শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, শনিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা

সাত শতাধিক নারী পাচার নেটওয়ার্কে জড়িত সন্দেহে বাংলাদেশি আদম ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ বছরে শতাধিক বাংলাদেশিসহ নিহত চার হাজার
বিশেষ সংবাদদাতা
অনলাইন ভার্সন
সাত শতাধিক নারী পাচার নেটওয়ার্কে জড়িত সন্দেহে বাংলাদেশি আদম ব্যবসায়ী গ্রেফতার
স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় আসার সময় গত চার বছরে পানিতে ডুবে অথবা গভীর অরণ্যে হিংস্র জানোয়ারের পেটে গেছে শতাধিক বাংলাদেশিসহ চার হাজার অভিবাসীর প্রাণ।
মানবাধিকার সংস্থা, ফেডারেল স্বাস্থ্য ফতর এবং কমিউনিটিভিত্তিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সর্বশেষ ৪ ডিসেম্বর কাজী আবুল আজিজ (২০) নামক এক বাংলাদেশি তরুণের লাশ শনাক্ত করা হয়েছে। তার বাড়ি নোয়াখালী জেলার রাম নারায়ণপুর ইউনিয়নের গোমাতলী গ্রামে। বাবার নাম কাজী আবদুল্লাহ।
দালালকে ২৮ লাখ টাকা দিয়ে মেক্সিকো হয়ে দুর্গম পথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে রায়ো গ্র্যান্দি নদী পাড়ি দিতে ডুবে মরেন আজিজ। গত ১১ অক্টোবর ডুবে যাওয়া আজিজের লাশ উদ্ধার করা হয় ১৬ অক্টোবর। এরপর শনাক্ত করা সম্ভব হলো ৪ ডিসেম্বর। লাশটি এখনো টেক্সাসের ওয়েবকাউন্টি মেডিকেল
এক্সামিনারের হিমঘরে রাখা হয়েছে। একই দলে থাকা কয়েক তরুণ নদী সাঁতরে টেক্সাসে এসে অভিবাসন পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর আজিজ ডুবে যাওয়ার তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে নিউইয়র্কে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘দেশীজ রাইজিং আপ অ্যান্ড মুভিং’ তথা ‘ড্রাম’র সংগঠক কাজী ফৌজিয়া যোগাযোগ রাখছিলেন অভিবাসন দফতর এবং মেডিকেল এক্সামিনার অফিসে। ৪ ডিসেম্বর লাশ শনাক্ত হওয়ার পর কাজী ফৌজিয়ার অনুরোধে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর নোয়াখালী সোসাইটির সেক্রেটারি জাহি মিন্টু দায়িত্ব নিয়েছেন লাশ নিউইয়র্কে এনে জানাজার পর বাংলাদেশে মা-বাবার কাছে পাঠিয়ে দিতে। কয়েক মাস আগে হৃদয়, নাঈম এবং আরমান নামক আরও তিন বাংলাদেশির লাশ শনাক্তের পর নিউইয়র্কে এনে জানাজা শেষে দাফনের ব্যবস্থা করা হয়। তারাও ছিলেন নোয়াখালীর সন্তান। এসব তথ্য সংগ্রহকালে ৪ ডিসেম্বর আরও জানা গেছে, টেক্সাস, ফ্লোরিডা, আলাবামা, মিমিসিপি, মিশিগান, আরিজোনা, পেনসিলভেনিয়া, নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ক্যালিফোর্নিয়াসহ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের ডিটেনশন সেন্টারে দুই হাজারের অধিক বাংলাদেশি মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। তারা সবাই নিজ নিজ এলাকায় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের আক্রমণে অতিষ্ঠ হয়ে প্রাণ বাঁচাতে দালাল ধরে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন বলে অভিবাসন দফতরে আবেন করেছেন অর্থাৎ স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য এসাইলাম চেয়েছেন। এ ব্যাপারে ইউএস সুপ্রিম কোর্টের অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী ৪ ডিসেম্বর এ সংবাদদাতাকে জানান, প্রাণ বাঁচাতে লোকজন মোটা অঙ্ক দালালকে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসছে। এটি শুভ কোনো লক্ষণ নয়। কারণ, অনেকেই সাপের কামড়ে অথবা হিংস্র জানোয়ারের কবলে পড়ছেন। যারা সাঁতার জানেন না তারা নীতে ডুবে মরছেন। অর্থাৎ নিরাপদ আশ্রয়ের প্রত্যাশা অনেকেরই অধরা থেকে যাচ্ছে। যারা ভাগ্যবান তারা এসাইলাম পাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার ক্ষেত্রে মেক্সিকোর একটি চক্র জড়িত। এ চক্রের অন্যতম সদস্য হিসেবে মোকতার হোসেন (৩০) নামক এক বাংলাদেশিকে ২৯ নভেম্বর গ্রেফতার করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর পুলিশ যৌথ এক অভিযানে। ৩০ নভেম্বর তাকে হিউস্টনে এনে কোর্টে সোপর্দ করা হয়। এই যুবক মেক্সিকোর মনটেরি সিটিতে হোটেল পরিচালনা করেন। সেই হোটেলটিই মূলত বিভিন্ন দেশ ঘুরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের আগে বিশ্রামকেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত বাংলাদেশিদের কাছে। দালাল চক্রের সস্য হিসেবে মোকতার হোসেন এসব যুবক-যুবতীকে ট্রাক অথবা ভ্যানে ভরে মেক্সিকো-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে পাঠিয়ে দেয়। ইউএস বিচার বিভাগের ক্রিমিনাল ডিভিশনের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্রায়ান এ বেঞ্চজয়োস্কি, টেক্সাস সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের ইউএস অ্যাটর্নি রায়ান কে প্যাট্রিক এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি তদন্ত সংস্থার স্পেশাল এজেন্ট শ্যান এম ফল্ডেন সম্মিলিত এক সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক মানবপাচারকারী নেটওয়ার্কের সদস্য হিসেবে মোকতার হোসেনের গ্রেফতারের ঘটনাবলি উপস্থাপন করেন। 
উল্লে­খ্য, স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় পাড়ি জমানোর পর দীর্ঘদিন ধরে যারা অভিবাসনের ডিটেনশন সেন্টারে মানবেতর জীবনযাপন করছেন, মুক্তির কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না, তাদেরই কেউ কেউ ক্ষুব্ধচিত্তে মোকতার হোসেনসহ পাচারকারী চক্রের অনেকের তথ্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। এ চক্রের সদস্যরা নিউইয়র্ক, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, মেক্সিকো, ব্রাজিল, পানামা এবং কুয়েত-কাতারে রয়েছে বলেও জানা গেছে। লনেতা হচ্ছে পাকিস্তানি। তবে বাংলাদেশিদের দেখ-ভাল এবং দুর্গম পথে চলতে সহায়তাকারীর অধিকাংশই উপরোক্ত স্থানে বসবাসরত বাংলাদেশি বলেও জানা গেছে। 
মোকতার হোসেনের বিরুদ্ধে মার্কিন প্রশাসনের অভিযোগ, ২০১৭ সালের মার্চ থেকে এ বছরের আগস্ট পর্যন্ত ১৪ বাংলাদেশিকে টেক্সাস সীমান্তে পৌঁছে দেন নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে। মন্টেরিতে নিজের হোটেলে থাকা-খাওয়ার বন্দোবস্ত করেন সবার জন্য। এরপর পরিচিত ড্রাইভারকে ভাড়া নিয়ে ওদের পাঠিয়ে দেন সীমান্তে। এ পর্যন্তই তার দায়িত্ব। মোকতারকে সাউার্ন ডিস্ট্রিক্ট অব টেক্সাস ফেডারেল কোর্টে জাজ ডিনা হ্যানভিচ পলারমোর এজলাশে সোপর্দ করা হয়েছিল। তাকে আটকাদেশ দিয়ে জেলে রাখা হয়েছে। এখানে বিচার শেষ হলেই মেক্সিকো পুলিশে হস্তান্তর করা হবে সে দেশে বিচারের সম্মুখীন করতে। কারণ, তার বিরুদ্ধে মেক্সিকোর নিউভো আদালতে আদম পাচারের মামলা রয়েছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলংকা, আফগানিস্তানসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ, ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের ৭ শতাধিক নারীসহ সহস্রাধিক মানুষকে যুক্তরাষ্ট্রে পাচারের অভিযোগ রয়েছে। নিউভো লিয়নের ফোয়েরজা সিভিল এবং মেক্সিকোর ন্যাশনাল ইন্সটিটিউটের সদস্যরা মোকতারের হোটেলে অভিযান চালিয়ে অনেক তথ্য উদ্ধার করেছে। এই হোটেলকে অপরাধ জগতের স্বর্গরাজ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে মেক্সিকো পুলিশ। এ অভিযানে বিস্তারিত সহায়তা দেয় ইউএস হোমল্যান্ড সিকিউরিটির এজেন্টরা। মেক্সিকো কর্তৃপক্ষ এ সংবাদদাতাকে নিশ্চিত করেছে যে, মোকতার হোসেন বেআইনিভাবে বাস করছিলেন মন্টেরিতে। মেক্সিকোর পাবলিক সিকিউরিটি সেক্রেটারি আল্ডো ফাসি আরও জানান, মোকতারের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি দেশেই আদম পাচারের মামলা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিচার শেষ হলে মেক্সিকোতে আনা হবে। এরপর তাকে অন্য দেশের বিচারালয়ে সোপর্দ করা হবে। কমপক্ষে এক হাজার নারী-পুরুষ পাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিভিন্ন দেশে তার বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয়েছে। এই মন্ত্রী আরও উলে­খ করেন যে, কমপক্ষে ৭০০ নারী এনেছেন বাংলাদেশ থেকে। এর বড় একটি অংশ কাতার, কুয়েত, ব্রাজিল, মেক্সিকোতে অবস্থান করছে। কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়েছেন। 
এদিকে, গত ৪ বছরের পরিসংখ্যান প্রকাশকালে একটি গণমাধ্যম বলেছে, মেক্সিকোর গভীর জঙ্গল ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সীমানায় আসার পথে অনেকেই নিখোঁজ হয়ে যান। অনেকে খাবারের অভাবে হাঁটতে পারেন না। সে সময় দল থেকে ছিটকে পড়েন। আর যারা কোনোমতে সীমান্ত এলাকায় আসার পর রক্ষীদের বৃষ্টি এড়িয়ে নদী সাঁতরে টেক্সাসে প্রবেশের চেষ্টা করেন, তাদের কেউ কেউ পানির স্রোতে হারিয়ে যান। আত্মীয়-স্বজন এবং সহযাত্রীদের বিবরণ থেকে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী গত চার বছরে যতজন নিখোঁজ/নিহত হয়েছেন, সে সংখ্যা চার হাজারের বেশি। তবে এর আগের চার বছরে মারা যাওয়া অথবা নিখোঁজ হওয়াদের তুলনায় তা ১৫৭৩ জন বেশি। অর্থাৎ দিন যত যাচ্ছে নিহত/নিখোঁজের সংখ্যাও বেড়ে চলছে। গত চার বছরে নিজ দেশ ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয় অথবা সুন্দর ভবিষ্যতের সন্ধানে ভিন্ন দেশে গমনের সময় সারা বিশ্বে মোট ৫৬ হাজার মানুষ নিহত/নিখোঁজ হয়েছেন। এই চার হাজার সেই দলেরই। জাতিসংঘের ‘ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফরম মাইগ্রেশন’ তথা আইওম থেকে আরও উদ্বেগজনক তথ্য পাওয়া গেছে অভিবাসীরে চরম দুর্দশার। এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে প্রায় ২৮৫০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বেআইনি পথে দেশত্যাগের সময়। মেক্সিকো-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে গত ১০ মাসে মোট ৩৬৪ জনের প্রাণহানী ঘটেছে। এর মধ্যে ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ানের সংখ্যা ৯৭। সেন্ট্রাল আমেরিকানের সংখ্যা ৭৭। ১৮৪ জনের জাতীয়তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে, বাংলাদেশিদের কাছে থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, দালালরা টাকা নেয়ার পর ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যে নেয়া হয়। সেখান থেকে ব্রাজিল। ব্রাজিলে দালালের ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে। সেখানে অবস্থানের পর গুয়েতেমালা হয়ে পানামা দিয়ে মেক্সিকোতে নেয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তের কাছে দালালরে মাধ্যমেই থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখান থেকে সুযোগ বুঝে ঢুকিয়ে দেয়া হয় টেক্সাসের পথে। যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকিয়ে দেয়া পর্যন্তই দালালদের দায়িত্ব। এরপর কেউ মারা গেলে কিংবা লাপাত্তা হলে, সে দায়িত্ব দালালের নয়। অর্থাৎ সৌভাগ্যক্রমে যারা টেহ্নাসে ঢোকার পর অভিবাসন পুলিশের হাতে ধরা পড়েন, তারে অ্যাটর্নি নিয়োগসহ যাবতীয় খরচ বহন করতে হয়। এক্ষেত্রে প্রবাসে তাদের আত্মীয়-স্বজন অথবা এলাকার লোকজন এগিয়ে যান। সম্প্রতি সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশগুলো থেকে হাজার হাজার মানুষের মিছিল মেক্সিকো হয়ে যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে এসেছে। তারা ঢোকার সুযোগ পাচ্ছে না। এসব মানুষের মিছিলে বাংলাদেশিরাও রয়েছে বলে মেক্সিকো থেকে প্রাপ্ত তথ্যে প্রকাশ। অনুসন্ধানকালে আরও জানা গেছে, ২০ থেকে ৩০ বছর বয়েসী যুবকরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দুর্গম পথে পা বাড়াচ্ছেন। এসাইলাম প্রার্থীর সবাই নিজেকে বিএনপি অথবা এলডিপি অথবা ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিসেবে পরিচিত করেছেন। দেশে ফিরিয়ে দেয়া হলে তারা নির্ঘাত মৃত্যুর মুখে পড়বেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার তারা, এমন দাবি করেছেন প্রায় সবাই।
 
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন