শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, সোমবার, ০৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

বঙ্গভবনের অক্সিজেন আদৌ বন্ধ করা গিয়েছিল কি? সরকারিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় উল্টো হয়ে উঠেছিল দেশের রাজনীতিতে অক্সিজেন সরবরাহের মূল কেন্দ্র।

কিন্তু সরকারবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা বোঝাতে শীর্ষ দলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে বঙ্গবভনে অক্সিজেন বন্ধের আল্টিমেটাম আমাদের রাজনীতিতে বেশ কিছুদিন রাজনৈতিক তেল দেওয়ার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ হয়েছিল। এসবই ২০০৭ সালে এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঠিক আগের কথা।

এরপর পানি বহুদূর গড়িয়েছে।
সেনাসমর্থিত এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকাই রাজনৈতিক জয় দেবে। বিএনপির তৎকালীন নেতাদের এই তেলবাজিতেই সম্ভবত তখন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত রেখেছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। আর এখানেই শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওই সময়কার সদ্য ক্ষমতা হস্তান্তর করা দলটি। আবার এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেওয়া বেশকিছু পদক্ষেপের প্রশংসা করতে গিয়ে রীতিমতো প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তেলবাজিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন অনেক রাজনীতিক। সুশীল সমাজের কোনো কোনো প্রতিনিধিও। ফলাফল পরবর্তীতে নিজ দলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন রাজনীতিকদের কেউ কেউ। আর সুশীল সমাজের এই প্রতিনিধিদের অনেকেও পরবর্তীতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসিন হলে সেভেন মার্ডারের খলনায়ক খ্যাত পরবর্তীতে জাগপা সভাপতি প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানকে মনে আছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক তেল দিতে গিয়ে উদ্ভট সব শব্দচয়ন করেছিলেন তিনি। যা চরম অস্বস্তির সঙ্গে হাস্যরসেরও জন্ম দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী এক রাজনৈতিক সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে জাগপা সভাপতি কী বলেছিলেন? ‘তিলকওয়ালী খালেদা জিয়াকে আর এক মুহূর্তও বাংলাদেশের মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই না।’ বোঝেন ঠ্যালা।

তেলবাজির এমন অসংখ্য নমুনা আছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তিকর, অস্বস্তি ও অসহনীয় এক পরিবেশ তৈরি করে অধিকাংশ সময়। রাজনৈতিক ও আমলাতন্ত্রের একাংশের তেলবাজি—অনেক সময় প্রকৃত ঘটনা, তথ্যকে আড়াল করে। যার পরিণতি হয় ভয়াবহ। এসবই আমরা জানি। তবু তেল দেওয়া থামে না। তেলের মূল্য যত বাড়ে পাল্লা দিয়ে তেল দেওয়াও যেন বেড়ে যায়।

কী অদ্ভুত! বর্ষীয়ান এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে ঘটনাটি শোনা। যিনি খুব কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনের অন্যতম চক্রান্তকারী খন্দকার মুশতাক না-কি শেখ মুজিবের পিতার মৃত্যুতে রীতিমতো গড়াগড়ি দিয়ে কান্না করেছিল। খুনি মুশতাকের ওই কান্না না-কি উপস্থিত সবার চোখ ভিজিয়েছিল। কিন্তু সেসবই তো ছিল অভিনয়। সুনিপুণ তেলবাজির দুর্দান্ত এক নমুনা। বঙ্গবন্ধুর আরও বিশ্বস্ততা অর্জনের চেষ্টা। আর ‘খুনি’ মুশতাকের অভিনয়ের কান্না যে একসময় গোটা জাতিকে সত্যিকার অর্থেই কাঁদাবে কে জানতো!

স্বৈরশাসক প্রয়াত এইচএম এরশাদের আমলে শুধু তেলের জোরে রাতারাতি মন্ত্রী হওয়ার সংখ্যাটাও নেহাত কম ছিল না। এমনকি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে পরাজিত কিন্তু তেল মর্দনে সিদ্ধহস্ত কেউ কেউ টেকনোক্র্যাট কোটায় প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রীও হয়েছিলেন। পরে তাদের অনেকে আবার ভোটারবিহীন নির্বাচনে সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এরশাদ জামানায় রাষ্ট্রপতিকে সামনে-পেছনে তেল দেওয়ার ক্ষেত্রে তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের না-কি জুড়ি মেলা ভার ছিল। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর, নাজিউর রহমান মঞ্জুর, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানরাও পিছিয়ে ছিলেন না। উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, মেয়র আরও কত কী!

তবুও না পাওয়ার বেদনা আর আক্ষেপ যায়নি একসময়ের দাপুটে ছাত্রলীগ নেতা, পরে পথভ্রষ্ট শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের! অনেক ক্ষোভ তাঁর। উপ-প্রধানমন্ত্রী করলো। প্রধানমন্ত্রী কেন নয়? নব্বইয়ে স্বৈরাচার পতনের পর মুন্সিগঞ্জের শাহ মোয়াজ্জেমকে রংপুর থেকে এমপি করলেন এরশাদ। তবু কি ধরে রাখা গেল? তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে নামলেন বিএনপিতে। এক সময়ের তেলের ভাণ্ডার এখন কোনোমতে রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে ব্যস্ত।

এভাবে মিথ্যা প্রশংসায় দেশের শীর্ষ নীতিনির্ধারক, দলীয় প্রধান, প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ‘মিস গাইড’ করার প্রবণতা বন্ধ হওয়া জরুরি। সরকারের সমালোচকদের কেউ কেউ অযথা কথা বলার সুযোগ কেন পায়? মিথ্যা প্রশংসাকারী আর চাটুকারেরা অনেক কিছু আড়াল করে রাখে। এরপর যখন সমস্যাগুলো তালগোল পাকাতে শুরু করে তখন চুপ হয়ে যায়। সবকিছু সামাল দিতে হয় একজনকে।

আর কত? দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস প্রায় সব শ্রেণির মানুষের। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কারণে কিংবা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ-ঘটনা যা-ই হোক আমরা ছোটখাটো এক সংকটকালে আছি। প্রশ্ন হলো, এই সংকটকে আগাম অনুমান করতে পারা গিয়েছিল কি? এসব নিয়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করার দায়িত্ব যাদের তারা কি স্বপ্ন বিলাসিতায় বেশি সময় পার করে দেননি? ধারাবাহিকভাবে যদি কাজটি করা হতো তাহলে একবারে উন্নয়ন প্রকল্পে কাটছাঁট, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরে লাগাম টানাসহ অনেক পদক্ষেপ এখন নেওয়ার হয়তো প্রয়োজনই হতো না।

পুকুর খনন পরিদর্শনে বাংলাদেশের প্রকৌশলী আর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের মতো পরিকল্পনা, প্রস্তাব, পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়েছিল? এরকম ভূরি ভূরি বিলাসী, অপ্রয়োজনীয়, বিদেশি মুদ্রা খরচের মহোৎসবের আর্কিটেক্ট কারা ছিলেন? কোনো একটি ঘটনায় এমন অদূরদর্শী বাস্তবের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সরকারি অর্থ নয়ছয়ের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে একটি শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও কি নেওয়া হয়েছে? বরং উৎসাহ দিয়ে এসব প্রমোট করা হয়েছে। কেন? কার স্বার্থে? কাদের সুরক্ষায়?

বাংলাদেশের অনেক সচেতন নাগরিকের মতো আমারও প্রশ্ন—স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের পরিমাণ কত? আজও কেন গণমাধ্যমে খবর হয়, সেতু আছে রাস্তা নেই। তার মানে সেতুটি অব্যবহৃত। সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আছে অপারেটর নেই। অপ্রয়োজনে বা পরিকল্পনা ছাড়া যথেষ্ট খরচের মহোৎসব কি আমাদের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংকটের কারণ নয়?

অপ্রয়োজনীয়, অদূরদর্শী, বিলাসী প্রকল্পে ব্যয় বন্ধ করে কি জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায় না? যেত না? যদি সময়মতো আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতাম, পদক্ষেপ নিতাম তাহলে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস কিছু হলেও কমতো। কেন জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দরকার? কৃষককে সেচ সুবিধা সহজলভ্য করে দেওয়ার জন্য। যতই আমরা শহুরেরা বড় বড় কথা বলি না কেন, কৃষক যদি সংগঠিত না হয়-এক মৌসুমের জন্য চাষাবাদ বন্ধ রাখে? কোথায় যাবো আমরা? খাবো কী? কেন রাষ্ট্রপরিচালনায় যুক্তরা গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দিচ্ছে?

কেন যুক্তি দিচ্ছি ওমুক ‍ওমুক দেশের চেয়ে জ্বালানি তেলের মূল্য আমাদের দেশে এখনো কম?

তুলনাই যদি করতে হয়, তাহলে কেন বুক ফুলিয়ে বলতে পারছি না—ওমুক দেশের চেয়ে আমার স্বাস্থ্যসেবা ভালো? কেন বলতে পারছি না—মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা অনেক এগিয়ে? বিশুদ্ধ পানি, সবার জন্য আবাসস্থলের জন্য কেন এখনো নিরন্তর কাজ করতে হয় আমাদের? কেন প্রশ্ন ওঠে বিআরটিসি বাসের যুৎসই টেকসই কোনো ব্যবস্থা নেই? রেলগাড়ি, কেন কখনো কখনো ভ্যানগাড়ির সঙ্গে তুলনা হয়? আজও কেন বাংলাদেশ বিমান আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে থাকে?

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সত্যিই চোখে পড়ার মতো। বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে বহু দাতা সংস্থা অনেকটা বাধ্য হয়ে সুর বদল করে আমাদের প্রশংসা করছে, করে। আরও এগিয়ে যেতে পারি আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তাঁর সততা, কমিটমেন্ট, দূরদর্শিতা, অদম্য মানসিকতা আর সীমাহীন পরিশ্রমের কারণে।

কিন্তু কতটা সহযোগিতা পাচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী? সরকার ও দলে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য দিয়ে শতভাগ সহযোগিতা করা হচ্ছে কি?

দেশের এই মুহূর্তের অর্থনৈতিক চাপ সামলানোর বিষয়টিকে সামনে নিয়েই প্রশ্নটা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের অর্থনৈতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে টাইম-টু-টাইম সরকারের শীর্ষ নির্বাহীকে অবগত করানো হতো কি-না? না-কি দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু বিষয় আড়াল করে রাখতেন? সদ্য বিদায়ী গভর্নর কি সঠিকভাবে তার দায়িত্ব সামলেছেন? অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা?

একইভাবে দল পরিচালনায়ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে ‘সব ঠিক আছে’ গোছের গতানুগতিক রিপোর্ট করা হয়? না-কি প্রকৃত তথ্য দেওয়া হয়? যদি সঠিক তথ্যই উপস্থাপন করা হবে তাহলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অজনপ্রিয়রা মনোনয়ন পায় কিভাবে? দলের নীতিনির্ধারকদের অনেকের এলাকায় নৌকার প্রার্থীর ভরাডুবিই বা হয় কী কারণে? কাদের সহযোগিতায়, পরামর্শে অজনপ্রিয়রা প্রার্থী মনোনয়নের লিস্টে বাছাই হয়? দলীয় সভানেত্রীকে সহযোগিতার দায়িত্ব যাদের এক্ষেত্রে তারা কি দায় এড়াতে পারবেন?

আওয়ামী লীগের তৃণমূলে কান পাতলে শোনা যাবে তীব্র অন্তঃকলহ, রেষারেষি আর হিংসাকে রীতিমতো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা না-কি এসবে জড়িত। ‘সব ঠিক আছে’- সভানেত্রী এমন তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যাচ্ছে উল্টোটা। এমন তেল দেওয়া বন্ধ হোক- চান সবাই।

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অন্তত শুধরে যাক সবাই। শুধু বন্ধ হোক অপ্রয়োজনীয় তেল দেওয়া। সব কিছু সঠিক লাইনে আনতে এটিই হতে পারে বড় দাওয়াই।


লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টি ফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়