শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

মানুষ কিংবা জীবজন্তুর বেলায় সাধারণত এটা ঘটে না। একবার মৃত্যুবরণ করলে তার পুনর্জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। অবশ্য হিন্দুধর্মের শাস্ত্রে পুনর্জন্মের কথা বলা হয়ে থাকে। আর মুসলমানদের ধর্মমতে মানুষ মৃত্যুবরণের পর হাশরের ময়দানে তাদের পুনরুত্থান ঘটবে। তবে মানুষ-জীবজন্তু মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত হতে না পারলেও পার্থিব কোনো বিষয়ে পুনর্জীবনের ঘটনা অনেক সময় ঘটে। বিশেষ করে রাজনীতির ক্ষেত্রে। আজ যাকে মৃত বলে মনে করা হয়, ঘটনাক্রমে কালই সে মাথা উঁচু করে জীবিত হওয়ার জানান দেয়। তেমনটিই ঘটেছে আওয়ামী লীগ আমলে কবরস্থ হওয়া নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ক্ষেত্রে। ২০১১ সালে জাতীয় সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে জনমতকে উপেক্ষা করে সর্বজন ও সর্বমহল কর্তৃক প্রশংসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে বাতিল করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ। ১৪ বছর পরে মৃত সে সরকার প্রাণ ফিরে পেয়েছে। এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের সর্বসম্মত রায়ে ফিরে আসার সুযোগ পেয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। রায় ঘোষণার সময় আপিল বিভাগ একই আদালতে ইতঃপূর্বে দেওয়া এ-সম্পর্কিত রায়কে (যেটি সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ দিয়েছিল) ত্রুটিপূর্ণ ও কলঙ্কিত বলে মন্তব্য করেছেন। সে সময় আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে তা বাতিল ঘোষণা করেছিল। অবশ্য সে রায়টি সর্বসম্মত ছিল না। সাতজন বিচারপতির মধ্যে চারজন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পক্ষে থাকলেও তিনজন দ্বিমত পোষণ করেছিলেন। সে রায়ে অবশ্য আপিল বিভাগ প্রয়োজনে পরবর্তী দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করা যেতে পারে বলে অবজারভেশন দিয়েছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার আদালতের সে পর্যবেক্ষণকে ধর্তব্যের মধ্যে আনার গরজ অনুভব করেনি। বলা নিষ্প্রয়োজন, সে রায়টি ছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ইচ্ছাপূরণের রায়। ফলে সে ফরমায়েশি রায়ের কোনো নির্দেশনা বা পর্যবেক্ষণের দিকে যে আওয়ামী লীগ সরকার চোখ ফেরাবে না সেটাই ছিল স্বাভাবিক। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে চতুর্দশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে পুনরায় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমাদের মতো অসহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিবেশের দেশে নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার অপরিহার্য বলে সবাই মনে করেন। তারা মনে করেন, এ ব্যবস্থা স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার মতো। ওই পরীক্ষার নিয়ম আছে বলেই শিক্ষার্থীরা বই খুলে বসে, পাঠে মনোযোগী হয়। যদি তা না থাকত, তাহলে কেউ বইয়ের পাতা খুলে দেখত না। তেমনি রাজনৈতিক দলগুলোর জন্যও প্রতি পাঁচ বছর পর পর পরীক্ষা আসে। সে পরীক্ষায় যদি নকল করার সুযোগ না থাকে, তাহলে দলগুলো জনগণের সমর্থন আদায়ে তৎপর থাকবে। তা ছাড়া পাঁচ বছর পর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে কঠোর নির্বাচনি পরীক্ষার বিষয়টি মাথায় থাকলে কোনো দলের পক্ষেই স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠা সম্ভব হবে না। 

সংবিধানে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার ইতিহাস নতুন করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। ১৯৯০ সালে স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পতনের আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন আন্দোলনরত দল ও জোটগুলোর মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন সাতদলীয় জোট, আওয়ামী লীগের আট দল ও পাঁচদলীয় বামজোট একটি রূপরেখা প্রণয়ন করে। ইতিহাসে এটা তিন জোটের রূপরেখা হিসেবে স্বীকৃত। সে রূপরেখা অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের পদত্যাগের পর সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রেখে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে তাঁর নেতৃত্বে আরও ১০ জন উপদেষ্টা নিয়ে গঠিত হয় নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকার। সে সরকারের অধীনে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিএনপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে। দেশ-বিদেশে সে নির্বাচন প্রশংসিত হলেও হেরে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা তাতে ‘সূক্ষ্ম কারচুপি’র ছিদ্র খুঁজে পান। এ নিয়ে তারা মাঠ গরম করার চেষ্টা করলেও জনসমর্থনের অভাব তাদের হতোদ্যম করে দেয় এবং তিনি যুদ্ধংদেহি মনোভাব দেখিয়ে বলেন- ‘এ সরকারকে একমুহূর্তের জন্যও শান্তিতে থাকতে দেব না।’

১৯৯১-এর নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ যে গণতান্ত্রিক ধারার পথে যাত্রা শুরু করেছিল, নানা কারণে তা অব্যাহত থাকতে পারেনি। এর পেছনে দেশের সব রাজনৈতিক দলেরই দায় রয়েছে। ঐতিহাসিক সত্যকে তো অস্বীকার করা যাবে না। এরশাদ পতনের আগে তিন জোট যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছিল, পরবর্তী সময়ে দলগুলো তার প্রতি বিশ্বস্ত থাকেনি। বিশেষত ১৯৯৪ সালের মাগুরার একটি আসনের উপনির্বাচনে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ঘোষণা করে যে বিএনপি সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। তারা তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তাদের  সহযোগী হয় সদ্যপতিত স্বৈরাচারের দল জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী। এই তিন দলের ক্রমাগত ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের মুখে একপর্যায়ে বিএনপি সরকার নমনীয় হতে বাধ্য হয়। যদিও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নিমিত্তে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি একতরফা নির্বাচন করতে হয় বিএনপিকে।

১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে গঠিত জাতীয় সংসদের প্রথম এবং একমাত্র অধিবেশনে ওই বছর ৩০ মার্চ সর্বসম্মতভাবে পাস হয় নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল। প্রতিষ্ঠিত হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি। এরপর নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বিএনপি সরকার পদত্যাগ করে, রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দেন। গঠিত হয় সর্বশেষ প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সে সরকারের অধীনে ১২ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। তারা জাতীয় পার্টি ও আ স ম আবদুর রবকে পার্টনার করে সরকার গঠন করে। নাম দেওয়া হয় ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকার’। যদিও জাতীয় কোনো ইস্যুতেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার ধারেকাছে ঘেঁষেনি আওয়ামী লীগ। পাঁচ বছর পরে ২০০১ সালের ১ অক্টোবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় অর্জন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে বিএনপি।

এ পর্যন্ত সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু ২০০৬ সালে এসে আবার সৃষ্টি হয় গোলযোগ। সরকারের কিছু পদক্ষেপ মোক্ষম হাতিয়ার তুলে দেয় আওয়ামী লীগের হাতে। এর মধ্যে বিচারপতিদের চাকরির বয়সসীমা দুই বছর বৃদ্ধি ছিল অন্যতম। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয় একসময়ের বিএনপি নেতা বিচারপতি কে এম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান করার অভিপ্রায়ে বিএনপি এটা করেছে। যদিও বিতর্ক এড়াতে বিচারপতি কে এম হাসান নিজেই প্রধান উপদেষ্টা না হওয়ার ঘোষণা দেন। অনেক ঘটনার পর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ নিজেই প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। কিন্তু নানা ইস্যু তুলে আওয়ামী লীগ ২০০৭ সালের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায়। একপর্যায়ে ওই বছর ১১ জানুয়ারি জারি হয় জরুরি অবস্থা; যা ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি পায়। গঠিত হয় নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। দুই বছর পরে সে সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আসলে ওটা ছিল নিকট প্রতিবেশী ও কয়েকটি বিদেশি শক্তির সমন্বিত পরিকল্পিত নীলনকশার নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে দেওয়া হয় মাত্র ৩০টি আসন। আওয়ামী লীগের হাতে চলে যায় একটি চকচকে ধারালো চাকু। সে চাকুটি হলো সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। একই চাকু একজন শল্যবিদের হাতে থাকলে তা ব্যবহৃত হয় রোগীর জীবন বাঁচাতে অস্ত্রোপচারের কাজে। আর সে চাকু যদি কোনো ডাকাতের হাতে পড়ে, তাহলে তা হয়ে উঠতে পারে প্রাণসংহারি অস্ত্র। এ ক্ষেত্রে তাই হলো। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে ২০১১ সালের ২১ মে আওয়ামী লীগ চাকু চালাল সংবিধানের দেহে। কেটে বাদ দিল এর গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান। বিএনপিসহ অপরাপর রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিবাদ করল, মিছিল-সমাবেশ করল, হরতাল ডাকল। কিন্তু ক্ষমতামদে মত্ত আওয়ামী লীগ কোনো যুক্তির ধার ধারল না। তারা কায়েম করল অলিখিত একদলীয় শাসন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করার পর তা নিয়ে সর্বত্র নিন্দা-প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ পেশিশক্তি ও রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করে সেসব প্রতিবাদ-বিক্ষোভ দমনে তৎপর থাকে। পত্রপত্রিকায় যেমন অল্পবিস্তর প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ হয়েছিল, তেমনি টিভি টক শোর আলোচনায়ও তা প্রাধান্য পেয়েছিল। টিভি টক শোগুলোতে আওয়ামী লীগের নেতা ও বশংবদ বুদ্ধিজীবীরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট পদ্ধতি হিসেবে উপস্থাপনের হাস্যকর চেষ্টা করতেন। এ নিয়ে বেশ কয়েকজন লীগ-পাণ্ডবের সঙ্গে আমার বার কয়েক বাক-সংঘর্ষ হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন নামের সঙ্গে ‘সিংহ’ পদবিধারী। তিনি আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুরোটা বলতেন না। বলতেন ‘তত্ত্বা’ সরকার। শরীরে ঝাঁকি দিয়ে বলতেন, ‘ওই তত্ত্বা সরকার আর বাংলাদেশে আসবে না।’ অমি তাকে বলেছিলাম, হয়তো এমন দিনও আসতে পারে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আবার ফিরে আসবে, তখন আপনাদের কিছু করার বা বলার থাকবে না।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আমি একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম ‘একটি মৃত সরকারের আত্মকথা’ শিরোনামে। নিবন্ধটি বাংলাদেশ প্রতিদিনে  প্রকাশিত হয়েছিল ২০২২ সালের ২৮ নভেম্বর। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জবানিতে নিবন্ধটির শেষ কটি লাইন ছিল এরকম- ‘বিএনপি আজ আমার (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) জন্য অঝোরে কাঁদছে। কে জানে এমন দিনও তো আসতে পারে, যেদিন আওয়ামী লীগ আমার জন্য মাতম করবে। ফিরিয়ে আনতে চাইবে আমাকে। সবই নির্ভর করে রাজনীতির মৌসুমি বায়ুর ওপর। সেটা যে কখন কোন দিক থেকে বইতে শুরু করবে কেউ বলতে পারে না।’ ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে যাওয়া দুই-চারজন আওয়ামী লীগ নেতা ইথারে ভাসিয়ে দেওয়া অনুচ্চ কণ্ঠে বলেছেন, আগামী নির্বাচন হতে হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। রাজনীতির চক্কর বোধ করি এটাই। তা যে কখন কাকে দিয়ে ফেলে দেওয়া থুতু চাটাবে কেউ বলতে পারে না। তবে ভাগ্য বলতে হবে আওয়ামী লীগের। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের দাবিতে তাদের আর আন্দোলন করতে হলো না। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে তা পুনর্বহাল হয়ে গেল। অবশ্য এর সুফল আওয়ামী লীগ কবে ভোগ করতে পারবে, তা অনিশ্চিত। কেননা সেটা নির্ভর করছে তাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে আসা ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগের ওপর। আপাতত যা সুদূর পরাহত বলেই মনে হয়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা