শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

এবার প্রকাশ্য দিবালোকে প্রহূত হলেন এক নারী চিকিৎসক। ঘটনাটি ঘটেছে এক জেলা শহরে। কুষ্টিয়ায়। যে শহরের সঙ্গে আমার নাড়ির বন্ধন না থাকলেও অন্তরের টান আছে। স্বাধীনতার পরে পরেই যখন বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হয়েছিল, তখন ১৯৭৪ সালের নভেম্বর মাসে মাত্র দুই দিনের নোটিশে আমাকে সচিবালয়ের নিরাপদ কর্মস্থল থেকে ছুটে যেতে হয়েছিল (বৃহত্তর) কুষ্টিয়ায় জেলা প্রশাসকের দায়িত্বভার গ্রহণ করতে।

এর আগে ষাটের দশকের শেষ ভাগে আমার চাকরিজীবনের শুরুতে বছর দেড়েক কেটেছিল পাশের পাবনা জেলায় শিক্ষানবিশ সহকারী কমিশনার হিসেবে। আর পাশের আরেক জেলা বগুড়া তো ছিল আমার কৈশোরের লীলাভূমি। ১৯৫০-৫৪ সালে বগুড়া জিলা স্কুল, খেলার মাঠ আর ঈদগাহ লেনে আমাদের বাসা—সবই যেন মনে হয় বিধাতা সৃষ্টি করেছিলেন আমাকে, কেবলই আমাকে, পেলে-পুষে, আনন্দ-হিল্লোলের ভেতর বড় করে তোলার জন্য।

আর তার আগে কুসুম ফোটার কালের ঘুম ঘুম মৌলভীবাজার শহরই বা কম ছিল কিসে। কিন্তু কুষ্টিয়া? সে ছিল এক অজ্ঞাতকুলশীল জনপদের নাম। তবে কোনো বদনাম ছিল না এই ক্ষুদ্র অথচ লালনসমৃদ্ধ জেলাটির। ’৭৪ সালে কুষ্টিয়ায় গিয়ে আমার মনে হলো, মাইনাস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, কুষ্টিয়া আসলে একটি চমৎকার জেলা, তার মানুষজন সোজা-সরল, আউল-বাউল—সবাই যেন গুরু লালনের শিষ্য।

তা সত্তরের দশকের উৎপাত এখন আর নেই। কুষ্টিয়া অনেক আগেই ফিরে পেয়েছে তার শান্ত সমাহিত রূপ। কিন্তু সেই কুষ্টিয়া যদি সংবাদপত্রের শিরোনাম হয় নারী চিকিৎসক নির্যাতনের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডের জন্য, তখন কেমন লাগে বলুন তো? সুকবি, গীতিকার প্রয়াত অধ্যাপক, আমার বিশিষ্ট বন্ধু আবু জাফর না হয় চলে গেছেন অনন্তলোকে, কিন্তু লালনসম্রাজ্ঞী কুষ্টিয়ার মেয়ে ফরিদা পারভীন তো আছেন। তাহলে কি ফরিদাকে তাঁর দলবল নিয়ে কুষ্টিয়ায় যেতে হবে গানে গানে এটা বলার জন্য : হে আমার পড়শীরা, সত্তরের দশকের সন্ত্রাসী মন্টু, তার ভাই নান্টু প্রমুখ তোমাদের আদর্শ হতে পারে না, তোমাদের আমাদের সকলের আদর্শ বাবা লালন শাহ। 

বিশ্বাস না হয় জিজ্ঞেস করো বাউল বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর আনোয়ারুল করীমকে। তিনি তো কুষ্টিয়ার মানুষ। আর এই লেখক এককালে কুষ্টিয়ার একজন সামান্য সেবক হিসেবে এটুকু বলতে পারে নারী নির্যাতন, নারী চিকিৎসককে প্রহার ইত্যাদি কুষ্টিয়া নামটির সঙ্গে যায় না। এ ধরনের ন্যক্কারজনক একটি ঘটনার পর তাৎক্ষণিকভাবেই তো কুষ্টিয়াবাসীদের, বিশেষ করে ওই জেলার সুধীজনদের ফুঁসে ওঠার কথা ছিল, মিটিং-মিছিল করে দুষ্কৃতকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করা উচিত ছিল। কিন্তু কই, কোনো প্রতিক্রিয়াই তো দেখা গেল না কোথাও, ভাবটা যেন, এটা তো হতেই পারে, এ আর এমন কি ঘটনা। আর প্রতিক্রিয়া যদি জানাতেই হয়, তাহলে চিকিৎসকসমাজ জানাক না, ব্যবস্থা নিক স্থানীয় প্রশাসন।

যে জাতীয় দৈনিকের কুষ্টিয়ার নিজস্ব প্রতিবেদক সংবাদটি পরিবেশন করেছেন তাঁর মারফত জানা গেল, শারমিন সুলতানা নামের এক স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে ‘প্রতারণার অভিযোগে’ একদল নারী টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় নিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। ওই নারী চিকিৎসকের স্বামী ডা. মাসুদ রানাও নাকি স্ত্রীকে উদ্ধার করতে গিয়ে মার খেয়েছেন। তারপর তাঁরা থানা পুলিশ ইত্যাদি করেছেন। থানার ওসি নাকি আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। স্থানীয় চিকিৎসকরা এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে ‘৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সব দুষ্কৃতকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি’ জানিয়েছেন। অন্যথায় তাঁরা ‘বৃহত্তর ও কঠোর’ কর্মসূচি দেবেন বলেও হুঁশিয়ার করেছেন।

এরপর কী ঘটেছে আমরা জানি না। হয়তো থানা পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমরা শুধু আশা করব, বিষয়টিতে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমরা নিশ্চয়ই দেখতে চাই না চিকিৎসকরা তাঁদের ঘোষিত কর্মসূচি দিয়ে হাসপাতালগুলোতে অচলাবস্থা সৃষ্টি করুন।

যে অভিযোগে ডা. শারমিন সুলতানাকে মারধর করা হলো, তা কিন্তু অভিনব। সচরাচর দেখা যায়, তথাকথিত ভুল চিকিৎসাজনিত কারণে রোগীর মৃত্যু, কর্তব্যে অবহেলা, রোগী বা তার সঙ্গী-সাথিদের সঙ্গে ডাক্তার বা সংশ্লিষ্ট কারো দুর্ব্যবহার ইত্যাদি কারণে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ ও কখনো কখনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে থাকে। কুষ্টিয়ার আলোচ্য ঘটনায় ডা. শারমিন সুলতানার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি চেম্বারে আগত রোগীদের বিদেশে পাঠাবেন, চাকরি দেবেন ইত্যাদি প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আদায় করতেন। 

এসব কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বা থানা পুলিশ কারো কাছে কোনো অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানা যায়নি। সে যা-ই হোক, এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা তদন্ত করলেই জানা যাবে। আমাদের কথা হলো এসব কারণে বা এর চেয়ে গুরুতর অভিযোগ থাকলেও অভিযুক্ত চিকিৎসককে, তিনি নারী হোন বা পুরুষ—নির্যাতন বা প্রহারের শিকার হতে হবে কেন? এবং এটা আজ হঠাৎ যে ঘটল তা নয়, প্রায়ই ডাক্তার, নার্স বা হাসপাতালের অন্য কোনো স্টাফকে নানা অজুহাতে বহিরাগতদের হাতে নিগৃহীত হতে হয়। এটা কী ধরনের কালচার? এ কেমন অসভ্য দেশে বাস করছি আমরা? একজন ডাক্তার কি ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর রোগীকে মেরে ফেলবেন? রোগীর মৃত্যু হলে তো তাঁরই ক্ষতি। তাঁকে লোকে বলবে মূর্খ, অদক্ষ। রোগী বেশি মারা গেলে তো তাঁর চেম্বারে নতুন রোগী আসা বন্ধ হয়ে যাবে। লালবাতি জ্বলবে তাঁর প্র্যাকটিসে।

আমাদের শতকরা ৯০ জন মুসলমান অধিবাসীর বাংলাদেশে আমাদের ঈমান-আকিদা কি আমরা ভুলে গেছি? আমরা কি জন্মের পর থেকে বিশ্বাস করে আসছি না হায়াত, মউত, রিজিক—এই তিনটাই আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের হাতে। তিনি গরিব-ভিখারির সদ্যোভূমিষ্ঠ সন্তানকে সারা জীবন দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণার মধ্যেও এক শ বছর বাঁচিয়ে রাখতে পারেন, আবার একটি হাঁচি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এক ডজন ডাক্তার-কবিরাজ ছুটে আসেন যে রাজপুত্রের জন্য, তাকে হয়তো শৈশব-কৈশোরেই তুলে নিতে পারেন এই সসাগরা ধরিত্রী থেকে। তাহলে বেচারা চিকিৎসক যে তাঁর অধীত সব বিদ্যা-বুদ্ধি দিয়ে রোগীকে সারিয়ে তুলতে চেষ্টা করেন রোগীর প্রাণবায়ু বেরিয়ে যাওয়ার অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত, তাঁকে কেন শূলে চড়াতে হবে ‘মানুষ মরণশীল’ জানার পরও? উন্নত বিশ্বে পাবলিকের এহেন অদ্ভুত আচরণ কোথাও আছে বলে আমাদের জানা নেই। তাহলে কি আমরা আফ্রিকার জঙ্গলের সভ্যতাবর্জিত মানুষের সগোত্র? যদি তা-ই হয়, তাহলে সেই মর্মে ঘোষণা দিয়ে দিন, দেখবেন দুনিয়ার মানুষ আমাদের জন্মের মতো আড়ি দিয়ে দেবে।

ডাক্তার বা শিক্ষক নিগ্রহ-নির্যাতনের ঘটনাকে কর্তৃপক্ষ আরো গুরুত্ব দিয়ে দেখবে এবং যেখানে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেখানে দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা। আর যাঁরা ডাক্তার বা শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ লাভ করেন, তাঁদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ডাক্তার-শিক্ষকরা আমাদের-আপনাদেরই সন্তান। কেউ আপনার ছেলে বা মেয়ে, কেউ ভাতিজা, ভাগিনা বা কেউ ভাতিজি, ভাগিনি। আজ হয়তো আপনার আপনজন কেউ এই পেশায় নেই, কাল যে আসবে না কে জানে। তাকে যদি কেউ ডাক্তার শারমিন সুলতানার মতো...। যাক, আর বললাম না। আল্লাহপাক আপনাকে, আমাকে, আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
বজ্রপাতে মারা যাওয়া মোকাররমের পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা আজাদ
বজ্রপাতে মারা যাওয়া মোকাররমের পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা আজাদ

এই মাত্র | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ২৮ বছর পর অস্ত্র মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ২৮ বছর পর অস্ত্র মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে আগাম বন্যার সতর্ক অবস্থা জারি, আতংকে লাখো মানুষ
শেরপুরে আগাম বন্যার সতর্ক অবস্থা জারি, আতংকে লাখো মানুষ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ
যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি
বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী
ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা