শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, সোমবার, ০৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

বঙ্গভবনের অক্সিজেন আদৌ বন্ধ করা গিয়েছিল কি? সরকারিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় উল্টো হয়ে উঠেছিল দেশের রাজনীতিতে অক্সিজেন সরবরাহের মূল কেন্দ্র।

কিন্তু সরকারবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা বোঝাতে শীর্ষ দলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে বঙ্গবভনে অক্সিজেন বন্ধের আল্টিমেটাম আমাদের রাজনীতিতে বেশ কিছুদিন রাজনৈতিক তেল দেওয়ার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ হয়েছিল। এসবই ২০০৭ সালে এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঠিক আগের কথা।

এরপর পানি বহুদূর গড়িয়েছে।
সেনাসমর্থিত এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকাই রাজনৈতিক জয় দেবে। বিএনপির তৎকালীন নেতাদের এই তেলবাজিতেই সম্ভবত তখন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত রেখেছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। আর এখানেই শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওই সময়কার সদ্য ক্ষমতা হস্তান্তর করা দলটি। আবার এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেওয়া বেশকিছু পদক্ষেপের প্রশংসা করতে গিয়ে রীতিমতো প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তেলবাজিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন অনেক রাজনীতিক। সুশীল সমাজের কোনো কোনো প্রতিনিধিও। ফলাফল পরবর্তীতে নিজ দলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন রাজনীতিকদের কেউ কেউ। আর সুশীল সমাজের এই প্রতিনিধিদের অনেকেও পরবর্তীতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসিন হলে সেভেন মার্ডারের খলনায়ক খ্যাত পরবর্তীতে জাগপা সভাপতি প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানকে মনে আছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক তেল দিতে গিয়ে উদ্ভট সব শব্দচয়ন করেছিলেন তিনি। যা চরম অস্বস্তির সঙ্গে হাস্যরসেরও জন্ম দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী এক রাজনৈতিক সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে জাগপা সভাপতি কী বলেছিলেন? ‘তিলকওয়ালী খালেদা জিয়াকে আর এক মুহূর্তও বাংলাদেশের মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই না।’ বোঝেন ঠ্যালা।

তেলবাজির এমন অসংখ্য নমুনা আছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তিকর, অস্বস্তি ও অসহনীয় এক পরিবেশ তৈরি করে অধিকাংশ সময়। রাজনৈতিক ও আমলাতন্ত্রের একাংশের তেলবাজি—অনেক সময় প্রকৃত ঘটনা, তথ্যকে আড়াল করে। যার পরিণতি হয় ভয়াবহ। এসবই আমরা জানি। তবু তেল দেওয়া থামে না। তেলের মূল্য যত বাড়ে পাল্লা দিয়ে তেল দেওয়াও যেন বেড়ে যায়।

কী অদ্ভুত! বর্ষীয়ান এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে ঘটনাটি শোনা। যিনি খুব কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনের অন্যতম চক্রান্তকারী খন্দকার মুশতাক না-কি শেখ মুজিবের পিতার মৃত্যুতে রীতিমতো গড়াগড়ি দিয়ে কান্না করেছিল। খুনি মুশতাকের ওই কান্না না-কি উপস্থিত সবার চোখ ভিজিয়েছিল। কিন্তু সেসবই তো ছিল অভিনয়। সুনিপুণ তেলবাজির দুর্দান্ত এক নমুনা। বঙ্গবন্ধুর আরও বিশ্বস্ততা অর্জনের চেষ্টা। আর ‘খুনি’ মুশতাকের অভিনয়ের কান্না যে একসময় গোটা জাতিকে সত্যিকার অর্থেই কাঁদাবে কে জানতো!

স্বৈরশাসক প্রয়াত এইচএম এরশাদের আমলে শুধু তেলের জোরে রাতারাতি মন্ত্রী হওয়ার সংখ্যাটাও নেহাত কম ছিল না। এমনকি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে পরাজিত কিন্তু তেল মর্দনে সিদ্ধহস্ত কেউ কেউ টেকনোক্র্যাট কোটায় প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রীও হয়েছিলেন। পরে তাদের অনেকে আবার ভোটারবিহীন নির্বাচনে সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এরশাদ জামানায় রাষ্ট্রপতিকে সামনে-পেছনে তেল দেওয়ার ক্ষেত্রে তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের না-কি জুড়ি মেলা ভার ছিল। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর, নাজিউর রহমান মঞ্জুর, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানরাও পিছিয়ে ছিলেন না। উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, মেয়র আরও কত কী!

তবুও না পাওয়ার বেদনা আর আক্ষেপ যায়নি একসময়ের দাপুটে ছাত্রলীগ নেতা, পরে পথভ্রষ্ট শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের! অনেক ক্ষোভ তাঁর। উপ-প্রধানমন্ত্রী করলো। প্রধানমন্ত্রী কেন নয়? নব্বইয়ে স্বৈরাচার পতনের পর মুন্সিগঞ্জের শাহ মোয়াজ্জেমকে রংপুর থেকে এমপি করলেন এরশাদ। তবু কি ধরে রাখা গেল? তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে নামলেন বিএনপিতে। এক সময়ের তেলের ভাণ্ডার এখন কোনোমতে রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে ব্যস্ত।

এভাবে মিথ্যা প্রশংসায় দেশের শীর্ষ নীতিনির্ধারক, দলীয় প্রধান, প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ‘মিস গাইড’ করার প্রবণতা বন্ধ হওয়া জরুরি। সরকারের সমালোচকদের কেউ কেউ অযথা কথা বলার সুযোগ কেন পায়? মিথ্যা প্রশংসাকারী আর চাটুকারেরা অনেক কিছু আড়াল করে রাখে। এরপর যখন সমস্যাগুলো তালগোল পাকাতে শুরু করে তখন চুপ হয়ে যায়। সবকিছু সামাল দিতে হয় একজনকে।

আর কত? দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস প্রায় সব শ্রেণির মানুষের। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কারণে কিংবা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ-ঘটনা যা-ই হোক আমরা ছোটখাটো এক সংকটকালে আছি। প্রশ্ন হলো, এই সংকটকে আগাম অনুমান করতে পারা গিয়েছিল কি? এসব নিয়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করার দায়িত্ব যাদের তারা কি স্বপ্ন বিলাসিতায় বেশি সময় পার করে দেননি? ধারাবাহিকভাবে যদি কাজটি করা হতো তাহলে একবারে উন্নয়ন প্রকল্পে কাটছাঁট, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরে লাগাম টানাসহ অনেক পদক্ষেপ এখন নেওয়ার হয়তো প্রয়োজনই হতো না।

পুকুর খনন পরিদর্শনে বাংলাদেশের প্রকৌশলী আর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের মতো পরিকল্পনা, প্রস্তাব, পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়েছিল? এরকম ভূরি ভূরি বিলাসী, অপ্রয়োজনীয়, বিদেশি মুদ্রা খরচের মহোৎসবের আর্কিটেক্ট কারা ছিলেন? কোনো একটি ঘটনায় এমন অদূরদর্শী বাস্তবের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সরকারি অর্থ নয়ছয়ের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে একটি শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও কি নেওয়া হয়েছে? বরং উৎসাহ দিয়ে এসব প্রমোট করা হয়েছে। কেন? কার স্বার্থে? কাদের সুরক্ষায়?

বাংলাদেশের অনেক সচেতন নাগরিকের মতো আমারও প্রশ্ন—স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের পরিমাণ কত? আজও কেন গণমাধ্যমে খবর হয়, সেতু আছে রাস্তা নেই। তার মানে সেতুটি অব্যবহৃত। সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আছে অপারেটর নেই। অপ্রয়োজনে বা পরিকল্পনা ছাড়া যথেষ্ট খরচের মহোৎসব কি আমাদের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংকটের কারণ নয়?

অপ্রয়োজনীয়, অদূরদর্শী, বিলাসী প্রকল্পে ব্যয় বন্ধ করে কি জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায় না? যেত না? যদি সময়মতো আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতাম, পদক্ষেপ নিতাম তাহলে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস কিছু হলেও কমতো। কেন জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দরকার? কৃষককে সেচ সুবিধা সহজলভ্য করে দেওয়ার জন্য। যতই আমরা শহুরেরা বড় বড় কথা বলি না কেন, কৃষক যদি সংগঠিত না হয়-এক মৌসুমের জন্য চাষাবাদ বন্ধ রাখে? কোথায় যাবো আমরা? খাবো কী? কেন রাষ্ট্রপরিচালনায় যুক্তরা গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দিচ্ছে?

কেন যুক্তি দিচ্ছি ওমুক ‍ওমুক দেশের চেয়ে জ্বালানি তেলের মূল্য আমাদের দেশে এখনো কম?

তুলনাই যদি করতে হয়, তাহলে কেন বুক ফুলিয়ে বলতে পারছি না—ওমুক দেশের চেয়ে আমার স্বাস্থ্যসেবা ভালো? কেন বলতে পারছি না—মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা অনেক এগিয়ে? বিশুদ্ধ পানি, সবার জন্য আবাসস্থলের জন্য কেন এখনো নিরন্তর কাজ করতে হয় আমাদের? কেন প্রশ্ন ওঠে বিআরটিসি বাসের যুৎসই টেকসই কোনো ব্যবস্থা নেই? রেলগাড়ি, কেন কখনো কখনো ভ্যানগাড়ির সঙ্গে তুলনা হয়? আজও কেন বাংলাদেশ বিমান আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে থাকে?

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সত্যিই চোখে পড়ার মতো। বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে বহু দাতা সংস্থা অনেকটা বাধ্য হয়ে সুর বদল করে আমাদের প্রশংসা করছে, করে। আরও এগিয়ে যেতে পারি আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তাঁর সততা, কমিটমেন্ট, দূরদর্শিতা, অদম্য মানসিকতা আর সীমাহীন পরিশ্রমের কারণে।

কিন্তু কতটা সহযোগিতা পাচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী? সরকার ও দলে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য দিয়ে শতভাগ সহযোগিতা করা হচ্ছে কি?

দেশের এই মুহূর্তের অর্থনৈতিক চাপ সামলানোর বিষয়টিকে সামনে নিয়েই প্রশ্নটা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের অর্থনৈতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে টাইম-টু-টাইম সরকারের শীর্ষ নির্বাহীকে অবগত করানো হতো কি-না? না-কি দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু বিষয় আড়াল করে রাখতেন? সদ্য বিদায়ী গভর্নর কি সঠিকভাবে তার দায়িত্ব সামলেছেন? অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা?

একইভাবে দল পরিচালনায়ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে ‘সব ঠিক আছে’ গোছের গতানুগতিক রিপোর্ট করা হয়? না-কি প্রকৃত তথ্য দেওয়া হয়? যদি সঠিক তথ্যই উপস্থাপন করা হবে তাহলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অজনপ্রিয়রা মনোনয়ন পায় কিভাবে? দলের নীতিনির্ধারকদের অনেকের এলাকায় নৌকার প্রার্থীর ভরাডুবিই বা হয় কী কারণে? কাদের সহযোগিতায়, পরামর্শে অজনপ্রিয়রা প্রার্থী মনোনয়নের লিস্টে বাছাই হয়? দলীয় সভানেত্রীকে সহযোগিতার দায়িত্ব যাদের এক্ষেত্রে তারা কি দায় এড়াতে পারবেন?

আওয়ামী লীগের তৃণমূলে কান পাতলে শোনা যাবে তীব্র অন্তঃকলহ, রেষারেষি আর হিংসাকে রীতিমতো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা না-কি এসবে জড়িত। ‘সব ঠিক আছে’- সভানেত্রী এমন তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যাচ্ছে উল্টোটা। এমন তেল দেওয়া বন্ধ হোক- চান সবাই।

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অন্তত শুধরে যাক সবাই। শুধু বন্ধ হোক অপ্রয়োজনীয় তেল দেওয়া। সব কিছু সঠিক লাইনে আনতে এটিই হতে পারে বড় দাওয়াই।


লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টি ফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ