শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

তেলবাজরা তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছে: তারেক

ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না
লন্ডন প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
তেলবাজরা তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছে: তারেক

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারপার্সন তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণের কাছে জিয়াউর রহমানের গ্রহণযোগ্যতা ও বিপুল জনপ্রিয়তার কারণেই শেখ মুজিব হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত কিংবা তাকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন, তারা জিয়াউর রহমানকে অপপ্রচারের টার্গেট করেছেন।  ইতিহাস বিকৃতি করছেন। তারেক রহমান বলেন, শেখ মুজিব হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে ১৯৭৫ সালের আগস্টে। আর জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল। এই সময়ের  মধ্যে দুজন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একজন হলেন মুশতাক । অপরজন বিচারপতি সায়েম। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিতে চাইলে এতদিন অপেক্ষা করার দরকার ছিল না। কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে গৌরবজনক ও সাহসী ভুমিকার কারণে জিয়াউর রহমান সবসময় দেশের জনগণের কাছে ছিলেন জনপ্রিয়।

গতকাল বিএনপি ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষীকির অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। পূর্ব লন্ডনের অট্রিয়াম ব্যাংকুয়েটিং হলে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম কয়ছর আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠা থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সার্বিক দিক তুলে ধরে তারেক রহমানের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক উপদেষ্টা মাহদী আমিন নির্মিত ‘লং ওয়াক টু ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। 

প্রায় সোয়া এক ঘণ্টার বক্তৃতায় তারেক রহমান বিএনপির প্রতিষ্ঠা, বিএনপির দর্শন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের ভুমিকা এবং শেখ মুজিব হত্যার পূর্বাপর কিছু বিষয় তুলে ধরেন। 

তারেক রহমান বলেন, “জিয়াউর রহমান হঠাৎ করেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। বাংলা ও বাংলাদেশী বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের চেতনা তিনি লালন করেছেন ছাত্রাবস্থা থেকেই। ১৯৭২ সালে প্রকাশিত একটি জাতির জন্ম শিরোনামে শহীদ জিয়ার একটি লেখার উদ্বৃতি দেন তারেক রহমান। নিবন্ধে জিয়াউর রহমান লিখেছিলেন, ‘স্কুলজীবন থেকেই পাকিস্তানিদের দৃষ্টিভঙ্গির অস্বচ্ছতা আমার মনকে পীড়া দিতো। আমি জানতাম, অন্তর দিয়ে ওরা আমাদের ঘৃণা করে। বাঙালিদের বিরুদ্ধে একটা ঘৃণার বীজ উপ্ত করে দেওয়া হতো স্কুলছাত্রদের শিশু মনেই। সেই স্কুলজীবন থেকেই মনে মনে আমার একটা আকাঙ্খা লালিত হতো, যদি কখনো দিন আসে, তাহলে এই পাকিস্তানবাদের অস্তিত্বেই আমি আঘাত হানবো। পাকিস্তানি পশুদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার, দুর্বারতম আকাঙ্ক্ষা দুর্বার হয়ে উঠতো মাঝে মাঝেই। উদগ্র কামনা জাগতো পাকিস্তানের ভিত্তি ভূমিটাকে তছনছ করে দিতে। কিন্তু উপযুক্ত সময় আর উপযুক্ত স্থানের অপেক্ষায় দমন করতাম সেই আকাঙ্ক্ষাকে’।”

তারেক রহমান বলেন, “এ কারণেই দেখা যায়, ২৫ মার্চের কালরাতে বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা দমনে যখন পাকিস্তানিরা সশস্ত্র তৎপরতা শুরু করে, সেদিনের নেতা শেখ মুজিব এরিনমোর পাইপ হাতে স্বেচ্ছা আত্মসমর্পণ করেন আর জিয়া হাতে তুলে নেন অস্ত্র।”

তারেক রহমান বলেন, “যারা এখন বিএনপি কিংবা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ান বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাদের অনেকেরই অংশগ্রহণই ছিল না। এদের অনেকেই ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানিদের কাছে স্বেচ্ছা আত্মসমর্পণের আগে শেখ মুজিবের দেয়া তেল নাকে দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন। এই তেলবাজরাই এখন ব্যর্থতা আড়াল করতে নিজেরাই নিজেদের মতো করে তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছেন। তাদের গলাবাজিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়।”

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে তারেক রহমান শেখ হাসিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে বলেন, তৎকালীন সরকার ও প্রশাসনকে না জানিয়ে কেন হঠাৎ করে সমাবেশের ভেন্যু পরিবর্তন করা হলো- এটি তদন্ত করে বের করতে হবে। তিনি অভিযোগ করেন, “দলীয় পুলিশ কর্মকর্তা, যিনি আওয়ামী লীগ থেকে এমপি মনোনয়ন চেয়েছেন তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে মামলার তদন্ত নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে না।”

তারেক রহমান বলেন, “দেশ ও জনগণের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের দর্শন সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য।” বিএনপির প্রতিষ্ঠাতার উদ্বৃতি দিয়ে তারেক রহমান বলেন, “জিয়া বিশ্বাস করতেন, কোনো রাজনৈতিক আদর্শ ধর্মকে ভিত্তি করে হতে পারে না। এর একটা অবদান থাকতে পারে। কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কখনোই রাজনীতি করা যেতে পারে না। যে ধর্মকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান আমলে রাজনীতি হয়েছিল, সেটা বিফল হয়েছে। ধর্মের অবদান থাকতে পারে রাজনীতিতে, কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না।”

তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো নতুন ইতিহাস বিনির্মাণ করছেন না। ইতিহাস লিখবেন ইতিহাসবিদরা। লেখকের লেখায় কিংবা ওই সময়ের ঘটনাবলীর যারা সাক্ষী তারা লিখবেন , প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরবেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, হুমায়ূন আহমেদ যখন সত্য ইতিহাস লিখতে গেলেন  তখন তার গ্রন্থ সেন্সর করা হয়। আওয়ামী লীগের  প্রবীণ এমপি মরহুম এ বি এম মূসা অপ্রিয় সত্য বলার কারণে শেষ বয়সে তাকে অপমাণিত হতে হয়েছে। এসব  অসভ্যতা। এই অসভ্যতা মেনে নেয়া যায় না।  এই কারণেই তিনি ইতিহাসের কিছু কঠিন সত্য, তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তুলে ধরছেন।

তিনি বলেন, “ইতিহাসের কঠিন সত্য তুলে ধরার কারণে কিছু লোক উল্টোপাল্টা বলছেন।” তারেক রহমান হযরত আলীর রা. একটি বাণীর উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, “যুক্তিবুদ্ধিহীন মানুষই অশ্লীল কথা বলে।”

তারেক রহমান আবারো ৭৫ –এর আগস্টে শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভার সদস্য হাসানুল হক ইনু এবং রাশেদ খান মেননের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন। তিনি শেখ মুজিব হত্যার পর হাসানুল হক ইনু এবং কর্নেল তাহেরের ভুমিকা নিয়ে ২০০৯ সালে দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রিপোর্ট পড়ে শোনান। রিপোর্টে বলা হয়, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর হাসানুল হক ইনু শাহবাগে বেতার ভবনে গিয়ে অভ্যুত্থানের নায়কদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছিলেন এবং রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রতি সর্বান্তকরণে সমর্থন জানিয়েছিলেন, সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল তাহেরও ছিলেন।’

রাশেদ খান মেনন সম্পর্কে তারেক রহমান বলেন, “সেই সময় ১৯৭৫ সালের ২৯ আগস্ট রাশেদ খান মেননের দল  ইউপিপি একটি  বিবৃতি দেয়। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মুজিবের অপসারণে জনগণ উল্লসিত। তার মৃত্যু কারও মনে সামান্যতম সমবেদনা বা দুঃখ জাগায়নি, জাগাতে পারে না’।”

তারেক রহমান বর্তমান মন্ত্রিসভার সদস্য আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর একটি লেখার ও উদ্ধৃতি দেন। শেখ মুজিবকে নিয়ে লেখা সমকালে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর সেই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ থেকে ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের নেতা নির্বাচত হয়েছিলেন।  এই ঘটনার জের ধরে তৎকালীন ছাত্রলীগের প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ  ওই হলের নেতাকর্মীদের  মারধোর করে।  এই খবর পেয়ে তিনি যান শেখ মুজিবের বাসায়। সঙ্গে ছিলেন মরহুম আব্দুর রাজ্জাক। ফজলুল হক হলের ঘটনা বলার পর  শেখ মুজিব বললেন, ‘লজ্জা করে না, ছাত্রলীগের ছেলে হয়ে মার খেয়ে এসেছিস, ওদের হল থেকে বের করে দে। বাকিটা আমি দেখব।' তারপর লুঙ্গির ভাঁজ থেকে কিছু একটা বের করে শেখ মুজিব রাজ্জাক সাহেবের হাতে দিলেন। গাড়িতে ওঠার প্রস্তুতি নেয়ার সময় শেখ মুজিব কিছু একটা আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর হাতে দিয়ে বললেন, 'গাড়িতে সবসময় কিছু একটা রাখিস।’

তারেক রহমান বলেন, “এই হলো আওয়ামী লীগের নেতা। ‘এই কিছু একটার কারণেই এখন কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ছাত্রলীগ ছাড়া আর কেউ নিরাপদে থাকতে পারছে না। তিনি বলেন, ‘এই কিছু একটা’ ব্যবহার করেই শেখ হাসিনা এখনো ক্ষমতা দখল করে আছেন।”

তারেক রহমান বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের আহ্বানকারী জিয়ার কারণেই আওয়ামী লীগ এখন নিজ নামে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছে। শেখ মুজিবের দীর্ঘদিনের রাজনীতির একমাত্র আদর্শ বাকশাল। যারা শেখ মুজিবকে নেতা কিংবা পিতা মনে করেন, তারা আওয়ামী লীগ করে তাদের নেতার আদর্শের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করছেন। ”

তারেক রহমান বলেন, “যারা বিএনপির নেতাকর্মী সমর্থক তাদের জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধে এই দলের প্রতিষ্ঠাতার ভুমিকা অত্যন্ত গৌরবের। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। হানাদারদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র সংগ্রাম করেছেন। ছিনিয়ে এনেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তিনি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিকভাবে প্রথম রাষ্ট্রপতি। অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনীতিক ছিলেন। ছিলেন সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা। বাংলাদেশে তার হাত দিয়েই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও তিনিই ফিরে দিয়েছিলেন। পৃথিবীর ইতিহাসে তার মতো নেতা বিরল, তিনি প্রতিটি দায়িত্বেই ছিলেন সফল ও জনপ্রিয়।”

তারেক রহমান ৭৫ সালের ঘটনাবলীর একটি বর্ণনা এভাবে তুলে ধরেন: “১.  শেখ মুজিবকে হত্যার পর বাকশাল নেতা  মুশতাক রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন। গঠন করেন মন্ত্রিসভা। শেখ মুজিব মন্ত্রিসভার প্রায় সকলেই মুশতাকের মন্ত্রিসভায় শপথ নেয়। ২. মুশতাক সারাদেশে সামরিক আইন জারি করেন। ওই সময় সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল শফিউল্লাহ।  ৩. জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ। ৪. শেখ মুজিবের হত্যাকাণ্ডের পর মুশতাক মন্ত্রিসভার শপথে যাননি জিয়াউর রহমান । তবে বিজয়ীর বেশে গিয়েছিলেন তাহের-ইনু বাহিনী এবং তৎকালীন মুজিব বিরোধী নেতারা।  ৫.শেখ মুজিবের হত্যার পরও আরও কমপক্ষে ১০দিন অর্থাৎ ২৪ আগস্ট পর্যন্ত জেনারেল শফিউল্লাহ-ই- ছিলেন সেনাপ্রধান। ৬.রাষ্ট্রদুত হিসাবে মুশতাক সরকার চাকরি কনফার্ম করার পর সেনাপ্রধানের পদ ছাড়েন তিনি। এরপর যথানিয়মে ডেপুটি চিফ অব স্টাফ থেকে প্রমোশন পেয়ে ২৫ আগস্ট সেনাপ্রধান হন জিয়াউর রহমান। ৭.সেনাপ্রধান হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে রক্ষীবাহিনীর প্রভাবমুক্ত একটি শক্তিশালী ও পেশাদার সেনাবাহিনী গড়ে তোলার জন্য কাজ শুরু করেন জিয়াউর রহমান। ৮.জিয়াকে মেনে নিতে পারেননি ব্রিগেডিয়ার রাশেদ মোশাররফ। তিনি ভেতরে ভেতরে জিয়াকে সরানোর চক্রান্ত শুরু করেন। ৯.চক্রান্তের অংশ হিসাবে রাশেদ মোশাররফ ১৯৭৫ সালের ২ নভেম্বর সেনা প্রধান জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করে রাখেন। ১০.ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররাফ ৩  নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মুশতাকের অনুমোদন নিয়ে মেজর জেনারেল হিসাবে নিজেই নিজের প্রমোশন নেন। এরপর প্রশাসন চলে খালেদ মোশাররফের ইশারায়। ১১. ১৯৭৫ সালের পাঁচ নভেম্বর রাষ্ট্র্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন মুশতাক। তার আগে মুশতাক এবং খালেদ মোশাররফ বিচারপতি সায়েমকে রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব দেন ৬ নভেম্বর। বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মাদ সায়েম ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি। শেখ মুজিব পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। এর দুদিন পর  ১২ জানুয়ারি বিচারপতি সায়েমকে প্রথম প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। ১২. পনেরো আগস্ট থেকেই মুশতাক শফিউল্লাহর জারি করা সামরিক আইনে বহাল থাকায় রাষ্ট্রপতি সায়েম একাধারে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকেরও দায়িত্ব পালন করেন। এদিকে, ৭ নভেম্বর সংগঠিত হয় সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব। জিয়াকে বের করে আনা হয় বন্দীদশা থেকে। এরমধ্যে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে সংঘটিত হয় চার নেতার বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। আর ৬ নভেম্বর পাল্টা ক্যু -তে নিহত হন খালেদ মোশাররফ। ১৩. ১৯৭৭ সালের ৭৭ সালের ২০ এপ্রিল পর্যন্ত রাষ্ট্র্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন বিচারপতি সায়েম। ১৪. এ সময় জিয়া ছিলেন সেনাপ্রধান এবং ডিসিএমএলএ। ১৫. ১৯৭৭ সালের ২০ এপ্রিল  প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন বিচারপতি সায়েম। এরপর প্রেসিডেন্ট এবং উত্তরাধিকার হিসাবে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। ১৬. ১৯৭৮ সালের ৩  জুন সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হওয়ার গৌরব অর্জন করেন জিয়া। । ১৮. ১৯৭৮ সালের মে মাসে জিয়াউর রহমান  ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ্ই কর্মসূচির ওপর জনগণের আস্থা আছে কি না সেটি যাচাইয়ে ৩০ মে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়ে শতকরা ৯৮ দশমিক ৮৮ ভাগ ভোট পড়ে।”

তারেক রহমান বলেন, “এসব ঘটনা প্রমাণ করে,  জিয়াউর রহমান সামরিক আইন জারি করেননি। ১৫ আগস্ট সামরিক আইন জারি করেন মুশতাক। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তিনি বরং সামরিক আইন প্রত্যাহার করেন। জিয়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশও জারি করেননি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে মুশতাক সরকার, ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরে। জিয়াউর রহমান দালাল আইন অধ্যাদেশ বাতিল করেননি। ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর দালাল আইন বাতিল করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম।”

সভায় আরো বক্তৃতা করেন, বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসিরুদ্দিন আহমেদ অসীম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান,  নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার নওশাদ জমীর, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি ব্যারিস্টার মীর হেলাল, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক আহবায়ক এম এ মালেক, সাবেক সেক্রেটারি ব্যারিস্টার এম এ সালাম, আব্দুল হামিদ চৌধুরী প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম
উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর
ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮
ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু
দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস
বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ
টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা