শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১২, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৪

দুবাইতে বেতনভুক্ত বাংলাদেশি জেলেরা

কামরুল হাসান জনি, দুবাই :
অনলাইন ভার্সন
দুবাইতে বেতনভুক্ত বাংলাদেশি জেলেরা

মাছ ধরা যেমন শখের তেমনি আমিরাত অধিবাসীদের বহু বছরের ঐতিহ্যও বটে। এমনকি খাদ্য তালিকায়ও অন্যতম জায়গা দখল করে আছে মাছ। একটা সময় আরবের অধিবাসীরা মাছ ধরতো শুধুই নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ছিপ-বঁড়শির সাথে যোগ হলো জাল ও জেলে। অর্থনৈতিক ভাবে বেশ চাঙ্গা থাকায় স্ব-শরীরে জাল হাতে সমুদ্রে নামতে হয় না তাদের। বেতন ও কমিশনে পাওয়া যায় শ্রমিক। জীবিকার সন্ধানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছুঁটে আসা ভিনদেশি শ্রমিকদের সহযোগিতায় মাছ ধরা ও বিক্রিকে পেশা হিসেবেও গ্রহণ করেছেন অনেক অধিবাসী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একক ও যৌথ মালিকানায় নিয়ন্ত্রণে মৎসজীবিদের ভাগ্য ও মৎস ব্যবসা।

শহরে বসে এ পেশায় ব্যস্ত মানুষদের দেখার সুযোগ নেই। তাদের দেখা মিলবে শহর থেকে দূরে সমুদ্রের কিনারায়। যেখানে এদের জীবন-জীবিকা। আরব আমিরাতের রাস-আল-খাইমাহ, ফুজিরাহ, আজমান ও দুবাইয়ের সমুদ্র সীমানায় মাছ ধরা ও বাজারজাতকরণে ব্যস্ত সময় পার করেন এরা। এ কাজে নিয়োজিত রয়েছে ভারতীয় ও বাংলাদেশি শ্রমিক। এদের একটি বড় অংশই বেতনভুক্ত কর্মী। বাকিদের অনেকেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ। আবার কেউ কেউ অধিবাসীদের সাথে সমঝোতা চুক্তির মাধ্যেমে লভাংশের সমান অংশীদার।

কথা হয়েছিলো ফুজিরাহ শহরের কালবা ও রাস-আল-খাইমাহ সমুদ্র বন্দরস্থ কিছু শ্রমিকের সাথে। জানালেন তারা আশা আর হতাশার কথা। সাত’শ থেকে হাজার দিরহাম বেতনে চাকুরী তাদের। ভোর থেকে সন্ধ্যা সারাদিন কাটে সমুদ্রে। চলতে হয় মালিক পক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী। অনেকের বেতন নির্ভর করে মাছ ধরার উপর। যত বেশি মাছ তত বেশি বেতন। তবে কাউকেই গভীর সমুদ্রে একা যেতে হয় না। প্রতিটি দলে প্রায় ষোল থেকে বিশ জন শ্রমিক থাকলেও পাঁচ-সাত জনের দলাবদ্ধ হয়ে জাল ফেলে সমুদ্রে।

মাছ ধরার সরঞ্জাম খুবই ব্যয়বহুল। জাল, গাড়ি ও ইঞ্জিন চালিত নৌকা ছাড়াও সব ধরনের মাছ ধরার যন্ত্রপাতির জন্যই চড়া দাম দিতে হয়। এসব সরঞ্জাম যাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে তারা নিজেরাই ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারী। যাদের এটুকু নেই তারা কেউ বেতনে, কেউ কমিশনের কাজ করে জীবন-জীবিকার চাকা সচল রাখছে প্রতিনিয়ত। সরঞ্জাম ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে না থাকলেও বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে অনেক শ্রমিক আরবের অধিবাসীদের সাথে পার্টনারশীপ চুক্তি করে লভাংশের সমান অংশীদার হচ্ছে। মালিক পক্ষ তথা অধিবাসীদের সৌজন্যবোধ ও ভক্তি দেখিয়ে ‘লভাংশের সমান ভাগ’ এমন চুক্তি করা গেলে জাল সহ সব সরঞ্জামই মাছ ধরার কাজে ব্যবহারের জন্য মিলে বিনামূল্যে। নিজেদের লাভের কথা মাথায় রেখে দায়িত্ব নিয়ে ঐসব অধিবাসীরাই সব সরঞ্জামের ব্যবস্থা করেন।

সকালে শ্রমিকদের কাজে নামতে হয়। অনেকেই আবার রাতেও জাল নিয়ে সমুদ্রে যায়। বিশাল এলাকা জুড়ে জাল পেলে অপেক্ষা করতে হয় কয়েক ঘন্টা। নির্দিষ্ট সময় শেষে জাল তোলার জন্য সহযোগিতা নিতে হয় ছোট-বড় পিকআপ ও ফোর হুইল গাড়ির। কারণ দীর্ঘ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত জালটি মানুষের দ্বারা টেনে তোলা সম্ভব নয়। ঐসব গাড়ি গুলোর সাথে জালের প্রান্তদেশ মোটা দড়িতে বেঁধে ধীরে ধীরে তীরে আনতে হয়। এতে সময় লাগে প্রায় ঘন্টাখানেক। জাল কিনারায় এলে তীরে অপেক্ষমান শ্রমিকরা জাল থেকে মাছগুলো উঠিয়ে নেয়। এরপর মাছ আড়তে পাঠানো হয়। যথাসময়ে উপস্থিত থাকলে সমুদ্র থেকে তুলে আনার সঙ্গে সঙ্গেও মাছ কেনার সুযোগ থাকে।

রাস-আল-খাইমাহ, ফুজিরাহ, শারজাহ ও আজমানে রয়েছে মাছের বিশাল আড়ত। আড়তে মাছ পাইকারী দামেই বিক্রি হয়। ঠিকাদারদের উপস্থিতিতে ভিন্ন ভিন্ন জাতের মাছের অনির্দিষ্ট মূল্যে ডাক তোলা হয়। নিজেদের পছন্দ ও দামের সাথে সমতা থাকলে কিনে নেন পাইকারী ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে মাছ পৌঁছে যায় সমগ্র আরব আমিরাতের দুবাই, আবুধাবী, আল-আইন, শারজাহ, ফুজিরাহ, রাস-আল-খাইমাহ, আজমান সহ বড় বড় মৎস বিক্রয় কেন্দ্রে।

নিজেদের কাজ ও আয় সম্পর্কে শ্রমিকরা জানালেন, মালিক পক্ষ থেকে জাল নিয়ে মাছ ধরতে হয়। সাথে অন্য সব সরঞ্জামও মালিকপক্ষই দিয়ে থাকে। জাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন খরচ বহন করতে না হলেও জাল টানার কাজে নিয়োজিত গাড়ি গুলোতে পেট্রোল খরচ পড়ে প্রায় পাঁচ’শ দিরহাম। প্রতিদিন মাছ সংগ্রহ ও বিক্রি হলেও লাভ-ক্ষতির হিসেব হয় মাস শেষে। মৎস খাত থেকে প্রতিমাসে প্রায় ৬৪ থেকে ৭০ হাজার দিরহাম আসে। কখনও কখনও এর চেয়েও বেশি আয় হয়। মাস শেষে এই অর্থ থেকে যাবতীয় খরচ বহন সহ শ্রমিকদের বেতন দিতে হয়। আর লভাংশের ভাগ হয় সমান দুই ভাগে। একভাগ যায় সরাসরি মালিক পক্ষের হাতে অন্যভাগ ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের হিসেবের খাতায়। গড়ে শ্রমিকের মজুরি পড়ে সাত’শ থেকে একহাজার দিরহাম। যারা যৌথ মালিকানায় কাজ করে তারা জনপ্রতি প্রায় বিশ হাজার দিরহাম করে আয় করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুবাইয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
দুবাইয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়া জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়া জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
টরেন্টোতে দুই দিনব্যাপী বাংলা বইমেলার উদ্বোধন
টরেন্টোতে দুই দিনব্যাপী বাংলা বইমেলার উদ্বোধন
‘শহীদ জিয়ার আদর্শই হবে আগামী দিনের পথ-পরিক্রমার দিশারি’
‘শহীদ জিয়ার আদর্শই হবে আগামী দিনের পথ-পরিক্রমার দিশারি’
নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশে পদোন্নতি পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশে পদোন্নতি পেলেন ৫ বাংলাদেশি
সৌদিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের আত্মহত্যার হার ২৪%, কী কারণে ঘটছে এই ভয়াবহতা?
সৌদিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের আত্মহত্যার হার ২৪%, কী কারণে ঘটছে এই ভয়াবহতা?
পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ
পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ
শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে
আমেরিকায় ব্যাপক প্রস্তুতি
শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আমেরিকায় ব্যাপক প্রস্তুতি
সিডনি মাতালো আনন্দ মেলা ঈদ কার্নিভাল
সিডনি মাতালো আনন্দ মেলা ঈদ কার্নিভাল
সেরা শেফের আজীবন সম্মাননা পেলেন টনি করিম খান
সেরা শেফের আজীবন সম্মাননা পেলেন টনি করিম খান
কুয়েতে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালন করলো আইইবি কুয়েত চ্যাপ্টার
কুয়েতে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালন করলো আইইবি কুয়েত চ্যাপ্টার
সর্বশেষ খবর
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা
চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম