শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, সোমবার, ০৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

বঙ্গভবনের অক্সিজেন আদৌ বন্ধ করা গিয়েছিল কি? সরকারিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় উল্টো হয়ে উঠেছিল দেশের রাজনীতিতে অক্সিজেন সরবরাহের মূল কেন্দ্র।

কিন্তু সরকারবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা বোঝাতে শীর্ষ দলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে বঙ্গবভনে অক্সিজেন বন্ধের আল্টিমেটাম আমাদের রাজনীতিতে বেশ কিছুদিন রাজনৈতিক তেল দেওয়ার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ হয়েছিল। এসবই ২০০৭ সালে এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঠিক আগের কথা।

এরপর পানি বহুদূর গড়িয়েছে।
সেনাসমর্থিত এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকাই রাজনৈতিক জয় দেবে। বিএনপির তৎকালীন নেতাদের এই তেলবাজিতেই সম্ভবত তখন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত রেখেছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। আর এখানেই শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওই সময়কার সদ্য ক্ষমতা হস্তান্তর করা দলটি। আবার এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেওয়া বেশকিছু পদক্ষেপের প্রশংসা করতে গিয়ে রীতিমতো প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তেলবাজিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন অনেক রাজনীতিক। সুশীল সমাজের কোনো কোনো প্রতিনিধিও। ফলাফল পরবর্তীতে নিজ দলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন রাজনীতিকদের কেউ কেউ। আর সুশীল সমাজের এই প্রতিনিধিদের অনেকেও পরবর্তীতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসিন হলে সেভেন মার্ডারের খলনায়ক খ্যাত পরবর্তীতে জাগপা সভাপতি প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানকে মনে আছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক তেল দিতে গিয়ে উদ্ভট সব শব্দচয়ন করেছিলেন তিনি। যা চরম অস্বস্তির সঙ্গে হাস্যরসেরও জন্ম দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী এক রাজনৈতিক সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে জাগপা সভাপতি কী বলেছিলেন? ‘তিলকওয়ালী খালেদা জিয়াকে আর এক মুহূর্তও বাংলাদেশের মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই না।’ বোঝেন ঠ্যালা।

তেলবাজির এমন অসংখ্য নমুনা আছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তিকর, অস্বস্তি ও অসহনীয় এক পরিবেশ তৈরি করে অধিকাংশ সময়। রাজনৈতিক ও আমলাতন্ত্রের একাংশের তেলবাজি—অনেক সময় প্রকৃত ঘটনা, তথ্যকে আড়াল করে। যার পরিণতি হয় ভয়াবহ। এসবই আমরা জানি। তবু তেল দেওয়া থামে না। তেলের মূল্য যত বাড়ে পাল্লা দিয়ে তেল দেওয়াও যেন বেড়ে যায়।

কী অদ্ভুত! বর্ষীয়ান এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে ঘটনাটি শোনা। যিনি খুব কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনের অন্যতম চক্রান্তকারী খন্দকার মুশতাক না-কি শেখ মুজিবের পিতার মৃত্যুতে রীতিমতো গড়াগড়ি দিয়ে কান্না করেছিল। খুনি মুশতাকের ওই কান্না না-কি উপস্থিত সবার চোখ ভিজিয়েছিল। কিন্তু সেসবই তো ছিল অভিনয়। সুনিপুণ তেলবাজির দুর্দান্ত এক নমুনা। বঙ্গবন্ধুর আরও বিশ্বস্ততা অর্জনের চেষ্টা। আর ‘খুনি’ মুশতাকের অভিনয়ের কান্না যে একসময় গোটা জাতিকে সত্যিকার অর্থেই কাঁদাবে কে জানতো!

স্বৈরশাসক প্রয়াত এইচএম এরশাদের আমলে শুধু তেলের জোরে রাতারাতি মন্ত্রী হওয়ার সংখ্যাটাও নেহাত কম ছিল না। এমনকি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে পরাজিত কিন্তু তেল মর্দনে সিদ্ধহস্ত কেউ কেউ টেকনোক্র্যাট কোটায় প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রীও হয়েছিলেন। পরে তাদের অনেকে আবার ভোটারবিহীন নির্বাচনে সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এরশাদ জামানায় রাষ্ট্রপতিকে সামনে-পেছনে তেল দেওয়ার ক্ষেত্রে তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের না-কি জুড়ি মেলা ভার ছিল। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর, নাজিউর রহমান মঞ্জুর, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানরাও পিছিয়ে ছিলেন না। উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, মেয়র আরও কত কী!

তবুও না পাওয়ার বেদনা আর আক্ষেপ যায়নি একসময়ের দাপুটে ছাত্রলীগ নেতা, পরে পথভ্রষ্ট শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের! অনেক ক্ষোভ তাঁর। উপ-প্রধানমন্ত্রী করলো। প্রধানমন্ত্রী কেন নয়? নব্বইয়ে স্বৈরাচার পতনের পর মুন্সিগঞ্জের শাহ মোয়াজ্জেমকে রংপুর থেকে এমপি করলেন এরশাদ। তবু কি ধরে রাখা গেল? তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে নামলেন বিএনপিতে। এক সময়ের তেলের ভাণ্ডার এখন কোনোমতে রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে ব্যস্ত।

এভাবে মিথ্যা প্রশংসায় দেশের শীর্ষ নীতিনির্ধারক, দলীয় প্রধান, প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ‘মিস গাইড’ করার প্রবণতা বন্ধ হওয়া জরুরি। সরকারের সমালোচকদের কেউ কেউ অযথা কথা বলার সুযোগ কেন পায়? মিথ্যা প্রশংসাকারী আর চাটুকারেরা অনেক কিছু আড়াল করে রাখে। এরপর যখন সমস্যাগুলো তালগোল পাকাতে শুরু করে তখন চুপ হয়ে যায়। সবকিছু সামাল দিতে হয় একজনকে।

আর কত? দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস প্রায় সব শ্রেণির মানুষের। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কারণে কিংবা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ-ঘটনা যা-ই হোক আমরা ছোটখাটো এক সংকটকালে আছি। প্রশ্ন হলো, এই সংকটকে আগাম অনুমান করতে পারা গিয়েছিল কি? এসব নিয়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করার দায়িত্ব যাদের তারা কি স্বপ্ন বিলাসিতায় বেশি সময় পার করে দেননি? ধারাবাহিকভাবে যদি কাজটি করা হতো তাহলে একবারে উন্নয়ন প্রকল্পে কাটছাঁট, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরে লাগাম টানাসহ অনেক পদক্ষেপ এখন নেওয়ার হয়তো প্রয়োজনই হতো না।

পুকুর খনন পরিদর্শনে বাংলাদেশের প্রকৌশলী আর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের মতো পরিকল্পনা, প্রস্তাব, পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়েছিল? এরকম ভূরি ভূরি বিলাসী, অপ্রয়োজনীয়, বিদেশি মুদ্রা খরচের মহোৎসবের আর্কিটেক্ট কারা ছিলেন? কোনো একটি ঘটনায় এমন অদূরদর্শী বাস্তবের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সরকারি অর্থ নয়ছয়ের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে একটি শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও কি নেওয়া হয়েছে? বরং উৎসাহ দিয়ে এসব প্রমোট করা হয়েছে। কেন? কার স্বার্থে? কাদের সুরক্ষায়?

বাংলাদেশের অনেক সচেতন নাগরিকের মতো আমারও প্রশ্ন—স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের পরিমাণ কত? আজও কেন গণমাধ্যমে খবর হয়, সেতু আছে রাস্তা নেই। তার মানে সেতুটি অব্যবহৃত। সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আছে অপারেটর নেই। অপ্রয়োজনে বা পরিকল্পনা ছাড়া যথেষ্ট খরচের মহোৎসব কি আমাদের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংকটের কারণ নয়?

অপ্রয়োজনীয়, অদূরদর্শী, বিলাসী প্রকল্পে ব্যয় বন্ধ করে কি জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায় না? যেত না? যদি সময়মতো আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতাম, পদক্ষেপ নিতাম তাহলে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস কিছু হলেও কমতো। কেন জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দরকার? কৃষককে সেচ সুবিধা সহজলভ্য করে দেওয়ার জন্য। যতই আমরা শহুরেরা বড় বড় কথা বলি না কেন, কৃষক যদি সংগঠিত না হয়-এক মৌসুমের জন্য চাষাবাদ বন্ধ রাখে? কোথায় যাবো আমরা? খাবো কী? কেন রাষ্ট্রপরিচালনায় যুক্তরা গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দিচ্ছে?

কেন যুক্তি দিচ্ছি ওমুক ‍ওমুক দেশের চেয়ে জ্বালানি তেলের মূল্য আমাদের দেশে এখনো কম?

তুলনাই যদি করতে হয়, তাহলে কেন বুক ফুলিয়ে বলতে পারছি না—ওমুক দেশের চেয়ে আমার স্বাস্থ্যসেবা ভালো? কেন বলতে পারছি না—মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা অনেক এগিয়ে? বিশুদ্ধ পানি, সবার জন্য আবাসস্থলের জন্য কেন এখনো নিরন্তর কাজ করতে হয় আমাদের? কেন প্রশ্ন ওঠে বিআরটিসি বাসের যুৎসই টেকসই কোনো ব্যবস্থা নেই? রেলগাড়ি, কেন কখনো কখনো ভ্যানগাড়ির সঙ্গে তুলনা হয়? আজও কেন বাংলাদেশ বিমান আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে থাকে?

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সত্যিই চোখে পড়ার মতো। বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে বহু দাতা সংস্থা অনেকটা বাধ্য হয়ে সুর বদল করে আমাদের প্রশংসা করছে, করে। আরও এগিয়ে যেতে পারি আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তাঁর সততা, কমিটমেন্ট, দূরদর্শিতা, অদম্য মানসিকতা আর সীমাহীন পরিশ্রমের কারণে।

কিন্তু কতটা সহযোগিতা পাচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী? সরকার ও দলে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য দিয়ে শতভাগ সহযোগিতা করা হচ্ছে কি?

দেশের এই মুহূর্তের অর্থনৈতিক চাপ সামলানোর বিষয়টিকে সামনে নিয়েই প্রশ্নটা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের অর্থনৈতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে টাইম-টু-টাইম সরকারের শীর্ষ নির্বাহীকে অবগত করানো হতো কি-না? না-কি দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু বিষয় আড়াল করে রাখতেন? সদ্য বিদায়ী গভর্নর কি সঠিকভাবে তার দায়িত্ব সামলেছেন? অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা?

একইভাবে দল পরিচালনায়ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে ‘সব ঠিক আছে’ গোছের গতানুগতিক রিপোর্ট করা হয়? না-কি প্রকৃত তথ্য দেওয়া হয়? যদি সঠিক তথ্যই উপস্থাপন করা হবে তাহলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অজনপ্রিয়রা মনোনয়ন পায় কিভাবে? দলের নীতিনির্ধারকদের অনেকের এলাকায় নৌকার প্রার্থীর ভরাডুবিই বা হয় কী কারণে? কাদের সহযোগিতায়, পরামর্শে অজনপ্রিয়রা প্রার্থী মনোনয়নের লিস্টে বাছাই হয়? দলীয় সভানেত্রীকে সহযোগিতার দায়িত্ব যাদের এক্ষেত্রে তারা কি দায় এড়াতে পারবেন?

আওয়ামী লীগের তৃণমূলে কান পাতলে শোনা যাবে তীব্র অন্তঃকলহ, রেষারেষি আর হিংসাকে রীতিমতো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা না-কি এসবে জড়িত। ‘সব ঠিক আছে’- সভানেত্রী এমন তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যাচ্ছে উল্টোটা। এমন তেল দেওয়া বন্ধ হোক- চান সবাই।

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অন্তত শুধরে যাক সবাই। শুধু বন্ধ হোক অপ্রয়োজনীয় তেল দেওয়া। সব কিছু সঠিক লাইনে আনতে এটিই হতে পারে বড় দাওয়াই।


লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টি ফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা