শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

♦ সমঝোতার জন্য শুরু আলোচনা ♦ আছে বিপুল সামরিক প্রস্তুতিও ♦ পাল্টাপাল্টি মিসাইল বিমান হামলা চলছে ♦ বিদেশিরা ছাড়ছেন ইরান ইসরায়েল
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ সপ্তাহ পেরিয়ে গতকাল অষ্টম দিনে গড়িয়েছে। এদিনও উভয় পক্ষ একে-অপরের ওপর দফায় দফায় ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় বিদেশি নাগরিক ও কূটনীতিকদের রাজধানী তেল আবিব ও তেহরান ছাড়ার হিড়িক পড়ে গেছে। এদিকে ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র একদিকে ইরানকে বারবার সমঝোতার প্রস্তাব পাঠানোর পাশাপাশি ওই অঞ্চলে বিপুল সামরিক প্রস্তুতি অব্যাহত রেখেছে। সূত্র : আলজাজিরা, আনাদোলু এজেন্সি, টাইমস অব ইসরায়েল, রয়টার্স ও বিবিসি।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, এক সপ্তাহ ধরে চলমান হামলা-পাল্টা হামলার মাঝে ইরানের রাজধানী তেহরানের আরেকটি হাসপাতালে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান এক বিবৃতিতে বলেন, এ নিয়ে তৃতীয় হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। ছয়টি অ্যাম্বুলেন্স ও একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রও নির্মমভাবে ইহুদিবাদী শত্রুদের হামলার শিকার হয়েছে।

অন্যদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) দাবি করেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তেহরান এবং অন্যান্য শহরে ১২৫ মিনিটব্যাপী বিমান অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমান বাহিনী (আইএএফ)। আইএএফের ৫০টিরও বেশি যুদ্ধবিমান এ অভিযানে অংশ নিয়েছে। অভিযানে তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কেন্দ্র ধ্বংস এবং সামরিক বাহিনীর এক কমান্ডারকে হত্যা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, কোথাকার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কেন্দ্র এবং ইরানি সামরিক বাহিনীর কোন কমান্ডারকে হত্যা করা হয়েছে তা আইডিএফ জানায়নি।

ইসরায়েলের অভিযান নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেনি তেহরান। তবে পাল্টা আক্রমণের কথা উল্লেখ করে তেহরান বলেছে, গতকাল ভোর থেকে ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সংবাদ সূত্রগুলোর তথ্যানুযায়ী, ভোর থেকেই দুই পক্ষ পাল্টাপাল্টি হামলা চালাতে থাকে। তেহরানের ভাষ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত তারা কোনোরকম অপ্রচলিত অস্ত্র ব্যবহার করেনি। তবে প্রয়োজনে এগুলো ব্যবহারে দ্বিধা করা হবে না। গতকালের আক্রমণেও তারা সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। এতে ইসরায়েলের বিভিন্ন অংশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুপুরের দিকে পাওয়া এক খবরে জানা গেছে, ইরান এবার ১৭তম বারের মতো ৩৯টি নতুন মিসাইল ছুড়েছে ইসরায়েলে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র সারা দেশের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইসরায়েলের চ্যানেল ১২ জানিয়েছে, প্রায় ৩৯টি ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ। এক্স পোস্টে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করে, ইরান থেকে একগুচ্ছ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। আকাশ প্রতিরক্ষা এসব হামলা ঠেকাতে সক্রিয় হয়েছে। ইরানের তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কেন্দ্র ধ্বংস এবং সামরিক বাহিনীর এক কমান্ডারকে হত্যার দাবি করার পর ইসরায়েলে এ হামলা চালানো হয়েছে।

এদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ গতকাল সামরিক বাহিনী আইডিএফের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এয়াল জমির ও শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে ইরানের রাজধানী তেহরানের ওপর আরও তীব্র বিমান হামলা চালিয়ে দেশটির সরকার ব্যবস্থাকে ‘অস্থিতিশীল’ করার নির্দেশ দিয়েছেন। কাৎজ বলেন, ‘আমরা তেহরানে শাসকগোষ্ঠীর সব প্রতীক ও দমনমূলক ব্যবস্থাকে লক্ষ্যবস্তু বানাব। বসিজ বাহিনী ও ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) থাকবে টার্গেটে।

বিদেশিদের রাজধানী ত্যাগের হিড়িক : পাল্টাপাল্টি হামলার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েল ও ইরান থেকে নিজ নিজ নাগরিকদের সরিয়ে নিতে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে বিভিন্ন দেশ। ১৩ জুন সংঘাত শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েল থেকে ১ হাজার ২০০ জন নাগরিককে সরিয়ে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। আপাতত তাদের সবাইকে সাইপ্রাসে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া চীন ইরান থেকে ১ হাজার ৬০০ জন এবং ইসরায়েল থেকে বেশ কয়েক শ নাগরিককে সরিয়ে নিয়েছে। বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, আপাতত এই নাগরিকদের আজারবাইজান, তুর্কমেনিস্তান, তুরস্ক, আর্মেনিয়া এবং ইরাকে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ইরান ও ইসরায়েলে অবস্থানরত নাগরিকদের ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার নির্দেশ দিয়েছে নয়াদিল্লি। যারা যোগাযোগ করেছেন, তাদের আপাতত আর্মেনিয়ায় সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে, তারপর সেখান থেকে ভারতগামী ফ্লাইট ধরবেন তারা।

একই সঙ্গে নিজ নাগরিকদের ফিরিয়ে আনতে দুটি সামরিক বিমান পাঠাচ্ছে জাপান। বিমান দুটি আপাতত আফ্রিকার দেশ জিবুতিতে অবস্থান করবে। তারপর সেখান থেকে ইরান এবং ইসরায়েলে গিয়ে জাপানি নাগরিকদের তুলে নেবে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলে প্রায় ১ হাজার এবং ইরানে ২৮০ জন জাপানি অবস্থান করছেন।

সমঝোতার জন্য ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের বারবার অনুরোধ : মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান পাল্টাপাল্টি হামলার প্রেক্ষাপটে ইরানকে বারবার সমঝোতার প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এসব প্রস্তাব দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে তেহরান। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি গতকাল এ বিষয়ে জানান, ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে একাধিক ‘গুরুত্বপূর্ণ ও আন্তরিক বার্তা’ ইরানের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি ‘ইসরায়েলের আগ্রাসনের অংশীদার’ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের বলার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে কোনো আলোচনার প্রশ্নই আসে না। এটি আমাদের আত্মরক্ষার অধিকার। কোনো সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন দেশই নিজের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা নিয়ে আলোচনায় বসে না।’ আরাগচি স্পষ্ট ভাষায় উল্লেখ করেন, ‘ইসরায়েলি হামলা যতদিন চলবে, ততদিন ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো আলোচনা করবে না।’ তবে ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। তার নেতৃত্বে জেনেভায় গতকালই যে কূটনৈতিক বৈঠক হওয়ার কথা, সে সম্পর্কেও কথা বলেন তিনি। আরাগচি বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের জানান, এ বৈঠকে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি প্রধান কায়া কালাসের থাকার কথা রয়েছে। তিনি এও বলেন, ‘অপরাধের অংশীদার হওয়ায় আমেরিকার সঙ্গে আমাদের কোনো আলোচনা নেই।’

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত শুরুর পর প্রথমবারের মতো পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য জেনেভায় গেছেন আরাগচি। সেখানেই তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘শত্রুর আগ্রাসন নিঃশর্তভাবে বন্ধ এবং ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের অভিযান চিরতরে অবসানই আরোপিত এই যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র পথ। অন্যথায় শত্রুদের প্রতি আমাদের প্রতিক্রিয়া আরও বেশি গুরুতর এবং ভয়াবহ হবে।’

কূটনৈতিক সমাধানের চেষ্টা : সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, গতকাল জেনেভায় ইরানি প্রতিপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বৈঠক শুরু হওয়ার খবর আসেনি। ওয়াকিবহাল সূত্রগুলো জানিয়েছে, এ বৈঠকের ওপর ভিত্তি করেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই সপ্তাহের মধ্যে মার্কিন পদক্ষেপের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। জানা গেছে, বৈঠকে ইউরোপীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইরানি পক্ষকে মার্কিন পরিকল্পনার বিষয় সম্পর্কে আলোকপাত করবেন। তারা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দূত স্টিভ উইটকফের কাছ থেকে পাওয়া ‘স্পষ্ট বার্তা’ পৌঁছে দেবেন।

সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে ইসরায়েলে একের পর এক বিমান : সামরিক সূত্রগুলোর তথ্যানুযায়ী, ইরানের হামলায় ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটি ইরানের হামলা ঠেকাতে ক্রমশ ব্যর্থ হয়ে পড়ছে। ইসরায়েলের আয়রন ডোম ও আকাশ প্রতিরক্ষা ফাঁকি দিয়ে একের পর এক মূল ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র-জার্মানি থেকে সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে ইসরায়েলে নামছে এক ডজনের বেশি বিমান। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি থেকে ১৪টি সামরিক কার্গো বিমান ইসরায়েলে এসে পৌঁছেছে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এসব বিমান সামরিক সরঞ্জাম ও রসদ বহন করছে, যা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ‘অপারেশনাল প্রস্তুতি’ জোরদারে সহায়তা করবে। চালানটি ১৩ জুন ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর গঠিত আকাশ ও সমুদ্রপথে সহায়তা চ্যানেলের অংশ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ৮০০টিরও বেশি সামরিক কার্গো বিমান ইসরায়েলে এসেছে। তবে এসব বিমানে কী ধরনের সরঞ্জাম এসেছে, সে বিষয়ে তিনি তথ্য প্রকাশ করেননি।

হতাশ নেতানিয়াহু : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়াতে আরও কয়েক সপ্তাহ সময় নিতে চাওয়ায় গভীরভাবে হতাশ হয়ে পড়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার জোট। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের কলামিস্ট গিডিয়ন লেভি বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় দুই সপ্তাহ মানে ‘চিরকাল’। ট্রাম্প যদি সত্যিই অপেক্ষা করেন ও এটা যদি ‘কৌশলগত বিভ্রান্তি’ না হয়ে থাকে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়ানোর সম্ভাবনা প্রতিনিয়তই কমছে।

ইসরায়েলি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমান বাস্তবতায় রাজনৈতিকভাবে নেতানিয়াহুর টিকে থাকার অন্যতম কৌশল হলো- যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি যুদ্ধে টেনে আনা। কিন্তু ট্রাম্পের সময় নিতে চাওয়ার সিদ্ধান্তকে নেতানিয়াহুর আকাঙ্ক্ষায় বড় ধাক্কা হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন

সম্পাদকীয়