শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

এবার প্রকাশ্য দিবালোকে প্রহূত হলেন এক নারী চিকিৎসক। ঘটনাটি ঘটেছে এক জেলা শহরে। কুষ্টিয়ায়। যে শহরের সঙ্গে আমার নাড়ির বন্ধন না থাকলেও অন্তরের টান আছে। স্বাধীনতার পরে পরেই যখন বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হয়েছিল, তখন ১৯৭৪ সালের নভেম্বর মাসে মাত্র দুই দিনের নোটিশে আমাকে সচিবালয়ের নিরাপদ কর্মস্থল থেকে ছুটে যেতে হয়েছিল (বৃহত্তর) কুষ্টিয়ায় জেলা প্রশাসকের দায়িত্বভার গ্রহণ করতে।

এর আগে ষাটের দশকের শেষ ভাগে আমার চাকরিজীবনের শুরুতে বছর দেড়েক কেটেছিল পাশের পাবনা জেলায় শিক্ষানবিশ সহকারী কমিশনার হিসেবে। আর পাশের আরেক জেলা বগুড়া তো ছিল আমার কৈশোরের লীলাভূমি। ১৯৫০-৫৪ সালে বগুড়া জিলা স্কুল, খেলার মাঠ আর ঈদগাহ লেনে আমাদের বাসা—সবই যেন মনে হয় বিধাতা সৃষ্টি করেছিলেন আমাকে, কেবলই আমাকে, পেলে-পুষে, আনন্দ-হিল্লোলের ভেতর বড় করে তোলার জন্য।

আর তার আগে কুসুম ফোটার কালের ঘুম ঘুম মৌলভীবাজার শহরই বা কম ছিল কিসে। কিন্তু কুষ্টিয়া? সে ছিল এক অজ্ঞাতকুলশীল জনপদের নাম। তবে কোনো বদনাম ছিল না এই ক্ষুদ্র অথচ লালনসমৃদ্ধ জেলাটির। ’৭৪ সালে কুষ্টিয়ায় গিয়ে আমার মনে হলো, মাইনাস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, কুষ্টিয়া আসলে একটি চমৎকার জেলা, তার মানুষজন সোজা-সরল, আউল-বাউল—সবাই যেন গুরু লালনের শিষ্য।

তা সত্তরের দশকের উৎপাত এখন আর নেই। কুষ্টিয়া অনেক আগেই ফিরে পেয়েছে তার শান্ত সমাহিত রূপ। কিন্তু সেই কুষ্টিয়া যদি সংবাদপত্রের শিরোনাম হয় নারী চিকিৎসক নির্যাতনের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডের জন্য, তখন কেমন লাগে বলুন তো? সুকবি, গীতিকার প্রয়াত অধ্যাপক, আমার বিশিষ্ট বন্ধু আবু জাফর না হয় চলে গেছেন অনন্তলোকে, কিন্তু লালনসম্রাজ্ঞী কুষ্টিয়ার মেয়ে ফরিদা পারভীন তো আছেন। তাহলে কি ফরিদাকে তাঁর দলবল নিয়ে কুষ্টিয়ায় যেতে হবে গানে গানে এটা বলার জন্য : হে আমার পড়শীরা, সত্তরের দশকের সন্ত্রাসী মন্টু, তার ভাই নান্টু প্রমুখ তোমাদের আদর্শ হতে পারে না, তোমাদের আমাদের সকলের আদর্শ বাবা লালন শাহ। 

বিশ্বাস না হয় জিজ্ঞেস করো বাউল বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর আনোয়ারুল করীমকে। তিনি তো কুষ্টিয়ার মানুষ। আর এই লেখক এককালে কুষ্টিয়ার একজন সামান্য সেবক হিসেবে এটুকু বলতে পারে নারী নির্যাতন, নারী চিকিৎসককে প্রহার ইত্যাদি কুষ্টিয়া নামটির সঙ্গে যায় না। এ ধরনের ন্যক্কারজনক একটি ঘটনার পর তাৎক্ষণিকভাবেই তো কুষ্টিয়াবাসীদের, বিশেষ করে ওই জেলার সুধীজনদের ফুঁসে ওঠার কথা ছিল, মিটিং-মিছিল করে দুষ্কৃতকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করা উচিত ছিল। কিন্তু কই, কোনো প্রতিক্রিয়াই তো দেখা গেল না কোথাও, ভাবটা যেন, এটা তো হতেই পারে, এ আর এমন কি ঘটনা। আর প্রতিক্রিয়া যদি জানাতেই হয়, তাহলে চিকিৎসকসমাজ জানাক না, ব্যবস্থা নিক স্থানীয় প্রশাসন।

যে জাতীয় দৈনিকের কুষ্টিয়ার নিজস্ব প্রতিবেদক সংবাদটি পরিবেশন করেছেন তাঁর মারফত জানা গেল, শারমিন সুলতানা নামের এক স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে ‘প্রতারণার অভিযোগে’ একদল নারী টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় নিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। ওই নারী চিকিৎসকের স্বামী ডা. মাসুদ রানাও নাকি স্ত্রীকে উদ্ধার করতে গিয়ে মার খেয়েছেন। তারপর তাঁরা থানা পুলিশ ইত্যাদি করেছেন। থানার ওসি নাকি আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। স্থানীয় চিকিৎসকরা এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে ‘৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সব দুষ্কৃতকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি’ জানিয়েছেন। অন্যথায় তাঁরা ‘বৃহত্তর ও কঠোর’ কর্মসূচি দেবেন বলেও হুঁশিয়ার করেছেন।

এরপর কী ঘটেছে আমরা জানি না। হয়তো থানা পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমরা শুধু আশা করব, বিষয়টিতে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমরা নিশ্চয়ই দেখতে চাই না চিকিৎসকরা তাঁদের ঘোষিত কর্মসূচি দিয়ে হাসপাতালগুলোতে অচলাবস্থা সৃষ্টি করুন।

যে অভিযোগে ডা. শারমিন সুলতানাকে মারধর করা হলো, তা কিন্তু অভিনব। সচরাচর দেখা যায়, তথাকথিত ভুল চিকিৎসাজনিত কারণে রোগীর মৃত্যু, কর্তব্যে অবহেলা, রোগী বা তার সঙ্গী-সাথিদের সঙ্গে ডাক্তার বা সংশ্লিষ্ট কারো দুর্ব্যবহার ইত্যাদি কারণে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ ও কখনো কখনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে থাকে। কুষ্টিয়ার আলোচ্য ঘটনায় ডা. শারমিন সুলতানার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি চেম্বারে আগত রোগীদের বিদেশে পাঠাবেন, চাকরি দেবেন ইত্যাদি প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আদায় করতেন। 

এসব কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বা থানা পুলিশ কারো কাছে কোনো অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানা যায়নি। সে যা-ই হোক, এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা তদন্ত করলেই জানা যাবে। আমাদের কথা হলো এসব কারণে বা এর চেয়ে গুরুতর অভিযোগ থাকলেও অভিযুক্ত চিকিৎসককে, তিনি নারী হোন বা পুরুষ—নির্যাতন বা প্রহারের শিকার হতে হবে কেন? এবং এটা আজ হঠাৎ যে ঘটল তা নয়, প্রায়ই ডাক্তার, নার্স বা হাসপাতালের অন্য কোনো স্টাফকে নানা অজুহাতে বহিরাগতদের হাতে নিগৃহীত হতে হয়। এটা কী ধরনের কালচার? এ কেমন অসভ্য দেশে বাস করছি আমরা? একজন ডাক্তার কি ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর রোগীকে মেরে ফেলবেন? রোগীর মৃত্যু হলে তো তাঁরই ক্ষতি। তাঁকে লোকে বলবে মূর্খ, অদক্ষ। রোগী বেশি মারা গেলে তো তাঁর চেম্বারে নতুন রোগী আসা বন্ধ হয়ে যাবে। লালবাতি জ্বলবে তাঁর প্র্যাকটিসে।

আমাদের শতকরা ৯০ জন মুসলমান অধিবাসীর বাংলাদেশে আমাদের ঈমান-আকিদা কি আমরা ভুলে গেছি? আমরা কি জন্মের পর থেকে বিশ্বাস করে আসছি না হায়াত, মউত, রিজিক—এই তিনটাই আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের হাতে। তিনি গরিব-ভিখারির সদ্যোভূমিষ্ঠ সন্তানকে সারা জীবন দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণার মধ্যেও এক শ বছর বাঁচিয়ে রাখতে পারেন, আবার একটি হাঁচি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এক ডজন ডাক্তার-কবিরাজ ছুটে আসেন যে রাজপুত্রের জন্য, তাকে হয়তো শৈশব-কৈশোরেই তুলে নিতে পারেন এই সসাগরা ধরিত্রী থেকে। তাহলে বেচারা চিকিৎসক যে তাঁর অধীত সব বিদ্যা-বুদ্ধি দিয়ে রোগীকে সারিয়ে তুলতে চেষ্টা করেন রোগীর প্রাণবায়ু বেরিয়ে যাওয়ার অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত, তাঁকে কেন শূলে চড়াতে হবে ‘মানুষ মরণশীল’ জানার পরও? উন্নত বিশ্বে পাবলিকের এহেন অদ্ভুত আচরণ কোথাও আছে বলে আমাদের জানা নেই। তাহলে কি আমরা আফ্রিকার জঙ্গলের সভ্যতাবর্জিত মানুষের সগোত্র? যদি তা-ই হয়, তাহলে সেই মর্মে ঘোষণা দিয়ে দিন, দেখবেন দুনিয়ার মানুষ আমাদের জন্মের মতো আড়ি দিয়ে দেবে।

ডাক্তার বা শিক্ষক নিগ্রহ-নির্যাতনের ঘটনাকে কর্তৃপক্ষ আরো গুরুত্ব দিয়ে দেখবে এবং যেখানে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেখানে দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা। আর যাঁরা ডাক্তার বা শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ লাভ করেন, তাঁদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ডাক্তার-শিক্ষকরা আমাদের-আপনাদেরই সন্তান। কেউ আপনার ছেলে বা মেয়ে, কেউ ভাতিজা, ভাগিনা বা কেউ ভাতিজি, ভাগিনি। আজ হয়তো আপনার আপনজন কেউ এই পেশায় নেই, কাল যে আসবে না কে জানে। তাকে যদি কেউ ডাক্তার শারমিন সুলতানার মতো...। যাক, আর বললাম না। আল্লাহপাক আপনাকে, আমাকে, আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন