শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

তেলবাজরা তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছে: তারেক

ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না
লন্ডন প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
তেলবাজরা তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছে: তারেক

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারপার্সন তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণের কাছে জিয়াউর রহমানের গ্রহণযোগ্যতা ও বিপুল জনপ্রিয়তার কারণেই শেখ মুজিব হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত কিংবা তাকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন, তারা জিয়াউর রহমানকে অপপ্রচারের টার্গেট করেছেন।  ইতিহাস বিকৃতি করছেন। তারেক রহমান বলেন, শেখ মুজিব হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে ১৯৭৫ সালের আগস্টে। আর জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল। এই সময়ের  মধ্যে দুজন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একজন হলেন মুশতাক । অপরজন বিচারপতি সায়েম। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিতে চাইলে এতদিন অপেক্ষা করার দরকার ছিল না। কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে গৌরবজনক ও সাহসী ভুমিকার কারণে জিয়াউর রহমান সবসময় দেশের জনগণের কাছে ছিলেন জনপ্রিয়।

গতকাল বিএনপি ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষীকির অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। পূর্ব লন্ডনের অট্রিয়াম ব্যাংকুয়েটিং হলে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম কয়ছর আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠা থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সার্বিক দিক তুলে ধরে তারেক রহমানের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক উপদেষ্টা মাহদী আমিন নির্মিত ‘লং ওয়াক টু ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। 

প্রায় সোয়া এক ঘণ্টার বক্তৃতায় তারেক রহমান বিএনপির প্রতিষ্ঠা, বিএনপির দর্শন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের ভুমিকা এবং শেখ মুজিব হত্যার পূর্বাপর কিছু বিষয় তুলে ধরেন। 

তারেক রহমান বলেন, “জিয়াউর রহমান হঠাৎ করেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। বাংলা ও বাংলাদেশী বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের চেতনা তিনি লালন করেছেন ছাত্রাবস্থা থেকেই। ১৯৭২ সালে প্রকাশিত একটি জাতির জন্ম শিরোনামে শহীদ জিয়ার একটি লেখার উদ্বৃতি দেন তারেক রহমান। নিবন্ধে জিয়াউর রহমান লিখেছিলেন, ‘স্কুলজীবন থেকেই পাকিস্তানিদের দৃষ্টিভঙ্গির অস্বচ্ছতা আমার মনকে পীড়া দিতো। আমি জানতাম, অন্তর দিয়ে ওরা আমাদের ঘৃণা করে। বাঙালিদের বিরুদ্ধে একটা ঘৃণার বীজ উপ্ত করে দেওয়া হতো স্কুলছাত্রদের শিশু মনেই। সেই স্কুলজীবন থেকেই মনে মনে আমার একটা আকাঙ্খা লালিত হতো, যদি কখনো দিন আসে, তাহলে এই পাকিস্তানবাদের অস্তিত্বেই আমি আঘাত হানবো। পাকিস্তানি পশুদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার, দুর্বারতম আকাঙ্ক্ষা দুর্বার হয়ে উঠতো মাঝে মাঝেই। উদগ্র কামনা জাগতো পাকিস্তানের ভিত্তি ভূমিটাকে তছনছ করে দিতে। কিন্তু উপযুক্ত সময় আর উপযুক্ত স্থানের অপেক্ষায় দমন করতাম সেই আকাঙ্ক্ষাকে’।”

তারেক রহমান বলেন, “এ কারণেই দেখা যায়, ২৫ মার্চের কালরাতে বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা দমনে যখন পাকিস্তানিরা সশস্ত্র তৎপরতা শুরু করে, সেদিনের নেতা শেখ মুজিব এরিনমোর পাইপ হাতে স্বেচ্ছা আত্মসমর্পণ করেন আর জিয়া হাতে তুলে নেন অস্ত্র।”

তারেক রহমান বলেন, “যারা এখন বিএনপি কিংবা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ান বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাদের অনেকেরই অংশগ্রহণই ছিল না। এদের অনেকেই ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানিদের কাছে স্বেচ্ছা আত্মসমর্পণের আগে শেখ মুজিবের দেয়া তেল নাকে দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন। এই তেলবাজরাই এখন ব্যর্থতা আড়াল করতে নিজেরাই নিজেদের মতো করে তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছেন। তাদের গলাবাজিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়।”

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে তারেক রহমান শেখ হাসিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে বলেন, তৎকালীন সরকার ও প্রশাসনকে না জানিয়ে কেন হঠাৎ করে সমাবেশের ভেন্যু পরিবর্তন করা হলো- এটি তদন্ত করে বের করতে হবে। তিনি অভিযোগ করেন, “দলীয় পুলিশ কর্মকর্তা, যিনি আওয়ামী লীগ থেকে এমপি মনোনয়ন চেয়েছেন তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে মামলার তদন্ত নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে না।”

তারেক রহমান বলেন, “দেশ ও জনগণের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের দর্শন সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য।” বিএনপির প্রতিষ্ঠাতার উদ্বৃতি দিয়ে তারেক রহমান বলেন, “জিয়া বিশ্বাস করতেন, কোনো রাজনৈতিক আদর্শ ধর্মকে ভিত্তি করে হতে পারে না। এর একটা অবদান থাকতে পারে। কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কখনোই রাজনীতি করা যেতে পারে না। যে ধর্মকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান আমলে রাজনীতি হয়েছিল, সেটা বিফল হয়েছে। ধর্মের অবদান থাকতে পারে রাজনীতিতে, কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না।”

তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো নতুন ইতিহাস বিনির্মাণ করছেন না। ইতিহাস লিখবেন ইতিহাসবিদরা। লেখকের লেখায় কিংবা ওই সময়ের ঘটনাবলীর যারা সাক্ষী তারা লিখবেন , প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরবেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, হুমায়ূন আহমেদ যখন সত্য ইতিহাস লিখতে গেলেন  তখন তার গ্রন্থ সেন্সর করা হয়। আওয়ামী লীগের  প্রবীণ এমপি মরহুম এ বি এম মূসা অপ্রিয় সত্য বলার কারণে শেষ বয়সে তাকে অপমাণিত হতে হয়েছে। এসব  অসভ্যতা। এই অসভ্যতা মেনে নেয়া যায় না।  এই কারণেই তিনি ইতিহাসের কিছু কঠিন সত্য, তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তুলে ধরছেন।

তিনি বলেন, “ইতিহাসের কঠিন সত্য তুলে ধরার কারণে কিছু লোক উল্টোপাল্টা বলছেন।” তারেক রহমান হযরত আলীর রা. একটি বাণীর উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, “যুক্তিবুদ্ধিহীন মানুষই অশ্লীল কথা বলে।”

তারেক রহমান আবারো ৭৫ –এর আগস্টে শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভার সদস্য হাসানুল হক ইনু এবং রাশেদ খান মেননের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন। তিনি শেখ মুজিব হত্যার পর হাসানুল হক ইনু এবং কর্নেল তাহেরের ভুমিকা নিয়ে ২০০৯ সালে দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রিপোর্ট পড়ে শোনান। রিপোর্টে বলা হয়, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর হাসানুল হক ইনু শাহবাগে বেতার ভবনে গিয়ে অভ্যুত্থানের নায়কদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছিলেন এবং রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রতি সর্বান্তকরণে সমর্থন জানিয়েছিলেন, সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল তাহেরও ছিলেন।’

রাশেদ খান মেনন সম্পর্কে তারেক রহমান বলেন, “সেই সময় ১৯৭৫ সালের ২৯ আগস্ট রাশেদ খান মেননের দল  ইউপিপি একটি  বিবৃতি দেয়। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মুজিবের অপসারণে জনগণ উল্লসিত। তার মৃত্যু কারও মনে সামান্যতম সমবেদনা বা দুঃখ জাগায়নি, জাগাতে পারে না’।”

তারেক রহমান বর্তমান মন্ত্রিসভার সদস্য আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর একটি লেখার ও উদ্ধৃতি দেন। শেখ মুজিবকে নিয়ে লেখা সমকালে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর সেই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ থেকে ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের নেতা নির্বাচত হয়েছিলেন।  এই ঘটনার জের ধরে তৎকালীন ছাত্রলীগের প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ  ওই হলের নেতাকর্মীদের  মারধোর করে।  এই খবর পেয়ে তিনি যান শেখ মুজিবের বাসায়। সঙ্গে ছিলেন মরহুম আব্দুর রাজ্জাক। ফজলুল হক হলের ঘটনা বলার পর  শেখ মুজিব বললেন, ‘লজ্জা করে না, ছাত্রলীগের ছেলে হয়ে মার খেয়ে এসেছিস, ওদের হল থেকে বের করে দে। বাকিটা আমি দেখব।' তারপর লুঙ্গির ভাঁজ থেকে কিছু একটা বের করে শেখ মুজিব রাজ্জাক সাহেবের হাতে দিলেন। গাড়িতে ওঠার প্রস্তুতি নেয়ার সময় শেখ মুজিব কিছু একটা আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর হাতে দিয়ে বললেন, 'গাড়িতে সবসময় কিছু একটা রাখিস।’

তারেক রহমান বলেন, “এই হলো আওয়ামী লীগের নেতা। ‘এই কিছু একটার কারণেই এখন কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ছাত্রলীগ ছাড়া আর কেউ নিরাপদে থাকতে পারছে না। তিনি বলেন, ‘এই কিছু একটা’ ব্যবহার করেই শেখ হাসিনা এখনো ক্ষমতা দখল করে আছেন।”

তারেক রহমান বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের আহ্বানকারী জিয়ার কারণেই আওয়ামী লীগ এখন নিজ নামে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছে। শেখ মুজিবের দীর্ঘদিনের রাজনীতির একমাত্র আদর্শ বাকশাল। যারা শেখ মুজিবকে নেতা কিংবা পিতা মনে করেন, তারা আওয়ামী লীগ করে তাদের নেতার আদর্শের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করছেন। ”

তারেক রহমান বলেন, “যারা বিএনপির নেতাকর্মী সমর্থক তাদের জানতে হবে, মুক্তিযুদ্ধে এই দলের প্রতিষ্ঠাতার ভুমিকা অত্যন্ত গৌরবের। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। হানাদারদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র সংগ্রাম করেছেন। ছিনিয়ে এনেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তিনি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিকভাবে প্রথম রাষ্ট্রপতি। অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনীতিক ছিলেন। ছিলেন সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা। বাংলাদেশে তার হাত দিয়েই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও তিনিই ফিরে দিয়েছিলেন। পৃথিবীর ইতিহাসে তার মতো নেতা বিরল, তিনি প্রতিটি দায়িত্বেই ছিলেন সফল ও জনপ্রিয়।”

তারেক রহমান ৭৫ সালের ঘটনাবলীর একটি বর্ণনা এভাবে তুলে ধরেন: “১.  শেখ মুজিবকে হত্যার পর বাকশাল নেতা  মুশতাক রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন। গঠন করেন মন্ত্রিসভা। শেখ মুজিব মন্ত্রিসভার প্রায় সকলেই মুশতাকের মন্ত্রিসভায় শপথ নেয়। ২. মুশতাক সারাদেশে সামরিক আইন জারি করেন। ওই সময় সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল শফিউল্লাহ।  ৩. জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ। ৪. শেখ মুজিবের হত্যাকাণ্ডের পর মুশতাক মন্ত্রিসভার শপথে যাননি জিয়াউর রহমান । তবে বিজয়ীর বেশে গিয়েছিলেন তাহের-ইনু বাহিনী এবং তৎকালীন মুজিব বিরোধী নেতারা।  ৫.শেখ মুজিবের হত্যার পরও আরও কমপক্ষে ১০দিন অর্থাৎ ২৪ আগস্ট পর্যন্ত জেনারেল শফিউল্লাহ-ই- ছিলেন সেনাপ্রধান। ৬.রাষ্ট্রদুত হিসাবে মুশতাক সরকার চাকরি কনফার্ম করার পর সেনাপ্রধানের পদ ছাড়েন তিনি। এরপর যথানিয়মে ডেপুটি চিফ অব স্টাফ থেকে প্রমোশন পেয়ে ২৫ আগস্ট সেনাপ্রধান হন জিয়াউর রহমান। ৭.সেনাপ্রধান হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে রক্ষীবাহিনীর প্রভাবমুক্ত একটি শক্তিশালী ও পেশাদার সেনাবাহিনী গড়ে তোলার জন্য কাজ শুরু করেন জিয়াউর রহমান। ৮.জিয়াকে মেনে নিতে পারেননি ব্রিগেডিয়ার রাশেদ মোশাররফ। তিনি ভেতরে ভেতরে জিয়াকে সরানোর চক্রান্ত শুরু করেন। ৯.চক্রান্তের অংশ হিসাবে রাশেদ মোশাররফ ১৯৭৫ সালের ২ নভেম্বর সেনা প্রধান জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করে রাখেন। ১০.ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররাফ ৩  নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মুশতাকের অনুমোদন নিয়ে মেজর জেনারেল হিসাবে নিজেই নিজের প্রমোশন নেন। এরপর প্রশাসন চলে খালেদ মোশাররফের ইশারায়। ১১. ১৯৭৫ সালের পাঁচ নভেম্বর রাষ্ট্র্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন মুশতাক। তার আগে মুশতাক এবং খালেদ মোশাররফ বিচারপতি সায়েমকে রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব দেন ৬ নভেম্বর। বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মাদ সায়েম ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি। শেখ মুজিব পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। এর দুদিন পর  ১২ জানুয়ারি বিচারপতি সায়েমকে প্রথম প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। ১২. পনেরো আগস্ট থেকেই মুশতাক শফিউল্লাহর জারি করা সামরিক আইনে বহাল থাকায় রাষ্ট্রপতি সায়েম একাধারে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকেরও দায়িত্ব পালন করেন। এদিকে, ৭ নভেম্বর সংগঠিত হয় সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব। জিয়াকে বের করে আনা হয় বন্দীদশা থেকে। এরমধ্যে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে সংঘটিত হয় চার নেতার বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। আর ৬ নভেম্বর পাল্টা ক্যু -তে নিহত হন খালেদ মোশাররফ। ১৩. ১৯৭৭ সালের ৭৭ সালের ২০ এপ্রিল পর্যন্ত রাষ্ট্র্রপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন বিচারপতি সায়েম। ১৪. এ সময় জিয়া ছিলেন সেনাপ্রধান এবং ডিসিএমএলএ। ১৫. ১৯৭৭ সালের ২০ এপ্রিল  প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন বিচারপতি সায়েম। এরপর প্রেসিডেন্ট এবং উত্তরাধিকার হিসাবে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব নেন জিয়াউর রহমান। ১৬. ১৯৭৮ সালের ৩  জুন সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হওয়ার গৌরব অর্জন করেন জিয়া। । ১৮. ১৯৭৮ সালের মে মাসে জিয়াউর রহমান  ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ্ই কর্মসূচির ওপর জনগণের আস্থা আছে কি না সেটি যাচাইয়ে ৩০ মে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়ে শতকরা ৯৮ দশমিক ৮৮ ভাগ ভোট পড়ে।”

তারেক রহমান বলেন, “এসব ঘটনা প্রমাণ করে,  জিয়াউর রহমান সামরিক আইন জারি করেননি। ১৫ আগস্ট সামরিক আইন জারি করেন মুশতাক। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তিনি বরং সামরিক আইন প্রত্যাহার করেন। জিয়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশও জারি করেননি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে মুশতাক সরকার, ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরে। জিয়াউর রহমান দালাল আইন অধ্যাদেশ বাতিল করেননি। ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর দালাল আইন বাতিল করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম।”

সভায় আরো বক্তৃতা করেন, বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসিরুদ্দিন আহমেদ অসীম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান,  নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার নওশাদ জমীর, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি ব্যারিস্টার মীর হেলাল, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক আহবায়ক এম এ মালেক, সাবেক সেক্রেটারি ব্যারিস্টার এম এ সালাম, আব্দুল হামিদ চৌধুরী প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
কুয়েতে ফল উৎসব
কুয়েতে ফল উৎসব
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশকারী আশ্রয় প্রার্থীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না
যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশকারী আশ্রয় প্রার্থীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না
বিএনপি কোনো অপরাধীকে প্রশ্রয় দেয় না : কাইয়ুম চৌধুরী
বিএনপি কোনো অপরাধীকে প্রশ্রয় দেয় না : কাইয়ুম চৌধুরী
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে বার্সায় রাশফোর্ড
৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে বার্সায় রাশফোর্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় পুকুরে মিলল নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ
মোংলায় পুকুরে মিলল নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে খালে মিলল নিখোঁজ রিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ
ফটিকছড়িতে খালে মিলল নিখোঁজ রিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কন্টেইনার উল্টে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১৫ কিমি যানজট
কন্টেইনার উল্টে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১৫ কিমি যানজট

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ক্রিকেটারদের আপত্তিতে বাতিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ
ভারতীয় ক্রিকেটারদের আপত্তিতে বাতিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা
জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তিন জয় হামজাদের
টানা তিন জয় হামজাদের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

গোল-অ্যাসিস্টে ছন্দে মেসি, ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত রেড বুলস
গোল-অ্যাসিস্টে ছন্দে মেসি, ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত রেড বুলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ
ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে