শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

উপজেলা নির্বাচন

অস্বস্তিতে ইসি, দোষ ঘোচাতে তদন্ত

গোলাম রা
প্রিন্ট ভার্সন
অস্বস্তিতে ইসি, দোষ ঘোচাতে তদন্ত

সদ্য সমাপ্ত পাঁচ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় হস্তক্ষেপ, কারচুপি, সংঘাত-সহিংসতা নিয়ে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হলেও উপজেলা নির্বাচনে কারচুপি ঠেকাতে না পারায় কমিশন অনেকটাই বিব্রত। এ পরিস্থিতিতে দোষ ঘোচাতে নামেমাত্র নির্বাচনী অনিয়ম তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আর অনিয়মে জড়িত রিটার্নিং কর্মকর্তাদেরই আবার এই তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ফলে তদন্ত কতটুকু সুষ্ঠু হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ ইসির কর্মকর্তারাই।

জানা গেছে, সিটি নির্বাচনের অর্জন বিলীন হয়ে গেছে বলেও মন্তব্য করেছেন একাধিক নির্বাচন কমিশনার। এমনকি অনিয়মের বিষয়ে একেকজন একেক ধরনের ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।

উপজেলা নির্বাচনে ঠিকঠাকভাবে প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, সমন্বয়হীনতা, ব্যাপক সহিংসতার ঘটনাসহ নানা কারণেই ইমেজ সংকটে পড়েছে ইসি। ব্যালটবাঙ্ ছিনতাই, জাল ভোট, সংঘাত-সহিংসতা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নানা প্রশ্ন সৃষ্টি হয়েছে। বিগত ইসি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করলেও বর্তমান কমিশন তা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

ইসি সূত্র জানায়, প্রথম ধাপে ৬৫ কেন্দ্র, দ্বিতীয় ধাপে ১০০ কেন্দ্র, তৃতীয় ধাপে ২০০ কেন্দ্র, চতুর্থ ধাপে চার শতাধিক ও পঞ্চম ধাপে পাঁচ শতাধিক কেন্দ্রে দখল ও অনিয়মের ঘটনা ঘটে। প্রশাসনের কর্মকর্তারাও শেষ ধাপে ব্যালটে সিল মেরেছেন বলে অভিযোগ এসেছে। নির্বাচনী সহিংসতায় ১২ জন মারা গেছেন।

নাম প্রকাশে অনচ্ছিুক একজন নির্বাচন কমিশনার বলেন, 'কারা অনিয়ম করেছে, এটা সবাই জানে। ভোটকেন্দ্রে কারচুপি করেছে প্রশাসনের লোক। কিন্তু ইসি তাদের ছাড়া তো নির্বাচন করতে পারবে না। আর ইসির এত কর্মকর্তাও নেই যে শুধু তাদের দিয়ে নির্বাচন করা যাবে।' তিনি বলেন, 'সরকারে উচ্চ পর্যায়ের একজন উপদেষ্টা প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করেছে। কিন্তু এখানে ইসির করার কিছুই নেই।' উপজেলা নির্বাচনে 'বেড়ায় খেত খেয়েছে' বলে মন্তব্য করেন এই নির্বাচন কমিশনার। তিনি আরও বলেন, 'আমরা সংবাদ পাই অনিয়মের কিন্তু কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, কিছুই হয়নি। আমরা কার ওপর ভরসা করব?'

অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন আরেক নির্বাচন কমিশনার শাহনেওয়াজ। তিনি বলেন, 'কোনো কোনো এলাকায় কিছু অনিয়ম হয়েছে। আমরা তদন্তের জন্য বলেছি। তদন্ত প্রতিবেদন পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।' শাহ নেওয়াজ বলেন, 'রাজনৈতিক দলের উসকানি ও প্রার্থীদের পেশিশক্তির প্রদর্শনের কারণেই সহিংসতা হয়েছে। সব বড় নির্বাচনেই ছোটখাটো সহিংসতা হয়। উপজেলা নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা গায়ের জোর দেখিয়েছেন বলেই সহিংসতা হয়েছে। আমরা অতিমানব নই যে, সহিংসতার বিষয় আগেই জেনে যাব।'

মাঠপর্যায়ে অনিয়মের জন্য বরাবরই মাঠ কর্মকর্তাদের দুষেছে কমিশন। ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার সহকারী সচিব আশফাকুর রহমান জানান, ধাপে ধাপে ভোটের সময় পত্রিকায় অনিয়মের সংবাদ এসেছে। বিভিন্ন জেলার ৭০টিরও বেশি পত্রিকার প্রতিবেদনের বিষয়টি উল্লেখ করে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং কর্মকর্তাকে তদন্ত করে জানানোর জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে। অনিয়মের দায় নিতে রাজি নন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ। তিনি বলেন, 'ভোটগ্রহণ সুষ্ঠু হওয়ার ক্ষেত্রে আমার (সিইসির) উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলেনি।' তবে নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ বললেন অন্য কথা। কারচুপির বিষয়ে তিনি তিনটি কারণকে দায়ী করে বলেন, 'নির্দলীয় নির্বাচনকে দলীয় রুপদান, রাজনৈতিক দলের অসহযোগিতা ও ধাপে ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠান শেষে ফলাফল প্রকাশের কারণেই সহিংসতা বেড়েছে।'

এই বিভাগের আরও খবর
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
সর্বশেষ খবর
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাঁজাসহ ৩ নারী কারবারি গ্রেফতার
গাঁজাসহ ৩ নারী কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজ
রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিপাইনে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
ফিলিপাইনে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কেরোসিন খেয়ে শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে কেরোসিন খেয়ে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অনলাইনে ইলিশ বিক্রির নিবন্ধন পেলেন ৭ ব্যবসায়ী
চাঁদপুরে অনলাইনে ইলিশ বিক্রির নিবন্ধন পেলেন ৭ ব্যবসায়ী

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেড. এইচ. শিকদার প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হলেন শেকৃবি অধ্যাপক জসিম
জেড. এইচ. শিকদার প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হলেন শেকৃবি অধ্যাপক জসিম

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই অনুষদের অনুমোদন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই অনুষদের অনুমোদন

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস আজ
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ জন্ম হবে না’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ জন্ম হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ২ ডাকাত গ্রেফতার
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ২ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাস উল্টে খাদে, নারী-শিশুসহ আহত ১০
নারায়ণগঞ্জে বাস উল্টে খাদে, নারী-শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধ মেটাতে থাই প্রধানমন্ত্রীকে ট্রাম্পের চিঠি
কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধ মেটাতে থাই প্রধানমন্ত্রীকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে চাকরির প্রলোভনে গৃহবধূ পাচার, চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
বিদেশে চাকরির প্রলোভনে গৃহবধূ পাচার, চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে সিএমপির ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা
বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে সিএমপির ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ
হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা
যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন