শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮

কার্টুন এঁকে বিশ্ব কাঁপানো মোর্শেদ মিশু

প্রিন্ট ভার্সন
কার্টুন এঁকে বিশ্ব কাঁপানো  মোর্শেদ মিশু
চলমান পৃথিবীর নানান যুদ্ধ-বিগ্রহ, সংঘাতে আহত ও নিহত মানুষদের নির্মমতার ছবি নাড়িয়ে তোলে কার্টুনিস্ট মোর্শেদ মিশুকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়ানো ছবিগুলো এড়িয়ে যেতেন বারবার। সেখান থেকেই ভিন্ন দৃষ্টি নিয়ে ছবিগুলো দেখতে চাইলেন মিশু। যুদ্ধাক্রান্ত নির্দোষ মানুষেরা যদি সংঘাতের মুখোমুখি না হতেন, কেমন হতে পারত সেই ছবিগুলো? সেখান থেকেই ‘গ্লোবাল হ্যাপিনেস চ্যালেঞ্জ’ সিরিজটি আঁকতে শুরু করেছিলেন মিশু। সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ছবিগুলো। দ্রুত বিশ্ব মিডিয়ার নজর কাড়েন মিশু। এর মধ্যেই ভারত, ইরান, ভিয়েতনাম, তুরস্ক, ইরাক, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, গ্রিস, সাইপ্রাস, ইতালি, আলবেনিয়া, ফ্রান্সসহ বিশ্বের ১৭টি দেশের মিডিয়ায় ওঠে এসেছে মিশুর এই সিরিজ। কার্টুনিস্ট মোর্শেদ মিশুর সঙ্গে কথা বলে   বিস্তারিত লিখেছেন- রণক ইকরাম

 

সাধারণ মানুষ যুদ্ধ চায় না, শান্তি চায়। চারপাশে ঘুরে বেড়ানো দুঃখের দৃশ্যগুলো দেখতে চায় না। দেখতে চায় সুখের ছবি। সেই চিন্তা থেকেই কার্টুনিস্ট মোর্শেদ মিশুর গ্লোবাল হ্যাপিনেস চ্যালেঞ্জ সিরিজের জন্ম। কিন্তু কীভাবে এলো সেই আইডিয়া? মোর্শেদ মিশু বলেন, ‘খুব আয়োজনের কিছু ছিল না। বা কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে আইডিয়া করেছি- সেটিও না। মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধে আক্রান্ত মানুষের দুর্দশাগ্রস্ত কতগুলো ছবি দুয়েক মাস আগে ফেসবুকসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ছবিগুলো এতটাই মর্মান্তিক যে তাকিয়ে থাকা যায় না। আমি সে ছবিগুলো এড়িয়ে যেতাম। কিন্তু চোখ এড়িয়ে গেলে কী হবে। মাথায় থেকে তো হারায় না। এমনও হয়েছে এই ছবির কারণে আমি সারারাত ঘুমোতে পারিনি। আমার কেবল মনে হলো এমন কেন হচ্ছে? এমন ছবি তো আমরা কেউই দেখতে চাই না। তখনই মাথায় খেলল- তাহলে কী দেখতে চাই আমরা? আমরা সুখী মানুষ দেখতে চাই। এরপর একটা ছবি সামনে নিয়ে পাল্টে দিলাম কনসেপ্ট ও চারপাশ। দুর্দশার ছবিটাকেই সুখের ছবির রূপ দিলাম। এভাবেই জন্ম হলো এই সিরিজের প্রথম ছবি।’

মিশুর এই যাত্রায় সঙ্গী হন ছড়াকার অনিক খান। মিশুর ভাষায়- ‘প্রথম ছবিটা আঁকা শেষ করেই অনিক ভাইকে নক করলাম সিরিজটার একটা নাম আর দুই লাইন ছড়ার জন্য। তখনই অনিক ভাই দুই লাইনে বললেন ‘আমি শুধু আঁকতে জানি, কষ্টগুলো ঢাকতে জানি’। সেই সঙ্গে দুজন কথা বলে এই সিরিজটার নাম নির্ধারণ করি ‘দি গ্লোবাল হ্যাপিনেস চ্যালেঞ্জ’। পরবর্তীতে অনিক খানসহ দেশ বিদেশের অনেকেই আমাকে অ্যাপ্রিশিয়েট করে।’

সেখান থেকেই ‘গ্লোবাল হ্যাপিনেস চ্যালেঞ্জ’ সিরিজটি আঁকতে শুরু করেছিলেন মিশু। সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ছবিগুলো। দ্রুত বিশ্ব মিডিয়ার নজর কাড়েন মিশু। এর মধ্যেই ভারত, ইরান, ভিয়েতনাম, তুরস্ক, ইরাক, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, গ্রিস, সাইপ্রাস, ইতালি, আলবেনিয়া, ফ্রান্সসহ বিশ্বের ১৭টি দেশের মিডিয়ায় ওঠে এসেছে মিশুর এই সিরিজ।

বিদেশি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ প্রসঙ্গে মিশু বলেন, ‘সবার কাছ থেকে দারুণ সাড়া পেয়েছি। অনেকগুলো কাগজেরই একটা অক্ষরও পড়তে পারছি না। কিন্তু নিশ্চয়ই তারা ভালো কথাই বলেছেন। তবে সবচেয়ে বড় পাওয়া তারা এই ব্যাপারটিকে যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে তুলে ধরেছেন।’ বিদেশি গণমাধ্যমের অনেকের সঙ্গেই কথা হয়েছে মিশুর। কী জানতে চেয়েছে তারা? মিশু বলেন, ‘অনেকে অনেক কিছু জানতে চাইলেও সবাই আমার পলিটিক্যাল বেইজ জানতে চেয়েছে। কেন এটায় আগ্রহ হলো সেটি জানতে চেয়েছে। আমি সবাইকে একটা কথাই বলেছি কোনো ধর্মীয় বা রাজনৈতিক চেতনা থেকে আমি এটা করিনি। এত ওয়ার ভিক্টিমের দুঃখ-দুর্দশা সহ্য করতে পারিনি বলেই এই ছবিগুলোতে সুখ ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি।’ একই সিরিজের আরও ছবি আসছে বলেও জানান মিশু।

কিন্তু কষ্টের ছবিকে হ্যাপিনেসের রূপ দিলেই কি কষ্ট ঢাকা যায়? মিশু বলেন, ‘আসলে এভাবে হ্যাপিনেস এঁকে তো আর কষ্ট ঢাকা যায় না। বরঞ্চ আঁকা ছবিগুলো মানুষের কষ্ট আরও বাড়িয়ে দেয়। এরপরও সবার দৃষ্টিভঙ্গিটা পাল্টানো জরুরি। এতসব কষ্টের মধ্য থেকে সুখ বের করে আনার চেষ্টাই একদিন গ্লোবাল হ্যাপিনেস তৈরি করবে। ’

 

স্কুলজীবনে ভালো ক্রিকেট খেলতেন মিশু। ক্রিকেটের মতো অতটা ভালো না খেললেও ফুটবলটা চালিয়ে নিতেন গোলকিপিং। স্কুলজীবন শেষ করে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে পড়তে ছেড়ে দিলেন। কিন্তু ওসব কিছু ছাপিয়ে মিশুকে বিশ্ব এখন চেনে কার্টুনিস্ট হিসেবেই। কিন্তু কীভাবে এলেন আঁকাআঁকির এমন রাজ্যে?

মিশুর আঁকাআঁকির শুরু তার মেজো ভাই মাহিন আবদুল্লাহ। ছোটোবেলায় মেজো ভাই উন্মাদ ম্যাগাজিন, চাচা চৌধুরী, বিল্লু, পিংকি, নন্টে-ফন্টে এনে দিতেন। সেগুলো পড়তে ভালো লাগত মিশুর। আর পড়া শেষে দুই ভাই মিলে কমিকদের অণুকরণে আঁকার চেষ্টা করতেন। কিন্তু ভাইয়ের ছবি যত সুন্দর হতো মিশুর আঁকা ততটাই বাজে হতো। মিশুর ভাষায়- ‘আমার আঁকা ভালো হতো না বলে রীতিমতো কেঁদে দিতাম। ছোটোবেলায় খুব ছিঁচকাদুনে ছিলাম। তখন ভাইয়া অনেক কিছু শিখিয়েছে। এরপর আমিও টুকটুক করে খানিকটা আঁকতে শিখে গেছি। সব সময় কমিকস আর গল্প উপন্যাসে ভেসে বেড়ানো চরিত্রগুলোকে আমার আঁকায় জীবন্ত করতে চেয়েছি। এরপর ২০১২ সালে আমার আঁকাআঁকির মোড় ঘুরে যায়। কারণ সে বছর আমার পরিচয় ঘটে দেশ সেরা কার্টুনিস্ট ও উন্মাদ পত্রিকার সম্পাদক আহসান হাবিবের সঙ্গে। এরপর উন্মাদের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ি।’

 

এর মধ্যেই দীর্ঘদিন থেকে পালন করছেন দেশের একমাত্র স্যাটায়ার ম্যাগাজিন উন্মাদ এর সহ সম্পাদকের দায়িত্ব। বিভিন্ন পত্রিকার জন্য এঁকেছেন, করেছেন বইয়ের প্রচ্ছদও। তার আঁকা কার্টুন প্রদর্শিত হয়েছে দেশ ছাপিয়ে বিদেশেও। এসবের মাঝে বেশ কিছুদিন এজেন্সিতে চাকরিও করেছেন। জীবন নিয়ে কী ভাবনা আঁকিয়ে মিশুর? হাসতে হাসতে বললেন, ‘আমি ভাই ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবী না। টাকা আমাকে ওভাবে টানে না। নিজের মতো তাকে ভালোবাসি। আঁকতে ভালোবাসি। মাঝখানে এজেন্সিতে চাকরি করেছি অভিজ্ঞতার জন্য। আদৌ আমাকে দিয়ে হবে কি না ঝালিয়ে নেওয়ার জন্য?’

সেখানে কাজ করে কী ফল পেলেন মিশু? ‘জীবনে সব অভিজ্ঞতারই দাম আছে। এই অভিজ্ঞতাও মন্দ ছিল না। কিন্তু আমি আসলে নিয়মের মধ্যে বাঁধা পড়তে চাইনি। তাই চাকরিটা ছেড়ে দিয়েছি।’

 

এর মধ্যেই উন্মাদের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এই ছবিগুলো প্রদর্শিত হয় এবং সেখানে সবার কাছ থেকে প্রশংসা কুড়িয়েছে। আর এই কার্টুন সিরিজটি উন্মাদ উৎসবে জিতেছিল ‘উন্মাদ কার্টুন উৎসব’-এর প্রথম পুরস্কার।

মিশুর বিশ্বাস কার্টুন প্রতিবাদের অনে গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাষা। এই ভাষার সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো এটি সার্বজনীন। সমগ্র বিশ্বের সব ভাষাভাষী মানুষই এর ভাষা বুঝতে পারে। আর এ কারণেই কার্টুন হয়ে উঠতে পারে বৈশ্বিক পরিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার।

 

 

 

গ্লোবাল হ্যাপিনেস চ্যালেঞ্জ

গোটা সিরিজের কনসেপ্ট ‘আমি শুধু আঁকতে জানি- কষ্টগুলো ঢাকতে জানি।’ কিসের কষ্ট? পৃথিবীর নানা প্রান্তে যুদ্ধ লেগে আছে। সেই যুদ্ধে ক্ষতির সম্মুখীন হয় অসংখ্য সাধারণ মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত, দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের হাজার হাজার ছবি আমাদের সামনে আসে। ওইসব ছবিতে থাকে কষ্ট-আহাজারি। কিন্তু মানুষ কি কষ্ট পেতে চায় না। চায় সুখে থাকতে। সেখান থেকেই যুদ্ধের ছবিকে হ্যাপিনেসে রূপ দিয়েছেন মিশু। ‘গ্লোবাল হ্যাপিনেস চ্যালেঞ্জ’ সিরিজের ৯টি ছবি প্রকাশিত হচ্ছে। নিচে সিরিজের প্রথম ও দ্বিতীয় ছবিটি রয়েছে। বামের ছবিতে দুর্দশাগ্রস্ত মানুষ। আর ডানের ছবিতে একই ছবির হ্যাপিনেস রূপ ফুটে ওঠেছে মিশুর আঁকায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের
রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার
জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের
আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়
ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী
সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাঁশ ও বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’
‘বাঁশ ও বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের
কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার
বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ
চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার
থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের
বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট
ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়