শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১২, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৪

দুবাইতে বেতনভুক্ত বাংলাদেশি জেলেরা

কামরুল হাসান জনি, দুবাই :
অনলাইন ভার্সন
দুবাইতে বেতনভুক্ত বাংলাদেশি জেলেরা

মাছ ধরা যেমন শখের তেমনি আমিরাত অধিবাসীদের বহু বছরের ঐতিহ্যও বটে। এমনকি খাদ্য তালিকায়ও অন্যতম জায়গা দখল করে আছে মাছ। একটা সময় আরবের অধিবাসীরা মাছ ধরতো শুধুই নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ছিপ-বঁড়শির সাথে যোগ হলো জাল ও জেলে। অর্থনৈতিক ভাবে বেশ চাঙ্গা থাকায় স্ব-শরীরে জাল হাতে সমুদ্রে নামতে হয় না তাদের। বেতন ও কমিশনে পাওয়া যায় শ্রমিক। জীবিকার সন্ধানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছুঁটে আসা ভিনদেশি শ্রমিকদের সহযোগিতায় মাছ ধরা ও বিক্রিকে পেশা হিসেবেও গ্রহণ করেছেন অনেক অধিবাসী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একক ও যৌথ মালিকানায় নিয়ন্ত্রণে মৎসজীবিদের ভাগ্য ও মৎস ব্যবসা।

শহরে বসে এ পেশায় ব্যস্ত মানুষদের দেখার সুযোগ নেই। তাদের দেখা মিলবে শহর থেকে দূরে সমুদ্রের কিনারায়। যেখানে এদের জীবন-জীবিকা। আরব আমিরাতের রাস-আল-খাইমাহ, ফুজিরাহ, আজমান ও দুবাইয়ের সমুদ্র সীমানায় মাছ ধরা ও বাজারজাতকরণে ব্যস্ত সময় পার করেন এরা। এ কাজে নিয়োজিত রয়েছে ভারতীয় ও বাংলাদেশি শ্রমিক। এদের একটি বড় অংশই বেতনভুক্ত কর্মী। বাকিদের অনেকেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ। আবার কেউ কেউ অধিবাসীদের সাথে সমঝোতা চুক্তির মাধ্যেমে লভাংশের সমান অংশীদার।

কথা হয়েছিলো ফুজিরাহ শহরের কালবা ও রাস-আল-খাইমাহ সমুদ্র বন্দরস্থ কিছু শ্রমিকের সাথে। জানালেন তারা আশা আর হতাশার কথা। সাত’শ থেকে হাজার দিরহাম বেতনে চাকুরী তাদের। ভোর থেকে সন্ধ্যা সারাদিন কাটে সমুদ্রে। চলতে হয় মালিক পক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী। অনেকের বেতন নির্ভর করে মাছ ধরার উপর। যত বেশি মাছ তত বেশি বেতন। তবে কাউকেই গভীর সমুদ্রে একা যেতে হয় না। প্রতিটি দলে প্রায় ষোল থেকে বিশ জন শ্রমিক থাকলেও পাঁচ-সাত জনের দলাবদ্ধ হয়ে জাল ফেলে সমুদ্রে।

মাছ ধরার সরঞ্জাম খুবই ব্যয়বহুল। জাল, গাড়ি ও ইঞ্জিন চালিত নৌকা ছাড়াও সব ধরনের মাছ ধরার যন্ত্রপাতির জন্যই চড়া দাম দিতে হয়। এসব সরঞ্জাম যাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে তারা নিজেরাই ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারী। যাদের এটুকু নেই তারা কেউ বেতনে, কেউ কমিশনের কাজ করে জীবন-জীবিকার চাকা সচল রাখছে প্রতিনিয়ত। সরঞ্জাম ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে না থাকলেও বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে অনেক শ্রমিক আরবের অধিবাসীদের সাথে পার্টনারশীপ চুক্তি করে লভাংশের সমান অংশীদার হচ্ছে। মালিক পক্ষ তথা অধিবাসীদের সৌজন্যবোধ ও ভক্তি দেখিয়ে ‘লভাংশের সমান ভাগ’ এমন চুক্তি করা গেলে জাল সহ সব সরঞ্জামই মাছ ধরার কাজে ব্যবহারের জন্য মিলে বিনামূল্যে। নিজেদের লাভের কথা মাথায় রেখে দায়িত্ব নিয়ে ঐসব অধিবাসীরাই সব সরঞ্জামের ব্যবস্থা করেন।

সকালে শ্রমিকদের কাজে নামতে হয়। অনেকেই আবার রাতেও জাল নিয়ে সমুদ্রে যায়। বিশাল এলাকা জুড়ে জাল পেলে অপেক্ষা করতে হয় কয়েক ঘন্টা। নির্দিষ্ট সময় শেষে জাল তোলার জন্য সহযোগিতা নিতে হয় ছোট-বড় পিকআপ ও ফোর হুইল গাড়ির। কারণ দীর্ঘ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত জালটি মানুষের দ্বারা টেনে তোলা সম্ভব নয়। ঐসব গাড়ি গুলোর সাথে জালের প্রান্তদেশ মোটা দড়িতে বেঁধে ধীরে ধীরে তীরে আনতে হয়। এতে সময় লাগে প্রায় ঘন্টাখানেক। জাল কিনারায় এলে তীরে অপেক্ষমান শ্রমিকরা জাল থেকে মাছগুলো উঠিয়ে নেয়। এরপর মাছ আড়তে পাঠানো হয়। যথাসময়ে উপস্থিত থাকলে সমুদ্র থেকে তুলে আনার সঙ্গে সঙ্গেও মাছ কেনার সুযোগ থাকে।

রাস-আল-খাইমাহ, ফুজিরাহ, শারজাহ ও আজমানে রয়েছে মাছের বিশাল আড়ত। আড়তে মাছ পাইকারী দামেই বিক্রি হয়। ঠিকাদারদের উপস্থিতিতে ভিন্ন ভিন্ন জাতের মাছের অনির্দিষ্ট মূল্যে ডাক তোলা হয়। নিজেদের পছন্দ ও দামের সাথে সমতা থাকলে কিনে নেন পাইকারী ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে মাছ পৌঁছে যায় সমগ্র আরব আমিরাতের দুবাই, আবুধাবী, আল-আইন, শারজাহ, ফুজিরাহ, রাস-আল-খাইমাহ, আজমান সহ বড় বড় মৎস বিক্রয় কেন্দ্রে।

নিজেদের কাজ ও আয় সম্পর্কে শ্রমিকরা জানালেন, মালিক পক্ষ থেকে জাল নিয়ে মাছ ধরতে হয়। সাথে অন্য সব সরঞ্জামও মালিকপক্ষই দিয়ে থাকে। জাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন খরচ বহন করতে না হলেও জাল টানার কাজে নিয়োজিত গাড়ি গুলোতে পেট্রোল খরচ পড়ে প্রায় পাঁচ’শ দিরহাম। প্রতিদিন মাছ সংগ্রহ ও বিক্রি হলেও লাভ-ক্ষতির হিসেব হয় মাস শেষে। মৎস খাত থেকে প্রতিমাসে প্রায় ৬৪ থেকে ৭০ হাজার দিরহাম আসে। কখনও কখনও এর চেয়েও বেশি আয় হয়। মাস শেষে এই অর্থ থেকে যাবতীয় খরচ বহন সহ শ্রমিকদের বেতন দিতে হয়। আর লভাংশের ভাগ হয় সমান দুই ভাগে। একভাগ যায় সরাসরি মালিক পক্ষের হাতে অন্যভাগ ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের হিসেবের খাতায়। গড়ে শ্রমিকের মজুরি পড়ে সাত’শ থেকে একহাজার দিরহাম। যারা যৌথ মালিকানায় কাজ করে তারা জনপ্রতি প্রায় বিশ হাজার দিরহাম করে আয় করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম
উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর
ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮
ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু
দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস
বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ
টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা