম্পূর্ণ চাকুরীকাল একটি পদেই সমাপ্তি ঘটছে। মাঠ পর্যায়ের চিকিৎসকরা সব কার্যক্রম পরিচালনা করছে কিন্তু কোন পদোন্নতি হয়না। অর্থাৎ সব (টেকনিক্যাল) চিকিৎসকই তার প্রথম নিয়োগকৃত পদে চাকরির শুরু করে এবং একই পদে চাকরি থেকে অবসরে যাচ্ছেন। 

অন্যদিকে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তারা বিসিএস পরিবার পরিকল্পনা (সাধারণ) ক্যাডাররা অধিদফতরের বিভাগীয়, জেলা পর্যায়ে সব পদগুলোতে পদসোপান তৈরি এবং প্রমোশনের ব্যবস্থা করেছে। ফলে টেকিনিক্যাল বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরর্তরা বঞ্চিত হচ্ছেন। কিন্তু এখন সময় এসেছে দফতরটির নিষ্পেষিত চিকিৎসক কর্মকর্তাদের যৌক্তিক দাবি পূরণ করে ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৈষম্যহীন অধিদফতরের পূর্নগঠন করতে হবে।

এ সময় বৈষম্য ও বঞ্চনার শিকার চিকিৎসক কর্মকর্তারা ৭ দফা দাবি জানান। দাবিগুলো হলো:  মহাপরিচালক থেকে সব প্রশাসনিক পদে চিকিৎসক কর্মকর্তাদের পদসৃষ্টি করে পদায়ন করতে হবে। পরিবার পরিকল্পনা (সাধারণ) ক্যাডার বিলুপ্তি বা অন্য ক্যাডারে মার্জ করে দিতে হবে। দ্রুতততম সময়ের মধ্যে চিকিৎসক কর্মকর্তাদের ‘গ্রেডেশন লিস্ট’ প্রকাশ ও কার্যকর করতে হবে। অনতিবিলম্বে ক্যাডার নম্বর ও পদোন্নতির দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ২০২৩ সালে ‘নন-ক্যাডার’ পদে যোগদানকৃত চিকিৎসক কর্মকর্তাদের ‘এনক্যাডারমেন্ট ভুক্তির’ গেজেট প্রকাশ এবং প্রথম যোগদানের তারিখ থেকে তা কার্যকর করতে হবে। আয়ন ব্যায়ন (ডিডিওশীপ) এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র চিকিৎসকরাই থাকবেন। যেহেতু বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) টেকনিক্যাল (মেডিকেল) ক্যাডার সম্পূর্ণ আলাদা ক্যাডার। তাই এই ক্যাডারের অন্তভূক্ত সব কর্মকর্তার যাবতীয় নথিপত্র, বেতন ভাতাদি, এসিআর সহ সার্বিক বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের ঊর্ধ্বতন চিকিৎসক কর্মকর্তার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
সর্বশেষ খবর
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানি: আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেপ্তার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানি: আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেপ্তার ৩

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মুশফিক
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মুশফিক

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েলের হামলা চলছেই; ঈদের দিনেও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই; ঈদের দিনেও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীর ঈদ জামাতে ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়া
রাজশাহীর ঈদ জামাতে ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর সীমান্তে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির টহল জোরদার
দিনাজপুর সীমান্তে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত
চট্টগ্রামে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ছয় পানি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের বোনাস নিষিদ্ধ
যুক্তরাজ্যে ছয় পানি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের বোনাস নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আপনাদের সঙ্গে হাত মেলাব না', কাদের ইঙ্গিত করলেন তামিম?
'আপনাদের সঙ্গে হাত মেলাব না', কাদের ইঙ্গিত করলেন তামিম?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে সীমান্ত থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণ জব্দ
জয়পুরহাটে সীমান্ত থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কুয়াশা কেটে গেছে : চরমোনাই পীর
নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কুয়াশা কেটে গেছে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শোলাকিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত সকাল ৯টায়
শোলাকিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত সকাল ৯টায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি
ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মদনে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে যুবক আটক
মদনে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানাল খেলাফত মজলিস
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানাল খেলাফত মজলিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী
সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

১৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক