শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৯, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

যুক্তরাষ্ট্রে ফ্যাসিবাদী ভুজঙ্গের দ্বিতীয় ব্যর্থ ছোবল

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে ফ্যাসিবাদী ভুজঙ্গের দ্বিতীয় ব্যর্থ ছোবল

৬ জানুয়ারি বর্ণবাদী শ্বেতাঙ্গরা আক্রমণ করেছিল গণতন্ত্রের পীঠস্থান ক্যাপিটল হিল। ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই ট্রাম্প এর পটভূমি তৈরির কাজ শুরু করেছিল। বেশ কয়েকবার সে ঘোষণা করেছিল সে বিজয়ী হবেই। বাইডেন জয়ী হলে তা হবে কারচুপি। পৃথিবীর সব স্বৈরশাসকদের এটাই হলো অমৃত বচন আর গণতন্ত্রমনা সবার কাছে ঘৃণিত বচন। নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর তার মিথ্যা প্ররোচনা আরও উচ্চমার্গে ধ্বনিত হতে থাকে। যুক্তরাষ্টের ইতিহাসের অন্যতম সুষ্ঠু ও কারচুপিহীন নির্বাচনের ফলাফলকে নস্যাৎ করে ট্রাম্প তার শাসনকে আরও চার বছর দীর্ঘায়িত করার সব রকমের বেআইনি প্রচেষ্টা চালাতে থাকে। কয়েক হাজারবার মিথ্যা বলে বিশ্ব রেকর্ড ভঙ্গকারী নীতিহীন, দুশ্চরিত্র, দুর্নীতিবাজ ট্রাম্প চেষ্টা চালায় বিচারিক আদালতে, নির্বাচন বোর্ডে এবং কংগ্রেসে। এমনকি জাস্টিস বিভাগের ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেল জেফরি রোজেনকে বেআইনি নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের সহায়তায় জনগণের ভোটকে পাল্টে দিতে। কিন্তু রোজেন এই বেআইনি কাজে বাদ সাধল। হায়েনার মতো ক্ষিপ্ত ট্রাম্প তাকে বরখাস্ত করে তার নীতিহীন চামচা জেফরি ক্লার্ককে সেই পদে বসানোর চক্রান্ত করেছিল। জাস্টিস বিভাগের কর্মচারীরা একযোগে পদত্যাগের হুমকি দিল। ভীরু ট্রাম্প লেজ গুটিয়ে নিল সাময়িকভাবে। এই গোপন তথ্য ২৪ জানুয়ারি ফাঁস হয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকায়। 

এসব ব্যর্থতার পরও ট্রাম্প থেমে থাকল না। লেলিয়ে দিল অস্ত্রধারী বর্ণবাদী শেতাঙ্গ দুর্বৃত্তদের। এরা উচ্চকণ্ঠে স্লোগান দিচ্ছিল ‘পেন্সের ফাঁসি চাই’। ট্রাম্পের নিজ প্যানেলের মাইক পেন্স আইন অমান্য করে ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট এবং নিজকে ভাইস প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করতে রাজি হয়নি। প্রতিভাত হচ্ছেঃ পরিকল্পনা ছিল ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্স, স্পিকার পেলোসি এবং ট্রাম্পের অন্যায় আবদারে অসমর্থকারী কংগ্রেস সদস্য ও সিনেটরদের ফাঁসি দিয়ে ট্রাম্পকে ঘোষণা করবে পুনরায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে। টুইটার এবং চ্যাটরুমে ৬ জানুয়ারির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডে অব দ্য রোপ’। ক্যাপিটল হিলে নির্মাণ করা হয়েছিল ফাঁসির কাষ্ঠ। কাঠের আড়া থেকে ঝুলানো হয়েছিল গিট্টু দেওয়া ফাঁসির দড়ি। সৌভাগ্য, ক্যাপিটল হিলের আইন রক্ষাকারী পুলিশ বাহিনীর প্রাণপণ চেষ্টায় অভ্যুত্থানকারীদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়। পৃথিবীর লক্ষ কোটি মানুষ লাইভ টেলিভিশনে দেখতে পায় গণতন্ত্রের প্রতিভ‚ যুক্তরাষ্ট্রের জঘন্যতম প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘৃণ্য কাজ কারবার। 

পাঠক, এখন আমরা দেখব কারা ওই অস্ত্রধারী দাঙ্গাবাজ। সাদার্ন পভার্টি ল সেন্টারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে এক হাজারের মতো রয়েছে মিলিশিয়া অথবা সশস্ত্র সংগঠন। এদের বেশির ভাগই শেতাঙ্গ বর্ণবাদী। এদের নিয়মিত সদস্য হবে ২৫ হাজারের বেশি। এদের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে আরও আড়াই লক্ষ্য। ৬ জানুয়ারির অভ্যুত্থানে এরা অংশগ্রহণ করে সংগঠনের ব্যানার নিয়ে। টেলিভিশন ফুটেজে আমরা দেখতে পাই এদের মধ্যে রয়েছে কিউআনন, প্রাউড বয়েজ, পোজি কোমিটিটাস, ওথ কিপারস, থ্রি পারসেনটার্স, কেকেকে এবং অন্যরা। ওদের সঙ্গে ছিল সেনাবাহিনী ব্যবহৃত অ্যাসল্ট রাইফেল, রামদা, বিশাল লাঠি, বর্শা, বিষাক্ত কেমিক্যাল স্প্রে, প্লাস্টিক হ্যান্ডকাফস, মেটাল পাইপস, মলোটভ ককটেলস, দেয়ালে ওঠার বিশেষ ধরনের দড়ি ইত্যাদি বিবিধ অস্ত্র ও সরঞ্জাম। অনেকের পরনে ছিল বুলেট প্রতিহত করার ভেস্ট। এছাড়াও ওরা বহন করছিল বর্ণবিদ্বেষের চিহ্নখচিত পোস্টার সাইন এমনকি উন্মুক্ত দেহে বর্ণবিদ্বেষী ট্যাটু। সঙ্গে ছিল ১৮৬০ দশকের দেশদ্রোহী বেইমানদের চিহ্ন কনফেডারেট পতাকা। এই পতাকা ছিল দেশদ্রোহীদের যারা চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রকে দ্বিখণ্ডিত করে দক্ষিণে এক নতুন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে সরকারি আইন হতো ঘৃণ্য দাসত্বের প্রচলিত বিধানকে রক্ষা করা। আরও ছিল হিটলারের জঘন্য স্বস্তিকা। এমনকি এক নরাধম দাঙ্গাকারী পরিধান করেছিল টি-শার্ট যার উপরে লেখা ছিল ক্যাম্প আউশউইটজ (Camp Auschwitz) এই ক্যাম্পের গ্যাস চেম্বারে হিটলার হত্যা করেছিল ১১ লাখ নিরপরাধ ইহুদি এবং অন্য সংখ্যালঘুদের। 

এসব নরকের কীটদের লেলিয়ে দিয়েছিল ট্রাম্প। বর্ণবাদী শ্বেতাঙ্গ সংগঠনগুলর সদস্যদের মধ্যে বিপুল সংখ্যায় রয়েছে অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য, পুলিশ, ন্যাশনাল গার্ড, এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রাক্তন সদস্যরা। এমনকি রয়েছে কর্মরত সেনা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বহু বছর ধরেই এই ভয়ঙ্কর অস্ত্রধারী সংগঠনগুল চালু ছিল। তবে এদের শক্তি এবং সামর্থ্য ছিল নগণ্য। কিন্তু ট্রাম্পের আশকারা পেয়ে এরা আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবিদ্বেষ ছিল ছাইচাপা অঙ্গার। নীতিহীন দুশ্চরিত্র ট্রাম্পের উসকানিতে বর্ণবিদ্বেষী শ্বেতাঙ্গরা আরব্য রজনীর দৈত্যের মতো সদ্য উন্মুক্ত কলসি থেকে বেরিয়ে পড়েছে। এরা এক ধরনের বিষাক্ত সরীসৃপ। এই ভুজঙ্গ ছোবল মেরেছিল যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র এবং সংবিধানকে সংহার করতে। ব্যর্থ হয়েছে। এবারের মতো গণতন্ত্র রক্ষা পেল। ভুজঙ্গের এটা ছিল দ্বিতীয় ছোবল। তৃতীয় ছোবল এলে গণতন্ত্র রক্ষা পাবে কিনা সেটা ভবিষ্যতই সাক্ষ্য দেবে।
 
বিষধর গোখরার প্রথমবারের ছোবল বুঝতে চলুন প্রায় ৮৭ বছর অতীতে। ১৯৩২ সালের নভেম্বরে এফডিআর হিসেবে বহুল পরিচিত ফ্রেডারিক ডিলানো রুজভেল্ট যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিল ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ ক্রান্তিকালে। পরের বছর মার্চে হয়েছিল অভিষেক অনুষ্ঠান। সময়টা ছিল আমেরিকা এবং শিল্পোন্নত বিশ্বের জন্য ভয়ঙ্কর। ১৯২৯ সালের ২৪ অক্টোবর কাল বৃহস্পতিবারে (Black Thursday), ওয়াল স্ট্রিটে (Wall Street) স্টক মূল্যে ২২% ধস নেমেছিল। পৃথিবীব্যাপী নেমে আসে মারাত্মক অর্থনেতিক মন্দা। রুজভেল্টের অভিষেক পেরিয়েও ছিল এর ভয়াল ফলশ্রুতি। বেকারত্ব ছিল প্রায় ২৫%। অধিকাংশ ব্যাংক হয়েছিল দেউলিয়া। অন্নাভাবে হাজার হাজার লোক যেত লঙ্গরখানায়। গোটা আর্থিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। এমনি এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছিল রুজভেল্ট। প্রথম ১০০ দিনের জন্য রুজভেল্ট গ্রহণ করেছিল উচ্চাকফক্সক্ষী কর্মসূচি। এর পথ ধরে চলে আসে নিউ ডিল। শুরু হয় অবকাঠামো নির্মাণের এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। ডলারের বিপরীতে স্বর্ণমানকে তুলে দেওয়া হলো। এসবের ফল হিসেবে যুক্তরাষ্ট মুক্তি পেল আর্থিক মন্দার করাল গ্রাস থেকে। কিন্তু এর আগেই রুজভেল্টের অভিষেকের প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় তাকে জোরপূর্বক উৎখাতের ষড়যন্ত্র। পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বারথার আন্দোলন। বারাক ওবামার জন্ম যুক্তরাষ্টের অন্তর্গত হাওয়াই স্টেটে। ওবামা কালো বর্ণের বলে তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে গ্রহণ করতে পারেনি ট্রাম্প। যুক্তরাষ্টের প্রেসিডেন্ট হতে হলে জন্মগত নাগরিক হতে হবে। ট্রাম্প এবং উগ্র বর্ণবাদীরা প্রচার করে ওবামার জন্ম কেনিয়ায়। অতএব, সংবিধান অনুযায়ী সে প্রেসিডেন্ট হতে পারে না। ঠিক এমনি এক আন্দোলন গড়ে উঠেছিল রুজভেল্টের বিরুদ্ধে। প্রচার করা হলো সে গোপনে ইহুদি ধর্মের অনুসারী। তখন যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদিদের প্রতি ছিল সন্দেহ ও বিদ্বেষ। স্বর্ণমান থেকে সরে আসা, সরাসরি সরকারি সাহায্যে কর্মসংস্থান, এবং অচিরেই সামাজিক নিরাপত্তা (Social Security আইন হতে যাচ্ছে এসবকে প্রচার করা হয় সাম্যবাদ এবং ইহুদিদের চক্রান্ত হিসেবে। ধনিক শ্রেণি ভীত হয়ে পড়ে তাদের পাহাড়চুম্বী সম্পদের স্থায়িত্ব নিয়ে। তারা ক্ষেপে যায় স্বর্ণমানের অপসারণে তাদের সম্পদের মূল্য কমে যাবে মুদ্রাস্ফীতির কারণে। ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত ষড়যন্ত্রকারীরা অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেছিল। এমনকি তারা প্রথম বিশ্বযুদ্বের দু দুবার উচ্চ পদক প্রাপ্ত মেরিন কোর মেজর জেনারেল স্মেডলি বাটলারকে দলভুক্ত করার চেষ্টা করে। অর্থের জোগান দেয় ধনিক শ্রেণি। কথিত রয়েছে, জে পি মরগানসহ ধনিকরা এমনকি জর্জ হারবার্ট ওয়াকার বুশের পিতাও এর সঙ্গে জড়িত ছিল। পরিকল্পনা ছিল: সদ্য সংঘটিত বৈদেশিক যুদ্ধের অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক সংস্থা (Veterans of Foreign Wars)কে অভ্যুত্থানে ব্যবহার করা। রুজভেল্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা হবে। ফ্যাসিবাদী সামরিক একনায়কত্ব কায়েম হবে। রুজভেল্টকে রাখা হবে ক্ষমতাহীন পোশাকি প্রেসিডেন্ট হিসেবে। সৌভাগ্য, এই ষড়যন্ত্র অঙ্কুুরেই বিনষ্ট হয়ে যায়। গণতন্ত্র ও সংবিধান অপমৃত্যু থেকে বেঁচে যায়। বিচারে কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়নি। এটাই ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ফ্যাসিবাদী ভুজঙ্গের প্রথম ব্যর্থ ছোবল। লক্ষ্য করুন, বিচারে কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়নি। তখন আমাদের অনেকেরই জন্ম হয়নি। প্রথম ঘটনার ৮৭ বছর পর ৬ জানুয়ারি আপনারা দেখেছেন ফ্যাসিবাদী ভুজঙ্গের দ্বিতীয় ব্যর্থ ছোবল। ঘটনাদৃষ্টে মনে হচ্ছে এবারেও নামমাত্র বিচার হতে পারে। তবে দলের গলদা চিংড়ি অর্থাৎ গডফাদার সটকে পড়বে বলে প্রতীয়মাণ হচ্ছে। জাস্টিস বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ২৬ জানুয়ারি ক্ষোভের সঙ্গে বলেছেন, দাঙ্গাকারীদের নাম যদি হতো মোহাম্মদ অথবা ইসলাম তাহলে সাজা হতো ২৫ থেকে ৩০ বছর। আলেকজান্ডার এদিকে আসেনি। ২৩৪৬ বছর আগে গিয়েছিল তৎকালীন সমৃদ্ধ ভারতে সুদূর ম্যাসিডোনিয়া থেকে। হয়তো শ্রদ্ধাভরে বলেছিল, স্যালুকাস বিচিত্র এই দেশ। এখন যদি আসত আমেরিকায়, কৌতুকভরে কী বলত ভবিতব্যই জানেন। 

যাকগে, এবার প্রশ্ন হলো: ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদী গোখরার তৃতীয় ছোবলের সম্ভাবনা কতটুক? যদি এর উত্তর হয় ইতিবাচক, তাহলে তৃতীয় ছোবলে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ও সংবিধানের অপমৃত্যু ঘটতে পারে। এ সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সেজন্য প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে সাবধান হতে হবে। অভিষেক ভাষণে বলেছে, রাজনৈতিক চরমপন্থি মতবাদ, শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদ, এবং দেশীয় সন্ত্রাসবাদকে প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে। অভিষেকের পরদিন দাঙ্গাকারীদের সম্পর্কে বাইডেন বলেছেন, এদের প্রতিবাদকারী বলার দুঃসাহস দেখাবে না। এরা হলো দাঙ্গাকারী উচ্ছৃঙ্খল জনতা। অভ্যুত্থানকারী। সন্ত্রাসী। 
সিনেট ইন্টেলিজেন্ট কমিটির সবচেয়ে উচ্চস্থানীয় ডেমোক্র্যাটিক দলের সিনেটর মার্ক ওয়ারনার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দেশীয় সন্ত্রাসীদের সঙ্গে বিদেশি চরমপন্থিদের যোগাযোগে। সিনেটর মার্ক ওয়ারনার বলেছে, দক্ষিণপন্থি বৃহৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ক্রিয়াকাণ্ডের উৎপত্তি স্থান হলো জার্মানি। এটা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের সমস্যা নয় এটা বিশ্বের সমস্যা। শ্বেতাঙ্গ সন্ত্রাসবাদে জার্মানির নাম উঠে এলে, বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে ভয়ঙ্কর ভীতির সঞ্চার ঘটে। এ আশঙ্কা অমূলক নয়। পাঠকবৃন্দ, চলুন আমরা কিছু সময়ের জন্য অদূর অতীতে অবগাহন করি। বছরটি হলো ১৯২৩ সাল। তারিখ হলো ৮ এবং ৯ নভেম্বর। স্থান জার্মানির অন্তর্গত ব্যাভেরিয়ার রাজধানী মিউনিক। অপূর্ব চমৎকার শহর। আমি আমেরিকান এবং ইউরোপীয় ছাত্রদের নিয়ে শিক্ষা সফর করেছি তিন বছর-অধ্যাপক হিসেবে। এক বছর আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স এবং অস্ট্রিয়ার ইনসব্রূক ইউনিভারসিটির অ্যাকাডেমিক ডিরেক্টর হিসেবে। পারিবারিক প্রমোদ ভ্রমণও করেছি কয়েকবার। প্রতিবারই একটু হলেও থেমেছি বরগারব্রয়কেলারের (Burgerbraukeller) কাছে। শঙ্কায় আমার বুক কেঁপে উঠেছে। এখানেই শুরু হয়েছিল হিটলারের বিয়ার হল পুচ (Beer Hall Putsch) । প্রথম বিশ্বযুদ্বের নামজাদা জার্মান সেনাপতি জেনারেল লুডেনডর্ফের সহায়তায় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রথমে ব্যাভেরিয়ার এবং পরে গোটা জার্মানির ক্ষমতা দখল করার চেষ্টা করেছিল নরাধম হিটলার। অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়েছিল। হিটলার আহত হয়ে চোরের মতো পালিয়ে যায়। পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিচারে সাজা হয় পাঁচ বছরের। কিন্তু ছাড়া পায় নয় মাস পরে। ভাইমার রিপাবলিকের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ১০ বছরের মধ্যে হিটলার জার্মানির ক্ষমতা লাভ করে। পৃথিবীতে নেমে আসে গভীর অন্ধকার। কয়েক কোটি মানুষ প্রাণ হারায় হিটলারের শুরু করা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে এবং হিটলারের গ্যাস চেম্বারে। ইতিহাসের শিক্ষা নিয়ে প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে নিতে হবে সতর্ক এবং শক্তিশালী পদক্ষেপ। বিষাক্ত ভুজঙ্গ অথবা গোখরার বিষদাঁত উপড়ে ফেলে দিতে হবে আইনের যথাযথ অথচ নির্দয় প্রয়োগে। খেয়াল রাখতে হবে কখন আবার গজায়। সম্ভব হলে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে বিষথলিকে নির্মূল করতে হবে চিরতরে। 

লেখক: এমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রাক্তন উপ-উপাচার্য -ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স, ডীন এবং প্রাক্তন উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী, কবি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
সর্বশেষ খবর
চারদিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু
চারদিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের মগডাল থেকে একজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাছের মগডাল থেকে একজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মৌসুমের শুরুতেই বরখাস্ত টেন হাগ, লেভারকুজেন অধ্যায়ের অবসান
মৌসুমের শুরুতেই বরখাস্ত টেন হাগ, লেভারকুজেন অধ্যায়ের অবসান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া
সংস্কার দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশেজুড়ে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২২২
দেশেজুড়ে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২২২

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার
আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ সেপ্টেম্বরেই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি প্রশাসন
৯ সেপ্টেম্বরেই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি প্রশাসন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীনগরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু
শ্রীনগরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা
সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা
নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের
কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম
হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন
নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা
ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে
পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার
মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা