শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪

এক প্রেম : এক সাম্রাজ্যের বিনাশ

হেলেন ও প্যারিস’র প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
Not defined
হেলেন ও প্যারিস’র প্রেম

পর্ব-১

‘প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে/কে কোথা ধরা পড়ে, কে জানে’- রবীন্দ্রনাথের এমন উপলব্ধির প্রেক্ষাপটে হোমারের (মহাকাব্য ইলিয়াডের খণ্ড ১৪-এর ২৫৯ থেকে ২৬১ লাইনের) উচ্চারণ এক কাঠি এগিয়ে। “...যেখানে প্রেমের উত্তাপ, স্পৃহার স্পন্দিত সবেগ ধাবন, প্রেমিকের ফিসফাস, অপ্রতিরোধ্য- তা বুদ্ধিমান মানুষকে উন্মত্ত করে তুলবার এক জাদু।”

নর-নারীর চিরায়ত সম্পর্কে ত্রিভুজ প্রেমের ঘটনা অহরহই ঘটে। প্রেমের এমন জটিল সমীকরণ কখনো কখনো ডেকে আনে ভয়ানক পরিণতি, জন্ম দেয় ট্র্যাজেডি। তাই নাটক, সিনেমা কিংবা উপন্যাসে ‘ত্রিভুজ প্রেম’ একটি বহুল চর্চিত বিষয়। এমন কিছু ত্রিভুজ প্রেম আছে যেগুলোর প্রভাব যুগ যুগ ধরে রয়ে গেছে ইতিহাসে। হেলেন, মেনেলায়েস এবং প্যারিস-এর প্রেম সেরূপ প্রেমেরই ঐতিহাসিক ও পৌরাণিক অনশ্বর নিদর্শন।

সৌন্দর্য, প্রেম আর ধ্বংসের মধ্য দিয়ে সাড়ে ৩ হাজার বছর পরও ইতিহাসের অন্যতম বহুচর্চিত চরিত্র হেলেন। স্পার্টার রানি হেলেন, রাজা মেনেলায়েস এবং ট্রয়ের রাজপুত্র প্যারিসের মধ্যে যে ত্রিভুজ প্রেমের সূত্রপাত হয়েছিল, তা শুধু কালজয়ী বীরদেরই মৃত্যুর কারণ হয়নি, ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল ঐশ্বর্যমণ্ডিত পুরো ট্রয় নগরীও। নির্মম পতন ঘটেছে পুরো সাম্রাজ্যের। মহাকবি হোমারের অমর মহাকাব্য ‘দ্য ইলিয়াড’ সেই যুদ্ধকাহিনি চিত্রিত করেছে পরম মাহাত্ম্য ও শিল্পিত মুনশিয়ানায়।

হেলেন প্রসঙ্গের পূর্বলেখ হিসেবে ‘ইলিয়াড’সহ আরও কিছু মহাকাব্যের ওপর খানিকটা আলোকপাত করা যাক। ‘ইলিয়াড’ সর্বমোট ২৪ সর্গে বিভক্ত ১৬,০০০ পঙ্ক্তির গ্রিক মহাকাব্য। আধুনিক গ্রহণযোগ্য সংস্করণে ইলিয়াডে রয়েছে ১৫,৬৯৩টি ছত্র। হোমারের অপর মহাকাব্য ‘ওডিসি’ ১২,১১০ লাইনের এবং দান্তের ‘দ্য ডিভাইন কমেডি’ ১৪,২৩৩ লাইনের। আরেক অন্ধ মহাকবি মিলটনের মহাকাব্য চধৎধফরংব খড়ংঃ-এর পঙ্ক্তির সংখা ১০ হাজারেরও বেশি। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সফল মহাকাব্য ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যে ‘প্যারাডাইস লস্ট’ কাব্যের ছায়া পরিলক্ষিত হয়। এতে মোট পঙ্ক্তি সংখ্যা ৭৫০। আর এডমান্ড স্পেনসারের ‘দ্য ফেইরি কুইন’ মহাকাব্যের মোট অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৪, ০০০, আর পঙ্ক্তি সংখ্যা ৩৬,০০০। মহাভারত এখন পর্যন্ত রচিত পৃথিবীর দীর্ঘতম মহাকাব্যগুলোর মধ্যে একটি। এটিতে ২ লাখেরও বেশি শ্লোক লাইনে ১৮ লাখ শব্দের সমাহার ঘটেছে, যা লিখতে ৬০০ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে।

ঊঢ়রপ (মহাকাব্য) শব্দটি এসেছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ ‘বঢ়ড়ং’ থেকে- যার অর্থ শব্দ, আখ্যান বা সংগীত। প্রাচীন গ্রিসের ইলিওন শহরের নামানুসারে আমাদের আলোচ্য এই মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় ‘ইলিয়াড’। অন্ধ মহাকবি হোমার এই মহাকাব্যের রচয়িতা। ‘হোমার’ গ্রিক শব্দ। যার দুটো অর্থ হতে পারে- অন্ধ ও জিম্মি। এ থেকে ধারণা করা হয়, হোমার একজন গ্রিক ক্রীতদাস ছিলেন, যিনি আবার অন্ধও ছিলেন। হোমারের অন্ধত্ব নিয়ে অনেক গল্প প্রচলিত আছে, তার মধ্য একটি হচ্ছে কোনো এক শাস্তিস্বরূপ নাকি হোমারের চোখ উপড়ে ফেলা হয়। তবে হোমার ঠিক কীভাবে অন্ধ হয়েছেন, তা নিয়ে তেমন কিছু বলতে পারেনি ইতিহাসবিদরা। রবীন্দ্রনাথ যেমন বলেছেন, “চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে/অন্তরে আজ দেখব, যখন আলোক নাহি রে।”---মহাকবি মিল্টন এবং হোমারের বেলায়ও ঘটেছে তেমনটাই।

বাস্তব জীবনে অন্ধ হয়ে থাকলেও আত্মিকভাবে অন্ধ ছিলেন না হোমার। অন্তর দিয়ে চারপাশ অনুভব করতেন। অন্ধ জগতেই তিনি ট্রয়ের ময়দানে দেবতা আর মানুষদের লড়াই দেখতে পেয়েছেন। তার দুই মহাকাব্যে তা সুদৃঢ়ভাবে ফুটেও উঠেছে দীপ্যমান হয়ে। ইলিয়াড ও ওডিসি ছাড়াও হোমারের আরো ২৩ টি কাব্য রয়েছে।

ইলিয়াড মহাকাব্যের বিষয় ট্রয়ের যুদ্ধ। এর লিখিত রূপ খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দীর বলে ধারণা করা হয়। যুদ্ধ ঘটেছে তাম্র যুগে- গ্রিসের ট্রয় এবং মাইসেনিয়ার মধ্যে। ট্রয়ের যুদ্ধের গল্পটি কিংবদন্তি এবং কিছু ঐতিহাসিক নির্ভুলতার মিশ্রণ। যুদ্ধটি খ্রিস্টপূর্ব ১,১৮০ অব্দে দিকে ঘটতে পারে, যা হোমারের গল্পে ঘটেছে। যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে, যার নাম হেলেন। যুদ্ধে গ্রিকদের সেরা বীর ছিল এ্যাকিলিস আর ট্রয়ের পক্ষে ছিল মহাবীর হেক্টর। মোট ৪৬ জন অধিনায়কের অধীনে ২৯টি কন্টিনজেন্টে ১,১৮৬টি জাহাজে, প্রতি জাহাজে ১২০ জন করে সর্বমোট পুরো ১ লাখ ৪২ হাজার ৩২০ জন পুরুষ যুদ্ধে নিয়োজিত হয়। ট্রয়ের যুদ্ধ শুরু খ্রিষ্টপূর্ব ১২৫০ শতকে এবং শেষ হয় খ্রিষ্টপূর্ব ১২৪০ শতকে। যুদ্ধে ১৮৮ জন ট্রোজান এবং ৫২ জন গ্রিকসহ সর্বমোট ২৮৮ জন মারা যায়।

প্রসঙ্গত বলে রাখি, প্রাচীন ভারতীয় মহাকাব্য মহাভারতের মূল উপজীব্য কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ স্থায়ী হয় মাত্র ১৮ দিন। সেই যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর পাণ্ডবপক্ষে অংশ নেওয়া ১৫,৩০,৯০০ সেনার মধ্যে আটজন, আর কৌরবপক্ষে ২৪,০৫,৭০০ জনের মধ্যে মাত্র ৩ জন যোদ্ধা বেঁচে ছিলেন। উভয় পক্ষের সর্বমোট ৩৯,৩৬,৫৮৯ জন যোদ্ধা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।

১০ বছরব্যাপী চলমান ট্রয়যুদ্ধ যখন শেষ পর্যায়ে তখন হেক্টর এ্যাকিলিস কর্তৃক নিহত হন এবং এর মাধ্যমে মূলত ট্রয়বাসীর পরাজয় নিশ্চিত হয়। যুদ্ধ শেষে গ্রিক সেনারা সুরক্ষিত ও ঐশ্বর্যে সাজানো নগরী ট্রয় জ্বালিয়ে খাক করে ধুলোয় মিশিয়ে দেয়।

ট্রয় আধুনিক তুরস্কের একটি প্রাচীন শহর এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান, তবে এটি হোমারের মহাকাব্য ‘ইলিয়াড’ এবং ‘ওডিসি’-তে কিংবদন্তি ট্রোজান যুদ্ধের জন্যও বিখ্যাত। কিংবদন্তি আছে যে, ট্রয় শহরটি ১০ বছর ধরে অবরুদ্ধ ছিল এবং শেষ পর্যন্ত রাজা আগামেমননের নেতৃত্বে একটি গ্রিক সেনাদল দ্বারা এর পতন ঘটে। ১৯৬৮ সালে ট্রয় নগরী খনন চলাকালে প্রমাণিত হয়, সেখানে একের পর এক বেশ কয়েকটি শহর নির্মিত হয়েছিল। ‘হেলেন অব ট্রয়’ ছিল সেই ভুবনমোহিনী নারী, যার প্রেমের আগুনে পুড়ে ভস্ম হয় তাবৎ সাম্রাজ্য।

আজও তুর্কিদের বিশ্বাস, এ রাজ্য থেকে বিনা অনুমতিতে কেউ কিছু নিতে চাইলে যুদ্ধ অনিবার্য, হোক তা মাটি কিংবা মানবী। বারবার ধ্বংসের পরও ইতিহাসে যে নগরী চির অম্লান, যাকে পুড়ে ছাই হতে হয়েছে এক রমণীর প্রেমের পরিণতিতে। যে রমণীকে ঘিরে আবর্তিত হয়ে চলেছে সহস্র বছরের ইতিহাস। গ্রিক ও রোমান পুরাণের সর্বাধিক আলোচিত নারী চরিত্র তিনি। সেই হেলেন আর ট্রয়কে নিয়েই আজকের এই পর্ব। ‘হেলেন’ কে দিয়েই শুরু করা যাক আলোচনার মূল উপজীব্য।

“এই কি সেই মুখশ্রী যার জন্য সাগরে ভেসেছে সহস্র জাহাজ/ আর পুড়ে ভস্ম হয়েছে ইলিয়াম (ট্রয়)-এর অত্যুচ্চ দুর্গ/ মায়াময়ী হেলেন, আমাকে অমর করে তোলো তোমার একটি নিবিড় চুম্বনে...।” এগুলো মার্লো’র নাটক ‘ দ্য ট্র্যাজিকাল হিস্ট্রি অব ডক্টর ফস্টাস’ থেকে নেওয়া পঙ্ক্তি। শয়তান মেফিস্টোফিলিসের সহায়তায় ফস্টাস জাদুশক্তিবলে হেলেনের অনিন্দ্য মোহনীয় রূপ দর্শন করে এমন উক্তি করেন।

আগ্রহী পাঠকদের মনে নিশ্চয়ই এখন ভেসে উঠছে রবীন্দ্রনাথের ‘মানসী’ কবিতার পঙ্ক্তি : “শুধু বিধাতার সৃষ্টি নহ তুমি নারী--/পুরুষ গড়েছে তোরে সৌন্দর্য সঞ্চারি/আপন অন্তর হতে। বসি কবিগণ/সোনার উপমাসূত্রে বুনিছে বসন।/সঁপিয়া তোমার 'পরে নূতন মহিমা/ অমর করিছে শিল্পী তোমার প্রতিমা।/ কত বর্ণ কত গন্ধ ভূষণ কত-না,/ সিন্ধু হতে মুক্তা আসে খনি হতে সোনা,/ বসন্তের বন হতে আসে পুষ্পভার,/ চরণ রাঙাতে কীট দেয় প্রাণ তার।/ লজ্জা দিয়ে, সজ্জা দিয়ে, দিয়ে আবরণ,/ তোমারে দুর্লভ করি করেছে গোপন।/ পড়েছে তোমার 'পরে প্রদীপ্ত বাসনা--/ অর্ধেক মানবী তুমি অর্ধেক কল্পনা।”

হেলেনও ছিল তেমনি- অর্ধেক মানবী আর অর্ধেক দেবী। সাধারণভাবে হেলেন নামে পরিচিত হলেও তাকে বলা হয় ‘হেলেন অব ট্রয়’। কেউবা আবার বলেন ‘হেলেন অব স্পার্টা’। হেলেনের বুৎপত্তিগত অর্থ করলে দাঁড়ায় “আলোকবর্তিকা”। অন্য মতে, হেলেন শব্দটি এসেছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ ‘টর্চ’ থেকে। গ্রিক ভাষায় হেলেন শব্দের অর্থ হলো ‘জ্বলন্ত সামগ্রী’। এমনো জানা যায়, দেবী আফ্রোদিতিই হেলেন নাম নিয়ে মর্ত্যে নেমে এসেছিলেন, তারপর আশ্রয় নিয়েছিলেন স্পার্টার রাজা টিন্ডারাসের প্রাসাদে। জন্মবৃত্তান্তে মতভেদ থাকলেও খ্রিস্টপূর্ব ১২১৪ সালে স্পার্টার রাজা টিনডারাস এবং তার স্ত্রী লিডার ঘর আলোকিত করে জন্ম নেয় ফুটফুটে এক কন্যাসন্তান। রাজ জ্যোতিষী সেই শিশুর নাম রাখেন হেলেন, সঙ্গে এই বলে আশীর্বাদ করেন যে, নামের কারণেই জগদ্বিখ্যাত হবে এই কন্যা।

মহাকবি হোমারের ‘ইলিয়ডি ওওডিসি’, ইউরিপিডিসের ‘হেলেন’, আর গ্রিক মাইথোলজির বর্ণনা অনুযায়ী টিনডারাস বাহ্যত হেলেনের জনক হলেও প্রকৃত জনক দেবতাধিরাজ জিউস। পুরাণ মতে, কোনো একদিন জিউস রাজহংসের বেশে ছিলেন। তখন একটি ঈগল তাকে তাড়া করলে জিউস আশ্রয় প্রার্থনা করেন রানি লিডার কাছে। রানি লিডার রূপে মুগ্ধ রাজহংসরূপী জিউস লিডার উষ্ণ সান্নিধ্যে আসেন এবং শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। ফলশ্রুতিতে লিডা প্রসব করে একটি ডিম। সেখান থেকে খোলস ভেঙে বেরিয়ে আসে হেলেন। কারও কারও মতে, লিডা নয়, বরং প্রতিশোধের দেবী নেমেসিসের কন্যা ছিলেন হেলেন। রাজহংসের সঙ্গে মিলনে অখুশি নেমেসিসের ফেলে দেওয়া ডিমটি কুড়িয়ে পেয়েছিলেন রানি লিডা। আর তা ফুটেই জন্ম হয় হেলেনের। ভ্যাটিকানের পুরাণ বিশ্লেষকরা মনে করেন, রাজহংস ও লিডার সঙ্গমে দুটো ডিম প্রসূত হয়। একটি জন্ম দেয় দুই বোন ক্লাইটেমেনেস্ত্রা এবং হেলেন; অন্যটি দুই ভাই; ক্যাস্টর এবং পুলাক্স। অনেকে মনে করেন, এক ডিম থেকে বের হয়েছে তিনজন- দুই ভাই এবং বোন হেলেন।

সময় পরিক্রমায় ধীরে ধীরে স্বর্গীয় রূপ-লাবণ্য আর অসাধারণ মোহনীয় নারীত্বের পূর্ণতা নিয়ে বেড়ে উঠতে থাকেন অপরূপনন্দিনী ‘হেলেন অব ট্রয়’।

সে সময় হেলেনের রূপ-সৌন্দর্যে মুগ্ধ গ্রিসের হাজারো যুবক পাণিপ্রার্থী হতে থাকে হেলেনের। তাদের মাঝে মেনেলায়েস আবির্ভূত হন সৌভাগ্যবান হিসেবে। হেলেনের অমতেই বিয়ে দেওয়া হয় মেনেলায়েসের সঙ্গে। প্রাচীন গ্রিস সে-সময় বিভিন্ন রাজ্যে বিভক্ত ছিল।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার
সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬
হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ
চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন
এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

রাষ্ট্র সংস্কারে নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারে নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি

নগর জীবন

বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা