শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

♦ সমঝোতার জন্য শুরু আলোচনা ♦ আছে বিপুল সামরিক প্রস্তুতিও ♦ পাল্টাপাল্টি মিসাইল বিমান হামলা চলছে ♦ বিদেশিরা ছাড়ছেন ইরান ইসরায়েল
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ সপ্তাহ পেরিয়ে গতকাল অষ্টম দিনে গড়িয়েছে। এদিনও উভয় পক্ষ একে-অপরের ওপর দফায় দফায় ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় বিদেশি নাগরিক ও কূটনীতিকদের রাজধানী তেল আবিব ও তেহরান ছাড়ার হিড়িক পড়ে গেছে। এদিকে ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র একদিকে ইরানকে বারবার সমঝোতার প্রস্তাব পাঠানোর পাশাপাশি ওই অঞ্চলে বিপুল সামরিক প্রস্তুতি অব্যাহত রেখেছে। সূত্র : আলজাজিরা, আনাদোলু এজেন্সি, টাইমস অব ইসরায়েল, রয়টার্স ও বিবিসি।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, এক সপ্তাহ ধরে চলমান হামলা-পাল্টা হামলার মাঝে ইরানের রাজধানী তেহরানের আরেকটি হাসপাতালে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান এক বিবৃতিতে বলেন, এ নিয়ে তৃতীয় হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। ছয়টি অ্যাম্বুলেন্স ও একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রও নির্মমভাবে ইহুদিবাদী শত্রুদের হামলার শিকার হয়েছে।

অন্যদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) দাবি করেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তেহরান এবং অন্যান্য শহরে ১২৫ মিনিটব্যাপী বিমান অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমান বাহিনী (আইএএফ)। আইএএফের ৫০টিরও বেশি যুদ্ধবিমান এ অভিযানে অংশ নিয়েছে। অভিযানে তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কেন্দ্র ধ্বংস এবং সামরিক বাহিনীর এক কমান্ডারকে হত্যা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, কোথাকার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কেন্দ্র এবং ইরানি সামরিক বাহিনীর কোন কমান্ডারকে হত্যা করা হয়েছে তা আইডিএফ জানায়নি।

ইসরায়েলের অভিযান নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেনি তেহরান। তবে পাল্টা আক্রমণের কথা উল্লেখ করে তেহরান বলেছে, গতকাল ভোর থেকে ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সংবাদ সূত্রগুলোর তথ্যানুযায়ী, ভোর থেকেই দুই পক্ষ পাল্টাপাল্টি হামলা চালাতে থাকে। তেহরানের ভাষ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত তারা কোনোরকম অপ্রচলিত অস্ত্র ব্যবহার করেনি। তবে প্রয়োজনে এগুলো ব্যবহারে দ্বিধা করা হবে না। গতকালের আক্রমণেও তারা সাধারণ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। এতে ইসরায়েলের বিভিন্ন অংশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুপুরের দিকে পাওয়া এক খবরে জানা গেছে, ইরান এবার ১৭তম বারের মতো ৩৯টি নতুন মিসাইল ছুড়েছে ইসরায়েলে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র সারা দেশের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইসরায়েলের চ্যানেল ১২ জানিয়েছে, প্রায় ৩৯টি ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ। এক্স পোস্টে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করে, ইরান থেকে একগুচ্ছ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। আকাশ প্রতিরক্ষা এসব হামলা ঠেকাতে সক্রিয় হয়েছে। ইরানের তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কেন্দ্র ধ্বংস এবং সামরিক বাহিনীর এক কমান্ডারকে হত্যার দাবি করার পর ইসরায়েলে এ হামলা চালানো হয়েছে।

এদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ গতকাল সামরিক বাহিনী আইডিএফের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এয়াল জমির ও শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে ইরানের রাজধানী তেহরানের ওপর আরও তীব্র বিমান হামলা চালিয়ে দেশটির সরকার ব্যবস্থাকে ‘অস্থিতিশীল’ করার নির্দেশ দিয়েছেন। কাৎজ বলেন, ‘আমরা তেহরানে শাসকগোষ্ঠীর সব প্রতীক ও দমনমূলক ব্যবস্থাকে লক্ষ্যবস্তু বানাব। বসিজ বাহিনী ও ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) থাকবে টার্গেটে।

বিদেশিদের রাজধানী ত্যাগের হিড়িক : পাল্টাপাল্টি হামলার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েল ও ইরান থেকে নিজ নিজ নাগরিকদের সরিয়ে নিতে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে বিভিন্ন দেশ। ১৩ জুন সংঘাত শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েল থেকে ১ হাজার ২০০ জন নাগরিককে সরিয়ে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। আপাতত তাদের সবাইকে সাইপ্রাসে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া চীন ইরান থেকে ১ হাজার ৬০০ জন এবং ইসরায়েল থেকে বেশ কয়েক শ নাগরিককে সরিয়ে নিয়েছে। বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, আপাতত এই নাগরিকদের আজারবাইজান, তুর্কমেনিস্তান, তুরস্ক, আর্মেনিয়া এবং ইরাকে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ইরান ও ইসরায়েলে অবস্থানরত নাগরিকদের ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার নির্দেশ দিয়েছে নয়াদিল্লি। যারা যোগাযোগ করেছেন, তাদের আপাতত আর্মেনিয়ায় সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে, তারপর সেখান থেকে ভারতগামী ফ্লাইট ধরবেন তারা।

একই সঙ্গে নিজ নাগরিকদের ফিরিয়ে আনতে দুটি সামরিক বিমান পাঠাচ্ছে জাপান। বিমান দুটি আপাতত আফ্রিকার দেশ জিবুতিতে অবস্থান করবে। তারপর সেখান থেকে ইরান এবং ইসরায়েলে গিয়ে জাপানি নাগরিকদের তুলে নেবে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলে প্রায় ১ হাজার এবং ইরানে ২৮০ জন জাপানি অবস্থান করছেন।

সমঝোতার জন্য ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের বারবার অনুরোধ : মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান পাল্টাপাল্টি হামলার প্রেক্ষাপটে ইরানকে বারবার সমঝোতার প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এসব প্রস্তাব দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে তেহরান। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি গতকাল এ বিষয়ে জানান, ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে একাধিক ‘গুরুত্বপূর্ণ ও আন্তরিক বার্তা’ ইরানের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি ‘ইসরায়েলের আগ্রাসনের অংশীদার’ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের বলার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে কোনো আলোচনার প্রশ্নই আসে না। এটি আমাদের আত্মরক্ষার অধিকার। কোনো সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন দেশই নিজের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা নিয়ে আলোচনায় বসে না।’ আরাগচি স্পষ্ট ভাষায় উল্লেখ করেন, ‘ইসরায়েলি হামলা যতদিন চলবে, ততদিন ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো আলোচনা করবে না।’ তবে ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। তার নেতৃত্বে জেনেভায় গতকালই যে কূটনৈতিক বৈঠক হওয়ার কথা, সে সম্পর্কেও কথা বলেন তিনি। আরাগচি বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের জানান, এ বৈঠকে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি প্রধান কায়া কালাসের থাকার কথা রয়েছে। তিনি এও বলেন, ‘অপরাধের অংশীদার হওয়ায় আমেরিকার সঙ্গে আমাদের কোনো আলোচনা নেই।’

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত শুরুর পর প্রথমবারের মতো পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য জেনেভায় গেছেন আরাগচি। সেখানেই তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘শত্রুর আগ্রাসন নিঃশর্তভাবে বন্ধ এবং ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের অভিযান চিরতরে অবসানই আরোপিত এই যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র পথ। অন্যথায় শত্রুদের প্রতি আমাদের প্রতিক্রিয়া আরও বেশি গুরুতর এবং ভয়াবহ হবে।’

কূটনৈতিক সমাধানের চেষ্টা : সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, গতকাল জেনেভায় ইরানি প্রতিপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বৈঠক শুরু হওয়ার খবর আসেনি। ওয়াকিবহাল সূত্রগুলো জানিয়েছে, এ বৈঠকের ওপর ভিত্তি করেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই সপ্তাহের মধ্যে মার্কিন পদক্ষেপের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। জানা গেছে, বৈঠকে ইউরোপীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইরানি পক্ষকে মার্কিন পরিকল্পনার বিষয় সম্পর্কে আলোকপাত করবেন। তারা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দূত স্টিভ উইটকফের কাছ থেকে পাওয়া ‘স্পষ্ট বার্তা’ পৌঁছে দেবেন।

সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে ইসরায়েলে একের পর এক বিমান : সামরিক সূত্রগুলোর তথ্যানুযায়ী, ইরানের হামলায় ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটি ইরানের হামলা ঠেকাতে ক্রমশ ব্যর্থ হয়ে পড়ছে। ইসরায়েলের আয়রন ডোম ও আকাশ প্রতিরক্ষা ফাঁকি দিয়ে একের পর এক মূল ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র-জার্মানি থেকে সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে ইসরায়েলে নামছে এক ডজনের বেশি বিমান। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি থেকে ১৪টি সামরিক কার্গো বিমান ইসরায়েলে এসে পৌঁছেছে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এসব বিমান সামরিক সরঞ্জাম ও রসদ বহন করছে, যা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ‘অপারেশনাল প্রস্তুতি’ জোরদারে সহায়তা করবে। চালানটি ১৩ জুন ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর গঠিত আকাশ ও সমুদ্রপথে সহায়তা চ্যানেলের অংশ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ৮০০টিরও বেশি সামরিক কার্গো বিমান ইসরায়েলে এসেছে। তবে এসব বিমানে কী ধরনের সরঞ্জাম এসেছে, সে বিষয়ে তিনি তথ্য প্রকাশ করেননি।

হতাশ নেতানিয়াহু : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়াতে আরও কয়েক সপ্তাহ সময় নিতে চাওয়ায় গভীরভাবে হতাশ হয়ে পড়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার জোট। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের কলামিস্ট গিডিয়ন লেভি বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় দুই সপ্তাহ মানে ‘চিরকাল’। ট্রাম্প যদি সত্যিই অপেক্ষা করেন ও এটা যদি ‘কৌশলগত বিভ্রান্তি’ না হয়ে থাকে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়ানোর সম্ভাবনা প্রতিনিয়তই কমছে।

ইসরায়েলি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমান বাস্তবতায় রাজনৈতিকভাবে নেতানিয়াহুর টিকে থাকার অন্যতম কৌশল হলো- যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি যুদ্ধে টেনে আনা। কিন্তু ট্রাম্পের সময় নিতে চাওয়ার সিদ্ধান্তকে নেতানিয়াহুর আকাঙ্ক্ষায় বড় ধাক্কা হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমাদের আন্দোলনের পথ ধরেই তাদের পতন
আমাদের আন্দোলনের পথ ধরেই তাদের পতন
আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির চিঠি ছিঁড়ে ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা বরখাস্ত
বদলির চিঠি ছিঁড়ে ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা বরখাস্ত
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
সর্বশেষ খবর
ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ
ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ

এই মাত্র | নগর জীবন

কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণ
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে পাট কাটা নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
নড়াইলে পাট কাটা নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে দুর্ঘটনায় আলিম পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে দুর্ঘটনায় আলিম পরীক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেদী ঘূর্ণিতে লণ্ডভণ্ড লঙ্কা, সিরিজ জিততে টাইগারদের চাই ১৩৩
মেহেদী ঘূর্ণিতে লণ্ডভণ্ড লঙ্কা, সিরিজ জিততে টাইগারদের চাই ১৩৩

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্র নিহত
বগুড়ায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্র নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের গণতন্ত্র এখন ষড়যন্ত্রের স্বীকার: দুলু
দেশের গণতন্ত্র এখন ষড়যন্ত্রের স্বীকার: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে মাদকের ভয়াবহতা ঠেকাতে মাদকসেবিদের কাউন্সিলিং ও সেমিনার করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
টাঙ্গাইলে মাদকের ভয়াবহতা ঠেকাতে মাদকসেবিদের কাউন্সিলিং ও সেমিনার করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে শিষ্টাচার শুধু বিএনপির মধ্যেই আছে: আমিনুল হক
রাজনীতিতে শিষ্টাচার শুধু বিএনপির মধ্যেই আছে: আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথক স্থান থেকে ২ জনের লাশ উদ্ধার
পৃথক স্থান থেকে ২ জনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরাজগঞ্জে মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!
সিরাজগঞ্জে মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই দেশ এখন মুগ্ধ-ওয়াসিম-আবু সাঈদের: রাশেদ প্রধান
এই দেশ এখন মুগ্ধ-ওয়াসিম-আবু সাঈদের: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় এনসিপি নেতারা, রাত সাড়ে ৯টায় সংবাদ সম্মেলন
খুলনায় এনসিপি নেতারা, রাত সাড়ে ৯টায় সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কড়া বার্তা দিলেন খামেনি
কড়া বার্তা দিলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই শহীদ দিবস উপলক্ষে জাগপা’র স্মরণ সভা
জুলাই শহীদ দিবস উপলক্ষে জাগপা’র স্মরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারিগরি শিক্ষার প্রসারে বসুন্ধরা টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার
কারিগরি শিক্ষার প্রসারে বসুন্ধরা টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামালপুরে ২ চোরাকারবারি গ্রেফতার
জামালপুরে ২ চোরাকারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই শহীদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ দিবস উদযাপন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা