শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

শায়খ আহমাদুল্লাহর জুমার মিম্বর থেকে

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

প্রিন্ট ভার্সন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

বর্তমানে আমরা যে পৃথিবীতে বসবাস করছি, তা যেন এক যুদ্ধের নগরী। ভালোবাসা, মায়ামমতার চেয়ে অস্ত্র উৎপাদনে এ পৃথিবীর আগ্রহ বেশি। পান থেকে চুন খসলেই দেশে দেশে যুদ্ধের দামামা বেজে উঠছে। যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ, রক্তপাত, হাজার হাজার প্রাণহানি। এর চেয়েও করুণ একসময়ে আমাদের নবীজি (সা.) পৃথিবীতে এসেছিলেন। তখন অজ্ঞতার আঁধারে ছেয়ে গিয়েছিল গোটা দুনিয়া। হানাহানি, মারামারি, রক্তপাত, জীবন্ত কন্যাসন্তান দাফন ছিল নৈমিত্তিক ঘটনা। গোত্রীয় দাঙ্গা এমন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল, মৃত্যুর আগে বাবা সন্তানকে অসিয়ত করে যেত, প্রতিশোধ না নিয়েই আমি মারা যাচ্ছি, তুমি এর বদলা নিও। কোনো একটি ঘটনার সূত্রে শুরু হওয়া যুদ্ধ প্রজন্মের পর প্রজন্ম অব্যাহত থাকত। ভালোবাসা দিয়ে সেই অসুস্থ সমাজকে রসুল (সা.) শান্তির সমাজে পরিণত করেছিলেন। মহান আল্লাহ রসুল (সা.)-কে জগৎগুলোর রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন। [আম্বিয়া ১০৭]। সত্যিই তিনি ছিলেন রহমতের আধার। ভালোবাসা দিয়ে তিনি পৃথিবীর খোলনলচে বদলে দিয়েছেন। অবশ্য এ পরিবর্তন ঘটাতে গিয়ে তাঁকে ২৭টি যুদ্ধে অংশ নিতে হয়েছে। কিন্তু সেই যুদ্ধগুলোও আমাদের মানবিকতা শিক্ষা দেয়। নবীজি (সা.)-এর যুদ্ধগুলোর বেশির ভাগই আক্রমণাত্মক ছিল না, ছিল আত্মরক্ষামূলক, প্রতিপক্ষের চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ। এ যুদ্ধগুলোয় অংশ না নিলে মুসলমানরা অস্তিত্বের সংকটে পড়ত। আমরা জানি, হিজরতের পর মদিনায় ইসলাম একটি স্বাধীন রাষ্ট্রীয় কাঠামো লাভ করে। তখন মুসলিমদের আত্মরক্ষা, কৌশলগত প্রতিরোধ ও অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে পড়ে। ইসলামের প্রথম তিনটি বড় যুদ্ধ বদর, ওহুদ, খন্দক সবই সংঘটিত হয়েছে মদিনা কিংবা মদিনার উপকণ্ঠে বা অদূরে। যুদ্ধের ভৌগোলিক অবস্থানই বলে দেয়, যুদ্ধগুলো করতে মুসলমানরা বাধ্য ছিলেন। নয়তো তাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যেত। মূলত যুদ্ধ যখন ঘরের ভিতর ঢুকে পড়ে, প্রতিরোধ না করে তখন আর কোনো উপায় থাকে না। একই কথা মক্কা বিজয়ের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মক্কা বিজয় নবীজি (সা.)-এর সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব থেকে সংঘটিত হয়নি। বরং প্রতিপক্ষের শান্তিচুক্তি ভঙ্গের কারণেই মক্কায় অভিযান পরিচালিত হয়। অবিশ্বাস্য ব্যাপার হলো, এ বিরাট অভিযান পরিচালিত হয়েছে প্রায় রক্তপাতহীন অবস্থায়। অথচ মুশরিকদের অকল্পনীয় নির্যাতনের মুখে এই মক্কা থেকে নবীজি (সা.) একদা হিজরত করতে বাধ্য হয়েছিলেন। পৃথিবীর অন্য কোনো সেনাপতি হলে এ অভিযানে রক্তের নদী বয়ে যেত, লাশের পাহাড় রচিত হতো, নিহত ব্যক্তির স্বজনদের আর্তনাদে বাতাস ভারী হয়ে উঠত। কিন্তু রসুল (সা.) কোনো ধরনের প্রতিশোধ নেননি। তিনি সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। তিনি আমাদের শিখিয়েছেন, ক্ষমাই সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ।

নবীজি (সা.)-এর জীবনে সংঘটিত ২৭টি যুদ্ধে সর্বসাকল্যে ৪০০ মানুষ মারা গেছে। নবীজি (সা.)-এর জীবনের লক্ষ্য যে যুদ্ধ ছিল না বরং শান্তি প্রতিষ্ঠা ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য, ওপরের ‘৪০০’ সংখ্যাটাই তার বড় প্রমাণ। আবার নিহত এ মানুষগুলো বেসামরিক নাগরিক ছিল না। বরং অস্ত্র হাতে লড়াই করতে এসে তারা মারা গিয়েছিল। বর্তমান পৃথিবীর বাস্তবতায় এটা অবিশ্বাস্য ঘটনা। অবিশ্বাস্য এ কারণে যে আজকের পৃথিবীর কথিত শান্তিবাদীদের একটি বোমার আঘাতেই এর চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। তাও নারী-শিশুসহ বেসামরিক ৪০০ নাগরিক। শুধু তা-ই নয়, অনেক দেশ বেছে বেছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো বেসামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে বোমা মারে। অথচ রসুল (সা.)-এর সমরনীতি ছিল এমন : যুদ্ধে নারী, শিশু, বৃদ্ধদের আঘাত করা যাবে না। বেসামরিক নাগরিকদের ওপর আক্রমণ করা যাবে না। বৃক্ষ ও ফসলের খেত নষ্ট করা যাবে না। উপাসনালয়ে থাকা লোকদের হত্যা করা যাবে না। শুধু তা-ই নয়, নিহত ব্যক্তির শরীর বিকৃত করতে তিনি নিষেধ করেছেন। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, যুদ্ধের ময়দানে কাউকে হত্যা করতে হলে তার ওপর যেন অনুগ্রহ করা হয়, অমানবিক আচরণ যেন করা না হয়। বেঁচে থাকার প্রয়োজনে হালাল প্রাণী জবাই করে আমাদের খেতে হয়; কিন্তু জবাইয়ের সময় সেই প্রাণীর ওপর দয়া করার নির্দেশ তিনি আমাদের দিয়েছেন। নবীজি (সা.)-এর উপর্যুক্ত সমরনীতি এ বার্তা দেয়, প্রতিপক্ষের উসকানি, অপতৎপরতা এবং আক্রমণের মুখে কখনো কখনো যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার অনিবার্যতা আমাদের সামনে আসতে পারে; কিন্তু সেই যুদ্ধ যেন হয় মানবিক। সেই যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি যেন হয় কম, সেই যুদ্ধে অহেতুক নিষ্ঠুরতা যেন প্রদর্শিত না হয়। বর্তমান পৃথিবী নবীজি (সা.)-এর এই মানবিক সমরনীতি থেকে যোজন যোজন দূরে অবস্থান করছে। গত শতাব্দীতে সংঘটিত হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর দুটি মহাযুদ্ধ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষ মারা গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মারা গেছে ৭০-৮০ মিলিয়ন মানুষ। নিহত ব্যক্তির তিন ভাগের দুই ভাগই বেসামরিক নাগরিক। মানুষ নিজের ক্ষমতাকে সুগঠিত করতে এবং নিজের সাম্রাজ্যকে সম্প্রসারিত করার লক্ষ্যে তৈরি করছে ক্ষেপণাস্ত্র, মিসাইল, পারমাণবিক বোমা। সবকিছুই একটি শান্তিকামী পৃথিবীর জন্য হুমকি। যুদ্ধপ্রবণ এ সময়ে আমরা যদি রসুল (সা.)-এর আদর্শ ও সমরনীতি অনুসরণ করি, তবে এ অশান্ত পৃথিবীর আগুন অনেকটাই নিভিয়ে ফেলা সম্ভব।

 

                গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়
‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে