শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

শহীদুল-জিয়াউলে চলতো পতিত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শহীদুল-জিয়াউলে চলতো পতিত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়!

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক ও টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক প্রধান জিয়াউল আহসানের কথায় চলতো পতিত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনেক কাজ। তাদের কাজে বাধা দেওয়ায় তখনকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সচিবকে পরিবর্তন করার তথ্যও পাওয়া গেছে। 

আইজিপি শহীদুল হক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গড়ে তুলেছিলেন নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। সেই সিন্ডিকেটের সদস্য ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পিএস হারুন অর রশীদ বিশ্বাস। ইসরায়েল থেকে আড়ি পাতার যন্ত্রসহ নানা সরঞ্জাম কিনতে হাজার কোটি টাকার বরাদ্দ আটকে দেওয়াই কাল হয়েছিল তৎকালীন এক স্বরাষ্ট্রসচিবের। শহীদুল, জিয়াউল ও হারুনের কথা না শোনায় ওই স্বরাষ্ট্রসচিবের মেয়াদকাল ছিল মাত্র ৯ মাস। স্বরাষ্ট্রসচিব কে হবেন, তাও নির্ধারণ করে দিতেন শহীদুল ও জিয়াউল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

দীর্ঘদিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উপসচিব পদে দায়িত্ব পালনকারী এক কর্মকর্তা জানান, ২০১৭ সালে আইজিপি ছিলেন এ কে এম শহীদুল হক। আর এনটিএমসির প্রধান ছিলেন জিয়াউল আহসান। একই সময়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পিএস ছিলেন হারুন অর রশীদ বিশ্বাস। আর র‌্যাবের মহাপরিচালক ছিলেন বেনজীর আহমেদ। বেনজীর আহমেদও ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রভাব বিস্তার করতেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন হলেও তারাই ছিলেন হর্তাকর্তা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী স্বৈরাচার হাসিনার সঙ্গে এই সিন্ডিকেটের যোগাযোগ থাকায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা তাদের সমীহ করে চলতেন। কোনো কোনো কর্মকর্তা এর ব্যত্যয় ঘটালে বেশি দিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঠিকতে পারতেন না। 

২০১৭ সালে স্বরাষ্ট্রসচিব হিসেবে নিয়োগ পান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। সচিব হওয়ার পর পুলিশ ও র‌্যাবের অন্যায্য চাওয়ার প্রতি নজর দেন তিনি। যোগদানের কিছুদিন পর পুলিশ ও র‌্যাবের কেনাকাটার জন্য ৫০০ কোটি টাকার প্রস্তাব যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। ওই সময় সচিবের কাছে মনে হয়- এই কেনাকাটা ২০০ কোটি টাকা দিয়েই সম্ভব। ফলে বেঁকে বসে ওই ফাইলে স্বাক্ষর করেননি তিনি। কাছাকাছি সময়ে এনটিএমসির তৎকালীন প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসান এনটিএমসির যন্ত্রপাতি কিনতে এক হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব নিয়ে যান। যার মধ্যে ইসরায়েলের আড়ি পাতা যন্ত্র কেনার প্রস্তাবও ছিল বলে জানা গেছে। ওই প্রস্তাবও আটকে দেন ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।

ইসরায়েলি আড়ি পাতার যন্ত্র কেনার বিষয়ে ২০২২ সালের শেষের দিকে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেজের এক রিপোর্টে বলা হয়- সাইপ্রাসে নিবন্ধিত ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশের এনটিএমসি নজরদারি প্রযুক্তি কিনেছে। ওই সময় দেশের একটি ইংরেজি দৈনিক হারেজের খবরের সূত্রের বরাতে জানায়- ২০২১-২২ অর্থবছরে অন্যান্য উপকরণের পাশাপাশি ১৯১ কোটি টাকা খরচ করে ‘ভেহিকল মাউন্টেড ডেটা ইন্টারসেপ্টার-২’ কেনার কথা উল্লেখ আছে। এ নিয়ে তখন দেশে ব্যাপক আলোচনা হয়। ওই সময় জিয়াউল আহসান গণমাধ্যমের কাছে ইসরায়েল থেকে আড়ি পাতার যন্ত্র কেনার বিষয়টি অস্বীকার করেন। ইসরায়েলি আড়ি পাতার যন্ত্র কেনার বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব জানান, তারা এনটিএমসির কাছে তথ্য চেয়েছেন। তবে এখনো পাননি।

আবার একই সময়ে ধরা পড়ে পুলিশে নিয়োগ বাণিজ্যের চিত্র। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পিএস হরুন অর রশীদ বিশ্বাস ও আইজিপি শহীদুল মিলে প্রতি নিয়োগে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা করে ঘুষ বাণিজ্য করেন। ওই তথ্য পেয়ে যান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখার এক কর্মকর্তা। বিষয়টি তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনেন। ওই কর্মকর্তা সম্প্রতি জানান, তিনি যখন হারুনের নিয়োগ বাণিজ্যের বিষয়টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনেন, তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চমকে বলে ওঠেন, ‘কী বলছেন হারুন! না, এটা হতে পারে না।’

ওই কর্মকর্তা আরো জানান, দুঃখের বিষয় হলো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অবাক হলেন, মনে করলেন হারুন ঘুষ নিতেই পারেন না। অথচ শেষ পর্যন্ত হারুনের দেওয়া তালিকা ধরেই নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাগ পেয়েছেন, তা তো বোঝাই যায়। তিনি জানান, হারুনের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ এলেও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো তাঁকে পদোন্নতি দিয়েছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে হারুন  উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব, এরপর অতিরিক্ত সচিব হওয়ার সুযোগ পান।

তিনি আরও জানান, ওই  সময় হারুনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনে  জানানো হয়েছিল। কিন্তু সেখানেও ম্যানেজ করেছিলেন  হারুন। হারুনকে ছায়া দিতেন শহীদুল ও জিয়াউল আহসান। ফলে নিয়োগ বাণিজ্যে শত কোটি টাকার দুর্নীতি করলেও তাঁর কোনো সমস্যা হয়নি।

চক্রটি পুলিশের এসপি, ডিআইজি এবং কমিশনার পদে বদলিতেও বিপুল টাকার বাণিজ্য করেছে। পাশাপাশি কারাগারের জেল সুপার ও জেলারদের নিয়োগ, বদলিতেও ছিল তাদের হাত। এমনকি হারুন অর রশীদ বিশ্বাস সমবায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হয়ে চলে যাওয়ার পরও পুলিশে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে ভূমিকা রাখতেন। জানা গেছে, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে দেনদরবার করে ঘুষের অঙ্ক ঠিক করতেন তিনি।

সূত্র জানায়, শহীদুল ও জিয়াউলের প্রস্তাব আটকে দেওয়ার পর তখনকার স্বরাষ্ট্রসচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদকে সরিয়ে দিয়ে তাদের অনুগত মোস্তাফা কামাল উদ্দিনকে ওই পদে বসানো হয়। এরপর পুলিশ ও এনটিএমসির কেনাকাটায় আর কোনো বাধা তৈরি হয়নি। পুলিশ ও এনটিএমসিকে ‘খুশি’ রেখে পুরস্কারও পেয়েছিলেন তিনি। মোস্তাফা কামাল উদ্দিনকে সিনিয়র সচিব হিসেবেও পদোন্নতি  দেওয়া হয়েছিল। 

কিন্তু গত বছর গণঅভ্যুত্থানের পর রেহাই পাননি মোস্তাফা কামাল উদ্দিন। যুবদল নেতা শামীম মোল্লা হত্যা মামলার আসামি হিসেবে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ। একই চিত্র আইজিপি শহীদুল হক ও জিয়াউল আহসানের। তবে হারুন অর রশীদ বিশ্বাস কোথায় আছেন, তা নিশ্চিত করতে পারেনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো সূত্র। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দেখুন এসব বিষয় নিয়ে আমি কোনো কথা বলতে চাই না।’

কানাডায় বাড়ি : এদিকে আইজিপি শহীদুল হকের শত কোটি টাকার সম্পদের দলিলসহ বিভিন্ন নথি খুঁজে পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁর এক আত্মীয়ের বাসায় অভিযান চালিয়ে নথিগুলো জব্দ করা হয়। ওই সব নথির মধ্যে জার্মানির বন শহরে থাকা বাড়ির মূল দলিল এবং কানাডার টরন্টোতে থাকা আরেকটি বাড়ির মূল দলিল পাওয়া গেছে। দুদক কর্মকর্তাদের দাবি, জব্দ হওয়া নথিপত্রে কোটি কোটি টাকার সম্পদের তথ্য রয়েছে। শহীদুল হক তাঁর সম্পদের গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলো আত্মীয়ের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সরিয়ে গোপন করার চেষ্টা করেছিলেন।

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
শহীদ ও আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
শহীদ ও আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর
সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর
আন্তর্জাতিক মানের ভোট চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সিইসি
আন্তর্জাতিক মানের ভোট চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সিইসি
আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার মধ্যে অনেক ফারাক: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার মধ্যে অনেক ফারাক: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
৩০ মিনিটেই শেষ ট্রেনের ২৬ হাজার অগ্রিম টিকিট
৩০ মিনিটেই শেষ ট্রেনের ২৬ হাজার অগ্রিম টিকিট
আজ থেকে প্রতি লঞ্চে থাকবেন ৪ আনসার সদস্য
আজ থেকে প্রতি লঞ্চে থাকবেন ৪ আনসার সদস্য
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
পাবনার দুই এতিম শিশুর দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
পাবনার দুই এতিম শিশুর দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
আবরার হত্যা মামলা : হাইকোর্টের রায় ঘোষণা চলছে
আবরার হত্যা মামলা : হাইকোর্টের রায় ঘোষণা চলছে
সর্বশেষ খবর
শহীদ ও আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
শহীদ ও আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ
ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম
ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর
সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি আবেদন শুরু ১৬ মার্চ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি আবেদন শুরু ১৬ মার্চ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ প্রতিদিন ১৬ বছরে পদার্পণে মাগুরায় মাদরাসায় ইফতার
বাংলাদেশ প্রতিদিন ১৬ বছরে পদার্পণে মাগুরায় মাদরাসায় ইফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস
ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো ব্যাগ ফিরিয়ে দিয়ে শিশুকে চুরি, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
হারানো ব্যাগ ফিরিয়ে দিয়ে শিশুকে চুরি, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিশু হত্যার প্রধান আসামির ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
মাগুরায় শিশু হত্যার প্রধান আসামির ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মানের ভোট চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সিইসি
আন্তর্জাতিক মানের ভোট চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সিইসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার মধ্যে অনেক ফারাক: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার মধ্যে অনেক ফারাক: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে নৃত্যাঞ্জলি ডান্স একাডেমির হোলি উৎসব
সিডনিতে নৃত্যাঞ্জলি ডান্স একাডেমির হোলি উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাইকে ঘোষণা দিয়ে ব্যবসা ছাড়লেন মাদক কারবারি
মাইকে ঘোষণা দিয়ে ব্যবসা ছাড়লেন মাদক কারবারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
নারী আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালে প্রবাসী নারী উদ্যোক্তাদের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত
পর্তুগালে প্রবাসী নারী উদ্যোক্তাদের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩০ মিনিটেই শেষ ট্রেনের ২৬ হাজার অগ্রিম টিকিট
৩০ মিনিটেই শেষ ট্রেনের ২৬ হাজার অগ্রিম টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে প্রতি লঞ্চে থাকবেন ৪ আনসার সদস্য
আজ থেকে প্রতি লঞ্চে থাকবেন ৪ আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ফ্লাইওভারে মিলল তরুণীর লাশ
মধ্যরাতে ফ্লাইওভারে মিলল তরুণীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়েস অব আমেরিকার ১৩ শতাধিক কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে
ভয়েস অব আমেরিকার ১৩ শতাধিক কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ডাকাত সন্দেহে চারজনকে গণপিটুনি, ছুরি-চাকু উদ্ধার
শিবচরে ডাকাত সন্দেহে চারজনকে গণপিটুনি, ছুরি-চাকু উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে হত্যা মামলার আসামি নিহত
খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে হত্যা মামলার আসামি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩
হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ
আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল
বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী
আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি নিয়ে খেলবেন না, পুতিনকে স্টারমার
যুদ্ধবিরতি নিয়ে খেলবেন না, পুতিনকে স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির
দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে
বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি
দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেসকে ধাক্কা দিয়ে লাইনচ্যুত ধূমকেতু
বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেসকে ধাক্কা দিয়ে লাইনচ্যুত ধূমকেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!
যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি
আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ
আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র
নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব
৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

পানি নিয়ে নতুন সংকট
পানি নিয়ে নতুন সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু

নগর জীবন

দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের
শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের

খবর

হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন
সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন

নগর জীবন

ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার

শোবিজ

অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা

সম্পাদকীয়

পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে বিক্ষোভ
লন্ডনে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন

পেছনের পৃষ্ঠা