শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

মানুষ বুঝে-না বুঝে, ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় ভুল করে। ভুল করা মানুষের স্বভাবগত বিষয়; কিন্তু সেই ভুলে অটল থাকা এবং ভুল স্বীকার না করা অহংকারের পরিচায়ক। এই অহমিকা ধ্বংস ডেকে আনে। এর বিপরীতে নিজের ভুল অকপটে স্বীকার করে অনুতপ্ত হওয়া এক মহৎ গুণ। এই গুণ মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

একজন ব্যক্তি যখন সাহসের সঙ্গে নিজের ভুল স্বীকার করে এবং তার জন্য আন্তরিকভাবে ক্ষমা চায়, তখন তা অন্যের মনে তার প্রতি সম্মান বাড়িয়ে দেয়। একটি অকপট স্বীকারোক্তি সাময়িকভাবে কিছুটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করলেও তার ফল সুদূরপ্রসারী।

ভুল স্বীকারকারী এগিয়ে যায় : 

যে ব্যক্তি ভুল স্বীকার করে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করে, ক্ষমাকারী ব্যক্তির চেয়ে সে অগ্রগামী। আবু দারদা (রা.) বলেন, একবার আবু বকর (রা.) ও ওমর (রা.)-এর মধ্যে বিতর্ক হলো, আবু বকর (রা.) ওমর (রা.)-কে রাগিয়ে দিয়েছিলেন। ওমর (রা.) রাগান্বিত অবস্থায় সেখান থেকে চলে গেলেন। আবু বকর (রা.) তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে করতে তাঁর পিছু নিলেন। কিন্তু ওমর (রা.) ক্ষমা করলেন না, বরং তাঁর সম্মুখের দরজা বন্ধ করে দিলেন।

এরপর আবু বকর (রা.) মহানবী (সা.)-এর কাছে এলেন। আবু দারদা (রা.) বলেন, আমরা তখন মহানবী (সা.)-এর কাছে ছিলাম, ঘটনা শোনার পর আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের এই সঙ্গী আবু বকর আগে কল্যাণ লাভ করেছে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৬৪০)।

ভুল স্বীকার করা নৈতিক শক্তির প্রমাণ : 

ভুল স্বীকার করা মানুষের দুর্বলতা নয়, বরং তা নৈতিক শক্তিরই প্রমাণ। ইসলামের দৃষ্টিতে ভুলের ওপর অটল থাকা নিন্দনীয়। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক মানুষ ভুল করে, সর্বোত্তম ভুলকারী যে অনুতপ্ত হয় (এবং ক্ষমা প্রার্থনা করে)। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৪৯৯)।

আল্লাহ ভুল স্বীকারকারীকে ক্ষমা করেন : 

ভুল স্বীকার করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় উপকার হলো, এর মাধ্যমে রাব্বুল আলামিনের ক্ষমা পাওয়া সহজ হয়ে যায়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কিছু লোক আছে, যারা তাদের অপরাধ স্বীকার করেছে। তারা তাদের কর্মে ভালো ও মন্দ মিশ্রিত করেছে। অবশ্যই আল্লাহ তাদের তাওবা কবুল করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ অতিক্ষমাশীল ও দয়াবান।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১০২)।

নবীদের জীবন থেকে শিক্ষা

আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) শয়তানের প্ররোচনায় আল্লাহর আদেশ অমান্য করে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে ফেলেছিলেন। যখন তাঁরা অনুতপ্ত হন, আল্লাহর দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তাঁরা বলেছিলেন, ‘হে আমাদের রব! আমরা আমাদের নিজেদের ওপর জুলুম করেছি। যদি আপনি আমাদের ক্ষমা না করেন এবং দয়া না করেন, তাহলে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ২৩)। তাদের এই আকুতি ভরা প্রার্থনা আল্লাহ কবুল করেন এবং তাঁদের ক্ষমা করে দেন।

পক্ষান্তরে ইবলিস অহংকারবশত নিজের ভুল স্বীকার করেনি; বরং সে আল্লাহর সঙ্গে বিতর্কে লিপ্ত হয়। ফলে সে চিরদিনের জন্য অভিশপ্ত ও বিতাড়িত হয়। সুতরাং বোঝা যায়, ভুল স্বীকার করা নবীদের গুণ আর নিজ ভুলে অটল থাকা শয়তানের বৈশিষ্ট্য। আল্লাহর নবী ইউনুস (আ.) তাঁর সম্প্রদায়ের ওপর হতাশ হয়ে আল্লাহর নির্দেশের অপেক্ষা না করেই কর্মস্থল ত্যাগ করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে যখন তিনি মাছের পেটে বন্দি হন, তখন তিনি অনুতপ্ত হৃদয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। 

তিনি এই বলে দোয়া করেন- ‘(হে আল্লাহ!) তুমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তুমি পবিত্র। আর নিশ্চয়ই আমি সীমা লঙ্ঘনকারীদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৮৭)। তাঁর এই অকপট স্বীকারোক্তি ও ক্ষমা প্রার্থনা আল্লাহ কবুল করেন এবং তাঁকে সেই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন।

সাহাবাদের জীবন থেকে শিক্ষা

মহানবী (সা.)-এর একজন খাদেম ছিলেন রাবিআহ আল-আসলামি (রা.)। একবার আল্লাহর রাসুল (সা.) তাঁকে এবং আবু বকর (রা.)-কে এক খণ্ড জমি দান করেন। কিছুদিন পর তাঁদের জমির সীমানায় থাকা একটি খেজুরের কাঁদি নিয়ে দুজনের মধ্যে বিতর্ক শুরু হয়। বিতর্কের একপর্যায়ে আবু বকর (রা.) রাবিআহ (রা.)-কে এমন একটি কথা বলেন, যা তাঁর জন্য খুবই পীড়াদায়ক ছিল। কিন্তু কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে হজরত আবু বকর (রা.) প্রচণ্ড অনুতপ্ত হন। তিনি রাবিআহ (রা.)-কে অনুরোধ করেন, ‘তুমিও আমাকে ঠিক একই রকম কথা বলে প্রতিশোধ নাও, যাতে আমার মন্দ কথার বিচার (কিসাস) হয়ে যায়।’ কিন্তু রাবিআহ (রা.) এই মহৎ মানুষটির প্রতি প্রতিশোধ নিতে অস্বীকৃতি জানান।

আবু বকর (রা.) বলেন, তুমি অবশ্যই (আমাকে মন্দ কথা) বলবে নতুবা তোমার বিরুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে নালিশ করব। কিন্তু তিনি অস্বীকৃতি জানান। আবু বকর (রা.) আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর কাছে যান। একটু পর রাবিআহ (রা.)ও রওনা হন। পথে তাঁর গোত্রের লোকেরা তাঁকে আবু বকরের বিরুদ্ধে সাহায্য করতে চাইলেও তিনি তাদের বারণ করেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা কি জানো তিনি কে? তিনি আবু বকর সিদ্দিক। তাঁর ক্রোধের কারণে রাসুল (সা.) ক্রোধান্বিত হবেন, আর তাঁদের দুজনের ক্রোধের কারণে আল্লাহ ক্রোধান্বিত হবেন, ফলে আমি ধ্বংস হয়ে যাব।’

অবশেষে তাঁরা দুজনেই রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে পৌঁছান। সব শুনে আল্লাহর রাসুল (সা.) রাবিআহ (রা.)-কে বলেন, ‘না, তুমি তাঁর কথার জবাবে কটু কথা বলবে না; বরং তুমি বলো, হে আবু বকর! আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করে দিন।’ রাসুল (সা.)-এর এই মহান শিক্ষা শ্রবণ করে আবু বকর (রা.) কাঁদতে কাঁদতে ফিরে গেলেন। (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ১৬৬২৭)।

ভুল স্বীকার না করার পরিণতি

যে ব্যক্তি ভুল স্বীকার করে না, তার ভুল তাকে নতুন ভুলের দিকে নিয়ে যায়। সে তার ভুল থেকে শিখতে পারে না। ফলে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে এবং এতে তার বিকাশ ও অগ্রযাত্রা থেমে যায়। আবার ক্রমাগত ভুল অস্বীকার করার ফলে ব্যক্তির মধ্যে এক ধরনের মিথ্যা অহমিকা তৈরি হয়। সে নিজেকে নির্ভুল ভাবতে শুরু করে, এটি তার ধ্বংস ডেকে আনে।

পরিশেষে, ভুল স্বীকার করা দুর্বলতা নয়, বরং এটি এক ধরনের শক্তি, যা মানুষকে নৈতিকভাবে বলীয়ান করে তোলে। যে ব্যক্তি ভুল স্বীকার করাকে দুর্বলতা হিসেবে না দেখে, শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ হিসেবে দেখে, সেই ব্যক্তি দুনিয়া ও আখিরাতে এগিয়ে যায়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা