শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

এবার প্রকাশ্য দিবালোকে প্রহূত হলেন এক নারী চিকিৎসক। ঘটনাটি ঘটেছে এক জেলা শহরে। কুষ্টিয়ায়। যে শহরের সঙ্গে আমার নাড়ির বন্ধন না থাকলেও অন্তরের টান আছে। স্বাধীনতার পরে পরেই যখন বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হয়েছিল, তখন ১৯৭৪ সালের নভেম্বর মাসে মাত্র দুই দিনের নোটিশে আমাকে সচিবালয়ের নিরাপদ কর্মস্থল থেকে ছুটে যেতে হয়েছিল (বৃহত্তর) কুষ্টিয়ায় জেলা প্রশাসকের দায়িত্বভার গ্রহণ করতে।

এর আগে ষাটের দশকের শেষ ভাগে আমার চাকরিজীবনের শুরুতে বছর দেড়েক কেটেছিল পাশের পাবনা জেলায় শিক্ষানবিশ সহকারী কমিশনার হিসেবে। আর পাশের আরেক জেলা বগুড়া তো ছিল আমার কৈশোরের লীলাভূমি। ১৯৫০-৫৪ সালে বগুড়া জিলা স্কুল, খেলার মাঠ আর ঈদগাহ লেনে আমাদের বাসা—সবই যেন মনে হয় বিধাতা সৃষ্টি করেছিলেন আমাকে, কেবলই আমাকে, পেলে-পুষে, আনন্দ-হিল্লোলের ভেতর বড় করে তোলার জন্য।

আর তার আগে কুসুম ফোটার কালের ঘুম ঘুম মৌলভীবাজার শহরই বা কম ছিল কিসে। কিন্তু কুষ্টিয়া? সে ছিল এক অজ্ঞাতকুলশীল জনপদের নাম। তবে কোনো বদনাম ছিল না এই ক্ষুদ্র অথচ লালনসমৃদ্ধ জেলাটির। ’৭৪ সালে কুষ্টিয়ায় গিয়ে আমার মনে হলো, মাইনাস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, কুষ্টিয়া আসলে একটি চমৎকার জেলা, তার মানুষজন সোজা-সরল, আউল-বাউল—সবাই যেন গুরু লালনের শিষ্য।

তা সত্তরের দশকের উৎপাত এখন আর নেই। কুষ্টিয়া অনেক আগেই ফিরে পেয়েছে তার শান্ত সমাহিত রূপ। কিন্তু সেই কুষ্টিয়া যদি সংবাদপত্রের শিরোনাম হয় নারী চিকিৎসক নির্যাতনের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডের জন্য, তখন কেমন লাগে বলুন তো? সুকবি, গীতিকার প্রয়াত অধ্যাপক, আমার বিশিষ্ট বন্ধু আবু জাফর না হয় চলে গেছেন অনন্তলোকে, কিন্তু লালনসম্রাজ্ঞী কুষ্টিয়ার মেয়ে ফরিদা পারভীন তো আছেন। তাহলে কি ফরিদাকে তাঁর দলবল নিয়ে কুষ্টিয়ায় যেতে হবে গানে গানে এটা বলার জন্য : হে আমার পড়শীরা, সত্তরের দশকের সন্ত্রাসী মন্টু, তার ভাই নান্টু প্রমুখ তোমাদের আদর্শ হতে পারে না, তোমাদের আমাদের সকলের আদর্শ বাবা লালন শাহ। 

বিশ্বাস না হয় জিজ্ঞেস করো বাউল বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর আনোয়ারুল করীমকে। তিনি তো কুষ্টিয়ার মানুষ। আর এই লেখক এককালে কুষ্টিয়ার একজন সামান্য সেবক হিসেবে এটুকু বলতে পারে নারী নির্যাতন, নারী চিকিৎসককে প্রহার ইত্যাদি কুষ্টিয়া নামটির সঙ্গে যায় না। এ ধরনের ন্যক্কারজনক একটি ঘটনার পর তাৎক্ষণিকভাবেই তো কুষ্টিয়াবাসীদের, বিশেষ করে ওই জেলার সুধীজনদের ফুঁসে ওঠার কথা ছিল, মিটিং-মিছিল করে দুষ্কৃতকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করা উচিত ছিল। কিন্তু কই, কোনো প্রতিক্রিয়াই তো দেখা গেল না কোথাও, ভাবটা যেন, এটা তো হতেই পারে, এ আর এমন কি ঘটনা। আর প্রতিক্রিয়া যদি জানাতেই হয়, তাহলে চিকিৎসকসমাজ জানাক না, ব্যবস্থা নিক স্থানীয় প্রশাসন।

যে জাতীয় দৈনিকের কুষ্টিয়ার নিজস্ব প্রতিবেদক সংবাদটি পরিবেশন করেছেন তাঁর মারফত জানা গেল, শারমিন সুলতানা নামের এক স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে ‘প্রতারণার অভিযোগে’ একদল নারী টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় নিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। ওই নারী চিকিৎসকের স্বামী ডা. মাসুদ রানাও নাকি স্ত্রীকে উদ্ধার করতে গিয়ে মার খেয়েছেন। তারপর তাঁরা থানা পুলিশ ইত্যাদি করেছেন। থানার ওসি নাকি আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। স্থানীয় চিকিৎসকরা এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে ‘৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সব দুষ্কৃতকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি’ জানিয়েছেন। অন্যথায় তাঁরা ‘বৃহত্তর ও কঠোর’ কর্মসূচি দেবেন বলেও হুঁশিয়ার করেছেন।

এরপর কী ঘটেছে আমরা জানি না। হয়তো থানা পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমরা শুধু আশা করব, বিষয়টিতে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমরা নিশ্চয়ই দেখতে চাই না চিকিৎসকরা তাঁদের ঘোষিত কর্মসূচি দিয়ে হাসপাতালগুলোতে অচলাবস্থা সৃষ্টি করুন।

যে অভিযোগে ডা. শারমিন সুলতানাকে মারধর করা হলো, তা কিন্তু অভিনব। সচরাচর দেখা যায়, তথাকথিত ভুল চিকিৎসাজনিত কারণে রোগীর মৃত্যু, কর্তব্যে অবহেলা, রোগী বা তার সঙ্গী-সাথিদের সঙ্গে ডাক্তার বা সংশ্লিষ্ট কারো দুর্ব্যবহার ইত্যাদি কারণে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ ও কখনো কখনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে থাকে। কুষ্টিয়ার আলোচ্য ঘটনায় ডা. শারমিন সুলতানার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি চেম্বারে আগত রোগীদের বিদেশে পাঠাবেন, চাকরি দেবেন ইত্যাদি প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আদায় করতেন। 

এসব কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বা থানা পুলিশ কারো কাছে কোনো অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানা যায়নি। সে যা-ই হোক, এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা তদন্ত করলেই জানা যাবে। আমাদের কথা হলো এসব কারণে বা এর চেয়ে গুরুতর অভিযোগ থাকলেও অভিযুক্ত চিকিৎসককে, তিনি নারী হোন বা পুরুষ—নির্যাতন বা প্রহারের শিকার হতে হবে কেন? এবং এটা আজ হঠাৎ যে ঘটল তা নয়, প্রায়ই ডাক্তার, নার্স বা হাসপাতালের অন্য কোনো স্টাফকে নানা অজুহাতে বহিরাগতদের হাতে নিগৃহীত হতে হয়। এটা কী ধরনের কালচার? এ কেমন অসভ্য দেশে বাস করছি আমরা? একজন ডাক্তার কি ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর রোগীকে মেরে ফেলবেন? রোগীর মৃত্যু হলে তো তাঁরই ক্ষতি। তাঁকে লোকে বলবে মূর্খ, অদক্ষ। রোগী বেশি মারা গেলে তো তাঁর চেম্বারে নতুন রোগী আসা বন্ধ হয়ে যাবে। লালবাতি জ্বলবে তাঁর প্র্যাকটিসে।

আমাদের শতকরা ৯০ জন মুসলমান অধিবাসীর বাংলাদেশে আমাদের ঈমান-আকিদা কি আমরা ভুলে গেছি? আমরা কি জন্মের পর থেকে বিশ্বাস করে আসছি না হায়াত, মউত, রিজিক—এই তিনটাই আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের হাতে। তিনি গরিব-ভিখারির সদ্যোভূমিষ্ঠ সন্তানকে সারা জীবন দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণার মধ্যেও এক শ বছর বাঁচিয়ে রাখতে পারেন, আবার একটি হাঁচি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এক ডজন ডাক্তার-কবিরাজ ছুটে আসেন যে রাজপুত্রের জন্য, তাকে হয়তো শৈশব-কৈশোরেই তুলে নিতে পারেন এই সসাগরা ধরিত্রী থেকে। তাহলে বেচারা চিকিৎসক যে তাঁর অধীত সব বিদ্যা-বুদ্ধি দিয়ে রোগীকে সারিয়ে তুলতে চেষ্টা করেন রোগীর প্রাণবায়ু বেরিয়ে যাওয়ার অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত, তাঁকে কেন শূলে চড়াতে হবে ‘মানুষ মরণশীল’ জানার পরও? উন্নত বিশ্বে পাবলিকের এহেন অদ্ভুত আচরণ কোথাও আছে বলে আমাদের জানা নেই। তাহলে কি আমরা আফ্রিকার জঙ্গলের সভ্যতাবর্জিত মানুষের সগোত্র? যদি তা-ই হয়, তাহলে সেই মর্মে ঘোষণা দিয়ে দিন, দেখবেন দুনিয়ার মানুষ আমাদের জন্মের মতো আড়ি দিয়ে দেবে।

ডাক্তার বা শিক্ষক নিগ্রহ-নির্যাতনের ঘটনাকে কর্তৃপক্ষ আরো গুরুত্ব দিয়ে দেখবে এবং যেখানে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেখানে দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা। আর যাঁরা ডাক্তার বা শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ লাভ করেন, তাঁদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ডাক্তার-শিক্ষকরা আমাদের-আপনাদেরই সন্তান। কেউ আপনার ছেলে বা মেয়ে, কেউ ভাতিজা, ভাগিনা বা কেউ ভাতিজি, ভাগিনি। আজ হয়তো আপনার আপনজন কেউ এই পেশায় নেই, কাল যে আসবে না কে জানে। তাকে যদি কেউ ডাক্তার শারমিন সুলতানার মতো...। যাক, আর বললাম না। আল্লাহপাক আপনাকে, আমাকে, আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি