শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০

ভ্রমণ

শীতের ছুটিতে প্রকৃতিকন্যা সিলেটে

শাহজিয়া শাহ্রিন আণিকা
প্রিন্ট ভার্সন
শীতের ছুটিতে প্রকৃতিকন্যা সিলেটে

ধীরে ধীরে নৌকা ঢুকতে লাগল বনের ভিতর। মনে হচ্ছে কোনো শিল্পীর আঁকা ছবির ভিতর প্রবেশ করছি। বর্ষায় গাছের ডালপালা আর পাতাগুলো ছাড়া পুরোটাই থাকে পানির নিচে। কিন্তু গাছের মূলগুলো যে কী রকম সুন্দর তা দেখতে হলে আসতে হবে শীতকালে।

 

হাড়কাঁপানো শীত অনুমান করে সিলেট শহরে নামলাম। প্রথম গন্তব্য সিলেট শহর থেকে ৩৩ কি.মি. দূরের ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর। শহর থেকে সিএনজি নিয়ে ধলাই নদীর ঘাটে পৌঁছলাম। কোথাও সবুজ, কোথাও হালকা নীল, কোথাওবা নীলাভ সবুজ- চোখে ধাঁধা লাগানো রঙের খেলা নদীজুড়ে। দুই-একটা জায়গায় আবার দুটি আলাদা রঙের পানি এক অদৃশ্য বাঁধ নিয়ে আলাদা হয়ে আছে, স্রোত বয়ে যায় কিন্তু এর সীমানা পেরিয়ে এক ফোঁটা রংও এদিক-সেদিক হয় না। বর্ষাকালে পানি অনেক বেশি থাকায় কোনো চর দেখা যায় না, তবে শীতে নদীর বুকে জেগে উঠে সাদা বালুর চর। ওপরে সুনীল আকাশ, নিচে চকচকে কাকচক্ষু পানি, তার মাঝে এই সাদা চরের মিশেলে সে যে কী অপরূপ দৃশ্য তৈরি হয়, তা শুধু শীতকালেই উপভোগ করা যায়। মেঘালয়ের অতিকায় পাথরের ঘিরে থাকা সারি যেন দূরে হাতছানি দিয়ে ডাকে।

 

সারাক্ষণ রঙের লীলা উপভোগ করতে করতে কখন যে সাদা পাথর পৌঁছে গেলাম টেরই পেলাম না। বিশাল অঞ্চলজুড়ে সাদা পাথরের স্তর। তার মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে অত্যন্ত স্বচ্ছ জলরাশি। এত স্বচ্ছ যে, নিচের পাথরগুলো স্পষ্ট দেখা যায়। যতই ভিতরের দিকে এগোচ্ছিলাম পানির স্রোত ততই বাড়ছিল। আর তর সইল না, নেমে পড়লাম পানিতে। সঙ্গে সঙ্গে শরীরজুড়ে এক ঠাণ্ডা শিহরণ বয়ে গেল। নামার পরই বুঝতে পারলাম যে, কালো রঙের পাথরগুলো খুব পিচ্ছিল, সাদাগুলোতে মোটামুটি দাঁড়িয়ে থাকা যায়। তীব্র স্রোতের ধাক্কায় বারবারই বেসামাল হয়ে পড়ছিলাম। সাবধান না হলে পড়ে গিয়ে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। কিছুটা সময় জল-পাথরের স্বর্গরাজ্যে মত্ত থেকে পানি থেকে উঠে এলাম। সঙ্গে সঙ্গে অ™ভুত এক প্রশান্তি ভর করল শরীর ও মনে, যার  রেশ রয়ে গেল বহুক্ষণ।

ভোলাগঞ্জ থেকে ফিরে আসার পর দেখতে গেলাম সিলেট থেকে ২০ কি.মি. দূরে অবস্থিত দেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন রাতারগুল। বাঁধ দিয়ে পানি আটকে রেখে নৌকা চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়। ডিঙ্গি নৌকা দেখেই আনন্দে মন ভরে গেল। ধীরে ধীরে নৌকা নিয়ে ঢুকতে লাগলাম বনের ভিতর। মনে হচ্ছিল কোনো শিল্পীর আঁকা ছবির ভিতর প্রবেশ করছি। নিজেও কিছুক্ষণ বৈঠা বাইতে চেষ্টা করলাম, কিন্তু শত চেষ্টা করেও ঠিকমতো ধরতেই পারলাম না। বর্ষায় গাছের ডালপালা আর পাতাগুলো ছাড়া পুরোটাই থাকে পানির নিচে। কিন্তু গাছের মূলগুলো যে কী রকম সুন্দর তা দেখতে হলে আসতে হবে শীতকালে। মাঝির বৈঠার আঘাতে পানির ছলাৎ ছলাৎ শব্দ সেই নিস্তব্ধতায় যোগ করে ভিন্নমাত্রার মূর্ছনা। সৌভাগ্যক্রমে দিনটি ছিল রৌদ্রকরোজ্জ্বল। পাতার ছাদের ফাঁকে ফাঁকে সরু রেখার মতো সোনালি রোদ এসে পানিতে প্রতিফলিত হচ্ছিল। যেতে যেতে অনেকটা মোহগ্রস্তের মতো দেখলাম  নৌকা এসে ভিড়ল ওয়াচ টাওয়ারে। টাওয়ার থেকে সম্পূর্ণ রাতারগুল দেখা যায়। শীতকালে রাতারগুল ভ্রমণের বাড়তি সুবিধা হলো ট্র্যাকিং। জলাভূমির দুই পাশে শুকিয়ে যাওয়া ভূমিতে তৈরি হয় বুনোপথ। যে কোনো অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের কাছে ঘন জঙ্গল হেঁটে দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে দারুণ রোমাঞ্চকর হবে।

 

ষড়ঋতুর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রকৃতি একেক সময় একেকভাবে নিজেকে সাজায়। এবারের তীব্র শীতের আবেশে কোন রূপে সেজেছে ধলাই নদী, ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর, শ্রীমঙ্গল এবং রাতারগুল তার সন্ধানে আমাদের এবারের যাত্রা।

 

দ্বিতীয় দিন রওনা হলাম চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গলে। দিগন্তবিস্তৃত চা গাছের সারির পর সারি আমাদের মোহিত করে রাখে। সবুজের মাঝে ফুটে থাকা হলুদ-সাদা চা ফুল যোগ করে অনিন্দ্য স্নিগ্ধতা। কিন্তু শ্রীমঙ্গলে যে চা বাগান ছাড়াও দেখার মতো অনেক কিছু আছে! অসংখ্য পরিযায়ী পাখির মেলা দেখতে চলে  গেলাম হাইল হাওরের বাইক্কা বিলে। গ্রামে ঢুকতেই হাজারো পাখির কিচির মিচির কানে সুধা-বর্ষণ করতে লাগল। ওয়াচ টাওয়ার থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রে  দেখতে পেলাম পুরো বিল ছেয়ে আছে পাখিতে। সাপ, পাখি, ডাহুক, জলমোরগ, দলপিপি- কত বিচিত্র নাম তাদের।

বাইক্কা বিল দেখে পৌঁছে গেলাম লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে। বন্যপ্রেমীদের জন্য লাউয়াছড়া এক স্বর্গ। তবে মানুষের সামনে এরা কমই আসে। এখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বৈচিত্র্যময় জীবনধারা প্রত্যক্ষ করার সুযোগও মিলবে। রাস্তায় বেরিয়ে চোখ পড়ল টিলার ওপর আনারসের বাগান। চায়ের  দেশে এসে সাত রঙের চা না খেয়ে চলে যাব তা কি হয়? সাত-আট লেয়ারের চায়ের প্রকৃত উদ্ভাবক কিন্তু এই নীলকণ্ঠের মালিক রমেশ রাম গৌড়। আরও দুই-তিনটি দোকানে এই চা পাওয়া যায়, কিন্তু প্রকৃত স্বাদ এবং অসাধারণ  ফ্লেভার একমাত্র এই দোকানের চায়েই আছে। সবশেষে মণিপুরী মেলা পরিদর্শন। মণিপুরীদের নিজ হাতে তৈরি কাপড় ও শৌখিন জিনিসপত্র  কেনার জন্য এটি আদর্শ জায়গা।

 

কোথায় থাকবেন : সিলেটে ছোট-বড় অনেক ধরনের হোটেল রিসোর্ট রয়েছে। আপনাকে পছন্দমতো একটি নির্বাচন করতে পারেন। ভাড়া সর্বনিম্ন ১০০০ টাকায়ও হোটেল পাবেন।

 

কীভাবে যাবেন : ট্রেনে/বিমানে/বাসে যেতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিশেষ অভিযানে আরও ১৩০৫ জন গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে আরও ১৩০৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও এখনও ফ্যাসিস্টরা রয়েই গেছে: নাহিদ ইসলাম
ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও এখনও ফ্যাসিস্টরা রয়েই গেছে: নাহিদ ইসলাম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বোমা ইরানের পারমাণবিক শিল্পকে ধ্বংস করতে পারবে না’
‘বোমা ইরানের পারমাণবিক শিল্পকে ধ্বংস করতে পারবে না’

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে প্রথমবার এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
ইতিহাস গড়ে প্রথমবার এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক নিহত
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে কাচা রাস্তায়  জনভোগান্তি
বরিশালে কাচা রাস্তায় জনভোগান্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’
‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন