শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, শনিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা

সাত শতাধিক নারী পাচার নেটওয়ার্কে জড়িত সন্দেহে বাংলাদেশি আদম ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ বছরে শতাধিক বাংলাদেশিসহ নিহত চার হাজার
বিশেষ সংবাদদাতা
অনলাইন ভার্সন
সাত শতাধিক নারী পাচার নেটওয়ার্কে জড়িত সন্দেহে বাংলাদেশি আদম ব্যবসায়ী গ্রেফতার
স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় আসার সময় গত চার বছরে পানিতে ডুবে অথবা গভীর অরণ্যে হিংস্র জানোয়ারের পেটে গেছে শতাধিক বাংলাদেশিসহ চার হাজার অভিবাসীর প্রাণ।
মানবাধিকার সংস্থা, ফেডারেল স্বাস্থ্য ফতর এবং কমিউনিটিভিত্তিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সর্বশেষ ৪ ডিসেম্বর কাজী আবুল আজিজ (২০) নামক এক বাংলাদেশি তরুণের লাশ শনাক্ত করা হয়েছে। তার বাড়ি নোয়াখালী জেলার রাম নারায়ণপুর ইউনিয়নের গোমাতলী গ্রামে। বাবার নাম কাজী আবদুল্লাহ।
দালালকে ২৮ লাখ টাকা দিয়ে মেক্সিকো হয়ে দুর্গম পথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে রায়ো গ্র্যান্দি নদী পাড়ি দিতে ডুবে মরেন আজিজ। গত ১১ অক্টোবর ডুবে যাওয়া আজিজের লাশ উদ্ধার করা হয় ১৬ অক্টোবর। এরপর শনাক্ত করা সম্ভব হলো ৪ ডিসেম্বর। লাশটি এখনো টেক্সাসের ওয়েবকাউন্টি মেডিকেল
এক্সামিনারের হিমঘরে রাখা হয়েছে। একই দলে থাকা কয়েক তরুণ নদী সাঁতরে টেক্সাসে এসে অভিবাসন পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর আজিজ ডুবে যাওয়ার তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে নিউইয়র্কে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘দেশীজ রাইজিং আপ অ্যান্ড মুভিং’ তথা ‘ড্রাম’র সংগঠক কাজী ফৌজিয়া যোগাযোগ রাখছিলেন অভিবাসন দফতর এবং মেডিকেল এক্সামিনার অফিসে। ৪ ডিসেম্বর লাশ শনাক্ত হওয়ার পর কাজী ফৌজিয়ার অনুরোধে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর নোয়াখালী সোসাইটির সেক্রেটারি জাহি মিন্টু দায়িত্ব নিয়েছেন লাশ নিউইয়র্কে এনে জানাজার পর বাংলাদেশে মা-বাবার কাছে পাঠিয়ে দিতে। কয়েক মাস আগে হৃদয়, নাঈম এবং আরমান নামক আরও তিন বাংলাদেশির লাশ শনাক্তের পর নিউইয়র্কে এনে জানাজা শেষে দাফনের ব্যবস্থা করা হয়। তারাও ছিলেন নোয়াখালীর সন্তান। এসব তথ্য সংগ্রহকালে ৪ ডিসেম্বর আরও জানা গেছে, টেক্সাস, ফ্লোরিডা, আলাবামা, মিমিসিপি, মিশিগান, আরিজোনা, পেনসিলভেনিয়া, নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ক্যালিফোর্নিয়াসহ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের ডিটেনশন সেন্টারে দুই হাজারের অধিক বাংলাদেশি মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। তারা সবাই নিজ নিজ এলাকায় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের আক্রমণে অতিষ্ঠ হয়ে প্রাণ বাঁচাতে দালাল ধরে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন বলে অভিবাসন দফতরে আবেন করেছেন অর্থাৎ স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য এসাইলাম চেয়েছেন। এ ব্যাপারে ইউএস সুপ্রিম কোর্টের অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী ৪ ডিসেম্বর এ সংবাদদাতাকে জানান, প্রাণ বাঁচাতে লোকজন মোটা অঙ্ক দালালকে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসছে। এটি শুভ কোনো লক্ষণ নয়। কারণ, অনেকেই সাপের কামড়ে অথবা হিংস্র জানোয়ারের কবলে পড়ছেন। যারা সাঁতার জানেন না তারা নীতে ডুবে মরছেন। অর্থাৎ নিরাপদ আশ্রয়ের প্রত্যাশা অনেকেরই অধরা থেকে যাচ্ছে। যারা ভাগ্যবান তারা এসাইলাম পাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার ক্ষেত্রে মেক্সিকোর একটি চক্র জড়িত। এ চক্রের অন্যতম সদস্য হিসেবে মোকতার হোসেন (৩০) নামক এক বাংলাদেশিকে ২৯ নভেম্বর গ্রেফতার করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর পুলিশ যৌথ এক অভিযানে। ৩০ নভেম্বর তাকে হিউস্টনে এনে কোর্টে সোপর্দ করা হয়। এই যুবক মেক্সিকোর মনটেরি সিটিতে হোটেল পরিচালনা করেন। সেই হোটেলটিই মূলত বিভিন্ন দেশ ঘুরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের আগে বিশ্রামকেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত বাংলাদেশিদের কাছে। দালাল চক্রের সস্য হিসেবে মোকতার হোসেন এসব যুবক-যুবতীকে ট্রাক অথবা ভ্যানে ভরে মেক্সিকো-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে পাঠিয়ে দেয়। ইউএস বিচার বিভাগের ক্রিমিনাল ডিভিশনের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্রায়ান এ বেঞ্চজয়োস্কি, টেক্সাস সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের ইউএস অ্যাটর্নি রায়ান কে প্যাট্রিক এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি তদন্ত সংস্থার স্পেশাল এজেন্ট শ্যান এম ফল্ডেন সম্মিলিত এক সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক মানবপাচারকারী নেটওয়ার্কের সদস্য হিসেবে মোকতার হোসেনের গ্রেফতারের ঘটনাবলি উপস্থাপন করেন। 
উল্লে­খ্য, স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় পাড়ি জমানোর পর দীর্ঘদিন ধরে যারা অভিবাসনের ডিটেনশন সেন্টারে মানবেতর জীবনযাপন করছেন, মুক্তির কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না, তাদেরই কেউ কেউ ক্ষুব্ধচিত্তে মোকতার হোসেনসহ পাচারকারী চক্রের অনেকের তথ্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। এ চক্রের সদস্যরা নিউইয়র্ক, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, মেক্সিকো, ব্রাজিল, পানামা এবং কুয়েত-কাতারে রয়েছে বলেও জানা গেছে। লনেতা হচ্ছে পাকিস্তানি। তবে বাংলাদেশিদের দেখ-ভাল এবং দুর্গম পথে চলতে সহায়তাকারীর অধিকাংশই উপরোক্ত স্থানে বসবাসরত বাংলাদেশি বলেও জানা গেছে। 
মোকতার হোসেনের বিরুদ্ধে মার্কিন প্রশাসনের অভিযোগ, ২০১৭ সালের মার্চ থেকে এ বছরের আগস্ট পর্যন্ত ১৪ বাংলাদেশিকে টেক্সাস সীমান্তে পৌঁছে দেন নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে। মন্টেরিতে নিজের হোটেলে থাকা-খাওয়ার বন্দোবস্ত করেন সবার জন্য। এরপর পরিচিত ড্রাইভারকে ভাড়া নিয়ে ওদের পাঠিয়ে দেন সীমান্তে। এ পর্যন্তই তার দায়িত্ব। মোকতারকে সাউার্ন ডিস্ট্রিক্ট অব টেক্সাস ফেডারেল কোর্টে জাজ ডিনা হ্যানভিচ পলারমোর এজলাশে সোপর্দ করা হয়েছিল। তাকে আটকাদেশ দিয়ে জেলে রাখা হয়েছে। এখানে বিচার শেষ হলেই মেক্সিকো পুলিশে হস্তান্তর করা হবে সে দেশে বিচারের সম্মুখীন করতে। কারণ, তার বিরুদ্ধে মেক্সিকোর নিউভো আদালতে আদম পাচারের মামলা রয়েছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলংকা, আফগানিস্তানসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ, ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের ৭ শতাধিক নারীসহ সহস্রাধিক মানুষকে যুক্তরাষ্ট্রে পাচারের অভিযোগ রয়েছে। নিউভো লিয়নের ফোয়েরজা সিভিল এবং মেক্সিকোর ন্যাশনাল ইন্সটিটিউটের সদস্যরা মোকতারের হোটেলে অভিযান চালিয়ে অনেক তথ্য উদ্ধার করেছে। এই হোটেলকে অপরাধ জগতের স্বর্গরাজ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে মেক্সিকো পুলিশ। এ অভিযানে বিস্তারিত সহায়তা দেয় ইউএস হোমল্যান্ড সিকিউরিটির এজেন্টরা। মেক্সিকো কর্তৃপক্ষ এ সংবাদদাতাকে নিশ্চিত করেছে যে, মোকতার হোসেন বেআইনিভাবে বাস করছিলেন মন্টেরিতে। মেক্সিকোর পাবলিক সিকিউরিটি সেক্রেটারি আল্ডো ফাসি আরও জানান, মোকতারের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি দেশেই আদম পাচারের মামলা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিচার শেষ হলে মেক্সিকোতে আনা হবে। এরপর তাকে অন্য দেশের বিচারালয়ে সোপর্দ করা হবে। কমপক্ষে এক হাজার নারী-পুরুষ পাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিভিন্ন দেশে তার বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয়েছে। এই মন্ত্রী আরও উলে­খ করেন যে, কমপক্ষে ৭০০ নারী এনেছেন বাংলাদেশ থেকে। এর বড় একটি অংশ কাতার, কুয়েত, ব্রাজিল, মেক্সিকোতে অবস্থান করছে। কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়েছেন। 
এদিকে, গত ৪ বছরের পরিসংখ্যান প্রকাশকালে একটি গণমাধ্যম বলেছে, মেক্সিকোর গভীর জঙ্গল ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সীমানায় আসার পথে অনেকেই নিখোঁজ হয়ে যান। অনেকে খাবারের অভাবে হাঁটতে পারেন না। সে সময় দল থেকে ছিটকে পড়েন। আর যারা কোনোমতে সীমান্ত এলাকায় আসার পর রক্ষীদের বৃষ্টি এড়িয়ে নদী সাঁতরে টেক্সাসে প্রবেশের চেষ্টা করেন, তাদের কেউ কেউ পানির স্রোতে হারিয়ে যান। আত্মীয়-স্বজন এবং সহযাত্রীদের বিবরণ থেকে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী গত চার বছরে যতজন নিখোঁজ/নিহত হয়েছেন, সে সংখ্যা চার হাজারের বেশি। তবে এর আগের চার বছরে মারা যাওয়া অথবা নিখোঁজ হওয়াদের তুলনায় তা ১৫৭৩ জন বেশি। অর্থাৎ দিন যত যাচ্ছে নিহত/নিখোঁজের সংখ্যাও বেড়ে চলছে। গত চার বছরে নিজ দেশ ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয় অথবা সুন্দর ভবিষ্যতের সন্ধানে ভিন্ন দেশে গমনের সময় সারা বিশ্বে মোট ৫৬ হাজার মানুষ নিহত/নিখোঁজ হয়েছেন। এই চার হাজার সেই দলেরই। জাতিসংঘের ‘ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফরম মাইগ্রেশন’ তথা আইওম থেকে আরও উদ্বেগজনক তথ্য পাওয়া গেছে অভিবাসীরে চরম দুর্দশার। এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে প্রায় ২৮৫০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বেআইনি পথে দেশত্যাগের সময়। মেক্সিকো-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে গত ১০ মাসে মোট ৩৬৪ জনের প্রাণহানী ঘটেছে। এর মধ্যে ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ানের সংখ্যা ৯৭। সেন্ট্রাল আমেরিকানের সংখ্যা ৭৭। ১৮৪ জনের জাতীয়তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে, বাংলাদেশিদের কাছে থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, দালালরা টাকা নেয়ার পর ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যে নেয়া হয়। সেখান থেকে ব্রাজিল। ব্রাজিলে দালালের ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে। সেখানে অবস্থানের পর গুয়েতেমালা হয়ে পানামা দিয়ে মেক্সিকোতে নেয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তের কাছে দালালরে মাধ্যমেই থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখান থেকে সুযোগ বুঝে ঢুকিয়ে দেয়া হয় টেক্সাসের পথে। যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকিয়ে দেয়া পর্যন্তই দালালদের দায়িত্ব। এরপর কেউ মারা গেলে কিংবা লাপাত্তা হলে, সে দায়িত্ব দালালের নয়। অর্থাৎ সৌভাগ্যক্রমে যারা টেহ্নাসে ঢোকার পর অভিবাসন পুলিশের হাতে ধরা পড়েন, তারে অ্যাটর্নি নিয়োগসহ যাবতীয় খরচ বহন করতে হয়। এক্ষেত্রে প্রবাসে তাদের আত্মীয়-স্বজন অথবা এলাকার লোকজন এগিয়ে যান। সম্প্রতি সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশগুলো থেকে হাজার হাজার মানুষের মিছিল মেক্সিকো হয়ে যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে এসেছে। তারা ঢোকার সুযোগ পাচ্ছে না। এসব মানুষের মিছিলে বাংলাদেশিরাও রয়েছে বলে মেক্সিকো থেকে প্রাপ্ত তথ্যে প্রকাশ। অনুসন্ধানকালে আরও জানা গেছে, ২০ থেকে ৩০ বছর বয়েসী যুবকরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দুর্গম পথে পা বাড়াচ্ছেন। এসাইলাম প্রার্থীর সবাই নিজেকে বিএনপি অথবা এলডিপি অথবা ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিসেবে পরিচিত করেছেন। দেশে ফিরিয়ে দেয়া হলে তারা নির্ঘাত মৃত্যুর মুখে পড়বেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার তারা, এমন দাবি করেছেন প্রায় সবাই।
 
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে