শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, সোমবার, ০৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

বঙ্গভবনের অক্সিজেন আদৌ বন্ধ করা গিয়েছিল কি? সরকারিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় উল্টো হয়ে উঠেছিল দেশের রাজনীতিতে অক্সিজেন সরবরাহের মূল কেন্দ্র।

কিন্তু সরকারবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা বোঝাতে শীর্ষ দলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে বঙ্গবভনে অক্সিজেন বন্ধের আল্টিমেটাম আমাদের রাজনীতিতে বেশ কিছুদিন রাজনৈতিক তেল দেওয়ার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ হয়েছিল। এসবই ২০০৭ সালে এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঠিক আগের কথা।

এরপর পানি বহুদূর গড়িয়েছে।
সেনাসমর্থিত এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকাই রাজনৈতিক জয় দেবে। বিএনপির তৎকালীন নেতাদের এই তেলবাজিতেই সম্ভবত তখন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত রেখেছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। আর এখানেই শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওই সময়কার সদ্য ক্ষমতা হস্তান্তর করা দলটি। আবার এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেওয়া বেশকিছু পদক্ষেপের প্রশংসা করতে গিয়ে রীতিমতো প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তেলবাজিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন অনেক রাজনীতিক। সুশীল সমাজের কোনো কোনো প্রতিনিধিও। ফলাফল পরবর্তীতে নিজ দলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন রাজনীতিকদের কেউ কেউ। আর সুশীল সমাজের এই প্রতিনিধিদের অনেকেও পরবর্তীতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসিন হলে সেভেন মার্ডারের খলনায়ক খ্যাত পরবর্তীতে জাগপা সভাপতি প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানকে মনে আছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক তেল দিতে গিয়ে উদ্ভট সব শব্দচয়ন করেছিলেন তিনি। যা চরম অস্বস্তির সঙ্গে হাস্যরসেরও জন্ম দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী এক রাজনৈতিক সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে জাগপা সভাপতি কী বলেছিলেন? ‘তিলকওয়ালী খালেদা জিয়াকে আর এক মুহূর্তও বাংলাদেশের মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই না।’ বোঝেন ঠ্যালা।

তেলবাজির এমন অসংখ্য নমুনা আছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তিকর, অস্বস্তি ও অসহনীয় এক পরিবেশ তৈরি করে অধিকাংশ সময়। রাজনৈতিক ও আমলাতন্ত্রের একাংশের তেলবাজি—অনেক সময় প্রকৃত ঘটনা, তথ্যকে আড়াল করে। যার পরিণতি হয় ভয়াবহ। এসবই আমরা জানি। তবু তেল দেওয়া থামে না। তেলের মূল্য যত বাড়ে পাল্লা দিয়ে তেল দেওয়াও যেন বেড়ে যায়।

কী অদ্ভুত! বর্ষীয়ান এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে ঘটনাটি শোনা। যিনি খুব কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনের অন্যতম চক্রান্তকারী খন্দকার মুশতাক না-কি শেখ মুজিবের পিতার মৃত্যুতে রীতিমতো গড়াগড়ি দিয়ে কান্না করেছিল। খুনি মুশতাকের ওই কান্না না-কি উপস্থিত সবার চোখ ভিজিয়েছিল। কিন্তু সেসবই তো ছিল অভিনয়। সুনিপুণ তেলবাজির দুর্দান্ত এক নমুনা। বঙ্গবন্ধুর আরও বিশ্বস্ততা অর্জনের চেষ্টা। আর ‘খুনি’ মুশতাকের অভিনয়ের কান্না যে একসময় গোটা জাতিকে সত্যিকার অর্থেই কাঁদাবে কে জানতো!

স্বৈরশাসক প্রয়াত এইচএম এরশাদের আমলে শুধু তেলের জোরে রাতারাতি মন্ত্রী হওয়ার সংখ্যাটাও নেহাত কম ছিল না। এমনকি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে পরাজিত কিন্তু তেল মর্দনে সিদ্ধহস্ত কেউ কেউ টেকনোক্র্যাট কোটায় প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রীও হয়েছিলেন। পরে তাদের অনেকে আবার ভোটারবিহীন নির্বাচনে সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এরশাদ জামানায় রাষ্ট্রপতিকে সামনে-পেছনে তেল দেওয়ার ক্ষেত্রে তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের না-কি জুড়ি মেলা ভার ছিল। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর, নাজিউর রহমান মঞ্জুর, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানরাও পিছিয়ে ছিলেন না। উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, মেয়র আরও কত কী!

তবুও না পাওয়ার বেদনা আর আক্ষেপ যায়নি একসময়ের দাপুটে ছাত্রলীগ নেতা, পরে পথভ্রষ্ট শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের! অনেক ক্ষোভ তাঁর। উপ-প্রধানমন্ত্রী করলো। প্রধানমন্ত্রী কেন নয়? নব্বইয়ে স্বৈরাচার পতনের পর মুন্সিগঞ্জের শাহ মোয়াজ্জেমকে রংপুর থেকে এমপি করলেন এরশাদ। তবু কি ধরে রাখা গেল? তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে নামলেন বিএনপিতে। এক সময়ের তেলের ভাণ্ডার এখন কোনোমতে রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে ব্যস্ত।

এভাবে মিথ্যা প্রশংসায় দেশের শীর্ষ নীতিনির্ধারক, দলীয় প্রধান, প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ‘মিস গাইড’ করার প্রবণতা বন্ধ হওয়া জরুরি। সরকারের সমালোচকদের কেউ কেউ অযথা কথা বলার সুযোগ কেন পায়? মিথ্যা প্রশংসাকারী আর চাটুকারেরা অনেক কিছু আড়াল করে রাখে। এরপর যখন সমস্যাগুলো তালগোল পাকাতে শুরু করে তখন চুপ হয়ে যায়। সবকিছু সামাল দিতে হয় একজনকে।

আর কত? দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস প্রায় সব শ্রেণির মানুষের। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কারণে কিংবা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ-ঘটনা যা-ই হোক আমরা ছোটখাটো এক সংকটকালে আছি। প্রশ্ন হলো, এই সংকটকে আগাম অনুমান করতে পারা গিয়েছিল কি? এসব নিয়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করার দায়িত্ব যাদের তারা কি স্বপ্ন বিলাসিতায় বেশি সময় পার করে দেননি? ধারাবাহিকভাবে যদি কাজটি করা হতো তাহলে একবারে উন্নয়ন প্রকল্পে কাটছাঁট, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরে লাগাম টানাসহ অনেক পদক্ষেপ এখন নেওয়ার হয়তো প্রয়োজনই হতো না।

পুকুর খনন পরিদর্শনে বাংলাদেশের প্রকৌশলী আর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের মতো পরিকল্পনা, প্রস্তাব, পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়েছিল? এরকম ভূরি ভূরি বিলাসী, অপ্রয়োজনীয়, বিদেশি মুদ্রা খরচের মহোৎসবের আর্কিটেক্ট কারা ছিলেন? কোনো একটি ঘটনায় এমন অদূরদর্শী বাস্তবের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সরকারি অর্থ নয়ছয়ের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে একটি শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও কি নেওয়া হয়েছে? বরং উৎসাহ দিয়ে এসব প্রমোট করা হয়েছে। কেন? কার স্বার্থে? কাদের সুরক্ষায়?

বাংলাদেশের অনেক সচেতন নাগরিকের মতো আমারও প্রশ্ন—স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের পরিমাণ কত? আজও কেন গণমাধ্যমে খবর হয়, সেতু আছে রাস্তা নেই। তার মানে সেতুটি অব্যবহৃত। সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আছে অপারেটর নেই। অপ্রয়োজনে বা পরিকল্পনা ছাড়া যথেষ্ট খরচের মহোৎসব কি আমাদের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংকটের কারণ নয়?

অপ্রয়োজনীয়, অদূরদর্শী, বিলাসী প্রকল্পে ব্যয় বন্ধ করে কি জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায় না? যেত না? যদি সময়মতো আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতাম, পদক্ষেপ নিতাম তাহলে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস কিছু হলেও কমতো। কেন জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দরকার? কৃষককে সেচ সুবিধা সহজলভ্য করে দেওয়ার জন্য। যতই আমরা শহুরেরা বড় বড় কথা বলি না কেন, কৃষক যদি সংগঠিত না হয়-এক মৌসুমের জন্য চাষাবাদ বন্ধ রাখে? কোথায় যাবো আমরা? খাবো কী? কেন রাষ্ট্রপরিচালনায় যুক্তরা গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দিচ্ছে?

কেন যুক্তি দিচ্ছি ওমুক ‍ওমুক দেশের চেয়ে জ্বালানি তেলের মূল্য আমাদের দেশে এখনো কম?

তুলনাই যদি করতে হয়, তাহলে কেন বুক ফুলিয়ে বলতে পারছি না—ওমুক দেশের চেয়ে আমার স্বাস্থ্যসেবা ভালো? কেন বলতে পারছি না—মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা অনেক এগিয়ে? বিশুদ্ধ পানি, সবার জন্য আবাসস্থলের জন্য কেন এখনো নিরন্তর কাজ করতে হয় আমাদের? কেন প্রশ্ন ওঠে বিআরটিসি বাসের যুৎসই টেকসই কোনো ব্যবস্থা নেই? রেলগাড়ি, কেন কখনো কখনো ভ্যানগাড়ির সঙ্গে তুলনা হয়? আজও কেন বাংলাদেশ বিমান আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে থাকে?

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সত্যিই চোখে পড়ার মতো। বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে বহু দাতা সংস্থা অনেকটা বাধ্য হয়ে সুর বদল করে আমাদের প্রশংসা করছে, করে। আরও এগিয়ে যেতে পারি আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তাঁর সততা, কমিটমেন্ট, দূরদর্শিতা, অদম্য মানসিকতা আর সীমাহীন পরিশ্রমের কারণে।

কিন্তু কতটা সহযোগিতা পাচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী? সরকার ও দলে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য দিয়ে শতভাগ সহযোগিতা করা হচ্ছে কি?

দেশের এই মুহূর্তের অর্থনৈতিক চাপ সামলানোর বিষয়টিকে সামনে নিয়েই প্রশ্নটা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের অর্থনৈতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে টাইম-টু-টাইম সরকারের শীর্ষ নির্বাহীকে অবগত করানো হতো কি-না? না-কি দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু বিষয় আড়াল করে রাখতেন? সদ্য বিদায়ী গভর্নর কি সঠিকভাবে তার দায়িত্ব সামলেছেন? অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা?

একইভাবে দল পরিচালনায়ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে ‘সব ঠিক আছে’ গোছের গতানুগতিক রিপোর্ট করা হয়? না-কি প্রকৃত তথ্য দেওয়া হয়? যদি সঠিক তথ্যই উপস্থাপন করা হবে তাহলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অজনপ্রিয়রা মনোনয়ন পায় কিভাবে? দলের নীতিনির্ধারকদের অনেকের এলাকায় নৌকার প্রার্থীর ভরাডুবিই বা হয় কী কারণে? কাদের সহযোগিতায়, পরামর্শে অজনপ্রিয়রা প্রার্থী মনোনয়নের লিস্টে বাছাই হয়? দলীয় সভানেত্রীকে সহযোগিতার দায়িত্ব যাদের এক্ষেত্রে তারা কি দায় এড়াতে পারবেন?

আওয়ামী লীগের তৃণমূলে কান পাতলে শোনা যাবে তীব্র অন্তঃকলহ, রেষারেষি আর হিংসাকে রীতিমতো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা না-কি এসবে জড়িত। ‘সব ঠিক আছে’- সভানেত্রী এমন তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যাচ্ছে উল্টোটা। এমন তেল দেওয়া বন্ধ হোক- চান সবাই।

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অন্তত শুধরে যাক সবাই। শুধু বন্ধ হোক অপ্রয়োজনীয় তেল দেওয়া। সব কিছু সঠিক লাইনে আনতে এটিই হতে পারে বড় দাওয়াই।


লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টি ফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা