শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

অমৃতা প্রীতমের গল্প

রক্তমাংসের ফুল

ভাষান্তর : শহীদ সাবের তুহিন
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তমাংসের ফুল

আমার আর কেতকীর মধ্যে ভালো করে আলাপ হওয়ার আগেই দূর থেকে আমরা পরস্পরের দিকে তাকিয়ে হাসতাম। তার হাসির সঙ্গে আমার হাসির এক অদ্ভুত বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল। আমার বাড়ির সামনে নিম ও শিশুগাছে ঘেরা এক বড় পুকুর। তার ওপারে সরষে আর ছোলার খেত। এই খেতের বাঁ-দিকে একটা সরকারি কলেজের বিশাল বাগান। সেই বাগানের এক কোণে কেতকীর কুঁড়েঘর। বাগানে জল দেওয়ার জন্য সরু লম্বা লম্বা নালা কাটা আছে। এরকম একটা নালার ধারে বসে থাকা কেতকীকে আমি রোজ দেখতাম। কোনো দিন থালা কি হাঁড়ি মাজছে, কখনো আঁজলা ভরে জল তুলে তুলে মোটা মোটা রুপোর বালা পরা হাত ধুচ্ছে। সে সময় তার শরীরেও সেই মোটা মোটা রুপোর কড়ার মতো মাংসের গোল গোল দাগ কেটে দিয়েছে। কিন্তু তার শ্যামল চেহারাটি এমন স্নিগ্ধ সুন্দর যে, এই শিথিলতাটুকুই যেন তাকে এক বাড়তি সৌন্দর্য এনে দিত। আশপাশের প্রতিবেশীর মধ্যে প্রসন্নতার বড় অভাব সত্ত্বেও দূর থেকে ওর শিথিল মুখের হাসিতে চোখের কোলে সেই গভীর প্রসন্নতার সৌন্দর্য দেখা দিত। এক অদ্ভুত শান্ত সৌন্দর্য। আমি অবাক হয়ে ভাবতাম কোন মায়ামন্ত্রে ও নিজের ওই শ্যামল মোটাসোটা চেহারার চোখে, ঠোঁটে, এই প্রসন্নতা ধরে রেখেছে। ওকে দেখলেই আমি হেসে ফেলতাম। আমাকে দেখলেই ও হাসত। এমনি করেই আমার কাছে বাগানের আরও অনেক ফুলের মাঝে ও একটা ফুল হয়ে উঠেছিল। অন্য অনেক ফুলের আমি নাম জানি না কিন্তু ওর একটা নাম আমি মনে মনে দিয়েছিলাম ‘রক্তমাংসের ফুল’।

একবার পুরো তিন দিন আমি ওর বাগানে যেতে পারিনি। চতুর্থ দিন যখন গেলাম। তখন ও এমন দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল যে মনে হলো যেন তিন দিন নয় তিন বছরের অদর্শনের পর ও আমাকে দেখছে।

-কী হয়েছিল মা তোমার? এত দিন আসনি কেন।

-খুব শীত লাগছিল আম্মা। বিছানায় বসে বসেই কাটিয়েছি।

-সত্যি বাপু, বড্ড ঠান্ডা পড়ে তোমাদের দেশে।

-তোমার দেশ কোথায় আম্মা? কোন গ্রামে?

-এখন তো এখানেই থাকি, এখানেই মাথা গুঁজেছি- এখানেই আমার দেশ।

-তা ঠিক, তবু নিজের গ্রাম...।

-সেই দেশ সেই গাঁয়ের সঙ্গে সম্বন্ধ তো ভেঙে গিয়েছে মা। এখন এই কার্তিক-ই আমার গাঁয়ের মাটি বলো, আকাশ বলো, সব। এই ‘কার্তিক’ বলতে, বৃদ্ধা হাত দেখিয়ে ঝুপড়ির পাশে বসে থাকা বৃদ্ধটিকে দেখিয়ে বললো। বয়সের ভারে ন্যুব্জ দেহে মানুষটি মাটিতে বসে বাঁশের চটা আর দড়ি দিয়ে ঢিলে চাটাই বুনছে, দূরের কতগুলো ফুলগাছের টবকে শীতের হাওয়া থেকে আড়াল দেওয়ার জন্য। কেতকী খুব ছোট বাক্যটিতে অনেক বড় একটা কথা বলে ফেলেছে। হয়তো এরকমই হয়। গভীর সত্যকে প্রকাশ করার জন্য কোনো বাহুল্যের দরকার হয় না। আমি অবাক হয়ে সেই লোকটির দিকে তাকিয়ে রইলাম, যে একই সঙ্গে একটি নারীর ভূমি ও আকাশ হয়ে উঠতে পেরেছে।

-কী দেখছ মা? এ তো আমার বেয়ারিং চিঠি।

-বেয়ারিং চিঠি?

-যে চিঠিতে টিকিট লাগানো থাকে না, সেটা বেয়ারিং হয়ে যায় না?

-হ্যাঁ আম্মা, চিঠিতে টিকিট লাগানো না থাকলে বেয়ারিং হয়ে যায়।

-তখন যে নেয় তাকে দিগুণ দাম দিতে হয়।

-হ্যাঁ আম্মা, তার জন্য দিগুণ দাম তো দিতেই হয়।

-ব্যাস, আমাকেও মনে কর তাই। এর জন্য দিগুণ দাম দিয়েছি। এক শরীরের আর এক মনের।

আমি কেতকীর মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম। তার সাধারণ গ্রাম্য চেহারার মধ্যে জীবনের অনেক বড়, অনেক গভীর কোনো সত্যের ছায়া ফুটে উঠেছিল।

-এই সম্পর্কে চিঠি যখন লেখে, গাঁয়ের মাথারা পাঁচজনে তার ওপর নিজেদের সিলমোহর দিয়ে দেয়।

-তোমাদের সম্পর্ক গাঁয়ের পাঁচজনে মেনে নেয়নি?

-নেয়নি তো কী হয়েছে, আমার চিঠি আমি নিয়ে নিয়েছি। এই কার্তিকের চিঠিটার ওপর কেবল কেতকীর নামই লেখা ছিল।

-তোমার নাম কেতকী বুঝি? কী সুন্দর নাম! তুমি তো খুব বাহাদুর মেয়ে।

-আমি বাঘের জাতের মেয়ে।

-সে কোন জাত আম্মা?

-ওই যে জঙ্গলে বাঘ থাকে না, তারা সব আমাদের জাতেরই ভাই-বন্ধু হয়। এখনো জঙ্গলে কোনো বাঘ মরলে আমাদের তেরো দিন শোক হয়। আমাদের পুরুষরা মাথা ন্যাড়া করে আর হাঁড়ি ভাঙে। তারপর যে মরেছে তার নাম করে চাল-ডাল বিলোয়।

-সত্যি আম্মা?

-আমি চকমটি টোলার মেয়ে, ওই যার নিচ দিয়ে কপিলধারা বয়ে যায়।

-কপিলধারাটা কী আম্মা?

-তুমি গঙ্গার নাম জান তো?

-গঙ্গা নদী?

-গঙ্গা খুব পবিত্র নদী।

-জানি।

-কিন্তু কপিলধারা গঙ্গার চেয়েও পবিত্র। লোকে বলে গঙ্গা নাকি বছরে একবার কালো গাইগরুর রূপ ধরে কপিলধারায় স্নান করতে আসে।

-এই চকমটি টোলাটা কোথায় আম্মা?

-করঞ্জিয়ার কাছে।

-করঞ্জিয়া সেটা কোথায়?

-নর্মদা নদীর নাম জান?

-হ্যাঁ।

-নর্মদা আর শোন নদীও ওই কাছাকাছি।

এই নদীগুলোও তো খুব পবিত্র।

-তা ঠিক- তবে কপিলধারার মতো নয়। অনেক দিন আগে একবার ভারি খরা হয়েছিল। পৃথিবীর কোনো খেতে আর এক ফোঁটাও জল ছিল না। মানুষের কষ্ট দেখে স্বয়ং বিধাতাপুরুষ-ই কেঁদে ফেলেছিলেন। তার সেই চোখের দুফোঁটা জল থেকে নর্মদা আর শোন নদী তৈরি হলো। সেই থেকে এই দুই নদী মানুষের খেতে খামারে জল দেয়।

-আর কপিলধারা।

-কপিলধারা তো মা মানুষের আত্মাকে ধুয়ে দেয়। আমি সেই কপিলধারায় স্নান করে কার্তিককে নিজের স্বামী বলে মেনে নিলাম।

-তখন তোমার বয়স কত ছিল আম্মা?

-কত আর হবে, হয়তো যোল বছর।

-কিন্তু তোমার মা-বাবা কার্তিকের সঙ্গে তোমার বিয়ে দিল না কেন?

-হলো কী, কার্তিকের আগে একবার বিয়ে হয়েছিল। আমার সাথী ছিল সে। বড় ভালো মেয়ে ছিল। বেচারির যমজ ছেলে হলো চন্দর আর মন্দর। কিন্তু গ্রামের এক গণক বলতে লাগল, এ মেয়ে নষ্ট। এ একই দিনে নিজের স্বামীর সঙ্গেও করেছে আবার কোনো ভাবের লোকের সঙ্গেও শুয়েছে। এই জন্য দুটো ছেলে হয়েছে।

-এত বড় দোষ দিল শুধু এই কারণে!

-গণকের কথার সঙ্গে তো তর্ক চলে না। মুখিয়া বলল, রুপোকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। তার নাম ছিল রুপি। বেচারি তো কেঁদে কেঁদে আধমরা হয়ে গেল।

-তারপর?

-তার কতদিন পরে রুপির একটা ছেলে মরে গেল। গণক বলল, ওটা পাপের ছেলে ছিল তাই মরেছে।

-তারপর?

-একদিন রুপি গাছের ডালে ছেলের দোলনা বেঁধে রেখে জঙ্গলের কিনারে মহুয়ার ফুল কুড়োচ্ছে, এর মধ্যে পাশের ঝোপ থেকে একটা হরিণ বেরিয়ে এসেছে। সেটার পেছনে শিকারি কুকুর তাড়া করেছিল। হরিণটা তো প্রাণের ভয়ে ছুটেছে, ছুটে পালিয়েছে, কিন্তু সেই শিকারি কুকুর সামনে বাচ্চাটাকে পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাচ্চাটাকে কামড়ে ছিঁড়ে শেষ করেছে।

-আহারে বেচারি রুপি।

-তখন গণক বলতে লাগল, যেটা পাপের ছেলে ছিল তার আত্মাটা হরিণরূপ ধরে ভালো বাচ্চাটাকে মেরে ফেলল।

-তা কেন? হরিণ তো বাচ্চাকে মারেনি, মেরেছে তো কুকুরে।

-গণকের কথা মা। কারও বোঝার সাধ্য নেই। বলতে লাগল, পাপের আত্মাটা বাচ্চার থেকে বেরিয়ে হরিণের শরীরে ঢুকেছে বলেই কুকুর অমনি বিনা কারণে বাচ্চাটাকে মেরে ফেলেছে। গণক তো কথায় কথায় লোককে মারিয়েও ফেলে। গসাই গাঁয়ের নন্দা যখন শিকার করতে গেল। তো কোনো হরিণের গায়ে তীর লাগল না। গণক বলল, ও যখন শিকারে ছিল, ওর বউ নিশ্চয়ই কোনো পরপুরুষের সঙ্গে শুয়েছিল, তাই তো ওর তীরের জোর নষ্ট হয়ে গেছে। এই না শুনে নন্দা সটান বাড়ি এসে সেই তীর দিয়ে বউটাকে মেরে ফেলল।

-সে কী!

-গণক কার্তিককে বলল, যেন সে নিজের বউকে মেরে ফেলে। না হলে, ওর পাপের আত্মা বউটার পেট থেকে আবার জন্মাবে আর তার মুখ দেখলে গাঁয়ের খুব অমঙ্গল হবে।

-তারপর!

-কার্তিক নিজের বউকে মারতে রাজি হলো না। তাতে গণক রেগে গেল, গাঁয়ের লোকও রেগে গেল।

-গাঁয়ের লোক রেগে গেলে কী হবে?

-গাঁয়ের লোক জানতো গণকের খুব রাগ। মনে করে, গণক রেগে গেলে বাণ মেরে গাঁয়ের সব জীব-জানোয়ার মেরে ফেলতে পারে, আরও কত কিছু করতে পারে। ওসবের জন্য গাঁয়ের সবাই একাট্টা হয়ে কার্তিককে একঘরে করে দিল।

-ওরা ভেবে দেখল না, গণকের কথায় বউকে মেরে ফেললে তারপর নিজের প্রাণ বাঁচবে কী করে?

-কেন? প্রাণের আবার কী হবে?

-মানুষ খুন করলে পুলিশে ধরে না।

-না, না, ওসব শহরে হয়। গাঁয়ের লোক নালিশ করলে, সাক্ষী দিলে তবে না পুলিশ এসে ধরে। গাঁয়ের লোক যদি কাউকে মারবে বলে ঠিক করে পুলিশ জানতেও পারে না।

-তারপর কী হলো?

-নানা কষ্টে মনের দুঃখে রুপি বেচারি একদিন মহুয়া গাছে গলায় দড়ি দিল।

-বেচারি নির্দোষ মেয়েটা।

-গাঁয়ের লোক ধরে নিল লেঠা চুকে গেছে। কেবল আমি জানতাম, ব্যাপারটা মেটেনি। আমি জানতাম, কার্তিক মনে মনে ঠিক করেছে ও গণককে খুন করবে। ওঝা বা গণকরা মরলে কী না রাক্ষস হয়।

-এই লোকটা তো বেঁচে থাকতেই রাক্ষস ছিল।

-জানো রাক্ষস কাকে বলে?

-কাকে?

-যে লোক বেঁচে থাকতে কাউকে ভালোবাসে না, অন্য লোককে দুঃখ দেয়, তারা মরলে আত্মা কালো হয়ে যায়। তার বুক থেকে আগুন বেরোয়। আর তারা গাঁয়ে ঘরে সোমত্ত মেয়েদের ভয় দেখিয়ে বেড়ায়।

-তারপর কী হলো?

-গণক মরলে আমার দুঃখ ছিল না। কিন্তু আমি তো জানি কার্তিক যদি গণককে মারে তা হলে গাঁয়ের লোকেরা তক্ষুনি ওকে তীর বিঁধিয়ে মারবে।

-তাহলে?

-আমি কপিলধারার জলে দাঁড়িয়ে ভগবানকে সাক্ষী রেখে ওকে কথা দিলাম, আমি ওর বউ হব। আমরা দুজনে পালিয়ে যাব দূরে। নইলে এই দেশে থাকলে কার্তিক গণককে খুন করবে আর গাঁয়ের লোক ওকে মেরে ফেলবে।

-তো কার্তিককে বাঁচানোর জন্য তুমি দেশ ছেড়ে দিলে?

-জানি, যে দেশে মহুয়া জন্মায় না, সে দেশ নরকের সমান। তবু কী করব! যদি গাঁ না ছাড়তাম তা হলে তো কার্তিককে বাঁচাতে পারতাম না। আর কার্তিক না থাকলে ওই দেশও তো আমার কাছে নরক হয়ে যেত। ওকে নিয়ে কত জায়গায় ঘুরলাম। তারপর রুপি ফিরে এলো।

-রুপি কেমন করে ফিরল? আমি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম।

-আমাদের যে মেয়ে হলো, তার নাম রাখলাম রুপি। কপিলধারায় দাঁড়িয়ে আমি এও শপথ নিয়েছিলাম, যদি কখনো আমার মেয়ে হয় তো নাম রাখব রুপি। আমি তো জানতাম, রুপির কোনো দোষ ছিল না। মেয়ের নাম রুপি রাখাতে কার্তিক খুব খুশি হয়েছিল।

-এখন তো তোমার রুপিও বড় হয়ে গিয়েছে।

-আরে মা-এখন তো রুপির ছেলেরাও বড় হতে চলল। বড়টা আট বছরের, ছোটটা ছ বছরের। রুপি তো এই বাগানে মালির বউ হয়েছে। ওর দুই ছেলের নাম চন্দর, মন্দর।

-ওই রুপির ছেলেদের যে নাম ছিল?

-হ্যাঁ, সেই নামই রেখেছি। আমি জানি, ওরা কেউ পাপের ছেলে নয়।

হাসতাম

অমৃতা প্রীতম

অমৃতা প্রীতম। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, আত্মজীবনী সব শাখাতেই স্বকীয়তা বজায় রেখেছেন। ব্রিটিশ ভারতের অবিভক্ত পাঞ্জাবের গুজরানওয়ালার এক মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৯১৯ সালে জন্ম নেন তিনি। মাত্র ১১ বছর বয়সে মাকে হারান। এরপর বাবার সঙ্গে লাহোরে চলে যান। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল অমৃতা কৌর। ১৬ বছর বয়সে বিয়ে হয় প্রীতম সিং নামের এক সম্পাদকের সঙ্গে। তাঁর নামে যোগ হয় ‘প্রীতম’। ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ অমৃত তরঙ্গ। সাহিত্যজগতে প্রবেশের পাশাপাশি তিনি জড়িয়ে পড়েন প্রগতিশীল লেখক আন্দোলন এবং নানা সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে। ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত ‘গণরোষ’ কাব্যগ্রন্থে ফুটে ওঠে দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় বিপর্যস্ত মানুষের বেদনার ছবি। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সালে অমৃতা লাহোর ছেড়ে চলে যান ভারতে। ১৯৫০ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস পিঞ্জর। ২০০৩ সালে এই উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয় বলিউড চলচ্চিত্র পিঞ্জর, যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৫৬ সালে তিনি প্রথম নারী হিসেবে লাভ করেন ‘সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার’। পরবর্তীতে পেয়েছেন ‘জ্ঞানপীঠ পুরস্কার’, ‘পদ্মশ্রী’ ও ‘পদ্মবিভূষণ’। ২০০৫ সালের ৩১ অক্টোবর, ৮৬ বছর বয়সে ঘুমের মধ্যেই মারা যান এই সাহিত্যিক কিংবদন্তি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত
ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

পেছনের পৃষ্ঠা