শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০২, মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮

মানবতায় আমেরিকা প্রবাসীদের একটি উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মানবতায় আমেরিকা প্রবাসীদের একটি উদ্যোগ

গর্ভধারিনী মা হাসিনা বেগম পুষ্টিকর খাদ্য তথা শাক-সবজি খেতে পারেননি বলে সন্তানের চোখ অন্ধ হতে চলছিল। ৫ বছর বয়সেই সেই সন্তানকে ৭ দফা অস্ত্রোপচারের ভিকটিম হতে হয়। এভাবেই চোখ রক্ষা পেয়েছে নিশ্চিত অন্ধত্ব থেকে। যদিও সেই চোখ কখনোই স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়নি। বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবারের সেই সন্তানটি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে পিছিয়ে পড়া সমাজের অন্য ছেলে-মেয়েদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্রত গ্রহণ করেছেন। 

বরিশালের সেই সন্তানটি এখন যুক্তরাষ্ট্রে সেরা ভার্সিটিগুলোর অন্যতম কানেকটিকাটে ইয়েল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. এহসান হক তার অবসর-সময় ব্যয় করছেন বাংলাদেশের গরীব পরিবারের শিশু সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য। আর এজন্যে ২০০৩ সালে গঠন করেছেন ‘ডিস্ট্রেসড চিল্ড্রেন এ্যান্ড ইনফ্যান্টস ইন্টারন্যাশনাল’ (ডিসিআই)। এটি ইয়েল ইউনিভার্সিটিরই সেবামূলক একটি প্রকল্পের লাইসেন্স পেয়েছে। এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন ড. এহসান। সাথে রয়েছেন ইয়েলের আরো কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তা-শিক্ষক। 
ড. এহসান গড় দেড় শতকে এই প্রকল্পের ব্যক্তি ঘটিয়েছেন আশানুরূপভাবে। মাসিক ১৫ ডলার করে অনুদান দিচ্ছেন অসংখ্য আমেরিকান। এরমধ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত ছেলে-মেয়েরাও আছেন। নিলফামারি, পটুয়াখালি, হবিগঞ্জ এবং বৃহত্তর ঢাকার বিভিন্ন স্থানে ১০ হাজারের বেশী শিশু-কিশোর শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। লেখাপড়ার সুবিধার্থে তারা পোশাক-আশাক এবং তাদের দরিদ্র পিতা-মাতাকেও নানা সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে। চিকিৎসা-সেবা পাচ্ছে নিয়মিতভাবে এসব শিশু এবং তাদের মা-বাবা-ভাই-বোনেরাও। অর্থাৎ গরিবের চেয়েও গরিব পরিবারের চেহারা পাল্টে দিতে মৌলিক কাজগুলো করছে ডিসিআই। ‘সরেজমিনে প্রত্যক্ষ না করলে বিশ্বাস হবে না ডিসিআইয়ের নিরন্তর-নি:স্বার্থ এই সেবামূলক প্রকল্প। 
ড. এহসান বার্তা সংস্থা ‘এনআরবি নিউজ’কে বললেন, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে থাকা গরিবের চেয়েও গরিব পরিবারের শিশুদের স্কুলে ভর্তির পর ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ দিচ্ছি। এরপরও কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে বিশেষভাবে আগ্রহী হয়, তাহলে সেই শিশুর স্পন্সরকে অনুরোধ করি লেখাপড়া অব্যাহত রাখতে। বর্তমানে কমপক্ষে ২৫ জন যাচ্ছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। ড. এহসান বলেন, এই কাজে যারা সম্পৃক্ত তারা খুবই সন্তুষ্ট। মাসিক ১৫ ডলারের বিনিময়ে একজন মানুষের জীবন পাল্টে দিচ্ছেন। সুখকর এমন স্মৃতি খুব কম ক্ষেত্রেই অর্জিত হয় বলে আমি মনে করছি। বিশেষ করে, এই আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারি আমার সন্তানসহ অন্য ছেলে-মেয়েরা, যারা ডিসিআইয়ের সাথে জড়িয়ে পড়েছে, তারা প্রকারান্তরে নিজেদের জীবনকেও সুন্দর করার ভিত রচনা করছেন। 

ড. এহসান উল্লেখ করেন, স্কুল-কলেজগামী সন্তানের অনেক মা-বাবাই সময় দিতে সক্ষম হন না। এরফলে অনেকেই নানাভাবে দিকভ্রান্ত হচ্ছেন। কিন্তু তারা যদি লেখাপড়ার ফাঁকে ডিসিআইয়ের প্রকল্পের সাথে জড়িয়ে পড়েন, তাহলে অনলাইনে কিংবা অন্যকোনভাবে বাংলাদেশের সেই এতিম, অসহায় শিশু-কিশোরদের সাথে সময় কাটাতে উদ্বুদ্ধ হবেন। ওদের জন্যে আরো ভালো কিছু করতে উৎসাহবোধ করবেন। 

বলার অপেক্ষা রাখে না, আমেরিকায় কর্মজীবনেই শুধু নয়, উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে এক্সট্রা কারিক্যুলামের গুরুত্ব অপরিসীম। এ ধরনের সেবামূলক কাজে অভিজ্ঞতা থাকলে কর্মজীবনে বিশেষ এক স্থানে অধিষ্ঠিত হওয়ায় সম্ভব। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আত্ম-তৃপ্তি। মানুষের সুন্দর ভবিষ্যত রচনায় সহযোগী হবার মধ্যেকার আনন্দানুভূতির কোন তুলনা নেই। প্রবাসের প্রতিটি সন্তানকেই এমন মানবিকতায় উজ্জীবিত রাখা সম্ভব হয়, তাহলে বাংলাদেশই শুধু লাভবান হবে না, গোটাবিশ্বেই হানাহানি-হাহাকার হ্রাস পাবে। 
ড. এহসান বললেন, প্রতি বছরই ডিসিআইয়ের উদ্যোগে জাতীয় ভিত্তিক একটি সম্মেলন হয় আমেরিকায়। সামনের বছর হবে ইয়েল ইউনিভার্সিটিতেই। সেখানেও ২/৩ শত ছেলে-মেয়ে আসবেন, যারা বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত এবং ভিনদেশীও। এরা ভার্সিটিতে পড়ছেন এবং ডিসিআইয়ের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এভাবেই ডিসিআইয়ের কর্মপরিধি বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের সীমানা পেড়িয়ে ভারত, নেপাল এবং নিকারাগুয়ায় ঠেঁকেছে। অতি সম্প্রতি কানাডায় ডিসিআইয়ের শাখা গঠিত হলো। সেখানে অতিথি ছিলেন ডিসিআইয়ের শুভেচ্ছা দূত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রনায়িকা ববিতা। কানাডার তরুণ-তরুণীরা এটি পরিচালনা করবেন। সাথে রয়েছেন অভিভাবকেরাও। দরিদ্র এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশু এবং তাদের পরিবারের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা কওে ডিসিআই। এসব প্রোগ্রামের মধ্যে সানচাইল্ড স্পন্সরশিপ, ব্লাইন্ডনেস প্রিভেনশন প্রোগ্রাম, হেল্থ ফর আন্ডারপ্রিভিলেজড এবং সান চাইল্ড অরফ্যানেজ উল্যেখযোগ্য।
ড. এহসান বলেন, ডিসিআইয়ের স্বেচ্ছাসেবকরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে গেলেই এয়ারপোর্ট থেকে তাদের অভ্যর্থনা জ্ঞাপন করে নিরাপদে নির্দিষ্ট এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। ডিসিআই ছাড়াও তারা যদি সেবামূলক অন্য কোন কাজ করতে চান, তাহলে আগে থেকেই সে ব্যবস্থাও করা হয়। তারা মিশতে পারেন স্পন্সরকৃত শিশু ও তার মা-বাবার সাথে। এমনকি, তারা ঐসব শিশুকে ইংরেজী শেখাতেও ক্লাস নিচ্ছেন। শিশুদের মা-বাবাকে নানাক্ষেত্রে সচেতন করার কথা বলছেন। 
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারলিনায় অবস্থিত ডিউক ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং জনপ্রশাসনের অধ্যাপক ছিলেন ড. এহসানের বাবা এ এন শামসুল হক। এরপর সেখানে থেকে বাংলাদেশে ফিরে প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। সেখানে জনপ্রশাসন ডিপার্টমেন্টের জনক ছিলেন। তারপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যাপনা করেছেন। ড. এহসানের একমাত্র বোন থাকেন বাংলাদেশে। ড. এহসানের জ্যেষ্ঠ কন্যা আসাহি মেডিকেলে পড়ছেন এবং ছোট কন্যা সোফিয়া যাচ্ছেন ইউনিভার্সিটিতে। আসাহি থার্ড গ্রেড থেকেই ডিসিআইয়ের কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। এখন ডিসিআইয়ের বড় একজন সমর্থক ও প্রবক্তা। ড. এহসানের স্ত্রী নীনা হকও নিরন্তরভাবে স্বামীর পাশে রয়েছেন ডিসিআইয়ের সকল কাজে। আন্তর্জাতিক সেবামূলক সংস্থা হিসেবে ডিসিআই প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ইয়েল ইউনিভার্সিটির চক্ষু বিশেষজ্ঞ ড. ব্রায়ান ডিব্রোফ সাথে রয়েছেন। বর্তমানে ড. ব্রায়ানের নেতৃত্বাধীন একটি চক্ষু গবেষণা প্রকল্পে খন্ডকালিন সহযোগী হিসেবে রয়েছেন ড. এহসান। 
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৮৭ সালে এমবিবিএস করার পর ঢাকা শিশু হাসপাতালে চাকরি করেন। সে সময়েই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্যে জাপানে যান। ১৯৯৫ সালে তিনি তার পিএইচডি সম্পন্ন করেন জাপানের আসাহিকাওয়া মেডিকেল ভার্সিটি থেকে। এরপর কানাডায় ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টারিয়োতে প্রফেসর মরিস কারমেজিনের সাথে পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ করেন ১৯৯৭ সালে। তিনি টরন্টো ইউনিভার্সিটিতেও শিক্ষকতা করেছেন। সর্বত্রই তাকে নানাভাবে বৈষম্যের শিকার হতে হয় দৃষ্টিশক্তি স্বল্পতার কারণে। অবশেষে ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে নিজের অবস্থান পোক্ত হবার পরই দৃষ্টিশক্তি নিয়ে সমস্যায় থাকা গরীব পরিবারের শিশুদের পুনর্বাসিত করার সুযোগ সৃষ্টির এই কার্যক্রমে হাত দেন ড. এহসান। তার এ কার্যক্রমে ববিতার মত উপ-মহাদেশের খ্যাতনামা কন্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীনও শুভেচ্ছা দূতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। 
গত দেড় দশকে হাজার হাজার শিশুকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে সহায়তা করার পাশাপাশি এতিম শিশুদের জন্যে স্থায়ী একটি আবাসের চেষ্টা করছেন। ইতিমধ্যেই ৩টি প্লট পেয়েছেন বলে জানান ড. এহসান। ডিসিআইয়ে সম্পৃক্ত ৮৭ হাজার গরীব মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দেয়া হয়েছে। প্রতিরোধক চিকিৎসা দেয়া হয় ৯১ হাজার গরীবকে। ২৯০০ প্রসূতিকে চিকিৎসা সেবার আওতায় নেয়া হয়। ১৪৭৫ নবজাতক পেয়েছে পুষ্টিকর খাদ্য-সুবিধা। যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসকের কাছে থেকে টেলিমেডিসিন পেয়েছেন ৪০৯ জন। 
উপরোক্ত সময়ে ডিসিআইয়ের উদ্যোগে পরিচালিত চক্ষু চিকিৎসা শিবির থেকে বিনামূল্যে উপকৃত হয়েছেন ৫৬ হাজার বাংলাদেশী। ৫৭০০ জনের চোখে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। ১৩৫০০ জনকে বিনামূল্যে চশমা প্রদান করা হয়। ডিসিআই প্রকল্পের শিশুদের ৮ শতাধিক পরিবারকে কৃষিজ সরঞ্জাম দেয়া হয় শস্য উৎপাদনের জন্যে। 
কানাডায় ৩ নভেম্বর ডিসিআই’র কানাডা শাখার ‘চিল্ড্রেন হেল্পিং চিল্ড্রেন’র এর কার্যক্রমের শুভ সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ববিতার পাশে বিশেষ অতিথি ছিলেন অন্টারিও প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট সদস্য ডলি বেগম। এবং প্রধান বক্তা ছিলেন ড. এহসান হক।
অনুষ্ঠানে  ‘চিল্ড্রেন হেল্পিং চিল্ড্রেন’ প্রোগ্রামের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে বক্তব্য রাখে রিহা এবং তাসিন। তারা কীভাবে বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদেরকে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করে তার বিস্তারিত বর্ণনা এবং তাদের প্রচেষ্টা তুলে ধরে।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শহিদুল হক খন্দকার এবং সাধারণ সম্পাদক সাজেদুন নাহার অতিথিদের শুভেচ্ছা জানান। "চিলড্রেন হেলপিং চিলড্রেন" এর কর্মসূচি তুলে ধরেন সংস্থাটির মিডিয়া সম্পাদক কাউসার সাহাব। সার্বিক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন মাসুদ হাকিম (কানাডা-ডিসিআই- ট্রেজারার ) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হালিমা আখতার প্রীতি।
এখন চলছে বিনাম্যল্যে চক্ষু-চিকিৎসা শিবির। সর্বশেষ ২৫ ও ২৬ নভেম্বর এটি অনুষ্ঠিত হয় পটুয়াখালিতে। এই আই স্ক্রীনিং ক্যাম্পটি প্রয়াত ‘ফারাজ আয়াজ হোসেন’ এর স্মরণে করা হয়। ফারাজ মানবতার জন্য যে অসম্ভব সাহস ও সর্বোচ্চ আত্মাহুতি দিয়েছেন তা আজ বিশ্ববাসীর জন্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ২০১৬ সালের পহেলা জুলাই ঢাকায় হোলি আর্টিজান বেকারীতে সন্ত্রাসী আক্রমণের সময় বাংলাদেশি মুসলমান হিসেবে ফারাজকে চলে যাওয়ার জন্যে বল্লেও তিনি তার বন্ধুদের জন্য তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং চরম আত্মাহুতি প্রদানের মাধ্যমে সাহসিকতা, মানবতা ও বন্ধুত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। ডিসিআই এই মূল্যবোধ সারাবিশ্বের যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রতিফলিত করতে চায়। 
ডিসিআই, আরএসসি ও ফারাজ হোসেন ফাউন্ডেশন সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশব্যাপি বিনামূল্যে আই স্ক্রীনিং ক্যাম্পের আয়োজন করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৫-২৬ নভেম্বর পটুয়াখালির বাউফলের আব্দুর রশিদ সরদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে আই স্ক্রীনিং ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়।  সুবিধাবঞ্চিত মানুষ অর্থের অভাবে চোখের ছানি অপারেশন, ওষুধ বা চশমার খরচ বহন করতে অক্ষম, তাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় এ ক্যাম্পে। ৫৭৯ জন অসহায় মানুষ চক্ষু সেবা গ্রহণ করেন। তাদের মধ্যে ১২৫ জন ছানি রোগী, ১৮৬ জন চশমার রোগী সনাক্ত করা হয় এবং ক্যাম্প হতে ১৪৫ জন রোগীকে চশমা, ৪৫৪ জনকে ঔষধ প্রদান করা হয়। পরবর্তী দিনে তাদের ছানি অপারেশন করা হয়। ৫ ডিসেম্বর এদেরকে চশমা প্রদান করা হবে। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা
আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই
ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন
মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি
জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার
সৈয়দপুরে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের দাবিতে ফেনীতে অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই সনদের দাবিতে ফেনীতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালতলীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০
তালতলীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় চুরি হওয়া গরু উদ্ধার, একজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় চুরি হওয়া গরু উদ্ধার, একজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কৃষি প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় কৃষি প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দম্পতি হত্যার অভিযোগে একজনের যাবজ্জীবন
খাগড়াছড়িতে দম্পতি হত্যার অভিযোগে একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮৬
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা