শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০২, মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮

মানবতায় আমেরিকা প্রবাসীদের একটি উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মানবতায় আমেরিকা প্রবাসীদের একটি উদ্যোগ

গর্ভধারিনী মা হাসিনা বেগম পুষ্টিকর খাদ্য তথা শাক-সবজি খেতে পারেননি বলে সন্তানের চোখ অন্ধ হতে চলছিল। ৫ বছর বয়সেই সেই সন্তানকে ৭ দফা অস্ত্রোপচারের ভিকটিম হতে হয়। এভাবেই চোখ রক্ষা পেয়েছে নিশ্চিত অন্ধত্ব থেকে। যদিও সেই চোখ কখনোই স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়নি। বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবারের সেই সন্তানটি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে পিছিয়ে পড়া সমাজের অন্য ছেলে-মেয়েদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্রত গ্রহণ করেছেন। 

বরিশালের সেই সন্তানটি এখন যুক্তরাষ্ট্রে সেরা ভার্সিটিগুলোর অন্যতম কানেকটিকাটে ইয়েল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. এহসান হক তার অবসর-সময় ব্যয় করছেন বাংলাদেশের গরীব পরিবারের শিশু সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য। আর এজন্যে ২০০৩ সালে গঠন করেছেন ‘ডিস্ট্রেসড চিল্ড্রেন এ্যান্ড ইনফ্যান্টস ইন্টারন্যাশনাল’ (ডিসিআই)। এটি ইয়েল ইউনিভার্সিটিরই সেবামূলক একটি প্রকল্পের লাইসেন্স পেয়েছে। এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন ড. এহসান। সাথে রয়েছেন ইয়েলের আরো কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তা-শিক্ষক। 
ড. এহসান গড় দেড় শতকে এই প্রকল্পের ব্যক্তি ঘটিয়েছেন আশানুরূপভাবে। মাসিক ১৫ ডলার করে অনুদান দিচ্ছেন অসংখ্য আমেরিকান। এরমধ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত ছেলে-মেয়েরাও আছেন। নিলফামারি, পটুয়াখালি, হবিগঞ্জ এবং বৃহত্তর ঢাকার বিভিন্ন স্থানে ১০ হাজারের বেশী শিশু-কিশোর শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। লেখাপড়ার সুবিধার্থে তারা পোশাক-আশাক এবং তাদের দরিদ্র পিতা-মাতাকেও নানা সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে। চিকিৎসা-সেবা পাচ্ছে নিয়মিতভাবে এসব শিশু এবং তাদের মা-বাবা-ভাই-বোনেরাও। অর্থাৎ গরিবের চেয়েও গরিব পরিবারের চেহারা পাল্টে দিতে মৌলিক কাজগুলো করছে ডিসিআই। ‘সরেজমিনে প্রত্যক্ষ না করলে বিশ্বাস হবে না ডিসিআইয়ের নিরন্তর-নি:স্বার্থ এই সেবামূলক প্রকল্প। 
ড. এহসান বার্তা সংস্থা ‘এনআরবি নিউজ’কে বললেন, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে থাকা গরিবের চেয়েও গরিব পরিবারের শিশুদের স্কুলে ভর্তির পর ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ দিচ্ছি। এরপরও কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে বিশেষভাবে আগ্রহী হয়, তাহলে সেই শিশুর স্পন্সরকে অনুরোধ করি লেখাপড়া অব্যাহত রাখতে। বর্তমানে কমপক্ষে ২৫ জন যাচ্ছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। ড. এহসান বলেন, এই কাজে যারা সম্পৃক্ত তারা খুবই সন্তুষ্ট। মাসিক ১৫ ডলারের বিনিময়ে একজন মানুষের জীবন পাল্টে দিচ্ছেন। সুখকর এমন স্মৃতি খুব কম ক্ষেত্রেই অর্জিত হয় বলে আমি মনে করছি। বিশেষ করে, এই আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারি আমার সন্তানসহ অন্য ছেলে-মেয়েরা, যারা ডিসিআইয়ের সাথে জড়িয়ে পড়েছে, তারা প্রকারান্তরে নিজেদের জীবনকেও সুন্দর করার ভিত রচনা করছেন। 

ড. এহসান উল্লেখ করেন, স্কুল-কলেজগামী সন্তানের অনেক মা-বাবাই সময় দিতে সক্ষম হন না। এরফলে অনেকেই নানাভাবে দিকভ্রান্ত হচ্ছেন। কিন্তু তারা যদি লেখাপড়ার ফাঁকে ডিসিআইয়ের প্রকল্পের সাথে জড়িয়ে পড়েন, তাহলে অনলাইনে কিংবা অন্যকোনভাবে বাংলাদেশের সেই এতিম, অসহায় শিশু-কিশোরদের সাথে সময় কাটাতে উদ্বুদ্ধ হবেন। ওদের জন্যে আরো ভালো কিছু করতে উৎসাহবোধ করবেন। 

বলার অপেক্ষা রাখে না, আমেরিকায় কর্মজীবনেই শুধু নয়, উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে এক্সট্রা কারিক্যুলামের গুরুত্ব অপরিসীম। এ ধরনের সেবামূলক কাজে অভিজ্ঞতা থাকলে কর্মজীবনে বিশেষ এক স্থানে অধিষ্ঠিত হওয়ায় সম্ভব। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আত্ম-তৃপ্তি। মানুষের সুন্দর ভবিষ্যত রচনায় সহযোগী হবার মধ্যেকার আনন্দানুভূতির কোন তুলনা নেই। প্রবাসের প্রতিটি সন্তানকেই এমন মানবিকতায় উজ্জীবিত রাখা সম্ভব হয়, তাহলে বাংলাদেশই শুধু লাভবান হবে না, গোটাবিশ্বেই হানাহানি-হাহাকার হ্রাস পাবে। 
ড. এহসান বললেন, প্রতি বছরই ডিসিআইয়ের উদ্যোগে জাতীয় ভিত্তিক একটি সম্মেলন হয় আমেরিকায়। সামনের বছর হবে ইয়েল ইউনিভার্সিটিতেই। সেখানেও ২/৩ শত ছেলে-মেয়ে আসবেন, যারা বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত এবং ভিনদেশীও। এরা ভার্সিটিতে পড়ছেন এবং ডিসিআইয়ের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এভাবেই ডিসিআইয়ের কর্মপরিধি বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের সীমানা পেড়িয়ে ভারত, নেপাল এবং নিকারাগুয়ায় ঠেঁকেছে। অতি সম্প্রতি কানাডায় ডিসিআইয়ের শাখা গঠিত হলো। সেখানে অতিথি ছিলেন ডিসিআইয়ের শুভেচ্ছা দূত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রনায়িকা ববিতা। কানাডার তরুণ-তরুণীরা এটি পরিচালনা করবেন। সাথে রয়েছেন অভিভাবকেরাও। দরিদ্র এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশু এবং তাদের পরিবারের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা কওে ডিসিআই। এসব প্রোগ্রামের মধ্যে সানচাইল্ড স্পন্সরশিপ, ব্লাইন্ডনেস প্রিভেনশন প্রোগ্রাম, হেল্থ ফর আন্ডারপ্রিভিলেজড এবং সান চাইল্ড অরফ্যানেজ উল্যেখযোগ্য।
ড. এহসান বলেন, ডিসিআইয়ের স্বেচ্ছাসেবকরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে গেলেই এয়ারপোর্ট থেকে তাদের অভ্যর্থনা জ্ঞাপন করে নিরাপদে নির্দিষ্ট এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। ডিসিআই ছাড়াও তারা যদি সেবামূলক অন্য কোন কাজ করতে চান, তাহলে আগে থেকেই সে ব্যবস্থাও করা হয়। তারা মিশতে পারেন স্পন্সরকৃত শিশু ও তার মা-বাবার সাথে। এমনকি, তারা ঐসব শিশুকে ইংরেজী শেখাতেও ক্লাস নিচ্ছেন। শিশুদের মা-বাবাকে নানাক্ষেত্রে সচেতন করার কথা বলছেন। 
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারলিনায় অবস্থিত ডিউক ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং জনপ্রশাসনের অধ্যাপক ছিলেন ড. এহসানের বাবা এ এন শামসুল হক। এরপর সেখানে থেকে বাংলাদেশে ফিরে প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। সেখানে জনপ্রশাসন ডিপার্টমেন্টের জনক ছিলেন। তারপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যাপনা করেছেন। ড. এহসানের একমাত্র বোন থাকেন বাংলাদেশে। ড. এহসানের জ্যেষ্ঠ কন্যা আসাহি মেডিকেলে পড়ছেন এবং ছোট কন্যা সোফিয়া যাচ্ছেন ইউনিভার্সিটিতে। আসাহি থার্ড গ্রেড থেকেই ডিসিআইয়ের কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। এখন ডিসিআইয়ের বড় একজন সমর্থক ও প্রবক্তা। ড. এহসানের স্ত্রী নীনা হকও নিরন্তরভাবে স্বামীর পাশে রয়েছেন ডিসিআইয়ের সকল কাজে। আন্তর্জাতিক সেবামূলক সংস্থা হিসেবে ডিসিআই প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ইয়েল ইউনিভার্সিটির চক্ষু বিশেষজ্ঞ ড. ব্রায়ান ডিব্রোফ সাথে রয়েছেন। বর্তমানে ড. ব্রায়ানের নেতৃত্বাধীন একটি চক্ষু গবেষণা প্রকল্পে খন্ডকালিন সহযোগী হিসেবে রয়েছেন ড. এহসান। 
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৮৭ সালে এমবিবিএস করার পর ঢাকা শিশু হাসপাতালে চাকরি করেন। সে সময়েই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্যে জাপানে যান। ১৯৯৫ সালে তিনি তার পিএইচডি সম্পন্ন করেন জাপানের আসাহিকাওয়া মেডিকেল ভার্সিটি থেকে। এরপর কানাডায় ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টারিয়োতে প্রফেসর মরিস কারমেজিনের সাথে পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ করেন ১৯৯৭ সালে। তিনি টরন্টো ইউনিভার্সিটিতেও শিক্ষকতা করেছেন। সর্বত্রই তাকে নানাভাবে বৈষম্যের শিকার হতে হয় দৃষ্টিশক্তি স্বল্পতার কারণে। অবশেষে ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে নিজের অবস্থান পোক্ত হবার পরই দৃষ্টিশক্তি নিয়ে সমস্যায় থাকা গরীব পরিবারের শিশুদের পুনর্বাসিত করার সুযোগ সৃষ্টির এই কার্যক্রমে হাত দেন ড. এহসান। তার এ কার্যক্রমে ববিতার মত উপ-মহাদেশের খ্যাতনামা কন্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীনও শুভেচ্ছা দূতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। 
গত দেড় দশকে হাজার হাজার শিশুকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে সহায়তা করার পাশাপাশি এতিম শিশুদের জন্যে স্থায়ী একটি আবাসের চেষ্টা করছেন। ইতিমধ্যেই ৩টি প্লট পেয়েছেন বলে জানান ড. এহসান। ডিসিআইয়ে সম্পৃক্ত ৮৭ হাজার গরীব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দেয়া হয়েছে। প্রতিরোধক চিকিৎসা দেয়া হয় ৯১ হাজার গরীবকে। ২৯০০ প্রসূতিকে চিকিৎসা সেবার আওতায় নেয়া হয়। ১৪৭৫ নবজাতক পেয়েছে পুষ্টিকর খাদ্য-সুবিধা। যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসকের কাছে থেকে টেলিমেডিসিন পেয়েছেন ৪০৯ জন। 
উপরোক্ত সময়ে ডিসিআইয়ের উদ্যোগে পরিচালিত চক্ষু চিকিৎসা শিবির থেকে বিনামূল্যে উপকৃত হয়েছেন ৫৬ হাজার বাংলাদেশী। ৫৭০০ জনের চোখে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। ১৩৫০০ জনকে বিনামূল্যে চশমা প্রদান করা হয়। ডিসিআই প্রকল্পের শিশুদের ৮ শতাধিক পরিবারকে কৃষিজ সরঞ্জাম দেয়া হয় শস্য উৎপাদনের জন্যে। 
কানাডায় ৩ নভেম্বর ডিসিআই’র কানাডা শাখার ‘চিল্ড্রেন হেল্পিং চিল্ড্রেন’র এর কার্যক্রমের শুভ সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ববিতার পাশে বিশেষ অতিথি ছিলেন অন্টারিও প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট সদস্য ডলি বেগম। এবং প্রধান বক্তা ছিলেন ড. এহসান হক।
অনুষ্ঠানে  ‘চিল্ড্রেন হেল্পিং চিল্ড্রেন’ প্রোগ্রামের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে বক্তব্য রাখে রিহা এবং তাসিন। তারা কীভাবে বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদেরকে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করে তার বিস্তারিত বর্ণনা এবং তাদের প্রচেষ্টা তুলে ধরে।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শহিদুল হক খন্দকার এবং সাধারণ সম্পাদক সাজেদুন নাহার অতিথিদের শুভেচ্ছা জানান। "চিলড্রেন হেলপিং চিলড্রেন" এর কর্মসূচি তুলে ধরেন সংস্থাটির মিডিয়া সম্পাদক কাউসার সাহাব। সার্বিক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন মাসুদ হাকিম (কানাডা-ডিসিআই- ট্রেজারার ) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হালিমা আখতার প্রীতি।
এখন চলছে বিনাম্যল্যে চক্ষু-চিকিৎসা শিবির। সর্বশেষ ২৫ ও ২৬ নভেম্বর এটি অনুষ্ঠিত হয় পটুয়াখালিতে। এই আই স্ক্রীনিং ক্যাম্পটি প্রয়াত ‘ফারাজ আয়াজ হোসেন’ এর স্মরণে করা হয়। ফারাজ মানবতার জন্য যে অসম্ভব সাহস ও সর্বোচ্চ আত্মাহুতি দিয়েছেন তা আজ বিশ্ববাসীর জন্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ২০১৬ সালের পহেলা জুলাই ঢাকায় হোলি আর্টিজান বেকারীতে সন্ত্রাসী আক্রমণের সময় বাংলাদেশি মুসলমান হিসেবে ফারাজকে চলে যাওয়ার জন্যে বল্লেও তিনি তার বন্ধুদের জন্য তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং চরম আত্মাহুতি প্রদানের মাধ্যমে সাহসিকতা, মানবতা ও বন্ধুত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। ডিসিআই এই মূল্যবোধ সারাবিশ্বের যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রতিফলিত করতে চায়। 
ডিসিআই, আরএসসি ও ফারাজ হোসেন ফাউন্ডেশন সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশব্যাপি বিনামূল্যে আই স্ক্রীনিং ক্যাম্পের আয়োজন করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৫-২৬ নভেম্বর পটুয়াখালির বাউফলের আব্দুর রশিদ সরদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে আই স্ক্রীনিং ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়।  সুবিধাবঞ্চিত মানুষ অর্থের অভাবে চোখের ছানি অপারেশন, ওষুধ বা চশমার খরচ বহন করতে অক্ষম, তাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় এ ক্যাম্পে। ৫৭৯ জন অসহায় মানুষ চক্ষু সেবা গ্রহণ করেন। তাদের মধ্যে ১২৫ জন ছানি রোগী, ১৮৬ জন চশমার রোগী সনাক্ত করা হয় এবং ক্যাম্প হতে ১৪৫ জন রোগীকে চশমা, ৪৫৪ জনকে ঔষধ প্রদান করা হয়। পরবর্তী দিনে তাদের ছানি অপারেশন করা হয়। ৫ ডিসেম্বর এদেরকে চশমা প্রদান করা হবে। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা