শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

তেলবাজরা তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছে: তারেক

ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না
লন্ডন প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
তেলবাজরা তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছে: তারেক

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারপার্সন তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণের কাছে জিয়াউর রহমানের গ্রহণযোগ্যতা ও বিপুল জনপ্রিয়তার কারণেই শেখ মুজিব হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত কিংবা তাকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন, তারা জিয়াউর রহমানকে অপপ্রচারের টার্গেট করেছেন।  ইতিহাস বিকৃতি করছেন। তারেক রহমান বলেন, শেখ মুজিব হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে ১৯৭৫ সালের আগস্টে। আর জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল। এই সময়ের  মধ্যে দুজন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একজন হলেন মুশতাক । অপরজন বিচারপতি সায়েম। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিতে চাইলে এতদিন অপেক্ষা করার দরকার ছিল না। কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে গৌরবজনক ও সাহসী ভুমিকার কারণে জিয়াউর রহমান সবসময় দেশের জনগণের কাছে ছিলেন জনপ্রিয়।

গতকাল বিএনপি ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষীকির অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। পূর্ব লন্ডনের অট্রিয়াম ব্যাংকুয়েটিং হলে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম কয়ছর আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠা থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সার্বিক দিক তুলে ধরে তারেক রহমানের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক উপদেষ্টা মাহদী আমিন নির্মিত ‘লং ওয়াক টু ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। 

প্রায় সোয়া এক ঘণ্টার বক্তৃতায় তারেক রহমান বিএনপির প্রতিষ্ঠা, বিএনপির দর্শন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের ভুমিকা এবং শেখ মুজিব হত্যার পূর্বাপর কিছু বিষয় তুলে ধরেন। 

তারেক রহমান বলেন, “জিয়াউর রহমান হঠাৎ করেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। বাংলা ও বাংলাদেশী বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের চেতনা তিনি লালন করেছেন ছাত্রাবস্থা থেকেই। ১৯৭২ সালে প্রকাশিত একটি জাতির জন্ম শিরোনামে শহীদ জিয়ার একটি লেখার উদ্বৃতি দেন তারেক রহমান। নিবন্ধে জিয়াউর রহমান লিখেছিলেন, ‘স্কুলজীবন থেকেই পাকিস্তানিদের দৃষ্টিভঙ্গির অস্বচ্ছতা আমার মনকে পীড়া দিতো। আমি জানতাম, অন্তর দিয়ে ওরা আমাদের ঘৃণা করে। বাঙালিদের বিরুদ্ধে একটা ঘৃণার বীজ উপ্ত করে দেওয়া হতো স্কুলছাত্রদের শিশু মনেই। সেই স্কুলজীবন থেকেই মনে মনে আমার একটা আকাঙ্খা লালিত হতো, যদি কখনো দিন আসে, তাহলে এই পাকিস্তানবাদের অস্তিত্বেই আমি আঘাত হানবো। পাকিস্তানি পশুদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার, দুর্বারতম আকাঙ্ক্ষা দুর্বার হয়ে উঠতো মাঝে মাঝেই। উদগ্র কামনা জাগতো পাকিস্তানের ভিত্তি ভূমিটাকে তছনছ করে দিতে। কিন্তু উপযুক্ত সময় আর উপযুক্ত স্থানের অপেক্ষায় দমন করতাম সেই আকাঙ্ক্ষাকে’।”

তারেক রহমান বলেন, “এ কারণেই দেখা যায়, ২৫ মার্চের কালরাতে বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা দমনে যখন পাকিস্তানিরা সশস্ত্র তৎপরতা শুরু করে, সেদিনের নেতা শেখ মুজিব এরিনমোর পাইপ হাতে স্বেচ্ছা আত্মসমর্পণ করেন আর জিয়া হাতে তুলে নেন অস্ত্র।”

তারেক রহমান বলেন, “যারা এখন বিএনপি কিংবা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ান বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাদের অনেকেরই অংশগ্রহণই ছিল না। এদের অনেকেই ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানিদের কাছে স্বেচ্ছা আত্মসমর্পণের আগে শেখ মুজিবের দেয়া তেল নাকে দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন। এই তেলবাজরাই এখন ব্যর্থতা আড়াল করতে নিজেরাই নিজেদের মতো করে তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছেন। তাদের গলাবাজিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়।”

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে তারেক রহমান শেখ হাসিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে বলেন, তৎকালীন সরকার ও প্রশাসনকে না জানিয়ে কেন হঠাৎ করে সমাবেশের ভেন্যু পরিবর্তন করা হলো- এটি তদন্ত করে বের করতে হবে। তিনি অভিযোগ করেন, “দলীয় পুলিশ কর্মকর্তা, যিনি আওয়ামী লীগ থেকে এমপি মনোনয়ন চেয়েছেন তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে মামলার তদন্ত নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে না।”

তারেক রহমান বলেন, “দেশ ও জনগণের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের দর্শন সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য।” বিএনপির প্রতিষ্ঠাতার উদ্বৃতি দিয়ে তারেক রহমান বলেন, “জিয়া বিশ্বাস করতেন, কোনো রাজনৈতিক আদর্শ ধর্মকে ভিত্তি করে হতে পারে না। এর একটা অবদান থাকতে পারে। কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কখনোই রাজনীতি করা যেতে পারে না। যে ধর্মকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান আমলে রাজনীতি হয়েছিল, সেটা বিফল হয়েছে। ধর্মের অবদান থাকতে পারে রাজনীতিতে, কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না।”

তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো নতুন ইতিহাস বিনির্মাণ করছেন না। ইতিহাস লিখবেন ইতিহাসবিদরা। লেখকের লেখায় কিংবা ওই সময়ের ঘটনাবলীর যারা সাক্ষী তারা লিখবেন , প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরবেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, হুমায়ূন আহমেদ যখন সত্য ইতিহাস লিখতে গেলেন  তখন তার গ্রন্থ সেন্সর করা হয়। আওয়ামী লীগের  প্রবীণ এমপি মরহুম এ বি এম মূসা অপ্রিয় সত্য বলার কারণে শেষ বয়সে তাকে অপমাণিত হতে হয়েছে। এসব  অসভ্যতা। এই অসভ্যতা মেনে নেয়া যায় না।  এই কারণেই তিনি ইতিহাসের কিছু কঠিন সত্য, তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তুলে ধরছেন।

তিনি বলেন, “ইতিহাসের কঠিন সত্য তুলে ধরার কারণে কিছু লোক উল্টোপাল্টা বলছেন।” তারেক রহমান হযরত আলীর রা. একটি বাণীর উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, “যুক্তিবুদ্ধিহীন মানুষই অশ্লীল কথা বলে।”

তারেক রহমান আবারো ৭৫ –এর আগস্টে শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভার সদস্য হাসানুল হক ইনু এবং রাশেদ খান মেননের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন। তিনি শেখ মুজিব হত্যার পর হাসানুল হক ইনু এবং কর্নেল তাহেরের ভুমিকা নিয়ে ২০০৯ সালে দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রিপোর্ট পড়ে শোনান। রিপোর্টে বলা হয়, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর হাসানুল হক ইনু শাহবাগে বেতার ভবনে গিয়ে অভ্যুত্থানের নায়কদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছিলেন এবং রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রতি সর্বান্তকরণে সমর্থন জানিয়েছিলেন, সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল তাহেরও ছিলেন।’

রাশেদ খান মেনন সম্পর্কে তারেক রহমান বলেন, “সেই সময় ১৯৭৫ সালের ২৯ আগস্ট রাশেদ খান মেননের দল  ইউপিপি একটি  বিবৃতি দেয়। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মুজিবের অপসারণে জনগণ উল্লসিত। তার মৃত্যু কারও মনে সামান্যতম সমবেদনা বা দুঃখ জাগায়নি, জাগাতে পারে না’।”

তারেক রহমান বর্তমান মন্ত্রিসভার সদস্য আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর একটি লেখার ও উদ্ধৃতি দেন। শেখ মুজিবকে নিয়ে লেখা সমকালে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর সেই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ থেকে ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের নেতা নির্বাচত হয়েছিলেন।  এই ঘটনার জের ধরে তৎকালীন ছাত্রলীগের প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ  ওই হলের নেতাকর্মীদের  মারধোর করে।  এই খবর পেয়ে তিনি যান শেখ মুজিবের বাসায়। সঙ্গে ছিলেন মরহুম আব্দুর রাজ্জাক। ফজলুল হক হলের ঘটনা বলার পর  শেখ মুজিব বললেন, ‘লজ্জা করে না, ছাত্রলীগের ছেলে হয়ে মার খেয়ে এসেছিস, ওদের হল থেকে বের করে দে। বাকিটা আমি দেখব।' তারপর লুঙ্গির ভাঁজ থেকে কিছু একটা বের করে শেখ মুজিব রাজ্জাক সাহেবের হাতে দিলেন। গাড়িতে ওঠার প্রস্তুতি নেয়ার সময় শেখ মুজিব কিছু একটা আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর হাতে দিয়ে বললেন, 'গাড়িতে সবসময় কিছু একটা রাখিস।’

তারেক রহমান বলেন, “এই হলো আওয়ামী লীগের নেতা। ‘এই কিছু একটার কারণেই এখন কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ছাত্রলীগ ছাড়া আর কেউ নিরাপদে থাকতে পারছে না। তিনি বলেন, ‘এই কিছু একটা’ ব্যবহার করেই শেখ হাসিনা এখনো ক্ষমতা দখল করে আছেন।”

তারেক রহমান বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের আহ্বানকারী জিয়ার কারণেই আওয়ামী লীগ এখন নিজ নামে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছে। শেখ মুজিবের দীর্ঘদিনের রাজনীতির একমাত্র আদর্শ বাকশাল। যারা শেখ মুজিবকে নেতা কিংবা পিতা মনে করেন, তারা আওয়ামী লীগ করে তাদের নেতার আদর্শের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করছেন। ”

তারেক রহমান বলেন, “যারা বিএনপির নেতাকর্মী সমর্থক তাদের জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধে এই দলের প্রতিষ্ঠাতার ভুমিকা অত্যন্ত গৌরবের। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। হানাদারদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র সংগ্রাম করেছেন। ছিনিয়ে এনেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তিনি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিকভাবে প্রথম রাষ্ট্রপতি। অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনীতিক ছিলেন। ছিলেন সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা। বাংলাদেশে তার হাত দিয়েই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও তিনিই ফিরে দিয়েছিলেন। পৃথিবীর ইতিহাসে তার মতো নেতা বিরল, তিনি প্রতিটি দায়িত্বেই ছিলেন সফল ও জনপ্রিয়।”

তারেক রহমান ৭৫ সালের ঘটনাবলীর একটি বর্ণনা এভাবে তুলে ধরেন: “১.  শেখ মুজিবকে হত্যার পর বাকশাল নেতা  মুশতাক রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন। গঠন করেন মন্ত্রিসভা। শেখ মুজিব মন্ত্রিসভার প্রায় সকলেই মুশতাকের মন্ত্রিসভায় শপথ নেয়। ২. মুশতাক সারাদেশে সামরিক আইন জারি করেন। ওই সময় সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল শফিউল্লাহ।  ৩. জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ। ৪. শেখ মুজিবের হত্যাকাণ্ডের পর মুশতাক মন্ত্রিসভার শপথে যাননি জিয়াউর রহমান । তবে বিজয়ীর বেশে গিয়েছিলেন তাহের-ইনু বাহিনী এবং তৎকালীন মুজিব বিরোধী নেতারা।  ৫.শেখ মুজিবের হত্যার পরও আরও কমপক্ষে ১০দিন অর্থাৎ ২৪ আগস্ট পর্যন্ত জেনারেল শফিউল্লাহ-ই- ছিলেন সেনাপ্রধান। ৬.রাষ্ট্রদুত হিসাবে মুশতাক সরকার চাকরি কনফার্ম করার পর সেনাপ্রধানের পদ ছাড়েন তিনি। এরপর যথানিয়মে ডেপুটি চিফ অব স্টাফ থেকে প্রমোশন পেয়ে ২৫ আগস্ট সেনাপ্রধান হন জিয়াউর রহমান। ৭.সেনাপ্রধান হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে রক্ষীবাহিনীর প্রভাবমুক্ত একটি শক্তিশালী ও পেশাদার সেনাবাহিনী গড়ে তোলার জন্য কাজ শুরু করেন জিয়াউর রহমান। ৮.জিয়াকে মেনে নিতে পারেননি ব্রিগেডিয়ার রাশেদ মোশাররফ। তিনি ভেতরে ভেতরে জিয়াকে সরানোর চক্রান্ত শুরু করেন। ৯.চক্রান্তের অংশ হিসাবে রাশেদ মোশাররফ ১৯৭৫ সালের ২ নভেম্বর সেনা প্রধান জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করে রাখেন। ১০.ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররাফ ৩  নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মুশতাকের অনুমোদন নিয়ে মেজর জেনারেল হিসাবে নিজেই নিজের প্রমোশন নেন। এরপর প্রশাসন চলে খালেদ মোশাররফের ইশারায়। ১১. ১৯৭৫ সালের পাঁচ নভেম্বর রাষ্ট্র্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন মুশতাক। তার আগে মুশতাক এবং খালেদ মোশাররফ বিচারপতি সায়েমকে রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব দেন ৬ নভেম্বর। বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মাদ সায়েম ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি। শেখ মুজিব পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। এর দুদিন পর  ১২ জানুয়ারি বিচারপতি সায়েমকে প্রথম প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। ১২. পনেরো আগস্ট থেকেই মুশতাক শফিউল্লাহর জারি করা সামরিক আইনে বহাল থাকায় রাষ্ট্রপতি সায়েম একাধারে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকেরও দায়িত্ব পালন করেন। এদিকে, ৭ নভেম্বর সংগঠিত হয় সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব। জিয়াকে বের করে আনা হয় বন্দীদশা থেকে। এরমধ্যে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে সংঘটিত হয় চার নেতার বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। আর ৬ নভেম্বর পাল্টা ক্যু -তে নিহত হন খালেদ মোশাররফ। ১৩. ১৯৭৭ সালের ৭৭ সালের ২০ এপ্রিল পর্যন্ত রাষ্ট্র্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন বিচারপতি সায়েম। ১৪. এ সময় জিয়া ছিলেন সেনাপ্রধান এবং ডিসিএমএলএ। ১৫. ১৯৭৭ সালের ২০ এপ্রিল  প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন বিচারপতি সায়েম। এরপর প্রেসিডেন্ট এবং উত্তরাধিকার হিসাবে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। ১৬. ১৯৭৮ সালের ৩  জুন সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হওয়ার গৌরব অর্জন করেন জিয়া। । ১৮. ১৯৭৮ সালের মে মাসে জিয়াউর রহমান  ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ্ই কর্মসূচির ওপর জনগণের আস্থা আছে কি না সেটি যাচাইয়ে ৩০ মে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়ে শতকরা ৯৮ দশমিক ৮৮ ভাগ ভোট পড়ে।”

তারেক রহমান বলেন, “এসব ঘটনা প্রমাণ করে,  জিয়াউর রহমান সামরিক আইন জারি করেননি। ১৫ আগস্ট সামরিক আইন জারি করেন মুশতাক। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তিনি বরং সামরিক আইন প্রত্যাহার করেন। জিয়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশও জারি করেননি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে মুশতাক সরকার, ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরে। জিয়াউর রহমান দালাল আইন অধ্যাদেশ বাতিল করেননি। ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর দালাল আইন বাতিল করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম।”

সভায় আরো বক্তৃতা করেন, বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসিরুদ্দিন আহমেদ অসীম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান,  নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার নওশাদ জমীর, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি ব্যারিস্টার মীর হেলাল, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক আহবায়ক এম এ মালেক, সাবেক সেক্রেটারি ব্যারিস্টার এম এ সালাম, আব্দুল হামিদ চৌধুরী প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
ক্যাম্পবেলটাউন সিটি কাউন্সিলের আওতায় ক্লেমোরে ১৯ নম্বর স্ট্রিট লাইব্রেরির উদ্বোধন
ক্যাম্পবেলটাউন সিটি কাউন্সিলের আওতায় ক্লেমোরে ১৯ নম্বর স্ট্রিট লাইব্রেরির উদ্বোধন
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
সর্বশেষ খবর
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম