শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

শহীদুল-জিয়াউলে চলতো পতিত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শহীদুল-জিয়াউলে চলতো পতিত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়!

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক ও টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক প্রধান জিয়াউল আহসানের কথায় চলতো পতিত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনেক কাজ। তাদের কাজে বাধা দেওয়ায় তখনকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সচিবকে পরিবর্তন করার তথ্যও পাওয়া গেছে। 

আইজিপি শহীদুল হক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গড়ে তুলেছিলেন নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। সেই সিন্ডিকেটের সদস্য ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পিএস হারুন অর রশীদ বিশ্বাস। ইসরায়েল থেকে আড়ি পাতার যন্ত্রসহ নানা সরঞ্জাম কিনতে হাজার কোটি টাকার বরাদ্দ আটকে দেওয়াই কাল হয়েছিল তৎকালীন এক স্বরাষ্ট্রসচিবের। শহীদুল, জিয়াউল ও হারুনের কথা না শোনায় ওই স্বরাষ্ট্রসচিবের মেয়াদকাল ছিল মাত্র ৯ মাস। স্বরাষ্ট্রসচিব কে হবেন, তাও নির্ধারণ করে দিতেন শহীদুল ও জিয়াউল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

দীর্ঘদিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উপসচিব পদে দায়িত্ব পালনকারী এক কর্মকর্তা জানান, ২০১৭ সালে আইজিপি ছিলেন এ কে এম শহীদুল হক। আর এনটিএমসির প্রধান ছিলেন জিয়াউল আহসান। একই সময়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পিএস ছিলেন হারুন অর রশীদ বিশ্বাস। আর র‌্যাবের মহাপরিচালক ছিলেন বেনজীর আহমেদ। বেনজীর আহমেদও ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রভাব বিস্তার করতেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন হলেও তারাই ছিলেন হর্তাকর্তা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী স্বৈরাচার হাসিনার সঙ্গে এই সিন্ডিকেটের যোগাযোগ থাকায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা তাদের সমীহ করে চলতেন। কোনো কোনো কর্মকর্তা এর ব্যত্যয় ঘটালে বেশি দিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঠিকতে পারতেন না। 

২০১৭ সালে স্বরাষ্ট্রসচিব হিসেবে নিয়োগ পান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। সচিব হওয়ার পর পুলিশ ও র‌্যাবের অন্যায্য চাওয়ার প্রতি নজর দেন তিনি। যোগদানের কিছুদিন পর পুলিশ ও র‌্যাবের কেনাকাটার জন্য ৫০০ কোটি টাকার প্রস্তাব যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। ওই সময় সচিবের কাছে মনে হয়- এই কেনাকাটা ২০০ কোটি টাকা দিয়েই সম্ভব। ফলে বেঁকে বসে ওই ফাইলে স্বাক্ষর করেননি তিনি। কাছাকাছি সময়ে এনটিএমসির তৎকালীন প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসান এনটিএমসির যন্ত্রপাতি কিনতে এক হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব নিয়ে যান। যার মধ্যে ইসরায়েলের আড়ি পাতা যন্ত্র কেনার প্রস্তাবও ছিল বলে জানা গেছে। ওই প্রস্তাবও আটকে দেন ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।

ইসরায়েলি আড়ি পাতার যন্ত্র কেনার বিষয়ে ২০২২ সালের শেষের দিকে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেজের এক রিপোর্টে বলা হয়- সাইপ্রাসে নিবন্ধিত ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশের এনটিএমসি নজরদারি প্রযুক্তি কিনেছে। ওই সময় দেশের একটি ইংরেজি দৈনিক হারেজের খবরের সূত্রের বরাতে জানায়- ২০২১-২২ অর্থবছরে অন্যান্য উপকরণের পাশাপাশি ১৯১ কোটি টাকা খরচ করে ‘ভেহিকল মাউন্টেড ডেটা ইন্টারসেপ্টার-২’ কেনার কথা উল্লেখ আছে। এ নিয়ে তখন দেশে ব্যাপক আলোচনা হয়। ওই সময় জিয়াউল আহসান গণমাধ্যমের কাছে ইসরায়েল থেকে আড়ি পাতার যন্ত্র কেনার বিষয়টি অস্বীকার করেন। ইসরায়েলি আড়ি পাতার যন্ত্র কেনার বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব জানান, তারা এনটিএমসির কাছে তথ্য চেয়েছেন। তবে এখনো পাননি।

আবার একই সময়ে ধরা পড়ে পুলিশে নিয়োগ বাণিজ্যের চিত্র। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পিএস হরুন অর রশীদ বিশ্বাস ও আইজিপি শহীদুল মিলে প্রতি নিয়োগে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা করে ঘুষ বাণিজ্য করেন। ওই তথ্য পেয়ে যান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখার এক কর্মকর্তা। বিষয়টি তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনেন। ওই কর্মকর্তা সম্প্রতি জানান, তিনি যখন হারুনের নিয়োগ বাণিজ্যের বিষয়টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনেন, তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চমকে বলে ওঠেন, ‘কী বলছেন হারুন! না, এটা হতে পারে না।’

ওই কর্মকর্তা আরো জানান, দুঃখের বিষয় হলো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অবাক হলেন, মনে করলেন হারুন ঘুষ নিতেই পারেন না। অথচ শেষ পর্যন্ত হারুনের দেওয়া তালিকা ধরেই নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাগ পেয়েছেন, তা তো বোঝাই যায়। তিনি জানান, হারুনের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ এলেও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো তাঁকে পদোন্নতি দিয়েছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে হারুন  উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব, এরপর অতিরিক্ত সচিব হওয়ার সুযোগ পান।

তিনি আরও জানান, ওই  সময় হারুনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনে  জানানো হয়েছিল। কিন্তু সেখানেও ম্যানেজ করেছিলেন  হারুন। হারুনকে ছায়া দিতেন শহীদুল ও জিয়াউল আহসান। ফলে নিয়োগ বাণিজ্যে শত কোটি টাকার দুর্নীতি করলেও তাঁর কোনো সমস্যা হয়নি।

চক্রটি পুলিশের এসপি, ডিআইজি এবং কমিশনার পদে বদলিতেও বিপুল টাকার বাণিজ্য করেছে। পাশাপাশি কারাগারের জেল সুপার ও জেলারদের নিয়োগ, বদলিতেও ছিল তাদের হাত। এমনকি হারুন অর রশীদ বিশ্বাস সমবায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হয়ে চলে যাওয়ার পরও পুলিশে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে ভূমিকা রাখতেন। জানা গেছে, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে দেনদরবার করে ঘুষের অঙ্ক ঠিক করতেন তিনি।

সূত্র জানায়, শহীদুল ও জিয়াউলের প্রস্তাব আটকে দেওয়ার পর তখনকার স্বরাষ্ট্রসচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদকে সরিয়ে দিয়ে তাদের অনুগত মোস্তাফা কামাল উদ্দিনকে ওই পদে বসানো হয়। এরপর পুলিশ ও এনটিএমসির কেনাকাটায় আর কোনো বাধা তৈরি হয়নি। পুলিশ ও এনটিএমসিকে ‘খুশি’ রেখে পুরস্কারও পেয়েছিলেন তিনি। মোস্তাফা কামাল উদ্দিনকে সিনিয়র সচিব হিসেবেও পদোন্নতি  দেওয়া হয়েছিল। 

কিন্তু গত বছর গণঅভ্যুত্থানের পর রেহাই পাননি মোস্তাফা কামাল উদ্দিন। যুবদল নেতা শামীম মোল্লা হত্যা মামলার আসামি হিসেবে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ। একই চিত্র আইজিপি শহীদুল হক ও জিয়াউল আহসানের। তবে হারুন অর রশীদ বিশ্বাস কোথায় আছেন, তা নিশ্চিত করতে পারেনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো সূত্র। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দেখুন এসব বিষয় নিয়ে আমি কোনো কথা বলতে চাই না।’

কানাডায় বাড়ি : এদিকে আইজিপি শহীদুল হকের শত কোটি টাকার সম্পদের দলিলসহ বিভিন্ন নথি খুঁজে পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁর এক আত্মীয়ের বাসায় অভিযান চালিয়ে নথিগুলো জব্দ করা হয়। ওই সব নথির মধ্যে জার্মানির বন শহরে থাকা বাড়ির মূল দলিল এবং কানাডার টরন্টোতে থাকা আরেকটি বাড়ির মূল দলিল পাওয়া গেছে। দুদক কর্মকর্তাদের দাবি, জব্দ হওয়া নথিপত্রে কোটি কোটি টাকার সম্পদের তথ্য রয়েছে। শহীদুল হক তাঁর সম্পদের গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলো আত্মীয়ের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সরিয়ে গোপন করার চেষ্টা করেছিলেন।

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় সবাইকে কাজ করতে হবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় সবাইকে কাজ করতে হবে : আলী রীয়াজ
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান
সর্বশেষ খবর
জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় সবাইকে কাজ করতে হবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় সবাইকে কাজ করতে হবে : আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে মসজিদের ইমামকে মারধর, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে মসজিদের ইমামকে মারধর, গ্রেফতার ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবককে পিটিয়ে-চোখ উপড়ে হত্যা
পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবককে পিটিয়ে-চোখ উপড়ে হত্যা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত
নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে নদীতে ফেলে দেয়া সেই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নদীতে ফেলে দেয়া সেই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা খুবই জরুরি'
'ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা খুবই জরুরি'

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুর জেলা পরিষদের সিইওর অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন পৌর প্রশাসক
চাঁদপুর জেলা পরিষদের সিইওর অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন পৌর প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত ৪
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ