► এক লোক দোকানে গেছেন চা খেতে। চায়ে চুমুক দিতেই তিনি বললেন-
লোক : এহ হে, কী দিছেন এইটা? এইটার মধ্যে তো পেট্রলের গন্ধ!
দোকানদার : তাইলে এইটা চা না, কফি দিছি।
লোক : মানে?
দোকানদার : কারণ আমাদের কফিতে লোকে পেট্রলের গন্ধ পায়!
► এক কিপটে লোক গেছেন রেস্টুরেন্টে পিৎজা খেতে-
ওয়েটার : স্যার, আপনাকে পিৎজাটা কয় ভাগ করে দেব? চার ভাগ, না ছয় ভাগ?
কিপটে লোক : তুমি বরং আমাকে আট ভাগ করে দাও। আমি একটু বেশি ক্ষুধা অনুভব করছি!
► একদিন শ্রেণিকক্ষে এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলেন শিক্ষক-
শিক্ষক : বল তো, মেয়েদের নামের আগে মিস লাগানো হয় কেন?
ছাত্র : এইটা তো অনেক সহজ স্যার!
শিক্ষক : তাহলে বলে ফেল।
ছাত্র : মেয়েরা খালি মিস কল দেয়, তাই!
► ভীষণ সেজেগুজে স্বামীর সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন স্ত্রী। স্বামীর কাছে জানতে চাইলেন-
স্ত্রী : এই, দেখ তো।
স্বামী : কী দেখব?
স্ত্রী : আমাকে কেমন দেখাচ্ছে?
স্বামী : মোটামুটি কম খারাপ না!
► মার্কেটে কেনাকাটার সময় এক ভদ্রমহিলাকে বলছেন এক লোক, ‘এই যে শুনুন।’
ভদ্রমহিলা : বলুন
লোক : এখানে এসে আমি আমার স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলেছি। আমি কি আপনার সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারি?
ভদ্রমহিলা : স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলেছেন তো আমার সঙ্গে কথা বলতে চাইছেন কেন?
লোক : না মানে... আমি লক্ষ করেছি, যখনই আমি কোনো অপরিচিত নারীর সঙ্গে কথা বলতে নিই, তখনই কোথা থেকে যেন আমার স্ত্রী এসে হাজির হয়!
► শিক্ষক : সবুজ! তোমাকে না বলেছি, তোমার হাতের লেখা খারাপ। তাই তোমার বাড়ির কাজের লেখাটা ১০ বার লিখবে। তুমি চারবার লিখেছ কেন?
সবুজ : স্যার, আমি অঙ্কেও খারাপ!
► জার্মান লেখক এবং রাজনীতিবিদ জোহান ওল্ফগ্যাং একবার বন্ধুর কাছে বিশাল এক চিঠি লিখলেন। চিঠির শেষে ‘বি. দ্র.’ দিয়ে লেখা ছিল, ‘দুঃখিত। সময়স্বল্পতার কারণে চিঠিটা অল্প কথায় লিখতে পারলাম না।’
সংগ্রহ : আবির হোসেন, সদর, বগুড়া।